সংবাদ শিরোনামঃ

অভিযুক্ত কেউই ক্ষমতায় ছিলেন না, যুদ্ধেও অংশগ্রহণ করেননি ** সাজ-গোছ ও মহড়া চলছে, শিগগিরই আসছে আরেক জজ মিয়া ** ইসরাইলি কূটচালে যুক্তরাষ্ট্র আর এক ভয়ঙ্কর যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ছে ** ভরাডুবির দিকে যাচ্ছে দেশের অর্থনীতি ** অভাব অনটনে জর্জরিত প্রতিবন্ধী পরিবারগুলো ** আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার ** প্রধানমন্ত্রীর তামাশা এবং একজন সম্ভাব্য ‘মধ্যমণি’ ** সংবাদপত্রের পাতা থেকে ** পিলখানার হত্যাকাণ্ড ছিল পরিকল্পিত ** শিশু-কিশোর ক্যালিগ্রাফি প্রতিযোগিতা ** দেশব্যাপী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপিত **

ঢাকা শুক্রবার ১৯ ফাল্গুন ১৪১৮, ৮ রবিউস সানি ১৪৩৩, ২ মার্চ ২০১২

অভাব অনটনে জর্জরিত প্রতিবন্ধী পরিবারগুলো

॥আহমাদ ফারুক॥
প্রতিবন্ধী পরিবারগুলোতে দুঃখের অন্ত নেই। খুব কম সংখ্যক পরিবারই আছে যারা অন্যের কাছে হাতপাতা ছাড়া চলতে পারে। শারীরিক বা অন্যকোনো প্রতিবন্ধকতার কারণে পড়ালেখা করতে পারে না। দেশে চাহিদানুযায়ী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নেই প্রতিবন্ধীদের জন্য। আবার কেউ কেউ সামান্য পড়ালেখা করলেও সুস্থ-সবল লোকদের সাথে পাল্লা দিয়ে চাকরির বাজারে প্রবেশ করতে পারে না। সরকারি ভাতার ক্ষেত্রেও বিমাতাসুলভ আচরণের শিকার হয়ে পড়েন তারা। ফলে প্রায় পরিবারগুলোতে অর্থনীতির ত্রাহি অবস্থা বিদ্যমান।

সরেজমিন, সায়দাবাদের কাজীবাড়ী ঋষিপাড়ার সভাপতি রাজকুমার দাস বলেন, আমাদের কলোনিতে ৭ হাজার মানুষের মাঝে ২৮ জন প্রতিবন্ধী রয়েছে। তবে  এদের কেউ সরকারি কোনো ভাতা পায় না। কলোনিতে কথা হয়-লাল দাস, প্রকাশ দাস, অতুল, অর্জুন, স্বপনের সাথে। তারা  বলেন, আমরা প্রতিবন্ধীদের দেয়া কোনো ধরনের ভাতা পাই না। আমাদের কলোনিতে প্রায় ২০ জন প্রতিবন্ধীর কেউ ভাতা পান না এবং কারোরই কোনো চাকরি নেই।

 à¦®à§Ÿà¦®à¦¨à¦¸à¦¿à¦‚হের ত্রিশাল থানার রিপন, জুবায়ের, মনসুরের সাথে আলাপকালে জানা যায় তাদের কেউ প্রতিবন্ধী ভাতা পায় না। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিয়েও মেলেনি চাকরি।

