সংবাদ শিরোনামঃ

ভারতের নদী হত্যা অব্যাহত ** সরকার দ্রুত নির্বাচন দিতে বাধ্য হবে ** সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ ** মোদি জিতলে ‘হারবে’ ভারত ** ১৮ দল আন্দোলনের ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে ** বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ; বিচ্ছিন্ন ঘটনার জন্য কোনো বিশেষ ধর্ম দায়ী হতে পারে না : সউদী রাষ্ট্রদূত ** বাংলাদেশ সম্প্রীতির দেশ ** পহেলা বৈশাখে ‘ফিলদি রিচ’দের তাণ্ডব! ** বাংলা নববর্ষ ** সরকারের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন না হওয়ায় হতাশ কুষ্টিয়াবাসী ** আত্রাইয়ে ইটভাটায় নষ্ট হচ্ছে ফসলি জমি কমে যাচ্ছে উৎপাদন, পরিবেশ হচ্ছে দূষিত ** ক্ষুধার জ্বালায় হনুমানগুলো কাতর **

ঢাকা, শুক্রবার, ৫ বৈশাখ ১৪২১, ১৭ জমাদিউস সানি ১৪৩৫, ১৮ এপ্রিল ২০১৪

কুষ্টিয়া সংবাদদাতা : কুষ্টিয়ায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন হয়নি। সরকারের সাড়ে পাঁচ বছরেও উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি কুষ্টিয়ায়। ফলে কাক্সিক্ষত স্বপ্ন পূরণ না হাওয়ায় অনেকটাই হতাশ কুষ্টিয়াবাসী।

জানা যায়, কুষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগের প্রতিশ্রুতি অন্যতম ছিল কুষ্টিয়া বাইপাস সড়ক, দৌলতপুর স্থলবন্দর, কুমারখালীর শিলাইদহে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, কুষ্টিয়া পৌরসভাকে সিটি কর্পোরেশনে রুপান্তরিত করা, কুমারখালী উপজেলায় তাঁত বাস্তবায়ন প্রকল্প, কুষ্টিয়ায় গ্যাস সরবরাহ কার্যক্রম, কুমারখালী উপজেলার আবহাওয়া অফিস নির্মাণ প্রভৃতি। এসব উন্নয়নমূলক কাজের বাস্তবায়ন না হাওয়ায় কুষ্টিয়াবাসীর মাঝে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। এসব কাজ আদৌ বাস্তবায়ন হবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে কিছু প্রকল্পের অংশিক বাস্তবায়িত হলেও মাঝ পথে এসে তা আবার বন্ধ হয়ে গেছে।

শিলাইদহে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন : বাংলা সাহিত্য সৌধের কালজয়ী প্রতিভা কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিমাখা কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার শিলাইদহে ভারতের শান্তি নিকেতনের আদলে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে কোনো প্রক্রিয়া শুরুই  হয়নি। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার চার বছর পার হলেও ঘোষণা শুধু কাগজে-কলমেই রয়ে গেছে। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর বঙ্গবন্ধুর সেই ঘোষণার কথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে তুলে ধরা হলে বিষয়টি তিনি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনার আশ্বাস দেন। পরবর্তীতে গত ২০১০ সালের ৮ মে ওসমানী মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত কবির জন্মজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী কুষ্টিয়ায় রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের স্পষ্ট ঘোষণা দেন।

কুষ্টিয়া পৌরসভাকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা : প্রায় দুই বছর ধরে ঝুলে আছে কুষ্টিয়া পৌরসভাকে সিটি কর্পোরেশনে রুপান্তরিত করার কার্যক্রম। গত ২০১২ সালের ১৮ এপিল গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তৎকালীন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বেগম মুন্নজান সুফিয়ান এক নাগরিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে কুষ্টিয়া পৌরসভাকে সিটি কর্পোরেশন করার ঘোষনা দেন। কিন্তু দীর্ঘ দেড় বছরের বেশি সময় অতিবাহিত হলেও এর কোনো কার্যক্রম পরিলক্ষিত হয়নি।

