সিএএ কার্যকর হলে লঙ্ঘিত হবে ভারতীয় সংবিধান : মার্কিন কংগ্রেস
বিতর্কিত সিএএ আইন কার্যকর হলে ভারতীয় সংবিধান লঙ্ঘিত হবে! চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট পেশ করল আমেরিকার কংগ্রেস। সেখানে উল্লেখ করা হয়, সিএএ’র ফলে ভারতীয় সংবিধানে বর্ণিত ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শ লঙ্ঘিত হবে। তাছাড়া সিএএর সঙ্গে এনআরসি কার্যকর হলে ভারতীয় মুসলিমদের অধিকার খর্ব করা হবে। দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক হয়ে যাবেন অহিন্দুরা।
গত মাসে সিএএ কার্যকরের বিজ্ঞপ্তি জারির পরই উদ্বেগ প্রকাশ করে বার্তা দিয়েছিল আমেরিকা। পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন, ‘গত ১১ মার্চ সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে যে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে সেটা নিয়ে আমরা গভীরভাবে চিন্তিত। ভারতে কীভাবে এ আইন কার্যকর হবে, সেদিকে কড়া নজর রাখছি। গণতন্ত্রের মৌলিক অধিকারগুলোর মধ্যে অন্যতম ধর্মীয় স্বাধীনতা আর সকল সম্প্রদায়ের সমানাধিকার।’
তবে আমেরিকার এ মন্তব্যের পালটা জবাব দিয়ে ভারত জানায়, ভুল তথ্যের ভিত্তিতে এমন অযৌক্তিক বার্তা দিচ্ছে আমেরিকা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও বলেন, সিএএর ফলে ভারতীয় মুসলিমদের নাগরিকত্ব যাবে না। তবে ভারতের ‘সাফাই’য়ের পরও সিএএ নিয়ে বিশেষ তদন্ত শুরু করে মার্কিন কংগ্রেসের একটি স্বাধীন শাখা। সেই রিপোর্টে সিএএ নিয়ে ফের উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আমেরিকা। কেবল সিএএ নয়, রিপোর্টে এনআরসিরও উল্লেখ রয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়, তিন দেশের ছয় ধর্মাবলম্বী শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেয়া হবে, কিন্তু সেই তালিকায় নেই মুসলিমদের নাম। এমন অবস্থানের জেরে ভারতীয় সংবিধানে বর্ণিত ধর্ম নিরপেক্ষতার আদর্শ ক্ষুণ্ন হবে। লোকসভা নির্বাচনের ঠিক আগেই সিএএ কার্যকরের সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক বলেই উল্লেখ করা হয়েছে ওই রিপোর্টে।
সেখানে আরও বলা হয়, নির্দিষ্ট কয়েকটা ধর্মকে রক্ষা করতেই সিএএ তৈরি করা হয়েছে। সিএএ আর এনআরসি একসঙ্গে মিলে ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলবে। দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক হয়ে যাবেন অন্যান্য ধর্মাবলম্বীরা। প্রসঙ্গত, এ শাখার রিপোর্টের ভিত্তিতে একাধিকবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মার্কিন কংগ্রেস। তবে এ রিপোর্টকে আমেরিকার সরকারি বিবৃতি হিসেবে ধরে নেয়া যায় না। রয়টার্স।
মার্কিন ভেটোর নিন্দা জানাল ওআইসি
