সংবাদ শিরোনামঃ

বিএনপি জামায়াতের জনসমর্থন বাড়ছেই ** জামায়াত গণতন্ত্র শান্তি সমৃদ্ধি প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে ** বাংলাদেশের ভারত জয় ** মধ্যবর্তী নির্বাচন কতদূর! ** ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় মাহে রমজানের শিক্ষা কাজে লাগাতে হবে : নুরুল ইসলাম বুলবুল ** প্রতিবেশী বন্ধুরা আমাদের গুরুত্ব সহকারে নিচ্ছে না ** কূটনীতিতে চরম ব্যর্থ বাংলাদেশ ** বাংলাওয়াশ : হজম করতে কষ্ট হচ্ছে ভারতের! ** রমজানে সারাদেশে দ্রব্যমূল্য বেড়েছে ** ধর্মীয় মূল্যবোধের চর্চাই রক্ষাকবচ **

ঢাকা, শুক্রবার, ১২ আষাঢ় ১৪২২, ৮ রমজান ১৪৩৬, ২৬ জুন ২০১৫

প্রতিবেশী বন্ধুরা আমাদের গুরুত্ব সহকারে নিচ্ছে না

॥ কামরুল হাসান॥
মিয়ানমার সংলগ্ন সীমান্তে যে সমস্যা হয়েছে সেটি বেশ বড়। এব্যাপারে বলিষ্ঠ পদক্ষেপ নেয়া দরকার। আমাদের প্রতিবেশী বন্ধুরা আমাদের গুরুত্ব সহকারে নিচ্ছে না ফলে বারবার আমাদের অধিকার ক্ষুণœ করছে। সীমান্তে আমাদের মানুষ অযথা হত্যা করছে।

বৈশাখি টিভিতে প্রচারিত ‘নিউজ অ্যান্ড ভিউজ’ অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইনাম আহমেদ চৌধুরী একথা বলেন।

তিনি বলেন, আমাদের উচিত তাদের জানিয়ে দেয়া যে তাদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ বজায় রাখার মানে এই না যে আমরা দুর্বল। সীমান্ত সমস্যার ব্যাপারে আমাদের কূটনৈতিক তৎপরতা বৃদ্ধি করতে হবে। বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের মাঝেও আমাদের অধিকার নিয়ে কথা বলতে হবে।

বিদেশে মানব পাচার নিয়ে ইনাম আহমেদ বলেন, আমাদের দেশে কর্মসংস্থানের অভাব তাই দেশত্যাগের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। যদি আমাদের দেশে পর্যাপ্ত কর্মসংস্থান থাকত তবে মানুষ এধরনের অনিশ্চয়তার পথে পা মাড়াত না।  বৈধ পথে বাইরে যাওয়ার সুযোগ সংকুচিত হচ্ছে। ফলে মানুষ এখন অবৈধ পথে বাইরে যেতে চেষ্টা করছে।

তিনি আরো বলেন, এবারের বাজেটে অভিবাসী খাতকে গুরুত্ব দেয়া দরকার ছিল। বাইরের দক্ষ জনশক্তি রফতানির জন্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্র দরকার যা আমাদের নেই।

স্বাধীনতার পর থেকে আমরা শুধু ভারত নিয়েই পড়ে আছি

মিয়ানমার আমাদের খুব কাছের প্রতিবেশী। সে হিসেবে আমাদের সাথে খুব ভালো সম্পর্ক থাকার কথা ছিল। কিন্তু আমরা কখনো সে সম্পর্ক উন্নয়ন করার চেষ্টা করিনি। তাদের সাথে যদি আমাদের সম্পর্ক ভালো থাকতো, তাহলে আর এত সব ঝামেলা হত না।

যমুনা টেলিভিশনের ‘২৪ ঘণ্টা’ অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. আমেনা মহসীন এ কথা বলেন।

আমেনা মহসীন বলেন, আমাদের মাথায় রাখতে হবে মিয়ানমারের সাথে সম্পর্ক ভালো রাখা এবং তাদের মনোভাব খুব ভালো করে বোঝা দরকার। স্বাধীনতার পর থেকে আমরা শুধু ভারত নিয়েই পড়ে আছি এবং আমাদের যাবতীয় আলোচনার বিষয়বস্তু শুধু ভারত হয়ে আছে।