কুষ্টিয়া বাইপাস সড়ক : আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইস্তেহারের অন্যতম কুষ্টিয়া বাইপাস সড়ক। জেলাবাসীর প্রাণের দাবি বাইপাস সড়ক। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি স্থানীয় বাস-ট্রাক মালিকগণ দীর্ঘ দিন থেকে বাইপাস সড়ক নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসলেও কোনো ফল হয়নি। সরকার আসতে যেতেও এ বাইপাস সড়কের কথা বলেছেন। তারা নিজেরা নির্বাচনী ইস্তেহারে উল্লেখ করে যত দ্রুত সম্ভব ক্ষমতায় গেলে কুষ্টিয়া বাইপাস সড়ক করে দেয়া হবে। বরাররের মতো মহাজোট সরকারের সময়েও এ প্রতিশ্রুতির ব্যত্যয় হয়নি। তবে ফলাফল একটিই হয়নি। সূত্র জানায়, কুষ্টিয়া শহরে সৃষ্ট যানজট সমস্যা নিরসনে ১৯৮৬ সালের শেষদিকে সড়ক ও জনপথ বিভাগ বাইপাস সড়ক নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করে। পরে এ বিষয়ে সংশিষ্ট মন্ত্রণালয়ে প্রকল্প প্রতিবেদন পেশসহ আনুষঙ্গিক কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। জেলা শহর থেকে ৪ দশমিক ৫০ কিলোমিটার অদূরে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কের বটতৈল থেকে কুষ্টিয়া-ভেড়ামারা মহাসড়কের বারখাদায় সংযোগ স্থাপনের কথা রয়েছে। এ ব্যাপারে কুষ্টিয়া সড়ক ও জনপথ বিভাগ বাইপাস সড়কটির পিপি ১৯৯৪ সালে পরিকল্পনা ও নকশা সার্কেল, খুলনা কর্তৃক প্রস্তুত করে প্রধান প্রকৌশলী (সওজ) ঢাকার মাধ্যমে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। পরবর্তী সময় সড়ক বিভাগ কুষ্টিয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী (সওজ) সংশিষ্ট মন্ত্রণালয়কে জানায়, কুষ্টিয়া বাইপাস সড়ক নির্মাণের জন্য ১৯৯৪ সালে যে ভৌগোলিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে পিপি প্রস্তুত করা হয়েছিল দীর্ঘদিন অতিবাহিত হওয়ায় তা বদলে গেছে। যেদিক দিয়ে রাস্তা নির্মাণ হওয়ার কথা তার ওপর বেশকিছু সরকারি প্রতিষ্ঠান ও এলাকার জনসাধারণ ঘরবাড়ি নির্মাণ করেছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানের ওপর দিয়ে সড়ক নির্মাণ করা সম্ভব নয়। গতিপথ পরিবর্তন করে নতুনভাবে পিপি তৈরি করে আবারও পাঠানো হয়। এরপর ২০০২ সালের ৩১ জুলাই স্থানীয় সড়ক ও জনপথ বিভাগ থেকে পুনরায় সড়ক নির্মাণের পিপি প্রস্তুত করে অনুমোদনের জন্য মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। দীর্ঘ দিন অতিবাহিত হওয়ার পর ২০০৬ সালের প্রথম দিকে এ প্রকল্পটি একনেক সভায় অনুমোদন লাভ করে। তবে প্রকল্পটি অনুমোদন হলেও সড়কের জন্য ২০ হেক্টর জমি অধিগ্রহণের প্রয়োজনীয় টাকা বরাদ্দ না হওয়ায় প্রকল্প বাস্তবায়নে জটিলতার সৃষ্টি হয়। ২০০৮ সালে কুষ্টিয়া শহরতলীর বটতৈলে ভূমি অধিগ্রহণ এবং অর্থ বরাদ্দ ছাড়াই কুষ্টিয়া বাইপাস সড়ক নির্মাণের ফলক উন্মোচন করা হয়। এবার আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে আবারও জমি অধিগ্রহণসহ বিভিন্ন কাজ হাতে নেয়। মাপযোগ ও জমির মালিকদের ৩ ধারা ও সর্বশেষ ৬ ধারায় চিঠি দিয়ে থেমে রয়েছে কাজ।

