ইফতার মাহফিলে আমীরে জামায়াত
সকল বাধা উপেক্ষা করে সত্যের পথে দৃঢ়ভাবে দাঁড়াতে হবে
গত ৩০ মার্চ শনিবার রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান
স্টাফ রিপোর্টার: বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘মুক্তি অর্জন করতে হলে অবশ্যই সংগ্রাম করতে হবে। বিনা সংগ্রামে কখনো মুক্তি আসে না। সকল বাধা ও শৃঙ্খল থেকে মুক্তি পেতে সত্যের পথে শক্তভাবে দাঁড়াতে হবে। আমরা সকলকে সত্যের পথে আহ্বান জানাই। কারো সাড়া দেয়া না দেয়া তাদের ব্যাপার। ক্ষমতায় যারা আছেন, আমরা তাদের দুশমন নই, একই রক্ত। হযরত আদম-হাওয়া আ.-এর রক্ত আমাদের সবার শরীরে। আমরা তাদেরও কল্যাণ কামনা করি। আমরা সকলের মঙ্গল কামনা করি।’ তিনি সকলের প্রতি সকল রকম হঠকারিতা ও বিশৃঙ্খলা পরিহার করার আহ্বান জানান। গত ৩০ মার্চ শনিবার রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমানের আমন্ত্রণে এ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
জামায়াতের কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক মতিউর রহমানের সঞ্চালনায় ইফতার মাহফিলে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, পায়ে পারা দিয়ে কেউ ঝগড়া করতে এলে অবশ্যই তার জবাব দিতে হবে। বিনা সংগ্রামে মুক্তি আসে না। এ জাতিকে মুক্তির জন্য আরেকটিবার বুক সটান করে দাঁড়াতে হবে। তিনি উল্লেখ করেন, দুনিয়ায় কারো ক্ষমতা অসীম নয়। এক জায়গায় এসে থমকে দাঁড়াতে হবে। বাংলাদেশের যেসব মানুষ মানুষের অধিকার আদায়ের আন্দোলন করে শহীদ হয়েছেন, আহত হয়ে পঙ্গু হয়েছেন, জেলে গেছেন, সাত বছরের শিশুও রেহাই পায়নি। তাদের সকলের ত্যাগ আল্লাহ পাক কবুল করুন এবং সবাইকে উপযুক্ত প্রতিদান দান করুন। তিনি বলেন, আজকে বিগত আটটি বছর আমরা সকলে মিলে ইফতার মাহফিলের সুযোগ পাইনি। আজকের ইফতার আয়োজন নিয়েও প্রতিকূলতা ছিল।
তিনি আরো বলেন, আল্লাহ পাক এ পবিত্র রমযান মাসে কুরআন নাজিল করেছেন। এ মাস অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ মাস। এ মাসে রয়েছে বরকতময় লাইলাতুল কদর। মহান রব পবিত্র কুরআনে প্রথমেই নাজিল করলেন ‘পড় তোমার সৃষ্টিকর্তা প্রভুর নামে।’ মানুষের জ্ঞান অর্জনের জন্যই আল্লাহ এ আয়াত নাজিল করেছেন। আল্লাহ মানুষের জন্য তার হিদায়াত ও নিয়ামত পূর্ণ করে দিলেন। এ মাসেই বদর যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। রাসূল সা. ছিলেন মানবজাতির জন্য রাহমাতুল্লিল আলামিন। রাসূল সা. মক্কার লোকদের অত্যাচারে মদিনায় হিজরত করলেন এবং হিজরতের ৭ বছর পর তিনি বিজয়ী হয়ে মক্কায় প্রবেশ করলেন। তিনি হলেন শেষ নবী, তার পরে আর কোনো নবী বা রাসূল আসবে না।
আমীরে জামায়াত বলেন, সরকারি দলের লোকেরা রাজনীতি করার অধিকার রাখলে দেশের সকল নাগরিক সাংবিধানিকভাবে সে অধিকার রাখে। শুধু আল্লাহকে ভয় করতে হবে এবং দোয়া করতে হবে আল্লাহ যেন আমাদের সকল বন্ধন থেকে মুক্ত করে দেন। ইফতারের পূর্ব মূহূর্তে তিনি মাহফিলে উপস্থিত সবাইকে নিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করেন- তিনি যেন আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করে সকল বাধা-বন্ধন থেকে মুক্তির ব্যবস্থা করেন। আমাদের দেশের আলেম সমাজ যেন আমাদের দিকনির্দেশনা দিতে পারেন, সেজন্য আল্লাহ যেন তাদের যোগ্যতা বাড়িয়ে দেন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে স্বাধীনতার সুফল ভোগ করার তাওফিক দান করুন। আজকে ফিলিস্তিনি মুসলমানদের ওপর যে জুলুম-নিপীড়ন চলছে, আল্লাহ যেন তা থেকে তাদেরকে মুক্তি দেন এবং তাদের বিজয় দান করেন। তিনি দেশ, জাতি এবং মুসলিম উম্মাহর সার্বিক কল্যাণ কামনা করে মোনাজাত শেষ করেন।
