সংবাদ শিরোনামঃ

গভীর সঙ্কটে দেশ ** হরতাল অবরোধে বিচ্ছিন্ন ঢাকা ** খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা ** পঙ্গু হাসপাতালে চলছে বোবা কান্না ** আনোয়ার ইব্রাহিম সরকারের জন্য চ্যালেঞ্জ ** সরকার হত্যাকাণ্ড চালিয়ে দেশকে বধ্যভূমিতে পরিণত করেছে : ছাত্রশিবির ** বিচারবহির্ভূত সকল হত্যাকাণ্ড বন্ধ হোক ** মমতা এলেন এবং গেলেন ‘পলিটিক্স’ করে ** সংবাদপত্রের পাতা থেকে ** শিশুর প্রতিভা বিকাশে আনন্দময় পরিবেশ ** “ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা ছাড়া গণতন্ত্র গণপ্রতারণা” ** যথাযথ মর্যাদায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত ** ভাষার লড়াই ও বাংলা ভাষা সংস্কারের ইতিহাস **

ঢাকা, শুক্রবার, ১৫ ফাল্গুন ১৪২১, ৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৩৬, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫

মালয়েশিয়ায় জনগণ পরিবর্তন চায়

আনোয়ার ইব্রাহিম সরকারের জন্য চ্যালেঞ্জ

॥ খন্দকার মহিউদ্দীন আহমদ॥
মালয়েশিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহীমকে দেশটির সর্বোচ্চ আদালত সমকামিতার মামলায় পাঁচ বছরের দণ্ডাদেশ দিয়েছে। ফেডারেল কোর্টের রায়ের পর আনোয়ার ইব্রাহিমকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আনোয়ারের এই মামলায় যেখানে হাইকোর্ট তাকে বেকসুর খালাপ দিয়েছিল সেখানে ফেডারেল কোর্ট অপ্রত্যাশিতভাবে পাঁচ বছরের সাজা দিয়ে এক অনন্য নজির স্থাপন করল।  মামলায় আইনিভাবে আনোয়ারের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হলেও সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা হলো। এতেই প্রতীয়মান হয় যে, ফেডারেল কোর্টকে এমন একটি রায় প্রদানে বাধ্য করা হয়েছিল। মালয়েশিয়ার বিচারব্যবস্থা যে সরকারের প্রভাবমুক্ত নয় আনোয়ারের সাজার মধ্যদিয়ে তা আবারো প্রমাণিত হলো। যুগ যুগ ধরে চলমান একদলীয় শাসনে দেশটির বিচারব্যবস্থা তার নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে ব্যর্থ হয়েছে।

আনোয়ার ইব্রাহিম এ রায়কে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে আখ্যায়িত করলেও আদালত বলেছে পর্যাপ্ত প্রমাণের ভিত্তিতেই তারা এই রায় দিয়েছেন। রায় ঘোষণার পর আনোয়ার ইব্রাহিম বলেন, ‘আমি নির্দোষ’।   আমাকে কারাগারে ভরার এই সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক। আমার রাজনৈতিক জীবন ধ্বংস করার জন্যই এই রায়।’ বিচারকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে হত্যা করার কাজে আপনারা সহযোগী’। এ নিয়ে একই অভিযোগে দ্বিতীয় দফা আনোয়ার ইব্রাহিমকে কারাদণ্ড দেয়া হলো। এর আগেও ২০০৮ সালে তার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক সহকর্মীর সাথে সমকামিতার অভিযোগ আনা হয়েছিল। তবে পর্যাপ্ত তথ্যপ্রমাণাদির অভাবে ২০১২ সালে ওই মামলা খারিজ করে দেয় হাইকোর্ট। পরে ক্ষমতাসীন সরকারের পক্ষ থেকে একই অভিযোগে আবার মামলা করা হয়। সেই মামলাতে তাকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হলো। রায়ের পর মালয়েশিয়া বারের সভাপতি ক্রিস্টোফার শিয়ং বলেন, দেশে একেবারেই কম ব্যবহার করা হয়েছে দণ্ডবিধির তেমন একটি বিধানের উপর ভিত্তি করে সংসদের বিরোধী দলের নেতার বিরুদ্ধে দ্বিতীয়বারের মতো বিচার ও একই ধরনের রায় বিস্ময়কর। রায় জবরদস্তিমূলক ও ক্ষমতার অপব্যবহারের নজির স্থাপন করেছে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক ফিল রবার্টসন এই রায়কে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। ফেডারেল কোর্টের এই রায়ের পর তাকে জেলে থাকতে হবে পাঁচ বছর। এরপর পাঁচ বছর তিনি নির্বাচন করতে পারবেন না। এই রায়ের মাধ্যমে কার্যত আনোয়ার ইব্রাহিমকে ১০ বছরের জন্য নির্বাসনে পাঠিয়ে দেয়ার পাকাপোক্ত ব্যবস্থা করল দেশটির ফেডারেল কোর্ট। আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আনোয়ার ইব্রাহিমকে মালয়েশিয়ার রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে ফেলার সরকারি অপকৌশল দীর্ঘদিনের। তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ আইনিভাবে প্রমাণিত করা গেলেও  সরকার যে এ ক্ষেত্রে আদালতকে প্রভাবিত করবে এ আশঙ্কা ছিল সব মহলের।