তিনি বলেন, আমাদের বর্ডার এলাকায় ইয়াবা এবং ক্ষুদ্র অস্ত্রের ব্যবসা খুব দ্রুত বন্ধ করতে হবে। আমি মনে করি বর্ডারে বিজিবিদের আরো নিয়ম-নীতি এবং কড়াকড়ি পর্যবেক্ষণের মধ্যে রাখতে হবে। তাহলেই চোরাকারবারী কিংবা মাদকদ্রব্য আমদানি বন্ধ করা সম্ভব হবে।

তিনি আরো বলেন, আমাদের বর্ডার ম্যানেজমেন্টের জন্য আলাদা একটা মিনিস্ট্রি গঠন করার প্রয়োজন এবং সেখানে একজন সামরিক কর্মকর্তাকে ইনচার্জ করে দেন। এর সাথে কিছু নতুন নিয়ম-নীতি চালু করে দেন। তাহলে তো আমাদের এতসব সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় না।

দামাল ছেলেরা ক্রিকেটের মাধ্যমে দেশকে বিশ্বের কাছে পরিচয় করিয়েছে

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত সারা বিশ্বে আমাদের জাতীয় পতাকাকে স্বগৌরবে উড়িয়েছে বাংলার টাইগার ক্রিকেটাররা।

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণের উপস্থাপনায় বাংলাভিশনের সংবাদ পর্যালোচনামূলক অনুষ্ঠান ‘নিউজ অ্যান্ড ভিউজ’ এ স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন এ কথা বলেন।

মোবাশ্বের হোসেন বলেন, আমাদের এই বাংলার দামাল ছেলেরা ক্রিকেটের মাধ্যমে বাংলাদেশকে সারা বিশ্বের কাছে পরিচয় করিয়েছে। তারা আমাদের লাল-সবুজের জাতীয় পতাকা ওড়াচ্ছে পৃথিবীর প্রতিটি রাষ্ট্রে যা এমনভাবে আর কেউ পারে নাই।

তিনি বলেন, আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যে দেশটি বন্ধুসুলভ আচরণ এবং বিভিন্নভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল সে দেশটি হলো ভারত। আর এই ভারতের প্রতি ক্রিকেট খেলা নিয়ে আমাদের চরম একটা ক্ষোভ ছিল। বাড়ির পাশে বাড়ি থাকা সত্ত্বেও তারা সঠিকভাবে এই ক্রিকেট খেলাতে ভালো একটা ব্যবস্থাপনায় আসছিল না। কেমন জানি একটা বিচ্ছেদ ছিল যা আমাদের অনেক কষ্ট দিত।

তিনি বলেন, আমরা সব চেয়ে বেশি কষ্ট পেলাম গেল বিশ্বকাপে! যেখানে সারা বিশ্বের মানুষ আমাদের পক্ষে কথা বলেছে আর শুধু ভারতের গোটা কয়েক লোক এটাকে তাদের পক্ষে দাঁড় করানোর চেষ্টা করেছিল। তবে সেটার সঠিক উত্তর কথাবার্তায় দেওয়ার চেয়ে খেলার মাধ্যমে দেওয়াটাই ছিল সব চেয়ে বড়।

তিনি আরো বলেন, ওই সময় আমি আমার অনেকগুলো ফেইসবুক স্ট্যাটাসে বলেছি আমাদের উত্তর দেওয়ার শক্তি হলে, বাংলার বাঘগুলো যদি ঘুরে দাঁড়াতে পারে এবং আগামীবার তাদের সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করতে পারে তাহলেই এর উত্তম জবাব দেব। আর সেটি কিন্তু এই সিরিজের প্রথম দিনই দেখিয়েছি।

এটা ভুল বোঝাবুঝি নাকি অন্য কিছু!

