সংবাদ শিরোনামঃ

‘কেষ্টা বেটাই চোর’ ** ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা প্রসার ছাড়া অবক্ষয় রোধ সম্ভব নয় ** হুমকির মুখে আবাসন শিল্প ** ৫ শ’ প্রভাবশালী মুসলিমের তালিকায় হাসিনা, নিজামী, সাঈদী ও ইউনূস ** রিভিউ পিটিশন করবেন মুজাহিদ : প্রস্তুতির নির্দেশ ** সিরিয়া সঙ্কটের আশু সমাধান হচ্ছে কি? ** দলীয় সন্ত্রাসে বেসামাল সরকার ** প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে মনে হচ্ছে দেশে তদন্তকারী সংস্থা ও কোনো তদন্তের প্রয়োজন নেই : বিএনপি ** খুন, গুম ও গণধর্ষণ সামাজিক বিপর্যয়ে দেশ ** দেশে রাজনীতির পরিবর্তে চলছে রাজচালাকি ** বৃহত্তর স্বার্থেই দেশের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা প্রয়োজন ** অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনীতি : টেকসই গণতন্ত্রের পূর্বশর্ত ** মানবদেহে বায়ু ও রক্ত সঞ্চালনের ব্যবস্থার আবিষ্কারক বিজ্ঞানী ইবনুন নাফিস ** আদর্শ স্ত্রীর দায়িত্ব ও কর্তব্য ** শহর রক্ষা বাঁধের ব্লক সরে গিয়ে ভাঙন শুরু হয়েছে ** রংপুরে জাপানি নাগরিককে গুলি করে হত্যা ** মহাজোট সরকারের এমপির গুলিতে আহত শিশু সৌরভ **

ঢাকা, শুক্রবার, ২৪ আশ্বিন ১৪২২, ২৪ জিলহজ ১৪৩৬, ৯ অক্টোবর ২০১৫

দেশে রাজনীতির পরিবর্তে চলছে রাজচালাকি

॥ কামরুল হাসান॥
বর্তমানে দেশে রাজনীতির পরিবর্তে চলছে রাজচালাকি। শেখ মুজিবুর রহমান চেয়েছিলেন একনায়কতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠন করতে এবং দেশে এক ব্যক্তির শাসন চালাতে। এখনও দেশে সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তির জোর প্রচেষ্টা চলছে।

গত ২ অক্টোবর জিল্লুর রহমানের সঞ্চালনায় চ্যানেল আই-এ অনুষ্ঠিত তৃতীয় মাত্রা অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার এম সারোয়ার হোসেন এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে আওয়ামী লীগই সর্বপ্রথম গণতন্ত্র ধ্বংস করে। এরপর ১৯৮২ সালে এরশাদের সামরিক শাসনকে আওয়ামী লীগ স্বাগত জানালো, ১৯৮৬ সালে জামায়াতকে সাথে নিয়ে নির্বাচনে গেলো, ওয়ান-ইলেভেনকে স্বাগত জানালো এবং আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা à¦¹à¦²à§‹Ñ à¦¸à¦®à¦¸à§à¦¤ কর্মকাণ্ডকে আমরা বৈধতা দিয়ে দেব। সুতরাং এই সব ঘটনা প্রমাণ করে গণতন্ত্রকে বারবার আওয়ামী লীগই ধ্বংস করেছে। তারা এক ব্যক্তির একক শাসনে বিশ্বাসী।

ব্যারিস্টার এম সারোয়ার হোসেন আরো বলেন, যাদের রাজনৈতিক পটভূমি এমন তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা কতটুকু মানায় সেটা চিন্তার বিষয়। যে আওয়ামী লীগকে বাকশালের মাধ্যমে কবর দেওয়া হয়েছিলো সেটা জিয়াউর রহমানের শাসনামলে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আওয়ামী লীগের কারো মধ্যে বিন্দুমাত্র গণতন্ত্রের চিন্তা ভাবনা নাই। তাদের আচরণে গণতান্ত্রিক চর্চা ব্যাহত হয়।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ এত উন্নত হয়েছে যে ৮৮ হাজার কিলোমিটার রাস্তার বেহাল দশা, বিদেশে কর্মের জন্য যেতে হয়েছে এবং গণকবরে রূপান্তরিত হয়েছে, ঢাকা শহরসহ সারাদেশে ভিক্ষুকের সংখ্যা বেড়েছে। উন্নয়ন হয়েছে বলতে, যারা সরকারের সাথে রয়েছে তাদের ব্যক্তিগত সম্পদের উন্নয়ন হয়েছে। তাদের পকেট মোটা হয়েছে। উন্নয়নের টাকা সব সুইস ব্যাংকে জমা হচ্ছে।

