সংবাদ শিরোনামঃ

তুরস্কে জনতার বিজয় ** এরদোগানের নেতৃত্বে তুরস্কের জনগণ রুখে দিল সেনা অভ্যুত্থান ** সঙ্কট নিরসনে প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য ** ২০ দলীয় জোট ভাঙ্গার ষড়যন্ত্র ** তুর্কী গণপ্রতিরোধে ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থান ** রফতানি বাণিজ্যের নতুন চ্যালেঞ্জ : রাজনৈতিক অস্থিরতা ** মানবতাবাদী বিশ্ব ও সন্ত্রাসবাদী বিশ্বের মাঝখানে মুসলমানদের দাঁড় করিয়ে দেয়া হচ্ছে ** সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে প্রয়োজন দলমত নির্বিশেষে সবার ঐক্য : নজরুল ইসলাম খান ** তুর্কী জনগণকে অভিনন্দন ** জাতীয় স্বার্থ বনাম হুকুম তামিল করার দৌড়ঝাঁপ ** এ শিক্ষা আমাদের কোথায় ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে ** দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজেও হরিলুটের অভিযোগ ** দুর্ভোগের আরেক নাম পাইকগাছার কপিলমুনি শহর ** কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসক সঙ্কট : সেবা কার্যক্রম ব্যাহত ** কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির দৃষ্টিনন্দন বাসা ** ইসলামী সংস্কৃতির আলোকেই হোক ঈদ আনন্দ ** বাংলা ভাগের জন্য মুসলমানরা নন হিন্দুরাই দায়ী ** কবির বিশ্বাস ** সানজিদা তাহসিনা বেঁচে থাকবে সবার মাঝে ** জাতির নিকট রেখে গেলেন অনেক প্রশ্ন **

ঢাকা, শুক্রবার, ৭ শ্রাবণ ১৪২৩, ১৬ শাওয়াল ১৪৩৭, ২২ জুলাই ২০১৬

প্রে র ণা : শীর্ষ নেতারা চলে গেলেন

জাতির নিকট রেখে গেলেন অনেক প্রশ্ন

মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী; আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ; মুহাম্মদ কামারুজ্জামান; আবদুল কাদের মোল্লা

তাসনীম আলম
আমীরে জামায়াত মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামান,  আবদুল কাদের মোল্লা বাংলাদেশসহ সারা দুনিয়ার ইসলামপ্রিয় ও বিবেকবান মানুষকে কাঁদিয়ে দুনিয়া ছেড়ে চলে গেলেন। তাঁরা আর কখনো এ দুনিয়ায় ফিরে আসবেন à¦¨à¦¾Ñ à¦­à¦¾à¦¬à¦¤à§‡à¦“ কষ্ট লাগে। এ চার মহান নেতা বাংলাদেশের এমন কোনো স্থান নেই যেখানে যাননি, মানুষের কাছে দ্বীনের দাওয়াত পৌঁছাননি। তাই তাদের শাহাদাতের পর স্মৃতির পাতায় বারবার তাঁদের কর্মতৎপরতা ভেসে ওঠে। তাদের কথা মনে হলেই কান্নায় চোখের পাতা ভিজে যায়। নীরবে নিভৃতে অনেকেই কাঁদেন। সেই কান্না বুক ফাটা à¦•à¦¾à¦¨à§à¦¨à¦¾Ñ à¦ কান্নার যেন শেষ নেই। দেশে-বিদেশে লাখো কোটি মানুষ তাদের জন্য কাঁদছে। মিথ্যা অভিযোগ এনে এ মহান নেতৃবৃন্দকে যারা ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলিয়ে হত্যা করলো তারা মনে করেছিল এদের হত্যা করলেই বুঝি ইসলামী আন্দোলন ধ্বংস হয়ে যাবে। কিন্তু তারা জানে না, হত্যা করে খুন করে ইসলামী আন্দোলনকে নিঃশেষ করা যায় না। কারণ, ইসলামী আন্দোলনের শিকড় মানুষের অন্তরের গভীরে প্রোথিত। এ শিকড় সহজে উপড়ানো যায় না।

