সংবাদ শিরোনামঃ

আন্তর্জাতিক চাপে সরকার ** গুমের সঙ্গে এই সরকার জড়িত ** যেমন কর্ম তেমন ফল ** শ্রমজীবী মানুষের কল্যাণে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে ** উৎপাদন খরচ কমলেও বাড়লো বিদ্যুতের দাম ** গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : বিএনপি ** প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে নজিরবিহীন বিক্ষোভ, উত্তাল মালয়েশিয়া ** দেশ আতঙ্কিত অথচ সরকার বলছে শান্তিপূর্ণ ** রাষ্ট্র ও সরকারকে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে ** অনুভূতির সাগরে কুরআনের দেশে ** গুম দিবসও গুম হয়ে গেলো! ** ছোটদের বন্ধু নজরুল ** বন্যায় সারাদেশে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি অপর্যাপ্ত সরকারি সাহায্য ** রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবির কর্মীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলা ** যশোরের শার্শায় বাণিজ্যিকভাবে বেদানা চাষ **

ঢাকা, শুক্রবার, ২০ ভাদ্র ১৪২২, ১৯ জিলকদ ১৪৩৬, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫

সাবেক প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফরের জানাজে জানাযায় সর্বস্তরের জনতা অংশগ্রহণ করে

সংবাদদাতা : শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ও জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান কাজী জাফর আহমেদ তার বাবা-মার কবরের পাশে চির নিদ্রায় শায়িত হলেন।

গত ২৯ আগস্ট শনিবার বাদ আসর তার নিজ গ্রাম কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার চিওড়া ডিগ্রি কলেজ মাঠে সর্বশেষ ৮ম জানাজা শেষে তাকে বাবা কাজী আলী আহমেদ ও মা তাহেরা খাতুনের কবরের পাশে দাফন করা হয়। এ সময় উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের প থেকে তাকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।

গত ২৯ আগস্ট দুপুর ২টার দিকে চৌদ্দগ্রাম কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে কাজী জাফর আহমেদের ৭ম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে দলমত নির্বিশেষে সর্বস্তরের মানুষের ঢল নামে। দুপুর ১টার দিকে কুমিল্লা সদর দণি উপজেলার সুয়াগাজী স্কুল মাঠে তার ৬ষ্ঠ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। সুয়াগাজী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠের জানাজা অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় পল্লী উন্নয়নবিষয়ক সম্পাদক ও প্রাক্তন এমপি আলহাজ্ব মনিরুল হক চৌধুরী। দুপুর ১২টায় কুমিল্লা মহানগরীর কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে তার ৫ম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।

পারিবারিক সূত্র জানায়, গত ২৭ আগস্ট সকাল ৭টায় গুলশানের নিজ বাসভবনে (রোড-৬৮, বাসা-২) হৃদরোগে আক্রান্ত হন কাজী জাফর। এরপর তাকে দ্রুত রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সোয়া ৭টায় তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। তিনি স্ত্রী মমতাজ বেগম, তিন মেয়ে কাজী জয়া আহমেদ, কাজী সোনিয়া আহমেদ ও কাজী রুনা আহমেদসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী, কর্মী রেখে গেছেন।