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পূর্ণাঙ্গ সদস্যপদ লাভের প্রস্তাবে মার্কিন ভেটোর নিন্দা জানিয়েছে ইসলামী সহযোগিতা সংস্থা ওআইসি। সংস্থাটি এক বিবৃতে বলেছে, ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো ক্ষমতা ব্যবহার জাতিসংঘের সনদের স্পষ্ট লঙ্ঘন। যেসব দেশ জাতিসংঘ সনদের শর্তাবলী মেনে চলবে, সেসব দেশ জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ লাভ করবে। ওআইসির বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ভেটো ক্ষমতা ব্যবহারের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনিদের বৈধ অধিকার অর্জনের পথ রুদ্ধ করেছে এবং এর ফলে ফিলিস্তিনি জাতির ৭৫ বছরের টানা দুঃখ-কষ্ট চলতেই থাকবে। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পূর্ণাঙ্গ সদস্যপদ লাভের প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছে সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকা। এর ফলে ১৫ সদস্যবিশিষ্ট নিরাপত্তা পরিষদের ১২টি দেশ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে ভোট দেয়া সত্ত্বেও এ সংক্রান্ত প্রস্তাব পাস হতে পারেনি। ব্রিটেন ও সুইজারল্যান্ড ভোটদানে বিরত ছিল। আমেরিকা এমন সময় ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পূর্ণাঙ্গ সদস্যপদ আটকে দিল যখন ওয়াশিংটন গত তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে জোর গলায় ফিলিস্তিন সংকটের ‘দুই রাষ্ট্রভিত্তিক’ সমাধানের দাবি করে আসছিল। অর্থাৎ মার্কিন সরকার বলে আসছিল যে, ইসরাইলের পাশাপাশি একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন করার মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্য সংকটের সমাধান করতে হবে। ইরনা।
ফিলিস্তিনি জনগণের ঐক্য অতি গুরুত্বপূর্ণ : এরদোগান
গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের সাথে গত ২০ এপ্রিল শনিবার আলোচনা হয়েছে তুর্কি প্রেসিডেন্ট রজব তৈয়ব এরদোগানের। এ সময় ফিলিস্তিনি ঐক্যের ওপর বিশেষ জোর দেন এরদোগান। ইস্তাম্বুলের দোলমাবাচ অফিসে হামাস পলিটব্যুরো প্রধান ইসমাইল হানিয়ার নেতৃত্বাধীন হামাস প্রতিনিধিদলের সাথে এ বৈঠকে তুরস্কের একটি দলও উপস্থিত ছিল। বৈঠকটি হয় রুদ্ধদ্বারভাবে। দু’পক্ষের মধ্যে আলোচনায় গাজা ও ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরাইলি হামলা, গাজায় পর্যাপ্ত এবং বাধাহীন মানবিক সহায়তা সরবরাহ করা এবং এ অঞ্চলে সুষ্ঠু ও টেকসই শান্তি নিয়ে আলোচনা করা হয়।
প্রেসিডেন্ট এরদোগান বলেন, ঐক্য হলো ফিলিস্তিনিদের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটি হবে ইসরাইলের বিরুদ্ধে সবচেয়ে শক্তিশালী জবাব। তিনি বলেন, ইসরাইল এবং এর মিথ্যা প্রোপাগান্ডার বিরুদ্ধে বৈশ্বিক সমাজের কাছে ফিলিস্তিনি জনগণ এবং তাদের ন্যায়সঙ্গত অধিকারগুলো তুলে ধরতে হবে আরো বেশি করে। এরদোগান কঠোরভাবে ইসরাইলের সমালোচনা করেন। তিনি ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ‘হত্যাযজ্ঞ’ চালানোর জন্য ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর তীব্র সমালোচনা করেন। এরদোগানের মন্তব্যকে স্বাগত জানান হামাসের নেতারা। ডেইলি সাবাহ।
আফ্রিকায় বাড়ছে রাশিয়ার প্রভাব, মার্কিন সেনাদের বের করে দেয়ার হুমকি