বিদেশী হত্যায় বহির্বিশ্বে দেশের ভাবমর্যাদা নষ্ট হচ্ছে

বর্তমান ঘটনার মাধ্যমে বাইরের দেশগুলোতে যদি প্রমাণিত হয় যে বাংলাদেশ বিদেশীদের জন্য নিরাপদ নয়। এতে দেশের ভাবমর্যাদা নষ্ট হচ্ছে। এর দায় সবাইকে নিতে হবে। কে কোন রাজনীতি করছেন, কে কোন দল করছেন সেটা বিবেচ্য নয়। যে যে দলই করুক না কেন সবার ওপর সমানভাবে বর্তাবে।

গত ৫ অক্টোবর চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের ‘মুক্তবাক’ অনুষ্ঠানে বিদেশী হত্যা বিষয়ে মন্ত্রীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তির বক্তব্যের প্রেক্ষিতে নিরাপত্তা ইস্যু প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, দেশে হঠাৎ করেই বিদেশীদের নিরাপত্তার বিষয়টি বড় আকারে দেখা দিয়েছে। আমাদের দেশের ভেতরকার রাজনৈতিক অস্থিরতা, রাজনৈতিক সহিংসতা বা রাজনীতির টানা পড়েন আমাদের দেশে কিছুদিন আগেও ছিল কিন্তু বর্তমানে বিদেশীদের নিয়ে যে নতুন উপসর্গ এটা আগুন নিয়ে খেলার মতো। এই আগুন নিয়ে যারাই খেলছে, এটা আমাদের সকলের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে।

তিনি আরো বলেনে, যে কোন দেশেই বিদেশীদের নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব সেই দেশের সরকারের। বাংলাদেশের একটা ঐতিহ্য ছিল বিদেশীদের নিরাপত্তার ব্যাপারে। এদেশে অধিক সংখ্যক বিদেশী বসবাস করে। তারা এখানে বসবাস করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। কিন্তু সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনার কারণে সেই ঐতিহ্যের জায়গাটা কিছুটা বিনষ্ট হয়েছে। সঠিক তদন্তের মাধ্যমে বেরিয়ে আসা দরকার এ ঘটনার সাথে কারা জড়িত, এর পিছনে কোন রাজনৈতিক হাত আছে কি না।

স্পর্শকাতর বিষয়ে সত্য উদঘাটনের উদাহরণ তৈরি করতে হবে

তদন্তকারীর উচিত পেশাগতভাবে পবিত্র দায়িত্বটা সকল বিতর্কের বাইরে থেকে সঠিকভাবে জনসম্মুখে উন্মোচন করা। এ ধরনের হত্যাকাণ্ড উন্নত বিশ্বেও প্রতিনিয়তই ঘটে কিন্তু সেখানে ঐ ঘটনাগুলোকে জাতীয় নিরাপত্তার সাথে সম্পৃক্ত করা হয় না। আমাদের প্রতিক্রিয়ার জায়গায় কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। এমন ঘটনায় আমাদের উচিত যেসব সংস্থা রয়েছে তারা সুষ্ঠু তদন্তের উদ্দেশ্যে বসবে এবং সেই লক্ষ্যে দায়িত্ব নিয়ে কাজ করবে।

‘তদন্ত এবং পাল্টাপাল্টি অভিযোগ’ আলোচ্য বিষয়ের ওপর গত ৪ অক্টোবর রোববার রাতে সময় টেলিভিশনের ‘সম্পাদকীয়’ অনুষ্ঠানে বিদেশী নাগরিকদের হত্যার তদন্ত ও পাল্টাপাল্টি অভিযোগ প্রসঙ্গে সিনিয়র সাংবাদিক নাঈমুল ইসলাম খান এ মন্তব্য করেন।

নাঈমুল ইসলাম খান বলেন, তদন্তের বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে মিডিয়াকে যতটুকু জানানো সম্ভব তার আপডেট নিয়মিত জানানো উচিত। তাহলে জনমনে বা নাগরিকদের মনে হতাশা কাজ করবে না। আমাদেরকে স্পর্শকাতর বিষয়ে সত্য উদ্ঘাটনের উদাহরণ তৈরি করতে হবে।

তিনি আরো বলেন, বিদেশীদের হত্যার ঘটনাগুলো গভীর একটা ষড়যন্ত্রেরই ইঙ্গিত দেয়। কিন্তু আমরা নিশ্চিত করে বলতে পারছি না কারা রয়েছে এই ষড়যন্ত্রের আড়ালে। সুতরাং আমাদেরকে সঠিক, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে বের করতে হবে সেই ষড়যন্ত্রকারীদের।

