সংবাদ শিরোনামঃ

আগাম নির্বাচন দিতে চায় সরকার ** খালেদা জিয়ার সাথে জামায়াত নেতাদের ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় ** সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী’র মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল ** আওয়ামী সরকারের অধীনে নির্বাচন বেগম জিয়ার প্রত্যাখ্যান ** দেশের স্বার্থ রক্ষায় সোচ্চার থাকতে হবে : শিবির সভাপতি ** বাড়ছে কোটিপতি বাড়ছে বৈষম্য ** সকল ক্ষেত্রে একটি বন্ধ্যাত্ব পরিস্থিতি বিরাজ করছে ** নৈতিক অবক্ষয় প্রধান কারণ ** শুরুর কথা শুনুন ** ফাঁসির মঞ্চে মর্দে মুমিন যুগে যুগে ** ফেলানী হত্যার বিচার না মেগাসিরিয়াল! ** ধেয়ে আসছে বন্যা॥ পানিবন্দী লাখ লাখ মানুষ ** সরকারি গাছ কেটে কর্মকর্তার শখের ফুল বাগান **

ঢাকা, শুক্রবার, ১৬ শ্রাবণ ১৪২২, ১৪ শাওয়াল ১৪৩৬, ৩১ জুলাই ২০১৫

ধেয়ে আসছে বন্যা॥ পানিবন্দী লাখ লাখ মানুষ

সোনার বাংলা ডেস্ক : বৃষ্টিপাত আর ভারত থেকে ধেয়ে আসা বানের ঢলে সারাদেশে পানি বাড়ছে। নদ-নদী উতলে গ্রাম-শহর, রাস্তা-ঘাট ডুবে যাচ্ছে। প্রতিদিন পানিবন্দী হচ্ছে লাখ লাখ মানুষ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আরও কয়েকদিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে। উজান থেকে পানির পরিমাণও বাড়বে। ফলে নদ-নদীগুলোর পানি বৃদ্ধি পেয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিরাজমান বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটবে।

এদিকে মওসুমি বায়ুর প্রভাব, স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত এবং ঝড়ের আশঙ্কার কারণে ইতোমধ্যে দেশের চারটি সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত জারি করা হয়েছে। একই সঙ্গে দেশের অভ্যন্তরের নদীগুলোতে ২ নম্বর সতর্ক সংকেতের অধীনে নেয়া হয়েছে। দেশের পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের আশঙ্কার কথাও জানানো হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদফতর (বিএমডি) এবং বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম, বরিশাল, খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। দেশের দক্ষিণঞ্চলে পরিস্থিতি কোথাও কোথাও অতিবৃষ্টির পর্যায়ে চলে গেছে। এছাড়া ভারত থেকে পানি নেমে আসায় বাংলাদেশের বিভিন্ন নদ-নদীর পানি বেড়ে গেছে। এই মুহূর্তে অন্তত ৫টি নদীর পানি ৬টি পয়েন্টে বিপদ সীমার উপরে প্রবাহিত হচ্ছে। আরও ৪টি নদীর পানি বিপদসীমার কাছাকাছি অবস্থান করছে। তবে পাহাড়ি ঢলে পানি বেড়েই চলেছে রাজশাহীর পদ্মায়। নদ-নদীতে এভাবে পানি বেড়ে যাওয়ায় তা সংশ্লিষ্ট এলাকা প্লাবিত করেছে। বিভিন্ন স্থানে নদী ভাঙন তীব্র রূপ নিয়েছে। এসব এলাকার বীজতলা, ফসলি জমি ইত্যাদি পানির নিচে চলে গেছে। চট্টগ্রাম, ঢাকাসহ বিভিন্ন শহরে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পণ্য খালাস ব্যাহত হয়েছে। চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে লাখ লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ইতোমধ্যে চট্টগ্রামের সঙ্গে ফটিকছড়ি ও বান্দরবানের সড়ক যোগাযোগ ভেঙে পড়েছে। বান্দরবানসহ পার্বত্য এলাকায় অভ্যন্তরীণ সড়ক যোগাযোগও বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। ফলে শত শত পর্যটক এসব এলাকায় আটকা পড়েছেন। পাহাড় ধসের ঝুঁকির কারণে পাহাড়ে বসবাসকারী পরিবারগুলোকে নিরাপদ স্থানে সরে যেতে মাইকিং করছে স্থানীয় প্রশাসন। বিভিন্ন নদীর পানিতে প্লাবন আর বৃষ্টির পানিতে শহর এলাকায় জলাবদ্ধতার কারণে মানুষ অবর্ণনীয় দুর্ভোগ ও আর্থিক তির মুখে পড়েছে। অনেকেই বাস্তুভিটা হারা হয়েছেন।

বাংলাদেশের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, ব্রহ্মপূত্র-যমুনা নদীর পানি হ্রাস পাচ্ছে। তবে সুরমা-কুশিয়ারা নদীর পানি স্বাভাবিকের চেয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটা আগামী ৪৮ ঘণ্টা অব্যাহত থাকবে। পাশাপাশি গঙ্গা-পদ্মা নদীর পানি স্বাভাবিক স্তরেই স্থিতিশীল আছে। তবে পানি বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এই দুটি নদীর পানি প্রবাহ হ্রাস পেতে পারে।