আফ্রিকাজুড়ে রাশিয়ার প্রভাব বাড়ার সাথে সাথে আরেকটি আফ্রিকান দেশে তার সামরিক উপস্থিতি হারানোর ঝুঁকি পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। শাদ সরকার একটি স্পর্শকাতর নিরাপত্তা চুক্তির অবসান ঘটিয়ে সব মার্কিন বাহিনীকে এনজামেনার ফরাসি ঘাঁটি ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। গত সপ্তাহে শাদের বিমান বাহিনী প্রধান ইদ্রিস আমিনের তরফ থেকে মার্কিন প্রতিরক্ষা দূতকে পাঠানো একটি চিঠিতে, যুক্তরাষ্ট্রের সাথে তাদের ‘স্ট্যাটাস অব ফোর্সেস এগ্রিমেন্ট (সোফা) বাতিল করার হুমকি দেয়া হয়েছে।
সোফা চুক্তিটি মার্কিন সামরিক কর্মীরা শাদে কাজ করতে পারেন, এমন নিয়ম ও শর্তাবলী নির্ধারণ করে। এ পদক্ষেপটি এসেছে আফ্রিকায় মার্কিন স্বার্থের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়ে, যখন মার্কিন কর্মকর্তারা সতর্ক করেছেন যে, আফ্রিকা মহাদেশজুড়ে রাশিয়ার আধিপত্য ছড়িয়ে পড়ছে।
চিঠিতে মার্কিন সেনাবাহিনীকে সরাসরি শাদ ছাড়ার নির্দেশ দেয়া না হলেও এতে সব মার্কিন বাহিনীকে এনজামেনার ফরাসি ঘাঁটি ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট দুটি সূত্র জানিয়েছে, চিঠিতে বিশেষভাবে মার্কিন ‘স্পেশাল অপারেশনস টাস্ক ফোর্স (এসওটিএফ)’ ঘাঁটিকে উল্লেখ করা হয়েছে, যা এ অঞ্চলে মার্কিন বিশেষ অভিযান বাহিনীর একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র।
গোয়েন্দা সূত্র জানিয়েছে যে, চিঠিটি শাদ সরকারের একটি নতুন চুক্তি অর্জন করতে আলোচনার একটি কৌশল হতে পারে, যা তাদের স্বার্থের পক্ষে ইতিবাচক। একটি সূত্র সিএনএনকে বলেছে যে, দেশটির নেতৃত্ব নাইজারের উদাহরণ অনুসরণ করছে এবং যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে আরও ছাড় নেওয়ার সুযোগ ব্যবহার করার চেষ্টা করছে।
এর আগে নাইজারে একজন ঊর্ধ্বতন মার্কিন বিমান কমকর্তা একটি আনুষ্ঠানিক অভিযোগে সতর্ক করেছিলেন যে, নাইজারে মার্কিন রাষ্ট্রদূত এবং প্রতিরক্ষা দূত একটি মহান ‘দেশ-থেকে-দেশ’ সম্পর্কের মুখোশ বজায় রাখার প্রয়াসে ইচ্ছাকৃতভাবে গোয়েন্দা তথ্য দমন করেছেন।
মার্কিন কর্মকর্তা অভিযোগ করেন যে, নাইজারে প্রায় ১১শ’ মার্কিন সৈন্যকে জিম্মি করে রাখা হয়েছে। কারণ বর্তমানে মোতায়েনকৃতদের প্রতিস্থাপনের জন্য কোন নতুন সেনা আসতে পারছে না। তিনি লিখেছেন, এটা স্পষ্ট যে নাইজার দেশ তাদের দেশে স্থায়ী সামরিক উপস্থিতি চায় না এবং তারা আমাদের জানিয়েছে যে আমাদের চলে যেতে হবে। অভিযোগটি এমন সময় এসেছিল, যখন নাইজেরিয়ার সরকারি সম্প্রচার মাধ্যম এক সপ্তাহ আগে ঘোষণা করেছিল যে, রাশিয়া নাইজারকে সর্বশেষ প্রজন্মের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাসহ সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করেছে। সিএনএন।
গাজার গণকবর নিয়ে ‘যুদ্ধাপরাধ’ তদন্ত চায় ওআইসি
