সংবাদ শিরোনামঃ

আইনের ব্যাপকতা ও বাধ্যবাধকতা নিয়ে নানা প্রশ্ন ** সরকার রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতে চায় ** আওয়ামী লীগে প্রবল সাংগঠনিক বিপর্যয়; শীর্ষ নেতৃত্বে বিভাজন অত্যাসন্ন ** ঢাবি জাবি রাবি চবি’র চার ভিসি অবৈধ! ** নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ** জাসদই তাহলে মুজিব হত্যার ক্ষেত্র তৈরি করেছিল! ** সংবাদপত্রের পাতা থেকে ** ৮০০ রাইস মিলের চালের দুনিয়া এখন খাজানগর গ্রাম ** আইনের শাসন পরিপন্থী অপকর্মের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা পালন করতে হবে : নূরুল ইসলাম বুলবুল ** আদর্শ জননীরূপে একজন নারী **

ঢাকা শুক্রবার ৩০ চৈত্র ১৪১৮, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৩৩, ১৩ এপ্রিল ২০১২

ওমর বিশ্বাস

বৈশাখ মানেই নববর্ষ। বাংলা নববর্ষের প্রথম মাস। এর মধ্যে দিয়েই শুরু হয়ে যাবে আরেকটি নতুন বছর। এই মাস দিয়ে সূচিত হবে আগামী একটি বছরের যাত্রা। অতীত হয়ে যাবে পেছনের সব কিছু। চৈত্রের শেষ সূর্য ডোবার সাথে সাথে শেষ হয়ে যাবে আরেকটি বছর। সেই বছর ইতিহাসের অংশে পরিণত হবে। নতুন একটি বছরের দিকে চেয়ে আমাদের আশা আকাক্সক্ষা আর চাওয়া পাওয়ার প্রত্যাশা নিয়ে দিন চলা শুরু হবে নতুন করে। আরেকটি সূর্যের উদয়ের মধ্যে দিয়ে নতুন একটি বছরের আগমন ঘটবে। আমরা সেই বছরটির শুভ প্রত্যাশা কামনা করি। এই বছরের মধ্যে প্রকৃতির সব রূপ বৈচিত্র্যই থাকবে। থাকবে ভাঙা গড়ার খেলা। থাকবে আনন্দ হাসি আর সুখ-দুখের স্বপ্ন। প্রত্যেকেই নিজের মতো করে বরণ করে নেবে এই মাসকে। কাজী নজরুল ইসলাম এ জন্যই বলেছিলেন,

ঐ নতুনের কেতন ওড়ে

কালবৈশাখীর ঝড়

তোরা সব জয়ের ধ্বনি কর।

বৈশাখ এই নতুনের কেতন ওড়ার বারতা বয়ে নিয়ে আসে। এই জন্যই বৈশাখের এতো কদর। তার প্রতি সবার এতো আগ্রহ। অথচ তার যে অন্য একটি কঠিন ভয়াবহ রূপ আছে সেদিকে কেই ভ্রুক্ষেপ করতে চায় না যেন। যদিও সবাই জানে তার ভয়ঙ্কর ধ্বংসযজ্ঞ চালোনার কথা, কালবৈশাখী ঝড়ের কথা - তারপরও আমরা তার দিকে চেয়ে থাকি বৈশাখ আসছে। বৈশাখ এলো এলো। আমাদের সাহিত্যে, কবিতায় বৈশাখের ভয়াল ছোবলের কাহিনী তার বিধ্বংসী চরিত্রের কথা খুবই স্পষ্টভাবে বলা আছে। অথচ আমরা তবু বৈশাখকে, তার সেই প্রতিমূর্তিকে পরওয়া না করেই তাকে স্বাগত জানাই। তাকে অনেক সাদর অভ্যর্থনা দেই। আশা-প্রত্যাশার মধ্যে দিয়ে তাকে বরণ করা হয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতায় তা উঠে আসেÑ