আনোয়ার ইব্রাহিমকে মালয়েশিয়ার রাজনীতি থেকে অপসারিত করার সরকারি উদ্যোগ আপাতত সফলকাম হলেও বিরোধী জোটের সফলতাকে ঠেকিয়ে রাখা যাবে না। রায়ের আগে আনোয়ার ইব্রাহিম বলেছিলেন, আদালত রাজনৈতিক প্রভাবে দণ্ড দিয়ে তাকে জেলে পাঠালে আগামী নির্বাচনে বিরোধী জোট ৬০ শতাংশ ভোট পেয়ে ক্ষমতায় যাবে। মালয়েশিয়ার জনগণ বিশ্বাস করে আনোয়ারকে রাজনৈতিক দৃশ্যপট থেকে সরাতেই তাকে শাস্তি দেয়া হয়েছে। তাই ধারণা করা হচ্ছে এই রায়ের ফলে বিরোধী জোটের জনসমর্থন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাবে। ২০১৩ সালের নির্বাচনে আনোয়ারের জোট ব্যাপক সফলতা অর্জন করেছিল। ঐ নির্বাচনে শাসক দল বারিমান ন্যাশনাল পপুলার ভোটে হেরে গেলেও সংসদীয় আসন বেশি পেয়ে সরকার গঠন করতে সক্ষম হয়েছিল। বাস্তবে ঐ নির্বাচনের ফলাফলে আতঙ্কিত ছিল সরকারি দল। পপুলার ভোটে বিজয়ী দল এক সময়ে সংসদে অধিক আসন লাভেও সক্ষম হবে এমন আতঙ্কের প্রেক্ষাপটে মালয়েশিয়ার রাজনীতি থেকে আনোয়ার ইব্রাহিমকে চিরতরে সরিয়ে ফেলার পরিকল্পনা করে সরকারি দল। আনোয়ারের বয়স এখন ৬৭ বছর। আর বেঁচে থাকলেও ১০ বছর পর তিনি হয়তো রাজনীতি করার মতো অবস্থানে থাকবেন না এমনই এক ষড়যন্ত্রের স্বীকার আনোয়ার ইব্রাহীম।