ইসলামী আন্দোলনের নেতাকর্মীরা রক্ত দেন মহান প্রভুর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য, ব্যক্তিস্বার্থ হাসিলের জন্য নয়। তাই প্রতি ফোঁটা রক্ত ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের মনে নতুন প্রেরণা সৃষ্টি করে। কুরআন মজিদের সূরা বুরূজে এভাবে বলা à¦¹à§Ÿà§‡à¦›à§‡Ñ ‘ওমা নাকামু মিনহুম ইল্লা আইয়ুমিনু বিল্লাহিল আজিজিল হামিদ’ অর্থাৎ এই ঈমানদারদের সাথে তাদের শত্রুতা ছাড়া আর কোনো কারণ ছিল না যে, তারা সেই আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছিল যিনি মহাপরাক্রমশালী এবং নিজের সত্তায় নিজেই প্রশংসিত।”

দুনিয়াতে মানুষে মানুষে দ্বন্দ্ব-সংঘাত সৃষ্টি হয় ধন-সম্পদ, ব্যক্তিস্বার্থ হাসিলের জন্য। এজন্য একে অপরকে খুন করতে দ্বিধা করে না। এমনকি পিতা-পুত্রের সংঘাতেও অনেক জীবন ঝরে যায়। কিন্তু ইসলামী আন্দোলনে শত্রুতার একমাত্র কারণ আল্লাহর প্রতি অবিচল বিশ্বাস। যখন আল্লাহর কোনো বান্দা তার প্রভুর প্রতি সুদৃঢ় ঈমান আনে তখন সে আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় করে না। যাবতীয় বাধা-বিপত্তি মাড়িয়ে সে সামনের দিকে অগ্রসর হয়। শত্রুর রক্তচক্ষু তাকে ভীত সন্ত্রস্ত করতে পারে না। সে তার মহান প্রভুর সাথে মিলিত হবার আশায় ব্যাকুল হয়ে ওঠে। দুনিয়ায় সে যে জান্নাতের বর্ণনা কুরআনুল করিমে পড়েছে তা তার চোখের সামনে ভেসে ওঠে। ফলে শত্রুর বুলেট, ধারালো অস্ত্র, কোনো কিছুই তাকে দুর্বল করতে পারে না। এজন্য ফাঁসির রায় শুনে একজন সাধারণ মানুষ যখন কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে তখন ইসলামী আন্দোলনের নেতাকর্মীরা  কান্নার পরিবর্তে হাসিমুখে ফাঁসির রজ্জু গলায় পরে নেয়। কারণ সে জানে, এ ফাঁসি তাকে তার রবের সান্নিধ্যে নিয়ে যাবে।  হাদীসে উল্লেখ করা à¦¹à§Ÿà§‡à¦›à§‡Ñ à¦¯à§‡ আল্লাহরই জন্য কাউকে ভালোবাসলো, আল্লাহরই জন্য কারও শত্রুতা করলো আল্লাহরই জন্য কাউকে কিছু দান করলো, আল্লাহরই জন্য কাউকে কিছু দেয়া থেকে বিরত à¦¥à¦¾à¦•à¦²à§‹Ñ à¦¸à§‡ তার ঈমানকে পরিপূর্ণ করে নিল। এ হাদীস দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে ঘোষণা করছে, মুমিন বান্দা শুধু আল্লাহকে খুশি করার উদ্দেশ্যেই যাবতীয় কাজ সম্পাদন করে।

মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, মুহাম্মদ কামারুজ্জামান, আবদুল কাদের মোল্লার সাথে কারো বৈষয়িক স্বার্থের কারণে শত্রুতা ছিল না। জমিজমা নিয়ে দ্বন্দ্ব ছিল না। একথা আমরা সকলেই জানি। তাদের সাথে একমাত্র শত্রুতা হলো এ মহান নেতৃবৃন্দ আল্লাহর এ জমিনে দ্বীন কায়েমের জন্য নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। একটি সুখী সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্র কায়েমের জন্য নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। তাঁদের নেতৃত্বে বাংলাদেশের দ্বীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন দ্রুত অগ্রসর হচ্ছিল। এটাই ছিল তাদের অপরাধ। আর এ অপরাধের (!) কারণেই বিচারের নামে প্রহসন করে তাদেরকে হত্যা করা হলো।

