সংবাদ শিরোনামঃ

সাঁড়াশি অভিযানের আড়ালে প্রতিপক্ষ দলন ** ঈদের পরে মাঠে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছে ২০ দল ** বাজেট বৈষম্যমূলক-অসহনীয়, ব্যবসাবান্ধব নয় ** সিয়ামের প্রকৃত শিক্ষাকে ধারণ ও বাস্তব জীবনে প্রতিফলন ঘটাতে হবে : নূরুল ইসলাম বুলবুল ** বিরোধী রাজনীতিকদের চাপে রাখার কৌশল ** নিরপরাধ নেতাকর্মীদের জীবন নিয়ে নির্মম তামাশা মেনে নেয়া যায় না : ছাত্রশিবির ** দ্বন্দ্ব ছড়িয়ে পড়েছে গ্রাম-গঞ্জে ** নেপথ্য খলনায়কদের আড়াল করতেই ক্রসফায়ার! ** সমাজে বিভক্তির কারণেই মৃত্যুর পরেও সম্মান পাননি মনিরুজ্জামান মিঞা : ড. এমাজউদ্দিন ** ‘অভিযান ছিল লোক দেখানো, বাণিজ্য হয়েছে পুলিশের’ ** ক্রসফায়ার : একটি ধারাবাহিক গল্প ** ক্রসফায়ার নয়, আদালতের মাধ্যমেই দোষীদের শাস্তি দিতে হবে ** টাকার ‘সাগর’ এবং অর্থমন্ত্রী ** রোজার তাৎপর্য ** একটি পারিবারিক বৈঠকের কিছু কথা ** ঈদকে ঘিরে ব্যস্ত কুষ্টিয়ার বুটিকস কারিগররা ** ‘বিশেষ’ অভিযান শেষ হলেও বন্ধ হয়নি গণগ্রেফতার ** সারাদেশে বিভিন্ন সংগঠনের ইফতার মাহফিল **

ঢাকা, শুক্রবার, ১০ আষাঢ় ১৪২৩, ১৮ রমজান ১৪৩৭, ২৪ জুন২০১৬

খোদাকাত হাসান
ষড়ঋতুর বাংলাদেশে ছয়পর্বে দলীয় প্রতীকে স্থানীয় তথা ইউপি নির্বাচন শেষ হলো। সাধারণ বোদ্ধা থেকে স্থানীয় সরকার বিষয়ে বিশ্লেষক কতেকবোদ্ধা ইতঃপূর্বে এ সম্পর্কে নানামত ব্যক্ত করেছেন। কেউবা এর পক্ষে কেউবা এর বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে সাফল্য ব্যর্থতা কামনা করেছেন-ফলাফলও বলে দিয়েছেন। আমরা এসবের একটাও করছি না। শুধু বলছি নিছক বলছি।

আমাদের অভিন্ন বাংলাদেশী বাঙালি হৃদয় আজ ভাগ হয়ে যাচ্ছে, ভাগ হয়ে গেছে, ভাগ হয়ে গেল। আমাদের চিন্তার রাজ্যেও আজ বিভাজন, ভাগ-বাটোয়ারা। বিষয়টা খুবই কঠিন থেকে কঠিনতর ও সূক্ষ্ম। সা¤à§à¦°à¦¾à¦œà§à¦¯à¦¬à¦¾à¦¦à§€ শাসকগোষ্ঠী নিজেদের সাম্রাজ্য টিকিয়ে রাখতে কখনও কখনও এরকম নীতি অনুসরণ করে। এদেশে ইংরেজ শাসনামলে আমাদের তৎকালীন বঙ্গপ্রদেশকে দু’ভাগে ভাগ করেছিল। বর্তমানের এভাগ অবশ্য ভূ-ভাগ নয়। ভূ-ভাগের চেয়ে বড় কিছু যেন। মানুষে মানুষে ভাগ। একটা জাতির সম্মিলিত মানষকে ভাগ, একতাবদ্ধ একটা সমাজকে ভাগ তথা এ দেশের সুকুমারবৃত্তির গোটা জনসমষ্টিকে তৃণমূল পর্যায় থেকে আ’লীগ ও বিএনপি তে ভাগ। আবহমানকাল থেকে এ ভূ-খণ্ডের সব মানুষ সৌহার্দ্য সম্প্রীতি সহকারে, একটা পরিচয়ে, একটা জাতি সত্তার চরম পরম গুণাবলীতে বসবাস করে আসছে তা ভূলুণ্ঠিত করার অপচেষ্টা। সে অপচেষ্টায় সফল কিছু মানুষ ক্রুর হাসি হাসছে। বাংলাদেশী বাঙালির জীবন যাপন বা একসাথে বাস করার যে স্পৃহা মনের জোর জোশ তার ছন্দপতন কিংবা সীমারেখা টেনে দেয়া। বাঙালিরা এমনটি হোক কখনও চায়না-চায়নি। এতে আয়োজক কর্তৃপক্ষের কোনো দূরভিসন্ধি কাজ করছে কি-না আপাত ঠিক বোঝা যাচ্ছে না, বোধহয় কোনো অভিসন্ধি বা ইঞ্জিনিয়ারিং আছে। পাকিস্তানি প্রেসিডেন্ট আইউব একবার মৌলিক গণতন্ত্রের অবতারণা করেছিল সেরুপ হওয়াটাও বিচিত্র নয়। যদি সেরুপ হয় সেটাতো একশ্রেণির মানুষকে সুফল দেবে হয়ত অথচ আপামর তথা আমজনতা এর কুফল ভোগ করবে অনেকদিন। কেউ হয়ত জীবনব্যাপী-জীবন দিয়ে এর কুফল ভোগ করবে, নির্বাচন ও নির্বাচন পরবর্তী অপ্রতিরোধ্য সহিংসতা তাই নির্দেশ করে।