২০০৮ সালে ৫টি জেলায় সমীক্ষা চালিয়ে যে তথ্য পাওয়া যায় তাতে দেখা গেছে, ঢাকায় কৃষি কাজে জীবিকা নির্বাহ করে ১৬ জন, ব্যবসায়ী ১৩৯ জন, বস্ত্র ব্যবসায়ী ১০৩ জন, দিনমুজুর ১৪১ জন, পোল্ট্রি খামারি ৮২ জন, মৎস্য চাষী ২৬ জন, গবাদি পশুপালন  ৫৮ জন, চাকরি ৯৫ জন, অন্যান্য ৩১ জন ও বেকার ৮৯৪ জন। নড়াইলে কৃষি কাজ করে ৪৯ জন, ব্যবসায়ী ২৭ জন, বস্ত্রব্যবসায়ী ২৮ জন, দিনমজুর ২৯ জন, পোল্ট্রি খামারি ১৪ জন, মৎস্য চাষ ০ জন, গবাদি পশুপালন ১২ জন, চাকরি ১৬ জন, অন্যান্য ৩৮ জন ও বেকার ৮১০ জন। নীলফামারী কৃষি ৬৮ জন, ব্যবসা ৩২ জন, বস্ত্রব্যবসায়ী ২১ জন, দিনমুজুর ৩৪ জন, পোল্টি খামারি ১৮ জন, মৎস্য চাষ ৪ জন, গবাদি পশুপালন ১৪ জন,  চাকরি ১৬ জন, অন্যান্য ৩৮ জন ও বেকার ১১৩৭ জন। রাঙামাটি কৃষি কাজ করে ৩৭ জন, ব্যবসায়ী ১৪ জন, বস্ত্রব্যবসায়ী ৫ জন, দিনমুজুর ১৪ জন, পোল্ট্রি খামারি ১৬ জন, মৎস্য চাষী ১৯ জন, গবাদি পশুপালন ২ জন, চাকরি ৯ জন, বেকার ৯৯২ জন। গাজীপুরে কৃষি কাজ করে ৭৮ জন, ব্যবসায়ী ২৯ জন, বস্ত্র ব্যবসায়ী ১৩ জন, দিনমুজুর ২৮ জন, পোল্ট্রি খামারি ১৫ জন, মৎস্য চাষী ৩ জন, গবাদি পশুপালন ১৪ জন, চাকরি ২৭ জন, অন্যান্য ৪১ জন, বেকার ৯৪৫ জন। খাগড়াছড়িতে কৃষি কাজ করে ২৮ জন, ব্যবসায়ী ১৬ জন, বস্ত্রব্যবসায়ী ২২ জন, দিনমুজুর ১৯ জন, পোল্ট্রি খামারি ১৭ জন, গবাদি পশুপালন ১১ জন, চাকরি ১ জন, অন্যান্য ১৮ জন ও বেকার ৯৬৭ জন।

বাংলাদেশ জাতীয় প্রতিবন্ধী কল্যাণ সমিতি ও ন্যাশনাল অ্যালাইনস অব ডিসএ্যাবল্ড পিপলস অরগানাইজেশনস (ন্যাডপো)’র সভাপতি আব্দুস সাত্তার দুলাল বলেন, প্রতিবন্ধী পরিবারগুলো অর্থনৈতিক সমস্যায় জর্জরিত। অনেক পরিবার আছে যেখানে সেই ব্যক্তিকেই পরিবারের যাবতীয় ব্যয়ভার বহন করতে হয়। প্রত্যেকটি পরিবারেই ৪ থেকে ৬ জন সদস্য রয়েছে তাহলে বুঝেন ঐ ব্যক্তিকে কতটা পেরেশান হতে হয় রুটি-রুজির ক্ষেত্রে। সরকার প্রতিবন্ধীদের জন্য যে ভাতা নির্ধারণ করেছে তা অপর্যাপ্ত বলে তিনি মন্তব্য করেন সরকারি ভাতা আনতে গেলেও ঐ প্রতিবন্ধীর সাথে আরো একজন যেতে হয় এতে করে যে টাকা সে পায় তা যাতায়াতেই খরচ হয়ে যায়। তাছাড়া মেম্বার চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে প্রত্যেকটি স্টেপে প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়।

Report Baseline Survey Chittagong-2008 ৩টি স্থানের ২৭টি ওয়ার্ডে সমীক্ষা চালিয়ে পাওয়া তথ্যে দেখা গেছে যে, সিটি করপোরেশনে কৃষি কাজ করে ৯৯ জন, ব্যবসায়ী ৯৩ জন, বস্ত্রব্যবসায়ী ৮১ জন, দিনমুজুর ৫৩ জন, পোল্ট্রি খামারি ৩৩ জন, মৎস্য চাষী ৯ জন, গবাদি পশুপালন ৩৫ জন, চাকরি ৩৭ জন, ভিক্ষাবৃত্তি ৯৬ জন, বেকার ৮৪৪ জন। পশ্চিম গোমদন্ডিতে কৃষি কাজ করে ৪৩ জন, ব্যবসায়ী ২৪ জন, বস্ত্রব্যবসায়ী ২৪ জন, দিনমুজুর ১২ জন, পোল্ট্রি খামারি ১১ জন, মৎস্য চাষী ৪ জন, গবাদি পশুপালন ১৪ জন, চাকরি ৯ জন, ভিক্ষাবৃত্তি ২১ জন ও বেকার ১৫৮ জন। পূর্ব গোমদন্ডিতে কৃষি কাজ করে ৫৬ জন, ব্যবসায়ী ২৬ জন, বস্ত্রব্যবসায়ী ২৯ জন, দিনমুজুর ১৭ জন, পোল্ট্রি খামারি ১৬ জন, মৎস্য চাষ ৫ জন, গবাদি পশুপালন ২১ জন, চাকরি ৭ জন, ভিক্ষাবৃত্তি ১৬ জন ও বেকার ১৮৮ জন।