হত্যাকাণ্ডগুলো দেশের রাজনীতিতে একটা আলোড়ন তুলবে

আমাদের দেশে সাধারণত বিদেশীরা আগে আক্রমণের শিকার হতো ছিনতাইকারী অর্থাৎ দুর্বৃত্তদের হাতে। সম্প্রতি যেসব বিদেশী হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটছে সেগুলো ছিনতাইকারী বা দুর্বৃত্তের কাজ নয়। আপাত দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে এটার মধ্যে রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা রয়েছে।

গত ৩ অক্টোবর বিদেশীদের হত্যা প্রসঙ্গে ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশের অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান ‘বিদেশী হত্যা : এ কিসের আলামত?’ আলোচ্য বিষয়ের ওপর শনিবার রাতে সময় টেলিভিশনের ‘সম্পাদকীয়’ অনুষ্ঠানে এসব মন্তব্য করেন।

অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান বলেন, বিদেশীরা এতদিন এদেশে নিরাপদই ছিল। এখন এসব ঘটনার জন্য কী প্রতিক্রিয়া হবে? এর কারণে আমাদের দেশকে এখন গ্রীন জোন, ইয়োলো জোন, ব্লু জোনে ভাগ করতে হবে। মূল কথা হচ্ছে, দেখতে হবে আমরা কোন চক্রের মধ্যে পড়ে যাচ্ছি কি না। এ বিষয়গুলো দেশের রাজনীতিতে একটা আলোড়ন তুলবে।

বিএনপি আন্দোলন করলে আওয়ামী লীগ ভালো থাকে

আমরা সকলেই চাই অবাধ স্বাধীনভাবে, সঠিক তদন্তের মাধ্যমে এই মৃত্যুর কারণ জনগণের সামনে উন্মোচিত হোক। শুধু মৃত্যুর কারণই নয়, প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিষয়গুলোও উন্মোচিত হোক। উন্মোচন ছাড়া এটাকে আমরা তো প্রতিরোধ করতে পারব না।

গত ২ অক্টোবর চ্যানেল একাত্তরে প্রচারিত ‘একাত্তর জার্নাল’ অনুষ্ঠানে র‌্যাবের হেফাজতে ইউজিসি কর্মকর্তার মৃত্যুতে বড় কারো হাত রয়েছে, এমন মন্তব্য প্রসঙ্গে সিনিয়র সাংবাদিক নাঈমুল ইসলাম খান এসব কথা বলেন।

গাইবান্ধায় এমপির গুলিতে কিশোর আহত হওয়ার ঘটনা প্রসঙ্গে নাঈমুল ইসলাম খান বলেন, তিনি একজন এমপি। নিশ্চয়ই মদ্যপ, অসভ্য ধরনের, তা না হলে তার অস্ত্র রাখার দরকার পড়ে কেন।

নাঈমুল ইসলাম খান বলেন, একটা মজার বিষয় হলো, বিএনপি যখন আন্দোলনে থাকে, সেটা জামায়াতকে সাথে নিয়ে বা না নিয়েই হোক তখন আওয়ামী লীগ ভালো থাকে। ভালো থাকার কারণ, তখন ছাত্রলীগ- ছাত্রলীগ মারামারি বন্ধ হয়ে যায়। এছাড়া নিজেদের অভ্যন্তরীণ কোন্দল বন্ধ থাকে। ক্রসফায়ারও তখন থাকে না। এমনকি এই লিটনের বন্দুকের গুলিও শিশুর পায়ে যাবে না। আবার সেই সময় বিদেশীরা খেলতেও আসে। কি যেন একটা ব্যাপার হয় তখন।

আবার বিএনপি যদি কোন কর্মসূচি না দেয় তাহলে আওয়ামী লীগ নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। যেমন তারা হয় র‌্যাব নিয়ে, না হয় ছাত্রলীগ বা যুবলীগ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। আবার শিক্ষকদের আন্দোলন, ভ্যাটবিরোধী আন্দোলন এগুলোও রয়েছে। এছাড়া নানাবিধ সমস্যা আছেই। একটা অদ্ভুত বিষয়। বুঝি না এমন কেন হয়।

ইতালিয়ান নাগরিকের হত্যাকাণ্ডের ধরনটি সুপরিকল্পিত

বাংলাদেশে এমন হত্যাকাণ্ড নতুন কি বিষয়! এর আগেও কয়েকজন ব্লগারকে হত্যা করা হয়েছে এবং পত্রিকায়তো প্রতিদিনই বিভিন্ন হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে জানতে পারি। তবে ইতালিয়ান নাগরিকের হত্যাকাণ্ডের ধরনটি সুপরিকল্পিত বলে মনে হচ্ছে। কারণ ঐ জায়গায় কয়েকটা অ্যাম্বাসি রয়েছে, ফলে দিনে-রাতে সব সময় কড়া পুলিশ ব্যারিকেড থাকে। কিন্তু হত্যার ঐ সময়টাতে কেন পুলিশ ছিল না। বাতি ছিল না। এগুলো তদন্ত করে দেখার বিষয়।

চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের ‘মুক্তবাক’ অনুষ্ঠানে সাবেক নির্বাচন কমিশনার ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক ব্রি. জে. এম সাখাওয়াত হোসেন (অব.) এ কথা বলেন। রাহুল রাহার সঞ্চালনায় ‘পশ্চিমাদের উদ্বেগ ও বাস্তবতা’ বিষয়ক আলোচনায় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. দেলোয়ার হোসেন এবং কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য অধ্যাপক ড. শাহিনুর রহমান।

এম সাখাওয়াত হোসেন আরো বলেন, আমার মনে হচ্ছে জঙ্গি ইস্যুটাকে আমরা বেশ বাড়াবাড়িপর্যায়ে নিয়ে গেলাম। এটা রাজনৈতিক কারণেই হোক বা অন্য কারণেই হোক। আমরা বাড়াবাড়ি করার সময় বুঝি নাই এর পরিণাম কী দাঁড়াবে।

এছাড়া মাস ছ’য়েক আগে শুনলাম আইএসে যোগ দেওয়ানোর জন্য কয়েকজনকে ধরা হলো, তারপরে আর কোন খবর নাই। এখন কথা হলো, এটি খুবই স্পর্শকাতর ইস্যু। বাংলাদেশে দু’টো কারণে এই ধরনের সংগঠন গড়ে ওঠা সম্ভব নয়। প্রথমত জনসংখ্যাগত অবস্থা এবং দ্বিতীয়ত ভৌগোলিক মানচিত্র।

অস্ট্রেলিয়ায় নিযুক্ত হাইকমিশন জাতির সঙ্গে প্রতারণা করেছে

অস্ট্রেলিয়ায় আমাদের হাইকমিশনারের ব্যর্থতা চরম। তার জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ তৈরি ছিল। প্রায় ১ সপ্তাহ সময় পেয়েছিলেন তিনি। যে হাইকমিশনার বা যিনি কূটনীতিক দায়িত্বে ছিলেন, প্রায় ১ সপ্তাহ সময় পেয়েও তিনি দেশের জন্য কিছুই করেননি এবং অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর বিষয়ে কোন ধরনের কার্যকর পদক্ষেপও গ্রহণ করেননি। তার এ ধরনের আচরণের কারণে বলা যায় তিনি জাতির সাথে প্রতারণা করেছেন। কারণ যেখানে সমগ্র জাতি তাকিয়ে আছে একটা ভালো দলের সাথে আমাদের টাইগারেরা নিজেদের দক্ষতা প্রমাণ করবে। সেই সুযোগ থেকে তারা বঞ্চিত হলো। এখানেই আমাদের হাইকমিশন চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।

‘ক্রিকেট : কূটকৌশলের শিকার’ আলোচ্য বিষয়ের ওপর সময় টেলিভিশনের ‘সম্পাদকীয়’ অনুষ্ঠানে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার বাংলাদেশ সফর বতিল প্রসঙ্গে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. তারেক শামসুর রেহমান এসব মন্তব্য করেন।

ড. তারেক শামসুর রেহমান আরো বলেন, ক্রিকেট, ফুটবলসহ বিভিন্ন খেলা একটা জাতিকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে পারে। যেমন ল্যাটিন আমেরিকা শুধু ফুটবল দিয়েই বিশ্বে পরিচিতি অর্জন করেছে। আমাদের দেশ ছোট হলেও বারবার প্রমাণিত হয়েছে ক্রিকেট আমাদের উঠতি শক্তি। আমাদের এখানে কি এমন ঘটনা ঘটল যার কারণে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল বাংলাদেশ সফর বাতিলের সিদ্ধান্ত নিল। আর আমাদের হাইকমিশনে যারা থাকেন তারা কি মনে করেন শুধু অফিস করলেই তাদের দায়িত্ব শেষ হয়ে যায়? এ বিষয়ে তারা চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। এর দায়ভার তাদেরকেই নিতে হবে।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।