ঢাকায় নামাজে জানাজা

কুমিল্লায় দাফনের আগে ঢাকায় কয়েক দফা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। তার নামাজে জানাজায় ২০ দলীয় জোট নেতৃবৃন্দ ও সর্বস্তরের জনগণ অংশ গ্রহণ করেন। গত ২৮ আগস্ট শুক্রবার জুমার নামাযের পর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত নামাজে জানাজায় অংশ নেন তার দল জাতীয় পার্টি, বিএনপি, এনপিপি, এনডিপি, সাম্যবাদী দল, সাংস্কৃতিক কর্মী, ভাসানী অনুসারী পরিষদ, সাংবাদিক নেতা থেকে শুরু করে এরশাদের জাতীয় পার্টিরও হাজার হাজার নেতাকর্মী। এতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররমের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মো. এহসানুল হক। এখানে বিএনপি নেতাদের মধ্যে নামাজে জানাজায় উপস্থিত ছিলেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, শামসুজ্জামান দুদু, খায়রুল কবির খোকন, ফজলুল হক মিলন, হাবিবুর রহমান প্রমুখ। ২০ দলের শরিক নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর সবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক, ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ঢাকা মহানগরী জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি মোবারক হোসাইন, মুফতি আমিনীর ছেলে মাওলানা হাসনাত আমিনী, ডেমোক্রেটিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন মনি, ন্যাশনালিস্ট ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের সভাপতি শেখ শওকত হোসেন নিলু, মহাসচিব আলমগীর মজুমদার, এনডিপির একাংশের চেয়ারম্যান গোলাম মর্তুজা, ন্যাপ ভাসানীর চেয়ারম্যান শেখ আনোয়ারুল হক প্রমুখ।

বিভিন্ন পেশাজীবী বিশিষ্টজনদের মধ্যে ছিলেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গবর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ড. জসিম উদ্দিন, সাবেক সচিব জাফর আহমেদ চৌধুরী, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম. আব্দুল্লাহ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি কবি আব্দুল হাই শিকদার, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, ঢাকা মহানগরী শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের নেতা লস্কর মো. তাসলীম, ঋষিজ শিল্পীগোষ্ঠীর প্রধান ফকির আলমগীর, যুদ্ধাপরাধ মামলায় আমৃত্যু সাজাপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ছেলে শামীম সাঈদী, বিএনপির মিডিয়া উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার প্রমুখ।

বায়তুল মোকাররমে এরশাদের জাতীয় পার্টির নেতাদের মধ্যে তার সরকারের প্রধানমন্ত্রীর নামাজে জানাজায় অংশ নেন জাপার প্রেসিডিয়াম সদস্য সাইদুর রহমান টেপা, সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন, সংসদ সদস্য ইয়াহিয়া চৌধুরী, জাতীয় শ্রমিক পার্টির সভাপতি শাহ আলম তালুকদার প্রমুখ। এ ছাড়া কাজী জাফর জাতীয় পার্টির মহাসচিব মোস্তফা জামাল হায়দার, প্রেসিডিয়াম সদস্য এসএমএম আলম, আহসান হাবিব লিংকনসহ দলের নেতাকর্মীরা তাদের শীর্ষতম নেতার জানাজার নামাজে অংশ নেন। সরকারের শরিক দলের নেতা বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের (এমএল) সাধারণ সম্পাদক দীলিপ বড়ুয়া বায়তুল মোকাররম চত্বরে গিয়ে সাবেক এই চীনপন্থী বামনেতাকে শেষবারের মতো দেখেন এবং প্রার্থনা করেন।

এর আগে দ্বিতীয় নামাজে জানাজা সকাল ১১টা ৫ মিনিটে জাতীয় সংসদের দণি প্লাজায় অনুষ্ঠিত হয়। জানাজার নামাজ পরিচালনা করেন জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র ইমাম আবু নঈম মোহাম্মদ ইব্রাহিম। উক্ত নামাজে জানাজায় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য হান্নান শাহ, জাগপার সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, বিএনপির চেয়ারপাসনের উপদেষ্টা আহমেদ আজম খান, এনডিপির মহাসচিব গোলাম মুর্তোজা, সিপিবির পলিট ব্যুরোর সদস্য ও ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হায়দার আকবর খান রনো, এলডিপির রেদোয়ান আহমেদ, ন্যাপের জেবেল রহমান গানি, গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া, কল্যাণ পার্টির শাহাদাত হোসেন সেলিম ও জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব হায়দার আলমসহ বিভিন্ন দলের নেতা-কর্মী এবং সংসদের কর্মচারীরা।