বিজিবির নায়েক আব্দুর রাজ্জাককে হাতকড়া পরিয়ে বসিয়ে রাখার দৃশ্য মিয়ানমার পত্রিকায় প্রকাশ করেছে। এটা আন্তর্জাতিক নিয়মনীতির পরিপন্থী এবং আমাদের জন্যও আত্মমর্যাদার প্রশ্ন। মিয়ানমার সীমান্ত বাহিনী এটা অন্যায় কাজ করেছে।

ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) একাংশের সভাপতি আলতাফ মাহমুদ চ্যানেল আইয়ের ‘সংবাদপত্রে বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে মিয়ানমার বন্ধু সুলভ আচরণ করছে না। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে মিয়ানমার প্রায় অন্যায় কাজ করে যাচ্ছে। এদিকে বিজিবির সদস্যকে ফিরিয়ে নিয়ে আসার ব্যাপারে সরকারের পক্ষ থেকে তেমন কোনো ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না।

ভুল বোঝাবুঝির কারণে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী পুলিশের (বিজিপি) সঙ্গে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সদস্যদের হামলার ঘটনা ঘটেছে-স্বরাষ্ট্রপ্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এর এ কথার প্রসঙ্গে আলতাফ মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশ-মিয়ানমারের সঙ্গে পতাকা বৈঠক হয়েছে এর পরেও এ সমস্যার সমাধান হয়নি। তাহলে এটাকে কীভাবে ভুল বোঝাবুঝি বলা যায়?

এমপি পুত্র রনিই হত্যাকাণ্ডটি ঘটিয়েছে এতে কোনো সন্দেহ নেই

রাজধানীর ইস্কাটনে হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে সাধারণভাবে বোঝার সীমাবদ্ধতা বা কোনো অস্পষ্টতা নেই। কোন গাড়ি থেকে গুলি হয়েছিল, কে গুলি করেছিল, কার গুলিতে দুইজন মানুষ হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিল এই বিষয়গুলো খুবই পরিস্কার। সাংসদ পিনু খানের পুত্র রনিই এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিল। এতে দুইজন নিরীহ মানুষ নিহত হয়েছিল।

দৈনিক মানবজমিনের সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরীর সঞ্চালনায় চ্যানেল আইয়ের ‘আজকের সংবাদপত্র’ অনুষ্ঠানে সাপ্তাহিক এর সম্পাদক গোলাম মোর্তোজা এ কথা বলেন।

গোলাম মোর্তোজা বলেন, পুলিশ বাহিনীর কর্মকর্তারা যেভাবে তাদের কার্যক্রম চালিয়েছিলেন এর মধ্যে একটি জায়গা ছাড়া আর কোনো জায়গায় প্রশ্ন করার সুযোগ ছিল না। সেটি হলো রনিকে যখন একবার রিমান্ডে নেওয়া হলো তার ড্রাইভার স্বীকারোক্তি দিলেন কিন্তু তিনি স্বীকারোক্তি দিলেন না। যদিও তিনি পুলিশের কাছে স্বীকার করেছিলেন। কিন্তু ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী দিলেন না। কেন আবার তাকে ১৬৪ ধারায় রিমান্ডে নেওয়া হলো না? সাধারণ মানুষ ভেবেছিল এমপিপুত্র বলে তাকে ছাড় দেওয়া হচ্ছে এমন প্রশ্নের মুখেই পড়েছিল পুলিশ প্রশাসন।

তিনি বলেন, তিনি একজন এমপি পুত্র বলে তার সঠিক বিচার হবে না। এমনটি যেন না হয়। আমরা বিশ্বাস রাখবো অপরাধী যেই হোক আইন তার স্বাভাবিক গতিতে চলবে এবং এর সুষ্ঠু বিচার হবে। এমনকি এর একটা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়ার দরকার কয়েক দিক থেকে। যা দেখে অন্যরাও কিছু অনুধাবন করতে পারে।

তিনি বলেন, একজন এমপির স্টিকার লাগানো গাড়ি এমপি ছাড়া আর কেউ ব্যবহার করার কোনো নিয়ম নেই। তার গাড়ি তার সন্তান বাইরে নিয়ে যাবে, রাত ১২ টার পর তাঁর গাড়ি নিয়ে বারে গিয়ে মাতাল হয়ে মানুষ হত্যা করবে, এটা তো কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যাবে না।

তিনি আরো বলেন, এছাড়া এমপিকেও প্রশ্নের মুখে আনার দরকার, আপনার পুত্র কিভাবে আপনার গাড়ি দিনের পর দিন ব্যবহার করেছে?