আনোয়ার ইব্রাহীমের অবর্তমানে মালয়েশিয়ার রাজনীতি কেমন হবে? কোন পথে চলবে সরকার, এ নিয়ে রয়েছে জল্পনা-কল্পনা। এ রায়ের পর বিকল্প কাউকে বিরোধী শিবিরের নেতা নির্বাচিত করতে হবে। বিরোধী শিবিরের নেতা নির্বাচনের বিষয়টি সহজসাধ্য নয়। কেননা, আনোয়ারের মতো গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিত্ব বা দ্বিতীয় বিকল্প বিরোধী জোটে নেই। বিরোধী জোট পাকাতান রাকায়েত বা পিপলস ফ্রন্টে আনোয়ারের অনুপস্থিতিতে নেতৃত্ব দেয়ার মতো বিকল্প নেতা রয়েছেন দলটির চেয়ারপার্সন ও আনোয়ারের স্ত্রী ড. আজিজাহ ও সেলেঙ্গা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী আজমন আলী। এখানে একটি সমস্যাও রয়েছে। ইসলামপন্থী পাস, চীনা বংশোদ্ভূত ডিএপি আর মধ্যমপন্থী পিকেআর নিয়ে বিরোধী জোট গঠিত। জোটের মূল নেতৃত্ব মধ্যপন্থী পিকেআরের কাছেই থাকে। আনোয়ারের অনুপস্থিতিতে পিকেআরের নেতৃত্বে হয়তো থাকবেন তার স্ত্রী ড. আজিজাহ। অন্যদিকে সেলেঙ্গারের মুখ্যমন্ত্রী আজমন আলীও তুলনামূলকভাবে কম বয়ষ্ক হওয়ায় তাকে জোটের নেতা নির্বাচিত করা নিয়েও রয়েছে সংশয়। তাছাড়া পাস প্রধান হাদিকে জোটের প্রধান হিসেবে মানতে চায় না ডিপিএ। আর সংখ্যালঘুদের দল হিসেবে ডিপিএকে জোটের প্রধান করা হবে না এটাও নিশ্চিত। এমতাবস্থায় বিরোধী  জোট পাকাতান রাকায়েত যদি এসব সমস্যা দূর করতে সক্ষম হয় এবং সরকারের পাতানো ফাঁদে পা না দেয় এবং ষড়যন্ত্রের স্বীকার না হয় তাহলে আনোয়ারবিহীন বিরোধী জোট ও বর্তমান বাস্তবতায় এক নতুন শক্তিতে আত্মপ্রকাশ করতে সক্ষম হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা যায়।

১৬ বছর ধরে আনোয়ার ইব্রাহীম ও মালয়েশিয়ার রাজনীতিতে বড় ধরনের ফ্যাক্টর হয়ে উঠেছেন। তাকে ঘিরেই গড়ে উঠেছে মালয়েশিয়ার বিরোধী জোট। মালয়েশিয়ার জনগণের কাছেও তিনি ভালো বিকল্প নেতৃত্ব হিসেবে স্বীকৃত। পার্লামেন্ট নির্বাচনের ফলাফলের ভিত্তিতে নিশ্চিত হয়ে উঠেছিল যে, তিনি এবং তার জোটই আগামীতে  মালয়েশিয়ার রাজনীতির নিয়ামক শক্তি হয়ে উঠবেন এবং নির্বাচনের পথ ধরে ক্ষমতায় বসবে বিরোধী জোট। তিনি রাজনীতির সমস্ত কলাকৌশল অপ্ত করেছেন ড. মাহাতেরের হাত ধরেই। আর তাই বিগত বছরগুলো তো সরকারের বিরুদ্ধে একের পর এক চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছেন এবং সফলকামও হয়েছেন। তার সফলতায় ভীত ও সন্ত্রস্ত ছিল সরকার, তারা বুঝতে পেরেছে ক্ষমতার পালাবদল হলে দুর্নীতির দায়ে তাদেরকে পড়তে হবে দীর্ঘ ভোগান্তিতে। একবার বিরোধী জোট ক্ষমতায় এলে তাদের শাসন দীর্ঘায়িত হবে ঝামেলায় পড়বে বর্তমান সরকারি দল। বিরোধী রাজনৈতিক শক্তির ওপর দমন-পীড়ন অত্যাচার-নির্যাতন জেল-জুলুম ততৃীয় বিশ্বের দেশগুলোর রাজনৈতিক কালচারের অংশ হলেও মালয়েশিয়ার মতো উন্নয়নশীল দেশের রাজনীতিবিদদের ক্ষেত্রে এমনটা প্রত্যাশা করা যায় না। উচিতও নয়। কিন্তু জন্মলগ্ন থেকেই স্বৈরতান্ত্রিক রাজনীতির ছত্রছায়ায় পালিত সরকারি দল এমনটাই করে চলছে। নিরীহ জনগণও তা মেনে নিয়েছে নিয়তির অংশ হিসেবে। ড. মাহাথির মোহাম্মদ কোনো বিরোধী শক্তির উত্থান হতে দেননি তার উত্তরসূরীরাও তাই করে চলছেন রাষ্ট্রীয় শক্তির জোরে। কিন্তু এখন সময় পাল্টাচ্ছে অর্থনৈতিক উন্নয়ন স্বার্থেও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার  প্রয়োজন রয়েছে, প্রয়োজন রয়েছে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার। এটা বুঝতে হবে। সংবাদপত্র নিয়ন্ত্রণ করে এবং মত প্রকাশের ওপর তালা ঝুলিয়ে গণতন্ত্র সুসংহত করা যায় না। দেশে নৈরাজ্যের সৃষ্টি হয়। মালয়েশিয়ার মতো ধর্ম গোত্র বর্ণে বিভক্ত একটি দেশে রাজনৈতিক নেতাদের ওপর বিধিনিষেধ কোনোমতোই কাম্য নয়। এর ফলে রাষ্ট্রের ঐক্যে ফাটল ধরার সম্ভাবনাই বাড়বে। তাই ক্ষমতাসীন দলকে বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে ভিন্নমতের রাজনীতির সুযোগ দিতে হবে। পাশাপাশি বিচার বিভাগ ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।

