সংবাদ শিরোনামঃ

নতুন কৌশলে আন্দোলনের মাঠে ২০ দলীয় জোট ** সতর্কতার সাথে এগুচ্ছে বিএনপি ** ভরাডুবির আশঙ্কা আ’লীগে ** নেতানিয়াহুর জয় মধ্যপ্রাচ্য সঙ্কট ঘনীভূত করবে ** গণতন্ত্র ছাড়া জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা যায় না ** স্বাধীনতা হোক অর্থবহ ** আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ও মার্কিন দলিলপত্র ** আগৈলঝাড়ায় খাল বিল বেদখল ** গ্রেফতার নির্যাতন উপেক্ষা করে সারাদেশে হরতাল অবরোধ অব্যাহত ** রাজনীতি ও সহিষ্ণুতা ** আমাদের স্বাধীনতার ৪৪ বছর **

ঢাকা, শুক্রবার, ১৩ চৈত্র ১৪২১, ৬ জমাদিউস সানি ১৪৩৬, ২৭ মার্চ ২০১৫

গণতন্ত্র ছাড়া জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা যায় না

॥ কামরুল হাসান॥
দেশে সঠিক গণতন্ত্র না থাকায় সরকারের মধ্যে অর্থনৈতিক ভাগ বাটোয়ারা শুরু হয়েছে। সরকার আরো বেশি একগুয়ে ও স্বৈরাচার হয়ে উঠছে।

যখনি কোনো দেশে গণতন্ত্রহীনতা সৃষ্টি হয় তখনি হালুয়া-রুটির ভাগ বাটোয়ারা শুরু হয়। ২০১৪ সালে ৫ জানুয়ারি যে নির্বাচন হয়েছে তা প্রশ্নবিদ্ধ। এই নির্বাচনে কার্যকরী বিরোধী দল অংশগ্রহণ করেনি।

তিনি বলেন, সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা দেশের ভালো চান। কিন্তু যেসব নেতাকর্মী খারাপ কাজ করেছেন তারা-ই শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদেরকে বিভিন্ন কৌশলে নিজেদের কব্জায় রেখেছেন।

এবারের বাজেটে পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য আরো ৮ হাজার কোটি টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব এসেছে। পার্লামেন্টে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকলে এ প্রস্তাবের বিরোধিতা করতো।

গত ২৪ মার্চ মঙ্গলবার রাতে দেশ টিভির ‘সোজাকথা’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন অর্থনীতি বিশ্লেষক মামুন রশীদ। অনুষ্ঠানে আলোচনার বিষয় ছিল ‘উন্নয়ন ও গণতন্ত্র’।

মামুন রশীদ আরো বলেন, গণতন্ত্র ছাড়া জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা যায় না। জবাবদিহিতা নিশ্চিত না হলে সচ্ছতাও নিশ্চিত হয় না। সর্বোপরি আমাদের কাম্য দেশে সঠিক গণতন্ত্রের চর্চা শুরু হোক। জবাবদিহিতা নিশ্চিত হোক।

রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দূরত্ব বেড়েই চলছে

রাজনীতিতে সামঞ্জস্যপূর্ণ, সহনশীল এবং শ্রদ্ধাশীল আবহাওয়া সবসময় বজায় রাখা উচিত। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় হলো বর্তমানে আমাদের রাজনীতি থেকে ঐ ব্যাপারগুলো সরে গেছে। যার দরুণ রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দূরত্ব দিন-দিন বেড়েই চলছে।

চ্যানেল আইয়ের ‘আজকের সংবাদপত্র’ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী।

নঈম নিজাম বলেন, আওয়ামী লীগ এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বাংলাদেশে অন্যতম দুটি প্রধান রাজনৈতিক দল। কিন্তু বর্তমানে কেউ কাউকে ন্যূনতম সম্মান প্রদর্শন করে না। দল দুটির মধ্যে যদি একে অপরের প্রতি সম¥à¦¾à¦¨à¦¬à§‹à¦§ থাকতো, তবে আজ বাংলাদেশের রাজনীতির এই অবস্থা হতো না। আর জনগণকেও পোহাতে হতো না নানান ভোগান্তি। আমাদের রাজনীতির সংস্কৃতি হলো আওয়ামী লীগ যখন এগিয়ে যায়, বিএনপি তখনই পিছু টান দেয়। আবার বিএনপি যখন এগিয়ে যায় তখন আওয়ামী লীগ পিছু টান দেয়। এই অবস্থা বাংলাদেশে বিগত কয়েক বছর ধরে বেশ জোরে সোরে প্রতীয়মান হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ শান্তিতে বসবাস করতে চায়। কিন্তু রাজনীতিতে যে বেহালাবস্থা তাতে সাধারণ জনগণের শান্তি উধাও। বাংলাদেশের সাধারণ নাগরিকের এ্খন একটাই আশা দেশের শান্তি ফিরে আসুক। তবে সরকার এটা কোনো প্রক্রিয়ায় করবে তার দায়বদ্ধতা খোদ সরকারের। কারণ বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী জনগণের নিরাপত্তা দেয়া সরকারের দায়িত্ব। অন্যদিকে রাজনৈতিক দল হিসেবে দেশ এবং জনগণের প্রতি সঠিক দায়িত্ব পালন করা বিরোধী দলেরও একান্ত দায়িত্ব।

দেশে গণতান্ত্রিক সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হওয়া দরকার

বর্তমানে দেশে যে অস্থির অবস্থা, তাতে এখনো মানুষের মন থেকে আতঙ্ক দূর হয়নি। আমি মনে করি, দেশে গণতান্ত্রিক সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হওয়া দরকার। ২৮ এপ্রিল দেশে সিটি নির্বাচন হচ্ছে যদিও এটি রাজনীতির বাইরে। তবে এ নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণ করা উচিত। বিএনপি যদি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে, তাহলে সরকারের উচিত বিএনপির জন্য নির্বাচনের দরজা খুলে দেওয়া। কিন্তু বর্তমানে যে পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে, তাতে বিএনপি নির্বাচনে আসবে কীভাবে। কারণ ঢাকা শহরে যারা ওয়ার্ড কমিশনার এবং মেয়র পদপ্রার্থী, এদের সবার বিরুদ্ধে মামলা আছে। আমরা দেখেছি, ঢাকা শহরে বরাবরই অবরোধকে কেন্দ্র করে তেমন একটা সন্ত্রাস হয়নি। অথচ, বিএনপির সব কমিটির তালিকা ধরে ধরে নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। সুতরাং তারা প্রার্থী হতে পারবে না। আর যদি তারা নির্বাচনে যায়, তাহলে তারা মিছিল-মিটিং করতে পারবে কি না, মিছিল-মিটিং করতে গেলে যাদের বিরুদ্ধে মামলা আছে তাদেরকে গ্রেফতার করা হবে কিনা, এ বিষয়টি সম্পর্কে বিএনপি এখনো স্বাধীন নয়।

গত ২১ মার্চ শনিবার রাত আটটায় একাত্তর টেলিভিশনে প্রচারিত ‘একাত্তর গণসংযোগ’ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব এম এ আজিজ একথা বলেন।

আ’লীগ সমালোচনা সহ্য করতে পারে না

যারাই আওয়ামী লীগের সমালোচনা করেছেন তাদের কণ্ঠ স্তব্ধ করে দেয়া হয়েছে। এ দলটি সামান্যতম সমালোচনা সহ্য করতে পারে না। এমনকি টেলিভিশনে টকশোতেও এসব লোকজনদেরকে আসতে দেয়া হচ্ছে না। অথবা যারা আসছেন তারা সাহস করে কথা বলতে পারেন না।

সাইফুল ইসলাম এর উপস্থাপনায় বৈশাখী টেলিভিশনে ‘জিরো আওয়ার’ অনুষ্ঠানে সিপিবি’র উপদেষ্টা মঞ্জুরুল আহসান খান বলেছেন এসব কথা।

তিনি বলেন, একটি দলের ওপর নির্ভর করে গণতন্ত্র টিকে থাকে না। গণতন্ত্র রক্ষা করতে হলে বিরোধী দলের প্রয়োজন। সেই বিরোধী দলকে সভা-সমাবেশ করাতে দিতে হবে। বিরোধী দলকেও দায়িত্বশীল হতে হবে। বিএনপি যে হরতাল-অবরোধ দিয়েছে তা প্রত্যাহার করতে হবে।

তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে সংলাপ হবে না। কারণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংলাপকে না করে দিয়েছেন। এই দু’দল একে-অপরকে নির্মূল করার চেষ্টা করছে।

ডিসিসি নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী দিলে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে না 

বিএনপি যদি দলীয়ভাবে ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে তাহলে এই নির্বাচন অনিশ্চিত হয়ে যেতে পারে। কারণ ডিসিসি নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী অংশগ্রহণ করলে ক্ষমতাসীন দলের সমর্থিত প্রার্থীর পরাজয় হবে, সেকারণে-ই এতদিন এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি।

গত ২০ মার্চ শুক্রবার রাতে একাত্তর টেলিভিশনে ‘একাত্তর জার্নাল’ অনুষ্ঠানে সিনিয়র সাংবাদিক কাজী সিরাজ এসব কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, বিএনপি বিপ্লবী দল নয়, নির্বাচনমুখী দল। সুতরাং ডিসিসি নির্বাচনে তারা অবশ্যই অংশগ্রহণ করতে পারেন। কৌশলগত কারণে গতবছর ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন করেছেন। এ নির্বাচনে সেই কৌশলগত ব্যাখ্যা আছে কিনা? ব্যাখ্যা থাকলে তা দিতে পারে। তবে সেই ব্যাখ্যা কতটুকু ধরে রাখতে পারবে তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।

দেশের অধিকাংশ মানুষের চোখ থাকবে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের দিকে

সরকার ডিসিসি নির্বাচনে যদি ভোট কারচুপি করে তাহলে আত্মসম্মান নিয়ে বেঁচে থাকা কষ্টকর হবে। কারণ এটা কোনো মফস্বল নির্বাচন নয়। দেশের অধিকাংশ মানুষের চোখ এই নির্বাচনের দিকে থাকবে। এরপরেও যদি ভোট কারচুপি হয় তাহলে বিএনপি ব্যাপক আন্দোলন গড়ে তুলতে পারবে। তখন কেউ আন্দোলনকে না করতে পারবে না। বাংলাভিশন টেলিভিশনে ‘গণতন্ত্র এখন’ অনুষ্ঠানে সিনিয়র সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহ এসব কথা বলেন।

সরকার বিরোধী দলের ওপর যথেষ্ট নিষ্ঠুরতা দেখিয়েছে

সরকার বিরোধী দলের ওপর যথেষ্ট নিষ্ঠুরতা দেখিয়েছে। এমনকি ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও বিএনপিকে ছাড় দেবে না। বিএনপিকে কৌশলগতভাবে এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা উচিত।

মাছরাঙা টেলিভিশনে ‘চারদিক’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন, প্রথম আলোর যুগ্ম-সম্পাদক মিজানুর রহমান খান।

তিনি আরো বলেন, ২০১৪ সাল ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে যে পার্লামেন্ট পেয়েছি তা টেকনিক্যাল পার্লামেন্ট। কিন্তু রাজনৈতিক দৃষ্টি ভঙ্গিতে এই পার্লামেন্ট অবৈধ।

নির্বাচন নিয়ে ভোটারদের মধ্যে অনীহা সৃষ্টি হয়েছে

২০১৪ সালে ৫ জানুয়ারি নির্বাচন থেকে শুরু করে উপজেলা নির্বাচনগুলোয় যেভাবে ভোট গ্রহণ হয়েছে এতে নির্বাচন নিয়ে ভোটারদের মধ্যে অনীহা সৃষ্টি হয়েছে।

সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগে কয়েকজন মেয়রকে বরখাস্ত করা হয়েছে, কয়েকজনকে জেলে ঢুকানো হয়েছে, আবার অনেকে পলাতক রয়েছেন।

সময় টেলিভিশনে ‘সম্পাদকীয়’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন । অনুষ্ঠানে আলোচনার বিষয় ছিল ‘সিটি করপোরেশনের রাজনীতি’।

