সংবাদ শিরোনামঃ

বেকায়দায় সরকার ** দেশে চলছে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস ** লতিফ সিদ্দিকীর মুক্তি : আওয়ামী লীগের মুখোশ উন্মোচন ** পাকিস্তানের এমকিউএমকে অর্থায়ন করছে ভারত : বিবিসি ** সুকৌশলে শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করার নীল নকশা বাস্তবায়ন করছে সরকার ** গৃহশ্রমিকের নিরাপত্তা নেই, মর্যাদা নেই ** প্রতিটি রাষ্ট্রের মূলকথা হলো গণতন্ত্র ** পবিত্র রমজানে মিথ্যা অভিযোগে রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের গ্রেফতার বন্ধ করা হোক ** রাজনীতির মৃত্যুপুরিতে জল্পনা-কল্পনা ** দিনাজপুরে কীটনাশক মিশ্রিত লিচু খেয়ে ১১ শিশুর মৃত্যু ** গণবিরোধী বাজেট বাস্তবায়ন অসম্ভব ** ‘জাতির সকল দুর্দিনে অতীতের মতো জামায়াতে ইসলামী তার শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি অব্যাহত রাখবে’ ** ধনীর দুলাল সালমান (রা.) **

ঢাকা, শুক্রবার, ১৯ আষাঢ় ১৪২২, ১৫ রমজান ১৪৩৬, ৩ জুলাই ২০১৫

॥ আসাদউল্লাহ আল গালিব॥
পাকিস্তানে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করতে দেশটির রাজনৈতিক দল এমকিউএমকে অর্থ, অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দিচ্ছে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’। অবৈধভাবে অর্থ স্থানান্তরের একটি মামলার তদন্ত করতে গিয়ে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে ব্রিটিশ সরকার। এদিকে পাকিস্তান পুলিশের কাছে দলটির দুই প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মীও স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়ে বলেছে, গত দশ বছরে ভারতের উত্তর-পূর্ব এলাকার বিভিন্ন ক্যাম্পে এমকিউএম দলের কয়েক হাজার কর্মীকে মর্টার শেল ও গ্রেনেড চালানো, বোমা তৈরিসহ হাতে বহনযোগ্য অস্ত্রের প্রশিক্ষণ দিয়েছে ভারত সরকার। ব্রিটিশ সরকারও দলটির কয়েকজন নেতার কাছ থেকে এরকম জবানবন্দী পেয়েছে। বিবিসির এ সংবাদ প্রকাশ হওয়ার পরে পাক-ভারত উত্তেজনা নতুন দিকে মোড় নিয়েছে। এ বিষয়ে ২৪টি প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। পাকিস্তানের অভ্যন্তরে দাবি উঠেছে, দেশের ভিতরে সন্ত্রাসী কাজে ভারতের অর্থায়ন পাকিস্তানের সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি। ভারত সরকারের কাছে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা চাওয়া ও জাতিসংঘের কাছে নালিশ জানাতে হবে পাকিস্তান সরকারকে। পাশাপাশি শত্রু রাষ্ট্রের সঙ্গে আঁতাত করায় এমকিউএম দলকে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। গত ২৪ জুন আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম বিবিসি এই সংবাদ প্রকাশ করে।