আনোয়ার ইব্রাহীমের বিরুদ্ধে আদালতের রায়ের প্রেক্ষাপটে তার অনুসারীরা ১৯৯৮ সালের মতো পরিস্থিতি হয়তো সৃষ্টি করবে না। কিন্তু বিতর্কিত বিচারের ঘটনায় দেশের রাজনীতি ও বিচারব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থা যেমন কমেছে ঠিক তেমনই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে মালয়েশিয়ার ভাবমূর্তি। এই রায়ে দেশের অভ্যন্তরে যেমন দীর্ঘমেয়াদী বিতর্কের জন্ম দিয়েছে তেমনই আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও সঙ্কট সৃষ্টি হবে। কলঙ্কিত ও বিতর্কিত রায়ের ফলে আনোয়ার ইব্রাহীম তার দ্বিতীয় মেয়াদের জেল জীবন শুরু করতে যাচ্ছেন। কিন্তু গভীরভাবে ইমেজ সঙ্কটে পড়বে মালয়েশিয়া। ২০১৩ সালের নির্বাচনে মালয়েশিয়ার সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ বিরোধী জোটের পক্ষে মতামত দিয়েছিল। যদিও আসন বিন্যাসে তারা পরাজিত হয়েছে। নির্বাচনী রায়ের মধ্যদিয়ে দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভাজন ও বৈরিতার সুস্পষ্ট প্রতিফলন ঘটেছে। পাশাপাশি ঘটল রাজনীতি থেকে বিরোধী জোটের জনপ্রিয় নেতাকে অন্যায় ও অপবাদের মধ্যদিয়ে নিশ্চিহ্ন করার আদালতি অপচেষ্টা যা নাকি সমাজে মারাত্মক ক্ষত সৃষ্টি ও বিভাজনকে উস্কে দেবে। মালয়েশিয়ার রাজনীতি থেকে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা আনোয়ার ইব্রাহীমকে অস্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় নির্মূলের প্রচেষ্টা কতটুকু কামিয়াব হবে তাতো আগামীদিনে পরিষ্কার হবে। তবে শাসক দলের স্বৈরাচারী মনোভাব, নির্যাতন ও অত্যাচার সব সময়ে হিতে বিপরীত হয়ে দাঁড়ায়। মালয়েশিয়ার অর্থনৈতিক উন্নতি বর্তমান সরকার ও সরকারি দলের ধারাবাহিক ক্ষমতার অর্জন বলা হলেও রাজনৈতিক বিচারে ক্ষমতায় চিরতরে থেকে যাওয়ার প্রচেষ্টা সমর্থনযোগ্য নয়। জনগণ পরিবর্তন চায় তবে তা সুস্পষ্ট হয়েছে ২০০৮ ও ২০১৩ সালের নির্বাচনী ফলাফলে। এই ধারাবাহিকতা অক্ষুণœ থাকলে আগামী নির্বাচনের ফলাফল সরকারের পক্ষে থাকবে না তা সুস্পষ্ট। বিশেষ করে এমন এক প্রেক্ষাপটে যখন আনোয়ার ইব্রাহীম থাকবেন অন্তরীণে। বিরোধী দলের ঐক্য বজায় থাকলে অন্তরীণে থাকা আনোয়ার ইব্রাহীম আগামী নির্বাচনেও সরকারের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠতে পারেন।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক।

Email : mohi_ahmad15@yahoo.com

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।