গাজার খান ইউনিসের গণকবর নিয়ে ‘যুদ্ধাপরাধ’ তদন্ত চেয়েছে ইসলামিক সহযোগিতা সংস্থা (ওআইসি)। গত সোমবার (২২ এপ্রিল) কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওআইসি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, শত শত বাস্তুচ্যুত, আহত ও অসুস্থ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরাইল। তাদের হাত থেকে চিকিৎসক দলও রেহাই পাইনি। ইসরাইলি সেনারা হত্যার আগে তাদের নানা ধরনের নির্যাতনও চালিয়েছে। এসব গুরুতর যুদ্ধাপরাধ। তা মানবতার বিরুদ্ধেও অপরাধ। সেজন্য এ যুদ্ধাপরাধের তদন্তের জন্য আমরা আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত এবং আন্তর্জাতিক বিচার আদালতকে আহ্বান করছি। তারা যেন এ যুদ্ধাপরাধের দায়িত্ব গ্রহণ করে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করে। ওই বিবৃতিতে ইসরাইলের এ ভয়াবহ গণহত্যার তীব্র নিন্দাও জানানো হয়।
এবার সৌদিতে ভারী বর্ষণ : ডুবে গেছে রাস্তা-ঘাট, বন্ধ স্কুল-কলেজ
সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর এবার ভারী বৃষ্টিপাতের কবলে পড়েছে সৌদি আরব। ফলে দেশটির বিভিন্ন এলাকার রাস্তা-ঘাট পানিতে ডুবে গেছে। ভোগান্তি এড়াতে অনেক এলাকার স্কুল-কলেজসহ সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হয়েছে।
খবরে বলা হয়, সৌদির আবহাওয়া অফিস শনিবারেই (২০ এপ্রিল) বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছিল। এতে বলা হয়েছিল, মক্কা ও পার্শ্ববর্তী তায়েফ, মায়সান, আদহাম, রানিয়াহ, আল মুয়াহর আবহাওয়া সবচেয়ে বেশি খারাপ থাকবে। এছাড়া রিয়াদ, ওয়াদি আল দাওয়াসিরসহ বিভিন্ন এলাকায় মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হয়। এ সময় কোনো কোনো এলাকায় ধূলিঝড় হতে পারে বলেও সতর্কবার্তা দেওয়া হয়।
আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাসকে সত্য প্রমাণ করে শনিবার ও রোববার টানা দুদিন ভারী বৃষ্টিপাত হয় রাজধানী রিয়াদ, দিরিয়াহ, হুরায়মালা, ধুর্মা থেকে কুয়াইয়াহ পর্যন্ত বিভিন্ন এলাকায়। এসব জায়গার অনেক সড়ক-মহাসড়ক পানির নিচে তলিয়ে যায়। পানি ও বাতাসের তোরে কিছু কিছু জায়গায় গাড়ি ভেসে যেতে দেখা গেছে। সৌদির আবহাওয়া অফিসে হিসাব অনুযায়ী, আবহাওয়ার চলমান এ পরিস্থিতি গত ২২ এপ্রিল পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। আবহওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী দেশের বিভিন্ন জায়গায় স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতেও গত সপ্তাহে ভারী বৃষ্টিপাত হয়। এতে দুবাইসহ আমিরাতের বিভিন্ন এলাকা বন্যার কবলে পড়ে। এসব এলাকার মানুষ ভারী বৃষ্টি ও বন্যা ইত্যাদিতে অনভ্যস্ত থাকায় বন্যা মোকাবিলায় তাৎক্ষণিক কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি। ফলে দু-তিনদিনের বন্যা বা জলাবদ্ধতায় বড় ধরনের সংকটের মুখে পড়তে হয়েছে দুবাইবাসীকে। এমনকি বন্যার সময় গাড়িতে আটকে পড়েও কয়েকজনের মৃৃত্যু হয়েছে। বড় ধরনের বিপাকের মুখে পড়ে দুবাই বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। ভারী বৃষ্টিতে তলিয়ে যায় বিমানবন্দর। ফলে কয়েকশ’ ফ্লাইটের উড্ডয়ন বাতিল করা হয়। এবার সৌদি আরবেও বৃষ্টি বন্যার সেই দৃশ্য দেখা গেল। গালফ নিউজ।
গ্রন্থনা ও সম্পাদনা : আবদুল কাইউম খান।
এ পাতার অন্যান্য খবর
এ বিভাগ বা পাতায় আর কোন সংবাদ, কবিতা বা অন্যকোন ধরণের লেখা পাওয়া যায়নি।