বিবিসি আরো জানায়, পাকিস্তানের মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট বা এমকিউএমের একজন শীর্ষ পর্যায়ের নেতা ভারত থেকে অর্থ নেয়ার কথা ফাঁস করে দিয়েছেন। ওই নেতার নাম উল্লেখ করে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছবিসহ তিন পৃষ্ঠার তথ্যপ্রমাণ ছাপা হয়েছে। এ তথ্যে দেখা গেছে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এমকিউএমকে বার্ষিক আট লাখ পাউন্ড স্টার্লিং দিয়ে থাকে, যা পাকিস্তানের অভ্যন্তরে বিভিন্ন দুষ্কর্মে খরচ করা হয়। এ ছাড়া দলের নেতারাও অর্থ ভোগ করে থাকেন। একপর্যায়ে দলের সম্পাদক শ্রেণীর লোকজনের জন্য ব্যয় গিয়ে দাঁড়ায় এক লাখ পাউন্ডে। এ অবস্থায় তহবিলের সঙ্কট দেখা দিলেও কোনো কোনো সময় ব্যবসায়ীরা অর্থের জোগান দিতেন। সম্প্রতি বিবিসির প্রতিবেদনের মাধ্যমে ভারত থেকে এমকিউএম দলের অর্থ নেয়ার কথা প্রকাশ হওয়ার পর এ নিয়ে পাকিস্তানের রাজনীতিতে ঝড় বইছে। এরই মধ্যে নতুন করে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছবিসহ তিন পৃষ্ঠার তথ্যপ্রমাণ তুলে ধরা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, এমকিউএম দলের অন্যতম নেতা তারিক মির ব্রিটিশ পুলিশকে ওই অর্থ নেয়ার কথা বলেছেন। তিনি জানান, ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা  তার দলকে এ অর্থের জোগান দিত। তিন পৃষ্ঠার ওই ডকুমেন্টের কোনো কোনো অংশ কালি দিয়ে ঢেকে দেয়া হয়েছে। তবে এতে পরিষ্কার দেখা গেছে, তারিক মির বলেছেন, এমকিউএম দলের প্রতি ভারতের সমর্থন রয়েছে এবং দলের প্রধান আলতাফ হোসেইন দিল্লির বিভিন্ন উৎস থেকে অর্থ পেয়ে থাকেন। এতে আরো বলা হয়েছে, ২০১২ সালের মে মাসে লন্ডনের এজওয়ার থানায় তারিক মির পুলিশকে অর্থ নেয়ার কথা জানান। তিনি বলেন, ‘ভারত সরকার আমাদের সমর্থন করে, কারণ তারা মনে করে আমাদের সমর্থন করা তাদের জন্য ভালো।’ তিনি বলেন, ‘আমি নিজেও ভারতীয় লোকজনের সাথে সাক্ষাৎ করেছি, তবে ঠিক কবে তা মনে নেই। যতদূর বুঝতে পেরেছি তারা র-এর লোকজন। এর মধ্যে সিনিয়র যে লোকটির সাথে সাক্ষাৎ হয়েছিল তিনি উঁচুমাপের; প্রধানমন্ত্রীর দফতরে পর্যন্ত তার আসা-যাওয়া আছে।’ কত অর্থ তখন নেয়া হয়েছে সে প্রশ্নে তারিক মির বলেন, সম্ভবত ১৫ লাখ ডলার। তিনি জানান, প্রথম সাক্ষাৎ হয়েছিল ইতালির রাজধানী রোমে।

ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ এ সংক্রান্ত মানি লন্ডারিং বিষয়ে তদন্ত করছে। একইসঙ্গে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ এমকিউএম এর সম্পদের মধ্যে একটি অস্ত্রের তালিকাও পেয়েছে। এক পাকিস্তানী কর্মকর্তা বিবিসিকে বলেছেন, গত দশ বছর ধরে এমকিউএমের শত শত কর্মীকে পাকিস্তানে সন্ত্রাসী তৎপরতার জন্য সশস্ত্র প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছে ভারত। এ খবর প্রকাশ হওয়ার পরে পাকিস্তানের রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে। এখন সকল গণমাধ্যম, রাস্তাঘাটে, বুদ্ধিজীবী ও সামাজিক অঙ্গনে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা চলছে। পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চৌধুরী নিসার আলী খান অবশ্য বলেছেন, পাকিস্তানের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে আরও তথ্য সংগ্রহের জন্য ব্রিটিশ সরকারের কাছে অনুরোধ করবে। পাকিস্তান বিশ্বাস করে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ তাদের তদন্ত ও দ্বি-পাক্ষিক স্বার্থের জন্যই এ তথ্য দিয়ে সহায়তা করবে।

বিবিসির খবর প্রকাশের পরে এমকিউএম দল, পাকিস্তানের সার্বভৌমত্ব, অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অবস্থা, পাক-ভারত সম্পর্কিত ২৪ প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। এই ২৪টি প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে দেশটির সরকার ও গণমাধ্যমগুলো।  গণমাধ্যমগুলো বলছে, ভারতের সন্ত্রাসী কার্যক্রমে অর্থায়ন নিয়ে পাকিস্তানকে জাতিসংঘের কাছে নালিশ দিতে।