প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ, বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমীর মকবুল আহমাদসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দ তার ইন্তিকালে শোক জানিয়েছেন। আরো শোকবাণী দিয়েছে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), ন্যাপ, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি), জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম’৭১, দেশপ্রেমিক নাগরিক পার্টিসহ বিভিন্ন সংগঠন।

সংক্ষিপ্ত জীবনী

১৯৩৯ সালের ১ জুলাই কুমিল্লার প্রখ্যাত চিওড়া কাজী পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। মেধাবী ছাত্র হিসেবে তিনি খুলনা জেলা স্কুল থেকে প্রথম বিভাগে প্রবেশিকা পরীায় উত্তীর্ণ হন। পরবর্তীতে রাজশাহী সরকারি কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করার পর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ অনার্স ও এম এ (ইতিহাস) পাস করেন। তিনি আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে এম এ এবং এলএলবি. কোর্স সম্পন্ন করা সত্ত্বেও কারাগারে চলে যাওয়ায় পরীায় অংশ নিতে পারেননি।

ভাষা আন্দোলনের সিঁড়ি বেয়ে রাজনীতি অঙ্গনে প্রবেশ কাজী জাফর আহমেদের। ১৯৫৫ সালে তিনি সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে যোগদান করেন। রাজশাহী জেলা ছাত্র ইউনিয়নের যুগ্ম সম্পাদক হিসেবে রাজনীতিতে তার পদচারণা শুরু। কাজী জাফর আহমদ ১৯৫৯-১৯৬১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইতিহাস সমিতির সাধারণ সম্পাদক এবং ১৯৬০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংস্কৃতি সংসদের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বিভিন্ন সময়ে তিনি ছাত্র ইউনিয়নের গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৬২-১৯৬৩ সালে অবিভক্ত পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের (ইপসু) সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৬২ সালে সামরিক শাসন ও শরীফ শিা কমিশন বিরোধী আন্দোলনে কাজী জাফর আহমদ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

 à¦›à¦¾à¦¤à§à¦°à¦œà§€à¦¬à¦¨ শেষে তিনি শ্রমিক রাজনীতির সঙ্গে নিজেকে সম্পৃক্ত করেন। ১৯৬৭ সাল থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলা শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি ছিলেন। ১৯৭২-১৯৭৪ সালে ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (ন্যাপ) সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী তখন ছিলেন ন্যাপের চেয়ারম্যান। এরপর ১৯৭৪ থেকে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত তিনি ইউনাইটেড পিপলস্ পার্টির (ইউপিপি) প্রথমে সাধারণ সম্পাদক ও পরে চেয়ারম্যান হিসেবে সক্রিয়ভাবে পার্টির সাংগঠনিক দায়িত্ব ও জাতীয় রাজনীতিতে বিশেষ কার্যকর ভূমিকা পালন করেন।

 à¦•à¦¾à¦œà§€ জাফর আহমেদ ১৯৭৮ সালে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মন্ত্রিসভার শিামন্ত্রী হন। ১৯৮৬ সালে একক জাতীয় পার্টির জন্মলগ্ন থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত তিনি প্রেসিডিয়াম সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৬-১৯৯০ সালে তিনি জাতীয় পার্টি সরকারে পর্যায়ক্রমে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বন্দর-জাহাজ ও নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়, তথ্য মন্ত্রণালয় এবং শিা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির রাজনৈতিক উপদেষ্টা, ১৯৮৯-১৯৯০ সালে বাংলাদেশের অষ্টম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

 à§§à§¯à§®à§¬-১৯৯৬ সালে ঐক্যবদ্ধ জাতীয় পার্টির সংসদীয় দলের উপনেতা ও ১৯৮৯-১৯৯০ সালে জাতীয় পার্টির সংসদীয় দলের নেতা ছিলেন। ১৯৮৬-১৯৯৬ পর্যন্ত পরপর তিনবার জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। ২০১৩ সালের ২০ ডিসেম্বর বিশেষ কাউন্সিলের মাধ্যমে জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে তিনি সে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।