এ ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের সাবেক স্পিকার ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, সাবেক মন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সাবেক মন্ত্রী মির্জা আব্বাস, আবদুল আউয়াল মিন্টু, এডভোকেট জয়নাল আবেদীন, এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, মুজিবুর রহমান সরোয়ার, আবদুস সালাম, জহিরুদ্দিন মুহাম্মাদ স্বপন, আতাউর রহমান ঢালী, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, সুপ্রিম কোর্ট বারের নবনির্বাচিত সভাপতি ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, এডভোকেট মাসুদ উদ্দিন তালুকদার, আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, অপর্ণা রায়, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম, দলটির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপন, সদস্য শায়রুল কবির খান।
এলডিপির চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী কর্নেল (অব.) অলি আহমদ, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, জাগপার (একাংশ) খন্দকার লুৎফর রহমান, জাগপার রাশেদ প্রধান, জাতীয় পার্টির (জাফর) আহসান হাবিব লিংকন, বাংলাদেশ ন্যাপের এমএন শাওন সাদেকী, এনপিপির মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা, গণদলের এটিএম গোলাম মাওলা চৌধুরী, বাংলাদেশ জাতীয় দলের এডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা, বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, বাংলাদেশ লেবার পার্টির লায়ন ফারুক রহমান, এনডিপির কারী আবু তাহের, গণঅধিকার পরিষদের ফারুক হাসান, ইসলামী ঐক্যজোটের অধ্যাপক আবদুল করিম, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের জাকির হোসেন খান, বাংলাদেশ ন্যাপের গোলাম মোস্তফা ভূইয়া, এবি পার্টির যোবায়ের আহমেদ ভূইয়া, এনডিএম’র ববি হাজ্জাজ, বাংলাদেশ ন্যাপের এডভোকেট আজহারুল ইসলাম, বিকল্পধারা বাংলাদেশ এর অধ্যাপক ড. নুরুল আমিন বেপারি ও শাহ আহমেদ বাদল, লেবারপার্টি (একাংশ) হামদুল্লাহ আল মেহেদী।
দেশের অন্যতম শীর্ষ ও বর্ষীয়ান আলেমেদীন জামিয়া ইমদাদিয়ার মহাপরিচালক এবং ইসলামিক কানুন বাস্তবায়ন পরিষদের আমীর মাওলানা আবু তাহের জিহাদী আল কাসেমী, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির আমীর মাওলানা সরওয়ার কামাল আজিজী, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ও হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, গণসেবা আন্দোলনের আমীর মুফতি ফখরুল ইসলাম, মুফতি বিন ইয়ামিন (মহাসচিব গণসেবা আন্দোলন), খেলাফত আন্দোলনের নায়েবে আমীর মাওলানা আহমাদ আলী কাসেমী, মুফতি ফয়জুল্লাহ আশরাফি (মহাসচিব ইসলামিক কানুন বাস্তবায়ন পরিষদ), বাংলাদেশ ইসলামিক দাওয়া সেন্টারের পরিচালক মুফতি নুরুজ্জামান নোমানী, জমিয়তে হিজবুল্লার কেন্দ্রীয় মুরুব্বী অধ্যক্ষ ড. মাওলানা মুহিউদ্দিন, জাতীয় খতিব পরিষদের চেয়ারম্যান মুফতি মাসুদুর রহমান জাহেদী, ছরছিনা দরবার শরীফের পীর মাওলানা শাহ আরিফ বিল্লাহ সিদ্দিকী, মিরসরাই দরবার শরীফের পীর মাওলানা আব্দুল মমিন নাসেরী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মাওলানা রফিকুল রহমান মাদানী।
জামায়াত নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ও সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের, নায়েবে আমীর ও সাবেক এমপি মাওলানা আ ন ম শামসুল ইসলাম, সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, সাবেক এমপি এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদ, মাওলানা আবদুল হালিম, এডভোকেট মোয়াযযম হোসাইন হেলাল, মাওলানা মুহাম্মদ শাহজাহান ও এডভোকেট এহসানুল মাহবুব যোবায়ের, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য আব্দুর রব, সাইফুল আলম খান মিলন, অধ্যক্ষ মুহাম্মদ শাহাবুদ্দিন, অধ্যক্ষ মুহাম্মদ ইজ্জত উল্লাহ, মোবারক হোসাইন, জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমীর নূরুল ইসলাম বুলবুল ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য এডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার, এডভোকেট মশিউল আলম, মাওলানা আবদুল মান্নান, অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন, অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম, ড. মুহাম্মদ কেরামত আলী, ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী, কাজী দ্বীন মুহাম্মদ, ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম, কেন্দ্রীয় অফিস সেক্রেটারি মাওলানা আব্দুস সাত্তার, ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম ও সেক্রেটারি জেনারেল জাহিদুল ইসলাম, সাবেক বিচারপতি ফরিদ আহমদ, এডভোকেট আবদুল করিম, এডভোকেট মাইনুদ্দিন প্রমুখ।