বিবিসির রিপোর্টে বলা হয়েছে, অবশ্য ভারত সরকার এই দাবিকে ‘পুরাই ভিত্তিহীন’ অভিযোগ বলে অস্বীকার করেছে। এমকিউএমও জোড়ালোভাবে অভিযোগটি অস্বীকার করেছে। এমকিউএম দলের মুখপাত্র সাইফ মুহাম্মাদ আলী বিবিসিকে বলেন, এমকিউএম কখনই ভারত থেকে অর্থ বা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেনি। তিনি বলেন, পাকিস্তান কর্তৃপক্ষ দলের বিরুদ্ধে এটা প্রচার করছে।

পাকিস্তানের জাতীয় সংসদের ২৪ জন সদস্য এমকিউএম দলের রাজনীতিক। দীর্ঘদিন ধরেই করাচিতে দলটির প্রভাব সবচেয়ে বেশি। পাকিস্তানের এক সরকারি কর্মকর্তা বিবিসিকে বলেছেন, গত দশ বছর ধরে উত্তর ও উত্তর-পূর্ব ভারতের বিভিন্ন ক্যাম্পে এমকিউএম দলের কর্মীদের জঙ্গি হিসেবে গড়তে সশস্ত্র প্রশিক্ষণ দিচ্ছে ভারত সরকার।

২০০৫-০৬ সালের আগে অল্প সংখ্যক এমকিউএম দলের মধ্যম পর্যায়ের সদস্যদের এই প্রশিক্ষণ দেয়া হত। কিন্তু সম্প্রতি এমকিউএমের জুনিয়র পর্যায়ের অনেক নেতাকর্মী ভারতে অস্ত্র প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।

চলতি বছরের এপ্রিল মাসে করাচি পুলিশের এক সিনিয়র কর্মকর্তা রাও আনোয়ার বিবৃতি দেন, এমকিউএম দলের দুই জঙ্গি সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে, যারা ভারতে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আটককৃতরা পুলিশকে জানিয়েছে যে, তারা থাইল্যান্ড হয়ে ভারতে গিয়েছিল। সেখানে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ তাদের অস্ত্র প্রশিক্ষণ দিয়েছে।

এ ঘটনার পরে এমকিউএম দলের নেতা আলতাফ হোসাইন পুলিশ কর্মকর্তা আনোয়ারের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করার মামলা দায়ের করেছে।

এ বিষয়ে লন্ডনে নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশন বিবিসিকে বলেছে, ‘প্রতিবেশী দেশকে অভিযুক্ত করে শাসনের ফাঁকা ছিদ্র ঢাকা যাবে না।’ ২০১০ সালে এমকিউএমের সিনিয়র এক নেতা ইমরান ফারুককে তার লন্ডনের বাসভবনের কাছে ছুরিকাঘাতে হত্যা করার পরে দলটির ব্যাপারে তদন্ত শুরু করে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ।

এই তদন্তের ধারবাহিকতায় লন্ডনের এমকিউএম দলের অফিস, যা দলটির নেতা আলাতাফ হোসেনের বাসা হিসেবে ব্যবহার করা হয়। সেখানে সাত লাখ সাতাশি হাজার তিনশত পঞ্চাশ মার্কিন ডলার খুঁজে পায় পুলিশ। ডলার উদ্ধারের বিষয়টি মানি লন্ডারিং আইনে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তখন থেকেই মূলত ঘটনাটি আলাদা রূপ নেয়।

ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ তদন্তে এমকিউএম দলের সম্পদ তালিকায় খুঁজে পায় অস্ত্রের একটি লম্বা তালিকা। যেখানে মর্টাল শেল, গ্রেনেড, বোমা তৈরির সরঞ্জাম রয়েছে। পাকিস্তানী মিডিয়ার সূত্র ধরে বিবিসি এই তথ্যটি প্রাকাশ করে। তালিকায় অস্ত্রের দামের বিষয়টিও উল্লেখ করা আছে। এ বিষয়ে এমকিউএম দলের কাছে বিবিসি জানতে চাইলে দলটি কোনো উত্তর দেয়নি। ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের তদন্তের উন্নতির সঙ্গে দেশটির আদালত মামলার অগ্রগতিতে ২০১১ সালে দেখতে পেয়েছে, এমকিউএম দলের সদস্যরা করাচিতে দুইশত বেশি পুলিশ কর্মকর্তাকে হত্যা করেছে। যারা এমকিউএম দলের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল। গত বছর ব্রিটেনের অপর একটি আদালত একটি একই জাতীয় মামলায় খুঁজে পেয়েছে যে, এমকিউএম দলটি গত দশক ধরে নাশকতা কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। যার যথেষ্ট প্রমাণ মামলায় রয়েছে।