প্রতিবন্ধী বিষয়ক জাতীয় নীতিমালা ডিসেম্বর, ১৯৯৫ সালের ৮নং ধারায় কর্মসংস্থান সম্পর্কে বলা হয়েছে, কর্মসংস্থান সকল প্রকার পুনর্বাসন কার্যক্রমের অন্যতম ল্য যেন প্রতিবন্ধীরা মর্যাদার সাথে অর্থবহ, ফলপ্রসূ ও অবদানমূলক জীবন-যাপন করতে পারে এ জন্য নিন্মলিখিত ব্যবস্থাগুলো গ্রহণ করতে হবে। ক. উপযুক্ত কর্মত্রে শনাক্তকরণ ও উন্মুক্ত কর্মস্থলে চাকরি প্রদান, সকল প্রকার পুনর্বাসন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গণ্য করা হবে। খ. পুনর্বাসন অথবা রিসোর্স কেন্দ্র প্রয়োজনীয় পরিবর্তনের পরামর্শ প্রদান করবে এবং প্রয়োজনে ইন-সার্ভিস প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করবে। গ. উন্মুক্ত কর্মসংস্থান করা সম্ভবপর না হলে প্রতিবন্ধীগণ যদি স্ব-কর্মসংস্থান উপযোগী হন তবে তাকে উৎসাহিত করা হবে। আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করে প্রতিষ্ঠা সহায়তা, উপকরণ অথবা কাঁচামালের এবং ঋণের মাধ্যমে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সহায়তা দেয়া হবে। এই ধরনের সহায়তা প্রদান জাতীয় সমন্বয় কমিটির সুপারিশে চূড়ান্ত করা হবে। ঘ.জটিল ধরনের প্রতিবন্ধীরা যদি উপযুক্ত কর্মসংস্থান অথবা আত্ম- কর্মসংস্থানের অনুপযোগী হয় তবে বিকল্প পদ্ধতি হিসেবে পুনর্বাসন কেন্দ্র স্থাপনের বিষয় বিবেচনা করা হবে। ঙ. সরকার কর্তৃক চরম প্রতিবন্ধীর জন্য জাতীয় সমন্বয় কমিটির সুপারিশক্রমে প্রতিবন্ধী ভাতা প্রদান করা হবে।

চ. সরকার কর্তৃক নির্ধারিত বিধি মোতাবেক শতকরা ১০% ভাগ প্রতিবন্ধীদের কর্মসংস্থান সংক্ষরণ করা হবে। সকল শ্রেণীর প্রতিবন্ধীর জন্য কর্মসংস্থান, পদোনবতি, চাকরিস্থলে, কি সরকারি অথবা বেসরকারি চাকরির ক্ষেত্রে সমান সুযোগ প্রদান করা হবে। ছ. প্রতিবন্ধীদের জন্য কর্মসংস্থান বৃদ্ধিকল্পে সচেতনতা বৃদ্ধির প্রচারাভিযান চালানো হবে। জ. অন্যান্য বিষয়ে একজন প্রতিবন্ধী উপযুক্ত বিবেচিত হলে শুধুমাত্র প্রতিবন্ধীত্বের কারণে সরকারি চাকরিতে অযোগ্য বিবেচিত করা যাবে না ও বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ থেকে বিরত রাখা যাবে না। ঝ. প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে নির্ধারিত বয়সসীমা ৫ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য করা হবে। ঞ. চাকরিরত অবস্থায় প্রতিবন্ধীত্ব অর্জন করলে কাউকে চাকরিচ্যুত করা যাবে না। পক্ষান্তরে তাদের পুনর্বাসনের সুযোগ দেয়া হবে। যদি পুনর্বাসন করা সম্ভব না হয় সেক্ষেত্রে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দেয়া হবে।