এসো, এসো, এসো, হে বৈশাখ।

তাপসনিশ্বাসবায়ে        মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে,

            বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক।

যাক পুরাতন স্মৃতি,     যাক ভুলে যাওয়া গীতি

            অশ্রুবাষ্প সুদূরে মিলাক।

নববর্ষ আসে ঘরে ঘরে। নববর্ষ আসে হৃদয়ে হৃদয়ে। আর হৃদয় আনে ভালোবাসার বারতা। পুরানো সব কিছুকে বাদ দিয়ে নতুনের জয়ে ধ্বনির মধ্যে দিয়ে আসে বৈশাখ। পঙ্কিল সব ধুয়ে মুছে নতুন করে শুরু হয় পরিচ্ছন্নতার। মানুষ নতুন উদ্যেমে যেন শুরু করতে চায় তার জীবনযাপন। বর্তমান বাংলা সন গণনার প্রচলন মোগল সম্রাট আকবরের আমলে চালু হয়। তবে ইতিহাসের কাহিনীর দিকে আমাদের যাওয়া ইচ্ছা নয়। কিন্তু সেই ধারাবাহিকতা আজ আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সাথে জড়িয়ে আছে। এদিকে হালখাতার মধ্যে দিয়ে নববর্ষের কার্যক্রম শুরুর রেওয়াজ দীর্ঘ দিন ধরে চলে আসলেও তাতে আজ নতুন নতুন অনেক কিছুই যুক্ত হয়েছে। পুরোনো ঐতিহ্যে আধুনিকতার ছোঁয়া লেগেছে, তাতে বিকৃতিও ঘটেছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে স্বকীয়তা হারাতে বসেছে সংস্কৃতি। বৈশাখী উৎসব অনেক ক্ষেত্রেই অতিরঞ্জিত হয়েছে। তারপরও বলা যায় উৎসব আমেজ পরিবেশের মধ্যে দিয়েই নববর্ষকে বরণ করা হয়। বরণ করা হয় বৈশাখকে। যে যেভাবে পারে নববর্ষকে বরণ করে নেয়। গ্রীষ্মের তাপদাহের মধ্যে তাকে নিয়ে মেতে ওঠে যে যার মতো। গ্রীষ্মের আসল চেহারা স্পষ্ট হয়ে ওঠে।

বৈশাখ মাসের প্রকৃতি থাকে অনেক উত্তপ্ত। অনেক গরম থাকে রাতের বেলায়ও। মানুষের কষ্ট ও দুর্ভোগ এ সময় বেড়ে যায় অনেক গুণে। প্রকৃতির রূপবৈচিত্র্যের পরিবর্তনের সাথে সাথে আবহাওয়া ও জলবায়ুর পরিবর্তন হচ্ছে। ফলে প্রকৃতি ক্রমেই তার আসল চেহারা হারাচ্ছে। এদিকে পরিবেশের পরিবর্তন হচ্ছে। ফলে সব দিকেই কষ্টের মাত্রা বেড়ে যাচ্ছে। এ সময় বাতাসে আগুনের ফুলকির উত্তাপ মিশে থাকে। গরমে অতিষ্ট মানুষের কষ্ট বেড়ে যায় ভীষণভাবে। রোদের দিকেই তাকানো যায় না। বাহিরে বের হতে গেলে আগে চিন্তা করতে হয়, গরমের উত্তাপ মেপে তারপর পদক্ষেপ নিতে হয়। সত্যি এক দারুণ কষ্টের ভেতর দিয়ে সময়গুলো যেন পার হয়। গরমের তাপগুলো শরীরে হুলের কাটার মতো বিদ্ধ হয়।

প্রকৃতিও পুড়ে ছাই হয়ে যায় যেন। তবে বৈশাখ মাসের অন্য একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য আছে। এ সময় কালবৈশাখী ঝড় দেখা দেয়। এই ঝড়ও আমাদের হিসেবের মধ্যেই থাকে। ঝড়ের কথা জানা থাকলেও নতুনের জয়গানের উচ্ছ্বাস সে ঝড় থেকে কাউকেই বিরত রাখতে পারে না। ঝড় হয়। ঝড়ের তাণ্ডব দেখা যায়। তবু সবই বৈশাখের ঝড়ের দিনে আম কুড়ানোর সুখের কথাকেই মনে রেখে ধ্বংসলীলাকে জয় করতে চায়। ঝড়ের সাথে ঝরে যায় অনেক পঙ্কিলতা। অনেক জীর্ণতা দূর হয়ে যায়। ধ্বংসের মধ্যে দিয়েই আসে সৃষ্টির উল্লাস। উন্মাদিনী কালবৈশাখীর সেই রূপ সুধীন্দ্রনাথ দত্তের কবিতায় দেখি,