শীর্ষ নেতাদের মৃত্যু শাহাদাতের মৃত্যু : আল্লাহর দ্বীনকে বিজয়ী করার জন্য যারা জীবন দেন তাদের মৃত্যু শাহাদাতের মৃত্যু। শাহাদাতের মৃত্যুই সর্বোত্তম মৃত্যু। এজন্য প্রকৃত মুমিন বান্দারা সব সময় শাহাদাতের মৃত্যু কামনা করেন। পূর্বেই উল্লেখ করা হয়েছে যে, জামায়াতের এই চার শীর্ষ নেতা দ্বীন প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দেবার কারণেই তাদেরকে ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলানো হয়েছে। তাই তাদের মৃত্যু যে শাহাদাতের মৃত্যু এতে কোনো সন্দেহ নেই। শাহাদাতের মৃত্যু যে কত মর্যাদার তা যারা বুঝেন তারা সব সময় আল্লাহর নিকট এই মৃত্যুই কামনা করেন। আল্লাহ পাক বলেছেন, ওয়ালা তাকুলু লিমাইয়ুকতালু ফি সাবিলিল্লাহি আমওয়াত। বাল আহইয়ায়ু ওয়ালা কিল্লা তাশয়ুরুন। “যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তাদেরকে মৃত বলো না, তারা জীবিত কিন্তু তোমরা তা বুঝ না।” কুরআন মজিদের অন্যত্র বলা হয়েছে, আল্লাহপাক শহীদদেরকে রিজিক দান করেন।

আল্লাহপাক কালামুল্লাহ শরীফে শহীদের যে মর্যাদার কথা বলেছেন, তা পাবার জন্য ব্যাকুল হবেন না এমন কোনো মুমিন থাকার কথা নয়। কিন্তু আল্লাহ সবাইকে শহীদ করেন না। তিনি তার প্রিয় ও পছন্দনীয় বান্দাদেরকে শহীদ হিসেবে কবুল করেন। আমরা সাধারণ চক্ষুতে à¦¦à§‡à¦–à¦¿Ñ à¦¯à¦¾à¦°à¦¾ শহীদ হলো তাদের কতই না কষ্ট হলো। ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুঁলিয়ে হত্যা, ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন, গুলি করে হত্যা করা এসব কিছুতেই আমরা দারুন নির্মমতা লক্ষ করি। কিন্তু হাদীসের বর্ণনা অনুযায়ী জানা যায়, “একটি পিঁপড়া কামড়ালে যতটুকু কষ্ট পাওয়া à¦¯à¦¾à§ŸÑ à¦¶à¦¹à§€à¦¦ ব্যক্তি মৃত্যুর সময় সে ধরনের কষ্ট পায় মাত্র।” কুরআনুল করিমের বর্ণনা অনুযায়ী শহীদদেরকে জীবিত বলা হয়েছে। অর্থাৎ শারীরিকভাবে তিনি জীবিত হয়ে দুনিয়ায় আর আসবেন না কিন্তু তার সকল কর্মকাণ্ড মানুষ স্মরণ করবে। মনে হবে যেন, তিনি দুনিয়াতেই আছেন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা à¦¹à¦²à§‹Ñ à¦…à¦¨à§à¦¯ যে কোনো মৃত্যুতে জান্নাত পাবার সম্ভাবনা নিশ্চিত নয় কিন্তু শাহাদাতের মৃত্যুতে আল্লাহ জান্নাত প্রদানের ওয়াদা করেছেন।

ইসলামী আন্দোলনে বিপদ মুসিবত এলে করণীয় : যারা ইসলামী আন্দোলনে শরীক হন তাদের জীবনে নানা ধরনের বিপদ মুসিবত আসতে পারে। আল্লাহ মুমিনদেরকে পরীক্ষার মাধ্যমে যাচাই বাছাই করেন। আল্লাহপাক সূরা বাকারার ১৫৫নং আয়াতে বলেছেন, “ওয়া লানাব লুআন্নাকুম বি সাইয়িম মিনাল খাওফী, ওয়ালযুয়ীওয়া নাকসিম মিনাল আমওয়ালি ওয়া আনফুচিওয়াস সামারাত ওয়াবাসসিরিছ ছবিরিন।” অর্থ : “তোমাদের পরীক্ষা করা হবে ভয়, ক্ষুধা, জানমালের ক্ষতি দ্বারা ফল-ফসলের ক্ষতি দ্বারা। এরপরেও যারা টিকে থাকবে তাদের জন্য রয়েছে সুসংবাদ।” সূরা বাকারার ২১৪ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, “আম হাসিব তুম আন তাদখুলুল জান্নাতা ওলাম্মা ইয়াতিকুম মাছালু ল্লাজিনা খালাও মিন কাবলিকুম। মাচ্ছাতহুমুল বাছায়ু ওয়া দাররাউ ওয়া জুলজিলু হাত্তা ইয়াকুলার রাসূলু ওয়াল্লিল্লাজিনা আমানু মাআহু মাতা নাসরুল্লাহ। আলা ইন্না নাসরাল্লাহি কারিব।” à¦…à¦°à§à¦¥Ñ à¦¤à§‹à¦®à¦°à¦¾ কি মনে করে নিয়েছ তোমরা এমনি জান্নাতে প্রবেশ করবে অথচ সে লোকদের অবস্থা অতিক্রম করোনি যারা তোমাদের পূর্বে অতীত হয়েছে। তাদের ওপর এসেছে বিপদ ও কষ্ট। আর এমনভাবে শিহরিত হতে হয়েছে যাতে রাসূল এবং তার প্রতি যারা ঈমান এনেছিল তাদেরকে পর্যন্ত একথা বলতে হয়েছে যে, কখন আসবে আল্লাহর সাহায্য। তোমরা শুনে নাও, আল্লাহর সাহায্য অতি নিকটবর্তী।”

