সর্বাধিক পঠিত
- বই পরিচিতি
- আতঙ্ক পিছু ছাড়ছে না
- কোনো বিকল্প পথ নেই
- দেশে গণতন্ত্র আইনের শাসন মানবাধিকার বলতে কিছু অবশিষ্ট নেই
- বিদেশি ঋণের চাপে সরকার
- ছায়া সরকার ও বিরোধীদল : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ
- ফিলিস্তিনিদের মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করুন : জাতিসংঘকে প্রধানমন্ত্রী
- রহমানের বান্দার পরিচয় : মানব সৃষ্টির রহস্য
- গভীর ক্ষমতা বলয়ে মোদির সমর্থন কমছে?
- দেশের কল্যাণে নীতি-নৈতিকতাসম্পন্ন নেতৃত্ব দরকার
চীন ভারত যুক্তরাষ্ট্র কোন মুখী হবে সরকার : কৌশলগত নানা হিসাব প্রতিদ্বন্দ্বী শিবিরে
আতঙ্ক পিছু ছাড়ছে না
॥ ফারাহ মাসুম ॥
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় কোয়াত্রার বাংলাদেশ সফরের পর আমেরিকার সহকারী পররাষ্ট্র সচিব ডোনাল্ড লু’র ঢাকা সফর নিয়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গন আবার বেশ সরগরম হয়ে উঠেছে। চীনা কর্মকর্তারা চুপচাপ ঢাকা ঘুরে যাওয়ার কারণে তা নিয়ে আলোচনা কমই হয়। তবে আগামী জুলাই মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেইজিং সফরে যাওয়ার কর্মসূচি ঠিক হয়ে আছে। তার আগের মাস অর্থাৎ জুন মাসের ৪ তারিখে ভারতের পরবর্তী মেয়াদে কারা ক্ষমতায় আসবে, সেটি নির্ধারণে ফলাফল ঘোষণা করা হবে। এরপর শেখ হাসিনাকে দিল্লি সফরে যেতে হবে। এ নিয়ে প্রকাশ্য রাজনৈতিক আলোচনার আড়ালে আরো অনেক কৌশলগত সমীকরণের বিষয় সক্রিয় বলে মনে করা হচ্ছে। এ সমীকরণ অনেক বেশি তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে প্রধানমন্ত্রী হঠাৎ করে সরকারকে ক্ষমতা থেকে বিদায় করার ষড়যন্ত্র সম্পর্কে বক্তব্য রাখার কারণে। তিনি ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশ করে বলেছেন, ‘আমার পরে কে ক্ষমতায় আসবে, সেটি কি ঠিক করেছেন?’
প্রধানমন্ত্রীর এ বক্তব্য শান্ত-নিস্তরঙ্গ রাজনৈতিক উত্তাপের মধ্যে নতুন করে ঢেউ তুলেছে। অনেকে নানা হিসাব-নিকাশ করতে শুরু করেছেন। দৃশ্যপটের আড়ালে নানা তৎপরতাও দেখা যাচ্ছে। ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের ঢাকা সফরকালে তাৎপর্যপূর্ণ নানা প্রস্তাবের পর ডোনাল্ড লু’র ঢাকা আগমনে এক ধরনের আতঙ্ক অনুভূত হচ্ছে বলে মনে হয় শাসক শিবিরে। সরকারের সেতুমন্ত্রী ও শাসকদলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের পরিষ্কার বলেছেন, মার্কিন স্যাংশন-ভিসানীতি এসব পরোয়া করে না আওয়ামী লীগ।
যে কারণে লু নিয়ে আগ্রহ
ডোনাল্ড লু’র ঢাকা সফরের অন্তরালে নানা ধরনের রাজনৈতিক হিসাব রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ সফরে তিনি সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও সরকারের ....বিস্তারিত
ফিলিস্তিনিদের মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করুন : জাতিসংঘকে প্রধানমন্ত্রী
ইউএনবি : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অস্তিত্ব রক্ষার জন্য ইসরাইলি আগ্রাসন ও দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে লড়াইরত ফিলিস্তিনিদের জন্য প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে আরো কার্যকর ভূমিকা নিতে জাতিসংঘসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি, জাতিসংঘ ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা সেখানে সবার জন্য; বিশেষ করে নারী ও শিশুদের জন্য প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে আরো কার্যকর ভূমিকা নেবে।’
গত বুধবার (১৫ মে) ‘আইসিপিডি-৩০ গ্লোবাল ডায়ালগ অন ডেমোগ্রাফিক ডাইভারসিটি অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট’ শীর্ষক দুদিনব্যাপী অনুষ্ঠানের উদ্বোধনের সময় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা এবং বিশ্বের ....বিস্তারিত
জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের গভীর উদ্বেগ
দেশে গণতন্ত্র আইনের শাসন মানবাধিকার বলতে কিছু অবশিষ্ট নেই
সরকার মূলত দেশকে একটি নির্বাচনহীন রাষ্ট্রে পরিণত করেছে : ডা. শফিকুর রহমান