সুরমা-কুশিয়ারা নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় তা বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। বন্যা পূর্বাভাস কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী সুরমা নদীর পানি সিলেটের কানাইঘাট পয়েন্টে বিপদসীমার ১ মিটার উপর দিয়ে বইছে। এ কারণে বিশেষ করে পশ্চিম দিঘীরপাড়সহ আশপাশ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। বিয়ানীবাজারের শিওলা, জকিগঞ্জের অমলশীদ পয়েন্টে কুশিয়ারা মেপে দেখা গেছে, সেখানেও পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া মুহুরি, মাতা মুহুরী, কবাডাক, চিড়িঙ্গা নদীর পানিও বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফেনীর পরশুরামের মির্জানগরে মুহুরী নদী, কক্সবাজারের চকরিয়ার বরইতলীর চিড়িঙ্গায় মাতামুহুরী, যশোরের ঝিকরগাছায় কবাডাক নদীর পানি মাপা হয়। তিস্তার পানি রংপুরের ডালিয়া পয়েন্ট, করতোয়া-আত্রাই নদীর পানি সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়ি পয়েন্টে পরিমাপ করা হয়েছে। এই তিনটি নদীর পানিও যে কোনো সময়ে বিপদসীমার উপরে প্রবাহিত হতে পারে। পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, তারা দেশের নদীগুলো ৮৪টি কেন্দ্রে পর্যবেণ করেছে। এর মধ্যে ৩৮টি কেন্দ্রে পানি বৃদ্ধির তথ্য পাওয়া গেছে। বাকিগুলোর মধ্যে ৩৯টিতেই পানি কমেছে।

আবহাওয়া অধিদফতরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সারা দেশেই স্বাভাবিক মাত্রার বৃষ্টিপাত হচ্ছে। তবে দেশের উপকূলীয় ও দণিাঞ্চল বিশেষ করে বরিশাল ও চট্টগ্রাম এলাকায় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। বৃষ্টিপাতের কারণে এসব এলাকার নদ-নদীর পানি বেড়ে গেছে। এ অবস্থা আরও দু-একদিন অব্যাহত থাকতে পারে।

বিএমডির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালার কারণে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বইতে পারে। ফলে সমুদ্রবন্দরগুলোকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এছাড়া মওসুমি বায়ু সক্রিয় থাকায় রোববার দুপুর পর্যন্ত খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রামের কোথাও কোথাও ভারি বর্ষণ হতে পারে। পাশাপাশি রাজধানী ঢাকায় আবহাওয়া থাকতে পারে মেঘলা ও স্বল্প বর্ষণমুখর। অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে আবহাওয়াবিদ খোন্দকার হাফিজুর রহমান জানান, গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালার কারণে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্রবন্দরগুলোর বিপদ সংকেত থাকায় ভারী বৃষ্টি হতে পারে। এতে চট্টগ্রামে পাহাড় ধসের আশঙ্কাও রয়েছে। স্থানীয়দের এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।

সংকেতের আওতায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দর এলাকার মানুষজনকে সতর্ক থেকে চলতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

বান্দরবান থেকে এনামুল হক কাশেমী জানান, মাত্র ৪০ দিনের ব্যবধানে টানা ৩ দিনের টানা বর্ষণে দ্বিতীয় দফায় বানের পানিতে বান্দরবান জেলা শহর এবং জেলার উপজেলাগুলোর নিচু এলাকাগুলো তলিয়ে গেছে। ভারি বর্ষণ অব্যাহত থাকায় জেলায় বন্যা পরিস্থিতি ভয়ানক আকার ধারণ করতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। জেলা ও উপজেলা শহরগুলোতে পাহাড় ধসের অতিঝুঁকিতে বসবাসকারী পরিবারগুলোকে নিরাপদ স্থানে সরে যেতে মাইকিং করা হচ্ছে প্রশাসন ও পৌরসভার প থেকে। ভারি বর্ষণ অব্যাহত থাকায় ব্যাপক পাহাড় ধসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বান্দরবান-কেরানিহাট সড়কের দস্তিদারহাট, বাজালিয়া ও মাহিল্যা নামক ৩টি স্থানে গড়ে ৪ ফুট পরিমাণ বানের পানি প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে শনিবার বিকাল ৪টা থেকে চট্টগ্রামসহ সারা দেশের সঙ্গে যানবাহন চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়েছে। ফলে জেলা শহরসহ জেলার নানাস্থানে প্রায় দেড় হাজার পর্যটক আটকা পড়েছেন। চট্টগ্রাম ব্যুরো জানিয়েছে, সক্রিয় মওসুমি বায়ুর প্রভাবে কয়েকদিনের টানা ভারি বর্ষণে চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টি শনিবার সারাদিন অব্যাহত ছিল। তলিয়ে গেছে নগরীর অধিকাংশ নিম্নাঞ্চল। নগরীর বিভিন্ন এলাকা ও বেশ কিছু মূল সড়কে পানি জমে যাওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েন নগরবাসী। এদিকে টানা বর্ষণে চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পণ্য খালাস কার্যক্রমে ব্যাহত হয়েছে। তবে জেটিতে কন্টেইনারবাহী পণ্য ওঠা-নামা স্বাভাবিক রয়েছে। অতি ভারি বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা করা হচ্ছে। শনিবার বিকাল ৩টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে ২৬৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। বাসাবাড়িতে ও সড়কে পানি জমে যাওয়ায় পথে নেমে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরবাসী ও গাড়ি চালকরা। অফিস ও বাসা-বাড়িতে পানি ঢুকে পড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকায় সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ চরমে উঠেছে।