এছাড়া উপস্থিত ছিলেন মানারাত ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক প্রফেসর ড. আবদুর রব, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক আবদুল লতিফ মাসুম, কবি মোশাররফ হোসেন খান, অধ্যাপক আতাউর রহমান বিশ্বাস, অধ্যাপক আমিনুর রহমান মজুমদার, অধ্যাপক শামসুল আলম, বাংলাদেশ পাবলিকেশন্স লি.-এর এমডি ড. নূরুল আমিন, সাপ্তাহিক সোনার বাংলার চেয়ারম্যান একেএম রফিকুন্নবী, মেজর জেনারেল অব. আলমাস আমিন ও কর্নেল অব. আনোয়ার হোসেন। সিনিয়র সাংবাদিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক নয়া দিগন্তের সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দীন, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সালাহ উদ্দিন বাবর, উপ-সম্পাদক (বার্তা) মাসুমুর রহমান খলিলী, সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএফইউজে সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী, সাবেক মহাসচিব এমএ আজিজ, নূরুল আমিন রোকন, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি এলাহী নেওয়াজ খান, সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক বাকের হোসাইন, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমাদ, ইলিয়াস খান, ডিইউজে’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক সরদার ফরিদ আহমদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি মুরসালিন নোমানী, সিনিয়র সাংবাদিক আশরাফুল ইসলাম, নূরুল হুদা, কথাসাহিত্যিক ও সিনিয়র সাংবাদিক হারুন ইবনে শাহাদাত, রফিক মুহাম্মদ, কবি জাকির আবু জাফর প্রমুখ।
পেশাজীবী ও বিশিষ্ট নাগরিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আদর্শ শিক্ষক ফেডারেশনের মহাসচিব অধ্যাপক ফজলুল করীম, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা হারুনুর রশিদ খান, সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আতিকুর রহমান, আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ছেলে শামীম সাঈদী ও মাসুদ সাঈদী। মহাগ্রন্থ আল কুরআন থেকে তেলাওয়াতের মাধ্যমে ইফতার মাহফিল শুরু হয়। কালামে হাকিম থেকে তেলাওয়াত করেন ক্বারী বেলাল হোসাইন।
সর্বশেষ ২০১৫ সালে সোনারগাঁও হোটেলে জামায়াতের ইফতার অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সূত্রে প্রকাশ, সরকারের পক্ষ থেকে অনেক বাধা-নিষেধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দীর্ঘ ৯ বছর অপেক্ষার পর রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও বিশিষ্ট নাগরিকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল বাস্তবায়ন করলো। সরকার ও প্রশাসনের শর্তের কারণে তাদের বেঁধে দেয়া সংখ্যার মধ্যেই উপস্থিতি সীমাবদ্ধ রাখতে হয়েছে। ব্যানার ব্যবহার ও উঁচু মঞ্চ তৈরি করতে পারেনি। আমীরে জামায়াতের সংক্ষিপ্ত বক্তব্য ও মোনাজাত, সেক্রেটারি জেনারেলের শুভেচ্ছা বক্তব্য ছাড়া সংগঠনের এবং সমমনা দলের কাউকে বক্তব্য রাখার অনুমতিও দেয়নি সরকার।
এ পাতার অন্যান্য খবর
- থমকে দাঁড়িয়েছে অর্থনীতি
- মুখগহ্বরের ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীর সিংহভাগ তামাকসেবী
- উৎপাদন ও সরবরাহে কমতি নেই, তবে দাম ঠিকই বাড়তি
- ক্যাম্পাসগুলোয় ভিন্নমতাবলম্বী সংগঠনকে কাজ করতে দিচ্ছে না
- ধনী ও দরিদ্রের ঈদে ব্যবধান ঘুচবে কীভাবে
- আমরা জামায়াত-অজামায়াত বুঝি না, প্রার্থী প্রার্থীই : ইসি রাশেদা
- ৩০ জুন এইচএসসি পরীক্ষা
- রুমা ও থানচিতে ব্যাংকে হামলা লুট অঙ্গুলি কুকি-চিনের দিকে
- সাপ্তাহিক সোনার বাংলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিনের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা