সংবাদ শিরোনামঃ

বিএনপি জামায়াতকে আগামী নির্বাচনে বাইরে রাখার ষড়যন্ত্র ** ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিশাল জনসভায় জনগণের প্রতি বেগম খালেদা জিয়া ** নতুন নির্বাচন দিতে সরকারের উপর বিজেপির চাপ ** আন্দোলনের ঢেউ সামাল দিতে পারবে না সরকার ** মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মুক্তির দাবিতে সারাদেশে স্বতঃস্ফূর্ত হরতাল ** নিজের স্বার্থে আফগানিস্তানে শান্তি চায় না যুক্তরাষ্ট্র : কারজাই ** গণতন্ত্রকে হাইজ্যাক করছে আওয়ামী লীগ ** প্রতিরোধে সরকারকে ব্যবস্থা নিতে হবে ** প্রধানমন্ত্রীর ব্যঙ্গ-তামাশা এবং বিশিষ্টজনেরা ** কে বলে আজ তুমি নেই ** ষোড়শ সংশোধনীর বিরুদ্ধে গণঅনাস্থা ** মাওলানা সাঈদীর মুক্তির দাবিতে সারাদেশে জামায়াতের স্বতঃস্ফূর্ত হরতাল পালিত **

ঢাকা, শুক্রবার, ১১ আশ্বিন ১৪২১, ৩০ জিলক্বদ ১৪৩৫, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪

গণতন্ত্রকে হাইজ্যাক করছে আওয়ামী লীগ

॥ কামরুল হাসান॥
বর্তমানে বাংলাদেশে অগণতান্ত্রিক আবহাওয়া বিরাজ করছে। বাংলাদেশের গণতন্ত্র বন্ধ্যা, স্থবির এবং বন্দী অবস্থায় চলছে। বিগত আটবছরে বাংলাদেশের জাতীয় রাজনীতিতে কোনো গণতন্ত্রের চর্চা হতে দেখা যায়নি। যার ফলে ছাত্ররাজনীতিতে এর নেতিবাচক প্রভাব খুব একটা অস্বাভাবিক নয়। বাংলাদেশের জাতীয় রাজনীতিতে গণতন্ত্রের চর্চার অভাব থাকার কারণে বর্তমানে ছাত্ররাজনীতিতে কোনো গণতান্ত্রিক অবস্থা বিরাজ করছে না। গত ২১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আজিজুল বারী হেলাল সময় টেলিভিশনের ‘সম্পাদকীয়’ অনুষ্ঠানে একথা বলেন।

আজিজুল বারী হেলাল বলেন, বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতিকে ভালো করতে হলে সর্বাগ্রে জাতীয় রাজনীতি ভালো করতে হবে। বর্তমানে জাতীয় রাজনীতিতে হত্যা, গুম. ষড়যন্ত্র, সন্ত্রাস, গণতন্ত্র হত্যা, সাধারণ মানুষের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। একসময় শাহবাগ নিয়ে সরকারের কত মাতামাতি ছিল কিন্তু এখন প্রয়োজন ফুরিয়ে গেছে বলে গণজাগরণমঞ্চকে বিভক্ত করেছে আওয়ামী লীগ। একসময় বাংলাদেশের বিকল্প সরকার ছিল গণজাগরণমঞ্চ। অথচ প্রয়োজন ফুরিয়ে গেছে বলে আওয়ামী লীগের এখন গণজাগরণমঞ্চের কোনো দরকার নেই। শুধু তাই নয় যুদ্ধাপরাধী এবং মানবতা বিরোধী নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার ষড়যন্ত্রের খেলায় মেতে উঠেছে। সরকার তার ক্ষমতাকে হাসিল করার জন্য জামায়াতকে কখনও কাছে টানছে আবার কখনও দূরে ঠেলে দিচ্ছে।

গণতান্ত্রিক আবহাওয়া ফেরত আনতে হরতালের বিকল্প নেই

গত ২১ সেপ্টেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শাহিদুজ্জামান চ্যানেল আইয়ের ‘আজকের সংবাদপত্র’ অনুষ্ঠানে বলেছেন, বাংলাদেশের রাজনীতির ময়দানে হরতাল একটি বৈধ প্রক্রিয়া এবং গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে হরতালের কোনো বিকল্প নেই। একসময় ছিল যখন হরতাল হলে সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হত কিন্তু বর্তমানে যারা হরতাল ডাকে তাদেরই বেশি ক্ষতি হয়। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ দেখতে চায় হরতালকারীদের উপর আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলো যেন অমানসিক বল প্রয়োগ না করে।

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী।

ড. শাহিদুজ্জামান বলেন, হরতালে তখনই সহিংসতা হয় যখন হরতালকারীদের নিজস্ব অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে না দেয়া হয়। ৫ জানুয়ারির পর প্রধান বিরোধী দলের পক্ষ হতে খুব একটা হরতাল দেখতে পাওয়া যায়নি। তবে যে হরতাল বিএনপি দিয়েছিল তাতে সরকার নিজস্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে বিরোধী দলের অফিস ঘিরে রাখা থেকে শুরু করে অকারণে বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেয়া হয়। হরতাল পালন করার মতো সুযোগ দেয়া না হলে সাধারণ মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ক্ষুণœ হয়। গণতান্ত্রিক আবহাওয়া ফেরত আনতে হরতালের কোনো বিকল্প নেই। বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার একটি অগণতান্ত্রিক সরকার। হরতালের মাধ্যমে বর্তমানে ক্ষমতাসীন সরকারকে উপলব্ধি করাতে হবে যে- ভোটাধিকার মানুষের মৌলিক অধিকার। কোনো রাজনৈতিক দল জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি এই অযুহাত দিয়ে সাধারণ মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়া সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক, অনৈতিক এবং সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে।

ক্ষমতায় যেতে চাওয়া মহাপাপ নয়

ক্ষমতা শব্দটি নোংরা নয়। কেউ যদি দেশের পরিবর্তন আনতে চায় তাহলে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় যেতে হবে। বিএনপি একটা রাজনৈতিক দল যা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় যেতে চাইবে। ক্ষমতায় যেতে চাওয়া মহাপাপ নয়।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও অধ্যাপক ড. পিয়াস করিম গত শনিবার ২০ সেপ্টেম্বর রাতে একাত্তর টেলিভিশনে ‘একাত্তর জার্নাল’ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, রাজনৈতিক ইস্যুকে কেন্দ্র করে প্রধান দু’দলের মধ্যে দ্বন্দ্ব লেগে থাকার কারণে জনদুর্ভোগ বেড়েছে। এই দুর্ভোগের জন্য বিএনপি একা দায়ী নয়। সরকারও এ দুর্ভোগের জন্য দায়ী।

পিয়াস করিম আরো বলেন, বাংলাদেশের প্রধান দুটি রাজনৈতিক দল ক্ষমতা হস্তান্তরের সাংবিধানিক প্রক্রিয়া সম্পর্কে একমত হতে পারছে না। এই সমস্যার সমাধান না করতে পারলে সহিংসতা বন্ধ করা যাবে না।

তিনি আরো বলেন, সরকার বিএনপিকে মাঠে সভা-সমাবেশ ও আন্দোলন করতে দেয় না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে বিএনপির আন্দোলনকে ঠেকানো হয়। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে প্রধান বিরোধী দল আন্দোলন করতে পারবে না এটা অসম্ভব।

জনপ্রিয় সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে জেলে নেয়ার কথা বলা অত্যন্ত দুঃখজনক

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট্রের অর্থ পাচারের মামলায় বিচারকরা বেগম জিয়ার শুনানি করছেন। যেটা তার প্রয়াত স্বামী, স্বাধীনতা যুদ্ধের সেনানায়ক এবং পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্রপতি থাকা অবস্থায় গুপ্ত ঘাতকের হাতে মৃত্যুবরণকারী জিয়াউর রহমানের স্মরণে গঠন করা হয়েছিল। যদি এ মামলায় দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া যায় তবে দেশের দ্বিতীয় মতাবান এই নারীকে জেলে যেতে হতে à¦ªà¦¾à¦°à§‡Ñ à¦‰à¦ªà¦¸à§à¦¥à¦¾à¦ªà¦¨ করে এসব কথার প্রসঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামান দুদু বলেন, এটা অন্যায়। যে দেশে দুদক আবুল হোসেনকে ছেড়ে দেয়, সরকার টাকা নেয়। সেখানে জনপ্রিয় সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে জেলে নেয়ার কথা বলা হচ্ছে। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। তবে, এটা মনে রাখা à¦­à¦¾à¦²à§‹Ñ à¦•à§à¦¯à¦¾à¦¨à§à¦Ÿà¦¨à¦®à§‡à¦¨à§à¦Ÿà§‡ পাকিস্তান শেখ মুজিবের বিচার করার চেষ্টা করেছে। যারা বিচার করতে চেয়েছেন তাদেরকে দেশ থেকে পালিয়ে যেতে হয়েছে।

গত ২০ সেপ্টেম্বর শনিবার রাতে মাছরাঙা টেলিভিশনে ‘সাম্প্রতিক’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

শামসুজ্জামান দুদু বলেন, দেড় লক্ষ হাজার কোটি টাকার কোনো বিচার নেই। অথচ ৮ কোটি টাকার বিচার সম্পর্কে বার বার বলা হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, স্বাধীনতা ঘোষকের দল বিএনপি, মুক্তিযোদ্ধাদের দল বিএনপি। ইতিহাস বিকৃতি শব্দটা আওয়ামী লীগের একটি অংশ।

বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা প্রকৃত রাজনৈতিক মনস্ক নয়। বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো সাধারণ জনগণকে রাজনীতির নামে সঙ্ঘাত শিক্ষা দেয়। সঙ্ঘাত ছাড়া কখনই ক্ষমতায় যাওয়া যায় না এটা আমরা আমাদের রাজনীতিবিদদের কাছে থেকে প্রতিদিন শিখছি। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার যেভাবে শাসনকার্য কায়েম করছে তাতে গণতন্ত্রের সমস্ত প্রথা এবং প্রতিষ্ঠানকে ভেঙেচুড়ে তছনছ করে দিচ্ছে। আওয়ামী লীগ বর্তমানে বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের মনে এই ধারণা তৈরি করছে যে- মারামারিই হলো সবচেয়ে বড় পন্থা।