দৌলতপুরে স্থলবন্দর নির্মাণ : কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে স্থলবন্দর নির্মাণের কার্যক্রম ঘোষণাতেই ঝুলে আছে। উপজেলার প্রাগপুরে নির্মিত হাওয়ার কথা রয়েছে দেশের অন্যতম বৃহত্তম স্থলবন্দর। এখানে স্থল বন্দর হলে দেশের রাজস্ব খাতে যোগ হবে বছরে অন্ততপক্ষে কয়েকশ’ কোটি টাকা। এর ফলে একদিকে যেমন দেশ অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধশালী হবে, তেমনি কুষ্টিয়া পরিণত হবে দেশের মধ্যে সবচেয়ে উন্নত জেলায়। আর এসব দিক বিবেচনায় এনে স্থলবন্দর নির্মাণে উদ্যোগও গ্রহণ করে সরকার। সে অনুযায়ী গত ২০১১ সালের ১ অক্টোবর নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান কুষ্টিয়া সফরে এসে প্রাগপুরে স্থলবন্দর করার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতি দেন। এরই প্রেক্ষিতে ঐ মাসের ২৫ তারিখে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মফিদুল ইসলাম প্রাগপুর পরিদর্শনে এসে সেখানে বন্দর স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেন। তার প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে এ সংক্রান্ত এক বৈঠকে দেশে ৬টি নতুন স্থলবন্দর স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়। তার মধ্যে প্রাগপুর স্থলবন্দর অন্যতম।

কুষ্টিয়া তাঁত বাস্তবায়ন প্রকল্প : কুষ্টিয়ার মিরপুর ও কুমারখালী উপজেলায় বাংলাদেশ তাঁত বোর্ডের ফ্যাশন ডিজাইন ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ও বেসিক সেন্টার স্থাপনের কাজ নানা জটিলতায় বাস্তবায়ন হয়নি। এই প্রক্েল্পর জন্য ৩৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অধীনে জাপানের ঋণ মওকুফ তহবিলের অর্থায়নে ২০১০-১১ অর্থবছরে শুরু হওয়া এ প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা ২০১৩ সালের জুনে। কিন্তু নানা জটিলতায় নির্ধারিত সময়েও বাস্তবায়িত হয়নি এ প্রকল্প। সূত্রমতে, ফ্যাশন ডিজাইন ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ও বেসিক সেন্টার স্থাপনের জন্য কুষ্টিয়া জেলার নির্ধারিত অঞ্চলগুলো হলো মিরপুর, কালিহাতী, বেলকুচি এবং কুমারখালী উপজেলা।

কুষ্টিয়ায় গ্যাস সরবরাহ কার্যক্রম : কুষ্টিয়ায় আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় আটকে আছে গ্যাস সরবরাহ কার্যক্রম। ইতোমধ্যে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা থেকে ফুলবাড়িগেট পর্যন্ত গ্যাসলাইন টানা হয়েছে। এরপর গ্যাস বিতরণের জন্য ‘সুন্দরবন গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি’ গঠন এবং ৩৭১ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। কার্যত গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশনের কোনো কাজই করা হয়নি। ফলে আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় স্থগিত হয়ে আছে এ কার্যক্রম। সূত্র জানায়, ২০১০ সালের মধ্যে কুষ্টিয়াসহ অন্যান্য জেলার শিল্প এলাকাসহ গ্রাহকের কাছে গ্যাস পৌঁছে দেয়ার পরিকল্পনা ছিল সরকারের। ২০০৬ সালে টাঙ্গাইল থেকে খুলনা পর্যন্ত ২৬৬ কিলোমিটার গ্যাস পাইপলাইন স্থাপনের জন্য সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। ভূমি অধিগ্রহণসহ প্রশাসনিক জটিলতার কারণে মাঝ পথে থেমে যায় এ প্রকল্পের কার্যক্রম। কুষ্টিয়া ভেড়ামারা পর্যন্ত ১০১ কিলোমিটার গ্যাসলাইন বসানোর কাজ এরই মধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। অন্যদিকে ভেড়ামারা হতে ১৬৫ কিলোমিটার কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, যশোর, খুলনা পর্যন্ত গ্যাসের পাইপলাইন বসানোর কাজ শেষ হলেও বর্তমানে দৃশ্যত এর কোনো অগ্রগতি নেই।