সোনার বাংলা রিপোর্ট : দেশে গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও মানবাধিকার বলতে কিছু অবশিষ্ট নেই। গত ১৪ মে মঙ্গলবার দলের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের এক বৈঠকে দেশে বিদ্যমান পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে এ মতামত ব্যক্ত করা হয়। গত ১৩ মে সোমবার কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের বৈঠকে সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, সরকার মূলত দেশকে একটি নির্বাচনহীন রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। তারা নির্বাচনব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেশকে একটি নির্বাচনহীন রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। আমরা দেশে নিয়মতান্ত্রিক ও গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে পরিবর্তন চাই।
বৈঠকে গৃহীত প্রস্তাবে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ ....বিস্তারিত
কোনো বিকল্প পথ নেই
॥ হারুন ইবনে শাহাদাত ॥
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন জনগণের এ দাবি পূরণে বিএনপি-জামায়াতে ইসলামীসহ সব বিরোধীদলের সিনিয়র নেতারাও চান ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে। কিন্তু প্রশ্ন হলো- কেন এ চাওয়া পূরণ হচ্ছে না। বাধা কোথায়? এ প্রশ্নের উত্তর নেই কারো কাছে। সাপ্তাহিক সোনার বাংলার গত সংখ্যায় ‘ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের ডাক আসবে কবে?’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশের পর পাঠকদের অনেকেই প্রশ্ন করেছেন- জাতির এ সংকট মোকাবিলায় জাতীয় নেতারা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের ডাক দিচ্ছেন না কেন? বাধা কোথায়? একাধিক সূত্রে জানা গেছে, এমন প্রতিক্রিয়া অনেক পাঠক জাতীয় নেতাদের কাছেও প্রকাশ করেছেন। রাজপথের প্রধান বিরোধীদল বিএনপি নেতারাও বিষয়টি নিয়ে ভাবছেন এবং তারাও আন্দোলনের ....বিস্তারিত
বিদেশি ঋণের চাপে সরকার
বৈদেশিক মুদ্রার প্রকল্প বন্ধের দাবি অর্থনীতিবিদদের
টাকার মান ধরে রাখা যাচ্ছে না
॥ উসমান ফারুক॥
১৫ বছর আগে ২০০৮ সালে বাংলাদেশের বিদেশি ঋণের পরিমাণ ছিল মাত্র ২২ বিলিয়ন ডলারের সামান্য বেশি। অর্থনীতির আকার ও বাস্তবায়ন সক্ষমতার চেয়ে বেশি প্রকল্প নেওয়ায় অস্বাভাবিক হারে বিদেশি ঋণ বেড়ে ২০২৩ সাল শেষে তা ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। এ সময়ের মধ্যে বিদেশি ঋণ গ্রহণ পাঁচগুণ বাড়িয়েছে সরকার। আর গত আট বছরে তা দ্বিগুণ হয়েছে। ঋণ বাড়ালেও বৈদেশিক মুদ্রার আয় বাড়াতে না পারায় এখন সুদসহ কিস্তি পরিশোধের চাপে ভেঙে পড়েছে সরকারের ঋণ ব্যবস্থাপনা। গত এক বছরেই ঋণ পরিশোধের হার বেড়েছে ৬৭ শতাংশ। চাপ বাড়ায় রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার থেকে নেমেছে ১৪ বিলিয়ন ....বিস্তারিত
সম্পাদকীয়
অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় প্রয়োজন ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস
গণতন্ত্রহীনতার কারণে অর্থনৈতিক সংকট প্রকট হচ্ছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ঘাটতি ও ডলার সংকটের কারণে আমদানি ব্যয় বেড়েছে। এর প্রভাব পড়েছে অর্থনীতির সর্বক্ষেত্রে। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য সাধারণের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আর নেই। আমদানি ব্যয় বাড়ায় শুধু উৎপাদন কমছে না, সাথে সাথে বেকার সমস্যাও প্রকট হচ্ছে।
সরকারি হিসাবেই দেশে বেকারের সংখ্যা বর্তমানে ২৫ লাখ ৯০ হাজার। ২০২৩ সাল শেষে গড় বেকারের সংখ্যা ছিল ২৪ লাখ ৭০ হাজার। এর মানে গত বছরের তুলনায় এখন দেশে বেকারের সংখ্যা বেশি। চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে শ্রমশক্তি জরিপ এ তথ্য প্রকাশ করেছে। এ জরিপ প্রতিবেদনে গত জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত বেকার পরিস্থিতি তুলে ধরা হয়েছে। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক ....বিস্তারিত
অবলোকন
গভীর ক্ষমতা বলয়ে মোদির সমর্থন কমছে?