Bangladesh Protibandhi Kallyan Somity (BPKS) কর্তৃক Baseline Survey- 2007 সিটি করপোরেশনে কৃষি কাজ করে ৪ জন, ব্যবসায়ী ১৩ জন, বস্ত্রব্যবসায়ী ১১ জন, দিনমুজুর ২৪ জন, পোল্ট্রি খামারি ৪ জন, মৎস্য চাষী ৩ জন, গবাদি পশুপালন ৩ জন, চাকরি ৬ জন, অন্যান্য ২৬ জন ও বেকার ১২৫২ জন।  মেহরাজপুরে কৃষি কাজ করে ৮ জন, ব্যবসায়ী ৭ জন, বস্ত্রব্যবসায়ী ৮ জন, দিনমুজুর ৭ জন, পোল্ট্রি খামারি ৯ জন, গবাদি পশুপালন ৭ জন, চাকরি ১ জন, অন্যান্য ১১ জন ও বেকার ২৩৪ জন। বালিয়াডাঙায় কৃষি কাজ করে ৯ জন, ব্যবসায়ী ৯ জন, বস্ত্রব্যবসায়ী ১২ জন, দিনমুজুর ১১ জন, পোল্ট্রি খামারি ৭ জন, গবাদি পশুপালন ১১ জন, চাকরি ১ জন, অন্যান্য ১২ জন ও বেকার ২৯৯ জন। কৃষি কাজ করে ১৩ জন, ব্যবসায়ী ১১ জন, বস্ত্রব্যবসায়ী ৮ জন, দিনমুজুর ১০ জন, পোল্ট্রি খামারি ৬ জন, গবাদি পশুপালন ১৪ জন, চাকরি ৩ জন, ভিক্ষাবৃত্তি ১৭ জন ও বেকার ৪৩৯ জন।

জাতীয় প্রতিবন্ধী ফোরামের সভাপতি খন্দকার জহুরুল আলম বলেন, শহরাঞ্চলের প্রতিবন্ধী পরিবারগুলো কিছুটা সচেতন হওয়াই সরকারের দেয়া বেশ কিছু অনুদান তারা পেয়ে থাকে। কিন্তু গ্রামাঞ্চলের লোকদের ক্ষেত্রে অনেক সমস্যা পোহাতে হয়। আমরা আমাদের বিভিন্ন সংগঠনের মাধ্যমে ও নিজস্ব পর্যবেক্ষণে দেখেছি যে, প্রতিবন্ধীরা উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেও সরকারি চাকরি বা কোনো কোম্পানিতে ভালো চাকরি পায় না। যদিও প্রতিবন্ধীদের নিয়ে বিভিন্ন নীতিমালায় বলা হয়েছে চাকরির ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ কোটা প্রতিবন্ধীদের জন্য সংরক্ষিত রাখা হবে। কিন্তু বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন।

Centre for Services and Information on Disability (CSID) কর্তৃক Street Children With Disabilities in Dhaka City Desember-1999 গবেষণা জরিপে বলা হয়েছে, ৫৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ প্রতিবন্ধী পথশিশু সারাণভাবে আয়-উপার্জন করে চলে। শারীরিক ৭৪ দশমিক ১৯ শতাংশ, বাক ৪১ দশমিক ৬৬ শতাংশ, বোবা ৩৮ দশমিক ৮৮ শতাংশ ভিক্ষাবৃত্তি করে চলে। এদের মাঝে ছেলে ৬০ দশমিক ২৪ শতাংশ ও মেয়ে ৪৮ দশমিক ৬৫ শতাংশ। ১১-১৫ বছর বয়সের ছেলে ৭১ দশমিক ৮৮ শতাংশ ও ৪৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ মেয়ে ভিক্ষাবৃত্তি করে চলে।

জাতীয় প্রতিবন্ধী ফাউন্ডেশনের এমডি নূরুল কবির বলেন, প্রতিবন্ধীরা সমাজের বোঝা নয় সম্পদ। আমরা কাজ করতে গিয়ে দেখেছি তাদের প্রতিভা অসাধারণ। শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ পেলে তারা অনেক উন্নতি করবে। তিনি একটি পরিসংখ্যান তুলে ধরে বলেন, বর্তমান সরকারের সময়ে প্রতিবন্ধীদের বিষয়ে অনেক উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। যেমন-জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের ২০০৯-১০ সালে অনুন্নয়ন ব্যয় ছিল ১০,৭৩ দশমিক ৩১ লাখ টাকা। তাছাড়া ২০১০-১১ সালে বাজেট ছিল ১০,৭৩ দশমিক ৩১ লাখ টাকা, ২০১১-১২ সালে বাজেট ছিল ৮,৬৮ দশমিক ৩২ লাখ টাকা। অসচ্ছল প্রতিবন্ধীদের জন্য ভাতা ছিল ৯৩,৬০ দশমিক শূন্য লাখ টাকা। তাছাড়া ২০০৯-১০ সালে বাজেট ছিল ১০২,৯৬ দশমিক শূন্য লাখ টাকা, ২০১০-১১ সালে বাজেট ছিল ১০২,৯৬ দশমিক শূন্য লাখ টাকা। ২০১১-১২ সালে বাজেট ছিল ১০২,৯৬ দশমিক শূন্য লাখ টাকা বরাদ্দ ছিল।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।