কুমারখালীতে আবহাওয়া অফিস নির্মাণ: আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতিশ্রুতির ন্যূনতম কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় আবহাওয়া অফিস নির্মাণ কাজ দীর্ঘ দুই বছরেও শেষ হয়নি। এদিকে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন না হওয়ায় অফিসটির কার্যক্রম চালু করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। জানা যায়, কুমারখালী উপজেলার দূর্গাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পূর্বপাশে ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ৬ বিঘা ৮ শতাংশ জমির উপর আবহাওয়া অফিসটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়।  এর ব্যয় ধরা হয় ২ কোটি ১৪ লাখ টাকা। এটি নির্মাণের কাজ করছেন গ্যালাক্সি এ্যাসোসিয়েট নামের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। ইতোমধ্যে আবহাওয়া অফিসের প্রায় নব্বই শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে দাবি করছেন এই ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। তারা জানায় চলতি বছরে এ ভবন হস্তান্তর করা হবে। প্রাপ্ত তথ্য মতে, ৬ তলা ফাউন্ডেশন বিশিষ্ট ভবনটি প্রাথমিক পর্যায়ে দ্বিতীয় তলা পর্যন্ত নির্মাণ করা হবে। ভবনটি নির্মাণের জন্য সয়েল টেস্ট এর মাধ্যমে ১০ফিট গভীর থেকে ফাউন্ডেশন বেজ তৈরির পর ২ফিট পুরু খোয়া-বালির কনশ্লেসন কমপ্রেসার করতে হবে। সেই সাথে ভবনটি নির্মাণে ল্যাবে পরীক্ষিত ব্রান্ড কোম্পানির ৬০ গ্রেডের রড, সিমেন্ট, ২ দশমিক ৫ এফ এম বালু এবং নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত পাথর ক্রাসিং করতে হবে।  এদিকে গত বছরের ৫ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কুষ্টিয়া সফরে এসে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য হোস্টেল নিমার্ণ (৩৭-ইউনিট) শীর্ষক প্রকল্প, কুষ্টিয়া জেলা সার্ভার স্টেশন ভবন (৪ তলা ভিত বিশিষ্ট ৩ তলা ভবন), মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন, ভেড়ামারা থানা ভবন, কুষ্টিয়া কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার, কুষ্টিয়া সরকারি মহিলা কলেজের চারতলা ভিত বিশিষ্ট এক তলা একাডেমিক ভবন, দৌলতপুর থানা ভবন, কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভবন (৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীতকরণ), খোকসা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভবন (৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীতকরণ), কুষ্টিয়া মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল স্থাপন শীর্ষক প্রকল্প, মিরপুর থানা ভবন, কুষ্টিয়া আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, কুমারখালী উপজেলায় সাংবাদিক “কাঙ্গাল হরিনাথ” স্মৃতি মিউজিয়াম, কুষ্টিয়া জেলার সদর উপজেলার পুলিশ লাইন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাডেমিক ভবন, কুষ্টিয়া সদর উপজেলার ঝাউদিয়া কলেজের একাডেমিক ভবন, ভেড়ামারা উপজেলার বিজেএম কলেজের একাডেমিক ভবন, ভেড়ামারা উপজেলার ভেড়ামারা মহিলা ডিগ্রি কলেজের একাডেমিক ভবন, মিরপুর উপজেলার সাগরখালী আইডিয়াল কলেজের একাডেমিক ভবন, কুমারখালী উপজেলার কুমারখালী কলেজের একাডেমিক ভবন, দৌলতপুর উপজেলার নুরুজ্জামান বিশ্বাস ডিগ্রি কলেজের একাডেমিক ভবন, দৌলতপুর উপজেলা পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩ তলা একাডেমিক ভবন, কুমারখালী উপজেলার বাঁশগ্রাম আলাউদ্দিন আহমেদ ডিগ্রি কলেজের একাডেমিক ভবন নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেন।  কোনো প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন না করায় এ্ই সরকারের প্রতি হতাশ কুষ্টিয়ার জনগণ।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।