আজিকে এসেছ তুমি, উন্মাদিনী কালবৈশাখীর

মত্ত হাহাকারে,

উপাড়ি আশ্রয়তুরু, উড়াইয়া ল'য়ে যেতে নীড়

অশ্রুপারাবারে।

তাপদগ্ধ আকাশ থেকে একটু শীতল ধারা ঝরে পরবে এই আশা সবাই করে। কেèদ গ্লানি মলিনতা মুছে দিয়ে যাবে সে বৃষ্টি তাই চায় সবাই। কালবৈশাখী সব কিছু ধ্বংস করবে, জানি - তবু তার কাছে ধ্বংস নয় গড়ার প্রত্যাশাই ব্যক্ত করা হয়। তাই তো বাংলা নববর্ষকে অনেক গুরুত্ব দিয়েই আমাদের দেশে পালিত হয়। আনন্দের মধ্যে দিয়েই দিনটি অতিবাহিত হয়। সেজেগুজে, বৈশাখী পোশাকে স্বাগত জানানো হয় নববর্ষকে। প্রচণ্ড গরম উপেক্ষা করেই মানুষের ঢল নামে উৎসবের জন্য। সবাই সুন্দর একটি ভবিষ্যৎ প্রত্যাশা করে। কাজী নজরুল ইসলাম তাই রৌদ্রতপ্ত বৈশাখেও জল চায়,

রৌদ্রতপ্ত বৈশাখ তুমি চাতকের সাথে চাহ জল,

আম কাঁঠালের মধুর গন্ধে জৈষ্ঠে মাতাও তরুতল।

ঝঞ্ঝার সাথে প্রান্তরে মাঠে কভু খেল ল’য়ে অশনি ॥

চৈত্রের প্রভাব যেন পুরো বৈশাখ মাসেই থাকে। গরম আর গরম। অসহ্য গরম। বৃষ্টির প্রত্যাশায় মানুষ আকাশের দিকে চেয়ে থাকে। মসজিদে মসজিদে বৃষ্টির জন্য দোয়া করা হয়; এসতেসকার নামাজ পড়া হয়। এক ফোঁটা বৃষ্টি পরম আকাক্সক্ষার বস্তু হয়ে যায়। মাঠ ঘাট চৌচির হয়ে যায়। পানির জন্য প্রান্তরের পর প্রান্তর খাঁ খাঁ করে। একটু পানিও নেই কোথায়। ফসলগুলো তার আলাজিহ্বা পর্যন্ত বের করে বসে থাকে পানির আশার। একটু বৃষ্টির আশায়। এ রকমই দৃশ্য স্বচক্ষে অবলোকন করে আসলাম মাত্র কয়েক দিন আগে। বৃহত্তর সিলেটের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ফসল, নদী-নালা, গাছ-পালা সবই যেন আমাদের পানির কথাই বলছিল। চা বাগানগুলো এক ফোঁটা পানির আশায় নিজেকে তুলে ধরছিল পর্যটকদের কাছে। কিন্তু আমাদের তার জন্য দোয়া করা ছাড়া আর কি করারই বা আছে। আসমান ফাইটা যদি বৃষ্টির ধারা না পরে তাহলে কারোর সাধ্য নেই এসময় তাদের প্রত্যাশা পূরণের। তবে বৃষ্টি না হওয়ার কারণ আমরা সহজেই অনুসন্ধান করতে পারি। জসীমউদ্দীন একটি কবিতায় এরকমই একটি সুন্দর বর্ণনা পাই।

চৈত্র গেল ভীষণ খরায়, রোদে ফাটে,

এক ফোঁটা জল মেঘ চোঁয়ায়ে নামল না গাঁর বাটে,

কাঠফাটা রোদ মাঠ-বাটা বাট আগুন লয়ে খেলায়,

ধুঁয়া তারি উড়ছে ধূলোয় বাউকুড়ানীর ঠেলায়।

ফাঁকে ফাঁকে বৃষ্টি হলে ভালোই হয়। তবে বৃষ্টির পরিমাণ এখন কমে গেছে অনেক। প্রত্যাশা অনুযায়ী বৃষ্টির দেখা পাওয়া যায় না। সব কিছু তাই রুক্ষ্ম হয়ে ওঠে। কিছু বৃষ্টি হলেও বাতাসের তেজ তবু কমে না। উত্তপ্ত বাতাস উত্তপ্তই থাকে। এতে মানুষের অনেক কষ্ট হয়। তবু পরিবর্তন ও নবরূপায়নের যে ধারা সূচিত হয় তাতে সবাই তার আগমনই প্রত্যাশা করে। বৈশাখের সৃষ্টিশীলতার মধ্যেই সবই প্রকৃত বৈশাখকে খুঁজে পেতে চায়। তাই তো সবাই তাকে চায়। তার আশায় থাকে।

চারিদিকে অস্বস্তিকর পরিবেশ থাকে বৈশাখ মাসে। দারুণ দারুণ রসালো ফলের গন্ধে পরিবেশ মুখরিত হয়ে উঠলেও অস্বস্তিকর পরিবেশকে খুব বেশি স্বস্তি দিতে পারে না। আসলে অতিরিক্ত গরম মানুষকে বেশি পরিমাণ কষ্টে ফেলে দেয়। অনেক আনন্দই মানুষ পুরোপুরি করতে পারে না। আর এদিকে বিদ্যুৎ ঘাটতি ও লোডশেডিংকে সাথে নিয়েই বৈশাখ এসে যায়। নানারকম বাহারী ফলে প্রকৃতি থাকে ভরপুর। কাঁচা, তরমুজ বারতি রসনায় যুক্ত হয়। সবমিলিয়ে বৈশাখ এসে যায় আমাদের পঞ্জিকার পাতায়। আমাদের জীবনের পাতাতেও।