বাজার নিয়ন্ত্রণের কাজটি সরকারকেই করতে হবে

পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখার কাজটি নাগরিকদের তুলনায় সরকারই বেশি করতে পারে। নাগরিকরা সব সময়ই চাপ সৃষ্টি করতে পারে এবং পারবে। কিন্তু কাজটা সরকারেরই করতে হবে। কেননা আইন, পুলিশ প্রশাসন এবং অন্যান্য সকল ক্ষমতার অধিকারী হলেন সরকার।

একাত্তর টেলিভিশনের ‘একাত্তর জার্নাল’ অনুষ্ঠানে সিনিয়র সাংবাদিক আবু সাঈদ খান এ কথা বলেন।

আবু সাঈদ খান বলেন, যদি সরকার জনগণের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকেন তাহলে এই কাজটি তারা করতে পারে। বিশ্বের অন্যান্য দেশে সাধারণ জনগণের দাবি-দাওয়াগুলোকে সরকার খুব গুরুত্বের সাথে দেখে থাকেন। কিন্তু আমাদের দেশে এগুলোকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়া হয়।

তিনি আরো বলেন, আমাদের এখানে সব কিছু পুলিশ প্রশাসন দিয়ে করানোর চেষ্টা করা হয়। আসলে স্থানীয় সরকার ও নাগরিকদের নিয়ে কাজগুলো করা দরকার। যাতে ভালো ফল আসে। অন্যথায় ভালো কিছু আশা করা যাবে না।

তিনি বলেন, আমাদের সাথে মিয়ানমারের একটা সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল, সেটি দু-দেশের প্রশাসনের সমর্থনে এখানে চোরাকারবারিসহ মাদকদ্রব্য আমদানি-রফতানি করার। যার ফলে বিভিন্ন সময়ে আমাদের দেশের সুনাম নষ্ট হয়েছে।

আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে দুর্বলতা আছে

আওয়ামী লীগ যখন আন্দোলনে বা লড়াইয়ে থাকে তখন সফল হয় আর যখন ক্ষমতায় থাকে তখন তাদের মধ্যে নানা রকম বিশৃঙ্খলা দেখা যায়। এই যে তাদের নেতৃত্বের দুর্বলতা, সেটি কিন্তু তাদের সাংগঠনিক দুর্বলতা।

‘আওয়ামী লীগের ৬৬ বছর’ আলোচ্য বিষয়ের উপর যমুনা টেলিভিশনের ‘২৪ ঘণ্টা’ অনুষ্ঠানে দৈনিক প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হোসেন এ কথা বলেন।

সোহরাব হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগ আজ ৬৬ বছর টিকে থেকে ৬৭ বছরে পদার্পণ করেছে। এতে করে আমরা স্পষ্ট বুঝতে পারি তারা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড়, শক্তিশালী এবং গতিশীল রাজনৈতিক দল। এমনকি আদর্শের দিক থেকেও তারা একটি প্রগতিশীল দল হিসেবে চিহ্নিত। কিন্তু তাদের ব্যর্থতাটা হলো তারা যা বলে তা কতটুকু পূরণ করতে পারে? এই যে চাওয়া-পাওয়ার হিসেব সেটা তারা বুঝতে পারে না।

তিনি বলেন, তাদেরকে সাংগঠনিকভাবে গড়ে না তোলার কারণেই তাদের এই বিপদজনক পরিস্থিতির সম্মুখীন হওয়া।

তিনি আরো বলেন, প্রয়াত লেখক আহমদ ছফার একটি উদ্ধৃতি দিয়ে বলতে চাই। এক সময় তাঁর একটা লেখায় তিনি বলেছিলেন, আওয়ামী লীগ যখন হারে গোটা বাংলাদেশ হারে আর আওয়ামী লীগ যখন জেতে কতিপয় লোক জেতে। কাজেই আওয়ামী লীগের কাছে আমাদের প্রত্যাশা হলো তারা যখন জেতে কতিপয় লোক না জিতে গোটা বাংলাদেশ যেনো জেতে।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।