বর্তমানে এমকিউএম দলটি পাকিস্তানেও কঠিন চাপের মুখে রয়েছে। চলতি বছরের মার্চ মাসে দলটির করাচির কেন্দ্রীয় অফিসে পুলিশ অভিযান চালায়। সে সময় বিপুল সংখ্যক অস্ত্র উদ্ধার করে বলে পুলিশ দাবি করেছে। কিন্তু এমকিউএম দলটি বলেছে, এটি পূর্ব পরিকল্পিতভাবে করা হয়েছে। বিবিসি বলছে, এমকিউএম দলটির জনসমর্থন রয়েছে। ভারত-পাকিস্তান বিভক্তির সময়ে ভারত থেকে আগত উর্দু ভাষীরা পাকিস্তানে মুহাজির নামে পরিচিত।

এই মুহাজিরদের অভিযোগ রয়েছে যে, পাকিস্তানে তাদেরকে ছোট করে দেখা হয়। এমকিউএম দলটি দাবি করে যে, তারা একটি শান্তিপূর্ণ, ধর্মনিরপেক্ষ দল। তারা সমাজের মধ্যবিত্ত শ্রেণীর প্রতিনিধিত্ব করে।

নির্বাচনমুখী এই দলটির রয়েছে করাচির রাজপথে সবচেয়ে বেশি প্রভাব। যখন দলটির পক্ষ থেকে হরতাল ডাকা হয়, তখন করাচির রাস্তাগুলো ফাঁকা থাকে, পুরো শহর থমকে যায়।

দলটির প্রধান আলতাফ হোসাইন গত বিশ বছর ধরে ব্রিটেনে স্বেচ্ছায় নির্বাসন নিয়েছেন। ২০০২ সালে তিনি ব্রিটিশ পাসপোর্ট গ্রহণ করেন। অনেক বছর ধরেই দলটির বিরুদ্ধে দাবি আদায়ে করাচিতে নাশকতা করার অভিযোগ রয়েছে। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় শহর করাচিতে জন্মগ্রহণকারী আলতাফ হোসাইন ফার্মেসি বিষয়ে লেখা-পড়া করেছেন। ১৯৮৪ সালে এমকিউএম রাজনৈতিক দল গঠন করা হয়। দলটিতে মূলত দেশ বিভাগের সময়ে ভারত থেকে আগত উর্দুভাষীরাই বেশি রয়েছে। মুহাজিরদের দাবি, তারা পাকিস্তানের নাগরিক হলেও তাদেরকে মুহাজির (আশ্রয়ের জন্য কোনো দেশে আগতদের আরবি ভাষায় মুহাজির বলা হয়)। তাদেরকে খাটো করে দেখা হয়।

১৯৯২ সালে দলটির প্রধান আলতাফ হোসাইন ব্রিটেনে রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য চলে যায়। লন্ডন থেকেই দলীয় কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে দলটি। আলতাফ হোসাইনসহ দলটির একাধিক নেতার বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে মামলা হয়েছে। কিন্তু একজনের বিরুদ্ধেও চার্জ গঠন হয়নি। দলটি দাবি করছে যে, তাদের আয়ের সকল অর্থ বৈধ। করাচির বিভিন্ন ব্যবাসায়ীদের দেয় অনুদান ও চাঁদার মাধ্যমেই তাদের দলটি চলে।

ভারত দীর্ঘদিন ধরেই দাবি করে আসছে যে, ভারতে সন্ত্রাসী হামলায় পাকিস্তান বরাবরই মদদ দেয়। ২০০৮ সালে মুম্বাই আক্রমণের পরে পাকিস্তান সরকার সন্দেহভাজন হামলাকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছিল।

সর্বশেষ এমকিউএম দলের ঘটনায় পাকিস্তান ভারতকে বলবে, করাচিতে নাশকতার কাজে অর্থায়ন বন্ধ করতে হবে।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।