॥ মা সু ম খ লি লী ॥
ভারতে এবারের নির্বাচনের শুরুতে মনে হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদি ও তার দল বিজেপি তেমন কোনো জোরদার প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখোমুখি হবে না। কিন্তু চার দফা নির্বাচন হয়ে যাওয়ার পর অবস্থাটা সে রকম আর মনে হচ্ছে না। দ্বিতীয় মেয়াদের সর্বশেষ সংসদ অধিবেশনে বিজেপি একাই ৩৭০ আসন এবং এনডিএ চারশ’ পার করবে বলে উল্লেখ করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। এখন বিজেপি ২৭২ আসনের একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে কিনা, তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। এমন কথাও বিশ্লেষকরা বলছেন যে, বিজেপি ২০০ আসনের আশপাশে আটকে যেতে পারে।
অনেক কার্ড কাজ করছে না
নির্বাচনী কৌশলের যেসব কার্ড নিয়ে মোদি নির্বাচনে নেমেছিলেন তার অনেকগুলো এখন সেভাবে কাজ করছে না। তিনি ....বিস্তারিত
ছায়া সরকার ও বিরোধীদল : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ
॥ ফেরদৌস আহমদ ভূইয়া ॥
আধুনিক বিশ্বে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে জনগণের ভোটেই রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধান এবং সরকার ও পার্লামেন্ট নির্বাচিত হয়ে থাকে। অবশ্য এটা কোনো রাষ্ট্রে সরাসরি প্রত্যক্ষ ভোটে হয় আবার কোনো রাষ্ট্রে পরোক্ষ ভোটে হয়ে থাকে। বর্তমান বিশে^ রাষ্ট্র, সরকার, আইনসভা তথা পার্লামেন্ট, জনগণ, নির্বাচন ও ভোট অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। এককথায় জনগণের ইচ্ছায় তথা ভোটেই রাষ্ট্র, সরকার ও আইনসভা সবকিছু গঠিত হয়ে থাকে। রাষ্ট্র, সরকার থেকে শুরু করে আইনসভা ও প্রশাসন ইত্যাদির মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হচ্ছে সরকার। আর আধুনিক বিশ্বে এ সরকারের থাকে দুটি অঙ্গ- একটি ক্ষমতাসীন দল নিয়ন্ত্রিত সরকার আর একটি হচ্ছে বিরোধীদল। গণতান্ত্রিক বিশে^; বিশেষ করে ওয়েস্টমিনস্টার স্টাইলের গণতান্ত্রিক ....বিস্তারিত
দেশের কল্যাণে নীতি-নৈতিকতাসম্পন্ন নেতৃত্ব দরকার
॥ একেএম রফিকুন্নবী ॥
মহান আল্লাহ তায়ালা মানবজাতিকে তৈরি করে তাঁর পথে চলার জন্য যুগে যুগে নবী-রাসূল পাঠিয়েছেন। কুরআনে বর্ণিত ২৫ জন নবী-রাসূলের তালিকা পাওয়া যায়। তাঁরা সবাই বিয়ে-শাদী করে সংসার জীবন ও সমাজ জীবন গড়ে তুলেছিলেন। তাঁরা তাদের সময়ের লোকদের আল্লাহর পথে ডেকেছেন। শিরকমুক্ত থেকে দুনিয়ার জীবন অতিবাহিত করেছেন, ভালো কাজের আদেশ দিয়েছেন আবার মন্দ কাজের জন্য দুনিয়া-আখিরাতে বদনসিবের খবর দিয়েছেন। প্রত্যেক নবী ও রাসূল একই দায়িত্ব পালন করেছেন। নবী মুহাম্মদ সা. আল্লাহর শেষ নবী ও রাসূল।
নবী মুহাম্মদ সা. ২৩ বছরে তাঁর নবুয়্যতের সময় আল কুরআন নাজিল হয়েছে এবং পূর্ণ বাস্তবায়নও এ সময়ে পুরোপুরি হয়েছে। ঐ সময়ে মুহাম্মদ সা. তাঁর সাথে পেয়েছিলেন নীতি-নৈতিকতাসম্পন্ন সাহাবী আবু বকর ....বিস্তারিত