গত ২০ সেপ্টেম্বর সিনিয়র সাংবাদিক আমীর খসরু চ্যানেল আইয়ের ‘আজকের সংবাদপত্র’ অনুষ্ঠানে একথা বলেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী।

আমীর খসরু বলেন, ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ দেশে যেভাবে শাসন কার্য পরিচালনা করছে তাতে এটাই প্রতিয়মান হয় à¦¯à§‡Ñ à¦¬à¦¾à¦‚à¦²à¦¾à¦¦à§‡à¦¶à§‡à¦° গণতন্ত্র আর জীবিত নেই। পৃথিবীর ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে- কোনো স্বৈরাচারী শাসক যদি মনে করে সে স্থায়ী হবে, তবে সে বোকার স্বর্গে বসবাস করছে। গণতন্ত্রকে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা দিয়ে রক্ষা করা সম্ভব। তবে বর্তমানে আওয়ামী লীগ সরকার গণতন্ত্রকে স্বৈরাচারী উপায়ে রক্ষা করতে চাচ্ছে। কিন্তু এর সর্বশেষ কখনই ভালো হয় না। একটি সুষম গণতন্ত্রের মধ্যে মানবাধিকার, সুশাসন, জনগণকে প্রতিশ্রুতি প্রভৃতি নিয়ে গণতন্ত্র গড়ে ওঠে। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই হলো নির্বাচনী ব্যবস্থা। নির্বাচন কেন্দ্রিক গণতন্ত্র বাংলাদেশের গণতন্ত্রের বারোটা বাজিয়েছে।

জামায়াতকে সামনে এনে বিএনপিকে বেকায়দায় ফেলানোর চেষ্টা

বিএনপি-জামায়াত জোটবদ্ধ ভাবে সরকার বিরোধী আন্দোলন করছে। সরকার এ জোটকে বিভিন্ন কৌশলে ভাঙার চেষ্টা করছে। এমনকি, জামায়াতকে সামনে এনে বিএনপিকে বেকায়দায় ফেলানোর চেষ্টা হতে পারে। সরকার বিভিন্ন সময় এ ধরনের কাজ করেছে।

সিনিয়র সাংবাদিক আশরাফ কায়সার গত ১৯ সেপ্টেম্বর রাতে মতিউর রহমান চৌধুরী’র উপস্থাপনায় চ্যানেল আইয়ের ‘আজকের সংবাদপত্র’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।

নির্বাচন প্রসঙ্গে আশরাফ কায়সার বলেন, সরকার মধ্যবর্তী নির্বাচনের কথা হয়তো ভাবছে। ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রস্তাবনা, পশ্চিমা মহলের প্রতিক্রিয়ার কথা আমরা জানি। সেক্ষেত্রে সরকার খুব বেশি দিন প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় থাকতে চাইবে না। এই সুযোগে কীভাবে বিএনপিকে কোণঠাসা বা ভাঙা যায়, নেতাকর্মীদের মামলা দিয়ে ব্যস্ত রাখা যায়, এসব আয়োজন অনেক ক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়।

প্রতিহত করতে না পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেব

বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য নিলোফার চৌধুরী মনি চ্যালেঞ্জ করে বলেছেন, আ.লীগ যত বড় রাজনৈতিক দলই হোক না কেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসুক। বিএনপি তাদেরকে প্রতিহত করবে। প্রতিহত করতে না পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেব।

গত ২৩ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার রাতে আরটিভির ‘আওয়ার ডেমোক্রেসি’ টকশোতে এ চ্যালেঞ্জের কথা বলেন। টকশোতে আলোচনার বিষয় ছিল ‘বিরোধী দলের আন্দোলন ও আগামী সংসদ নির্বাচন’।

আ.লীগের সমালোচনা করে নিলোফার চৌধুরী মনি আরো বলেন, আ.লীগের লোকজন সহিংসতা করে। ছাত্রলীগ-যুবলীগ নিজেরা নিজেরা মারামারি করে এবং পুলিশকেও পেটায়। ছাত্রদল ও যুবদলের কর্মী পুলিশকে পিটিয়েছে এর হিসেব নেই।

তিনি বলেন, সরকার বিভিন্ন জায়গায় তাদের দলের অপরাধ প্রবণ নেতাদের সমর্থন দিচ্ছে। নারায়ণগঞ্জের শামীম ওসমান থেকে শুরু করে নরসিংদীতে যে মন্ত্রী মার্ডার করেছে তাকেও সমর্থন দিচ্ছে। আর এদিকে, পুলিশ আ.লীগকে অস্ত্র দিয়ে নিরাপদে রাখছে।

নিলোফার চৌধুরী মনি আরো বলেন, বিচারপতিদের অপসারণ বা বহিষ্কার এ কথা শুনলেই খারাপ লাগে। বিচারপতির কাজ অপরাধীদের বিচার করা। তাদের মনে অপসারণ হওয়ার ভয় কেন থাকবে।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।