প্রকৃতগতভাবেই রুক্ষ্ম থাকে বৈশাখ। তারপরও আমরা বৈশাখের প্রত্যাশায় থাকি। নববর্ষের মধ্যে দিয়ে ভবিষ্যৎ স্বপ্ন দেখি। বৈশাখের পঙ্খিরাজে চরে ঘুরে বেড়াই স্বপ্নের দেশে দেশে। বৈশাখ নিয়ে অনেকেই অনেক স্বপ্ন দেখেছেন। অনেকেই অনেক বাস্তব চিত্র এঁকেছে। ফররুখ আহমদ বৈশাখ নিয়ে যে চিত্রকল্প তৈরি করেছেন তাতে সহজেই বৈশাখকে চেনা যায়। আমরা বৈশাখকে যে রূপে পাই সেই চিত্রই পাই তার ভেতর। তিনি তার একটি কবিতায় বৈশাখ সম্বন্ধে লিখছেন,

বৈশাখ আজ মেঘে সোয়ার তোলে চাবুক,

বিজলী শিখায় চমক হানে সেই পথিক,

যাই ভুলে মোর কর্মসূচি প্রাত্যহিক;

ত্রস্ত তবু তৃষ্ণার্ত মন সমুৎসুক।

হে সেনানী! বজ্র হানো ভাঙো এ বুক,

নিষ্প্রভ এ প্রান্তর, মন, নির্নিমেঘ

প্রতীক্ষমান নিঃসাড় মোড় সকল দিক,

তোমার সাথে পাক ভাষা মোর কণ্ঠ মূক।

বৈশাখ নিয়ে অনেক কবিতা, সাহিত্য রচিত হয়েছে। অনেকেরই অনেক লেখা বিখ্যাত হয়ে আছে। বারবার উচ্চারিতও হয় অনেকগুলো। তবে ফররুখের একটি বিখ্যাত কবিতা আছে বৈশাখ নিয়ে। তার কবিতাটিও ‘বৈশাখ’ নামে। খুব চমৎকার ভাবে পুরো বৈশাখকেন্দ্রিক কবিতায় বৈশাখের গোটা চিত্র পরিষ্কার হয়ে ওঠে। তাতে বৈশাখের রূপ-বৈচিত্র্য, আশা-আকাক্সক্ষা, সুখ-দুঃখ সবই স্পষ্ট হয়ে ওঠে। কবিতাটি দীর্ঘ। তাতে চমৎকার ভাবে ফুটে ওঠে বৈশাখের প্রকৃতি। তার ভয়ঙ্কর ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের চিত্র তুলে ধরার পরও ফররুখ আহমদ বৈশাখকে দৃপ্ত হিসেবে আহ্বান জানাচ্ছেন এবং তার আগমন কামনা করছেন। তিনি সম্বোধন করেন ও স্বাগত জানান Ñ

ধ্বংসের নকীব তুমি হে দুর্বার, দুর্ধর্ষ বৈশাখ

সময়ের বালুচরে তোমার কঠোর কণ্ঠে

            শুনি আজ অকুণ্ঠিত প্রলয়ের ডাক ॥

চৈত্রের বিশীর্ণ পাতা রেখে গেছে শেষ চিহ্ন সালতামামীর,

খর রৌদ্রের অবসন্ন রাহী মুসাফির যত পথ প্রান্তে নিঃসাড়, নিশ্চল,

আতশের শিখা হানে সূর্যরশ্মি লেলিহান, ঝিমায় মুমূর্ষু পৃথ্বিতল,

রোজ হাশরের দগ্ধ, তপ্ত তাম্র মাঠ, বন মৃত্যুমুখী, নিস্তব্ধ, নির্বাক;

সূরে ইস্রাফিল কণ্ঠে পদ্মা মেঘনার তীরে

            এস তুমি হে দৃপ্ত বৈশাখ ॥

বৈশাখ আমাদের অনেক প্রত্যাশা। অনেক আশার বাণী শোনা যাবে তার কাছে। তাকে নিয়ে ভবিষ্যতের দিনলিপি ঠিক করা যাবে। আমরা বৈশাখকে স্বাগত জানাই; স্বাগত জানাই নববর্ষকে।         লেখক : কবি

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।