কুরআনের এ আয়াতসমূহ থেকে আমরা বুঝতে পারি যে, ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের উপর বিপদ মুসিবত আসবেই। এ অবস্থায় মুমিন বান্দাহ কী করবে? সূরা বাকারার ১৫৩ নম্বর আয়াতে অত্যন্ত সংক্ষিপ্তভাবে আল্লাহ পাক  বলেছেন, হে ঈমানদারগণ, তোমরা ধৈর্য ও নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর নিকট সাহায্য চাও।” এরপরে বলা হয়েছে, ‘যখন তারা বিপদে পতিত হয় তখন à¦¬à¦²à§‡Ñ à¦†à¦®à¦°à¦¾ আল্লাহরই জন্য এবং আল্লাহরই নিকট ফিরে যেতে হবে।” অর্থাৎ বিপদ মুসিবত এলে অধৈর্য না হয়ে আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করতে হবে। নবী করিম (সা.) এর জীবনী পড়লে বুঝা যায় তাঁর উপস্থিতিতেই মুমিনদের ওপর বিপদের পাহাড় নেমে এসেছিল। কিন্তু তিনি ধৈর্য ধরে এসব পরিস্থিতির মোকাবিলা করেছেন। অবশ্য এর অর্থ এটা নয় যে, আল্লাহর প্রতি তাওয়াক্কুল করে চুপচাপ বসে থাকতে হবে। বিষয়টা এ রকম নয়। বরং তাওয়াক্কুলের সাথে সাথে দৃঢ়তা ও হেকমতের সাথে পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে হবে। নেতৃত্বের সঠিক আনুগত্য করতে হবে।

শীর্ষ নেতৃবৃন্দের জনপ্রিয়তা ও দক্ষতা : শহীদ নেতৃবৃন্দের মধ্যে দু’জন মন্ত্রী ছিলেন। মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী কৃষি ও শিল্প মন্ত্রণালয় এবং আলী আহসান মোহাম্মদ  মুজাহিদ সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন। দেশবাসী লক্ষ করেছে এ দুই মন্ত্রী কি সততা ও দক্ষতার সাথে মন্ত্রণালয় চালিয়েছেন। দুই টাকার দুর্নীতিও তারা করেননি। আওয়ামী সরকার বহু চেষ্টা করেও তাঁদের কোনো দুর্নীতি বের করতে পারেনি।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর চার শীর্ষ নেতাকে ফাঁসিতে ঝুঁলিয়ে হত্যা করা হলো। দেশবাসী জানেন কথিত  অপরাধের সাথে তাদের কোনো সংশ্লিষ্টতা ছিল না। এমনকি বাংলাদেশের কোনো থানায় তাদের নামে কোনো জিডি পর্যন্ত হয়নি। এ ধরনের সৎ, খোদাভীরু ও যোগ্য নাগরিকদের হত্যা করায় জনমনে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে। নেতৃবৃন্দও জাতির নিকট অনেক প্রশ্ন রেখে গেছেন। জনগণ এসব প্রশ্নের জবাব খুঁজছে। একদিন না একদিন বাংলাদেশের মানুষ জামায়াতের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ হত্যার বিচার চাইবে ইনশাল্লাহ।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।