এম সাখাওয়াত হোসেন আরো বলেন, সিটি করপোরেশন নির্বাচন নির্দলীয় নির্বাচন এতে যে কেউ অংশগ্রহণ করতে পারেন। কিন্তু এখন এই নির্বাচন দলীয় হয়ে গেছে। জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে এই  নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই। সেক্ষেত্রে অন্যকোনো পার্টি এ নির্বাচনে যদি অংশগ্রহণ না করে তাহলে ভুল করবে।

তিনি বলেন, সিটি করপোরেশন নির্বাচন উপলক্ষ্যে রাজধানীতে বিলবোর্ড লাগনো হচ্ছে এটা বন্ধের জন্য নির্বাচন কমিশনের কাছে কোনো আইন নেই। কিন্তু দেশে প্রচলিত আইন রয়েছে। সিটি করপোরেশনের বিলবোর্ড ইচ্ছা করলেই দখল করতে পারেন না। এমনকি দেয়ালেও পোস্টার লাগাতে পারেন না।

বিএনপিকে অবশ্যই এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা উচিত

রাজনীতি হলো কৌশলের খেলা। তাই কৌশল দিয়েই রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে পরাজিত করতে হবে। বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের উপর যদি বিএনপির ভরসা এবং সমর্থন থাকে তবে বিএনপিকে অবশ্যই এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা উচিত হবে। তবে আমি মনে à¦•à¦°à¦¿Ñ à¦¸à¦¿à¦Ÿà¦¿ করপোরেশন নির্বাচনে না যাওয়ার চেয়ে অংশগ্রহণ করার সম্ভাবনা অনেক বেশি। কারণ এই নির্বাচন বিএনপিকে মাঠে নামার জন্য বড় একটা সুযোগ দিবে। সময় টেলিভিশনের ‘সম্পাদকীয়’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন সিনিয়র সাংবাদিক নাঈমুল ইসলাম খান।

সিটি করপোরেশন নির্বাচন প্রসঙ্গে একাত্তর টেলিভিশনে ‘একাত্তর গণসংযোগ’ অনুষ্ঠানে নাঈমুল ইসলাম আরো বলেন, বর্তমানে যারা সিটি করপোরেশনের মেয়র পদপ্রার্থী হয়েছেন সমাজের সেবা করার জন্য, বর্তমান প্রেক্ষাপটে বলা যায়, তারা তা করতে পারবেন না। বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠতম ব্যক্তিও যদি নগরপিতার আসনে যান, আমি মনে করি, তিনি পিতৃত্বের যথাযথ ভূমিকা পালন করতে পারবেন না। কারণ, আমাদের আঞ্চলিক সরকার সেভাবে ক্ষমতাসীন নয়। এটিই হচ্ছে সবচেয়ে বড় কথা। যদিও এই সিটি নির্বাচনে মহা ঢাকঢোল পিটিয়ে নগরপিতা নির্বাচিত হবেন, তিনি যে কোনো সময় মন্ত্রণালয়ের একজন সচিব বা মন্ত্রীর ইচ্ছায় চাকরি হারাতে পারেন। এই সিটি নির্বাচনে যতই ঢাকঢোল পিটিয়ে নগর পিতা ক্ষমতায় যান না কেন, আমি মনে করি, তাতে নগরবাসীর তেমন কোনো উন্নতি হবে না। হ্যাঁ, এতে বর্তমান রাজনৈতিক যে পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে, তা থেকে মানুষ মুক্তি পাবে।

উক্ত অনুষ্ঠানে, নাজমুল হাসান কলিমুল্লা বলেন, এই সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে আমরা পার্শ্ববর্তী কলকাতা এমনকি ভারতকে অনুসরণ করতে পারি। কারণ, তারা সংসদের মাধ্যমে কাউন্সিলর নির্বাচন করে তারপর সেই কাউন্সিল আবার কমিটি গঠন করে মেয়র পদপ্রার্থী নির্বাচন করে। কিন্তু আমাদের দেশে সে রকম কোনো ব্যবস্থা নেই।

নাজমুল হাসান আরো বলেন, যদি এই সিটি নির্বাচনে বিরোধীদল বিএনপি অংশগ্রহণ করে, আর যদি তারা নির্বাচনে জিতে যায়, তাহলে আমরা বলতে পারব, তাদের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।