রাজশাহী সংবাদদাতা জানায়, পাহাড়ি ঢল ও টানা বৃষ্টিপাতে রাজশাহীর নদ-নদীতে হু হু করে বাড়ছে পানি। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজশাহীর পদ্মায় পানি বেড়েছে ২৩ সেন্টিমিটার। এছাড়া রাজশাহীর পবার নওহাটায় বারনই নদীতে একই সময়ে পানি বেড়েছে ৪ সেন্টিমিটার। বৃহস্পতিবার বারনই নদীর পানি অতিক্রম করেছে বিপদসীমা। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) পানি কন্ট্রোল রুম সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার রাজশাহীর পদ্মার উচ্চতা ছিল ১৫ মিটার।

খুলনা ব্যুরো জানায়, অবিরাম বর্ষণে খুলনার নয় উপজেলায় আমন চাষের জন্য তৈরি বীজতলা পানিতে তলিয়ে নষ্ট হয়ে গেছে। দ্বিতীয় দফা বীজতলা তৈরি করে চারা উৎপাদন দুরূহ হয়ে পড়েছে। কৃষকরা ঘরে থাকা বীজ দিয়েই আমনের চারা উৎপাদনের জন্য বীজতলায় বুনেছে। কিন্তু সেই চারা ২-৩ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার পর তা পানিতে তলিয়ে গেছে। সব বীজতলায় এখন হাঁটু পানি। কৃষকরা বীজতলার চারপাশে উঁচু বাঁধ দিয়ে চারা রার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

মো. আব্দুর রহিম, পতœà§€à¦¤à¦²à¦¾ (নওগাঁ) থেকে জানান, সপ্তাহব্যাপী ভারি বৃষ্টিপাতে নওগাঁর পতœà§€à¦¤à¦²à¦¾à§Ÿ জনজীবন বিপর্যস্ত। ফসলের ব্যাপক ক্ষতি। পৌর সদর নজিপুর বাসস্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতায় ব্যবসায়ী ও পথচারীদের ব্যাপক ক্ষোভ।

গত ১৮ জুলাই শনিবার হতে থেমে থেমে মাঝাড়ি হতে ভারী ধরনের বৃষ্টিপাতে এলাকার মাঠ-ঘাট, পুকুর পুস্কুনি ভরে গেছে। অনেক এলাকার পানি বের হতে না পেরে প্লাবনের আকার ধারণ করেছে। ফলে অনেক এলাকায় বীজতলায় ধানের চারা ও রোপা আমন ধান তলিয়ে গেছে। কৃষকের বেগুণ,পটল,করলা, ঢ়েড়সসহ অন্যান্য সবজি ক্ষেতের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে তারা দাবি করেছে। রিক্সা,ভ্যান চালকসহ দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষেরা বিপাকে পড়েছেন। গ্রাম-গঞ্জের বিশেষ করে কাঁচা রাস্তা-ঘাটগুলো চলাচলের অনেকটা অনুপোযোগী হয়ে পড়েছে।

অপর দিকে উপজেলা সদর নজিপুর পৌর এলাকায় আশানুরুপ ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় শহরের বাসা-বাড়ি এলাকাতে জলাবদ্ধতায় চলাচলে বিপাকে পড়েছে অনেক পরিবার। বিশেষ করে নজিপুর চৌরাস্তা মোড় বাস্ট্যান্ডের একটু পানি হলেই পুরো রাস্তায় পানি জমে থাকে। পথচারী, ব্যবসায়ী,পরিবহন শ্রমিক ও মালিকদের অনেকেই ক্ষোভের সঙ্গে বলেন এটিতো নজিপুর বাস-স্ট্যান্ডের রাস্তা নয় যেন পার্শ্বের আত্রাই নদী ।

এ বিষয়ে নজিপুর পৌর মেয়র মো. আনোয়ার হোসেন জানায়, ড্রেনেজ ব্যবস্থা উন্নয়নের কাজ ধারাবাহ্যিকভাবে এগিয়ে চলেছে। তবে কিছু মার্কেট মালিক রাস্তায় ইমারত নির্মাণের সময় ইট, বালিসহ অন্যান্য সামগ্রি রেখে অনেকটা জলাবদ্ধার সৃষ্টি করেছে নজিপুর বাসস্ট্যন্ডে।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।