আর যাদের প্রয়োজন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কিংবা মেম্বর সেই রুটলেবেলের মানুষজন তারা তো ভিরতেই পারবে না আ’লীগের বা বিএনপির চেয়ারম্যানের কাছে। নানা ছুতোয় বলা হবে তুই অমুক দলের, অমুক পাড়ার, অমুকের সাথে তোর খুব মিল। অমুকতো আ’লীগ বা বিএনপি করে। অথচ এরা কেউ আ’লীগ বিএনপির রাজনীতি সংশ্লিষ্ট নয়। এই হাভাতে মানুষগুলো জানেনা আ’লীগ বিএনপির উদ্দেশ্য লক্ষ্য কি? এদের মিশন-ভিশন কি? এদের নির্বাচনের ইস্তিহারে কি আছে। মেনিফেস্টো কি কেন। এ দু’দলের মহাসচিব কে, কতগুলো সম্পাদকীয় পদ আছে। এদেশে এখনও এমন মানুষ আছে যারা রাজনীতি বিষয়টার ধারেও নেই কাছেও নেই, ধারও ধারে না। এবার ধারতে হবে। সেই সৎ নির্লোভ সাধারণ জেলে-মজুর-তাঁতি-রিকশাওয়ালা-ভিক্ষুক এই মানুষগুলোকে ভাগ করা হলো। আমাদের প্রতিবেশীদের ভাগ করা হলো। এখন ঘরের পাশের পরিবারটি আমার প্রতিবেশী নয়, আমি আ’লীগ করি তিনি বিএনপি করেন-কি করে আমার প্রতিবেশী হবেন। আমার বৃদ্ধ বাবা মা বাড়িতে থাকে, যে কোনো প্রয়োজনে তাদের সাহায্যের দরকার। না না ওরা ভোট দেয়নি বলে আমি চেয়ারম্যান হতে পারিনি। আমার গোষ্ঠীর কেউ যেন ওদের বাড়িতে না যায়। জন্ম মৃত্যুর উৎসব কিংবা শোকেও নয়। একটা দেয়াল বা আড়াল-আল দেয়া হচ্ছে-হলো আমাদের মাঝে। দলীয় লেবেল এটে দেয়া হচ্ছে-হলো।

যত গরিব হও না কেন-যত বয়ষ্ক হও না কেন ভিজিএফ কার্ড জুটবে না, বয়ষ্কভাতা জুটবে না আ’লীগ না করলে বা বিএনপিতে যোগ না দিলে। কর্মসৃজন প্রকল্প বা কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচির খাতায় তোমার নাম উঠবে না যত বেকার বা হতশ্রী গরিব হও। আগে তো ঘুষ-ফুস দিয়ে নাম উঠানো যেত এবারে খাতায় নাম উঠানোর পূর্বশর্ত তোমাকে আ’ লীগ বা বিএনপিতে নাম লেখাতে হবে। আ’লীগ বিএনপি রঙ লাগাতে হবে। আ’লীগ ওয়ালারা বিএনপি ওয়ালাদের কাছ থেকে বা বিএনপি ওয়ালারা আ’লীগ ওয়ালাদের কাছ থেকে কিছু  হাসিল করতে পারবে বলে মনে হয় না। স্থানীয় পর্যায়ে যে উন্নয়নমূলক কাজগুলে হয় হতো তা মুখ থুবরে পড়বে নিশ্চয়। ওই দক্ষিণ পাড়ার রাস্তায় মাটি কাটা যাবে না, ওখানকার সবাই বিএনপি করে অথবা আ’লীগের সমর্থক। স্থানীয় পর্যায়ে যে বিচার শালিস ‘যদিও তা একপ্রকার উঠে গেছে’ তারপরও যেটুকু অবশিষ্ট আছে তাতেও দলীয় প্রভাব সুষ্পষ্টভাবে পড়বে। আ’লীগ বা বিএনপির কেউ কি দুধেল তুলশিপাতা, এরা দলকানা যে সবাই। দলতো তাদের বিবেক সম্ভ্রম সব কিনে নিয়েছে। নিরপেক্ষতা ন্যায়বিচার এদেশ থেকে সেই কবে তল্পিতল্পাসহ দূরদেশের মহাশূন্যে পালিয়ে গেছে এ দেশের রাজনীতিকদের ভয়ে। সেই রাজনীতিকরাই নিয়ন্ত্রণ করবে-দেখভাল করবে খুব সাধারণ গরিব মানুষদের ভাগ্য। আগেরদিনে সামান্য বিষয় নিয়ে যারা নিরাপদ আশ্রয়ভেবে ইউনিয়ন পরিষদে দৌড়াত সে মানুষগুলো তো দল করে না তারা কি-করে কপট-দলকানাদের কাছে নিরাপদ আশ্রয় পাবে, সামান্য নিরাপত্তা, সহানুভূতি, পুলিশি হয়রানি, ছোট-খাট বিবাদ মীমাংসার আয়োজন সব ভেস্তে যাবে যে। ভেস্তে গেল এখন থেকে। অপপ্রয়োগ হতে পারে।

আমরা অনগ্রসর হাজারো সমস্যা জর্জরিত একটা সমাজে রাজনীতিটাতে শক্তিশালী করতে চাচ্ছি। প্রমোট করছি রাজনীতি। অথচ পৃথিবীর সবটুকুন অংশে রাজনীতিকে নোংরা বা ডার্টি আখ্যায়িত করা হয়েছে। এই সুন্দর পৃথিবী গঠনে রাজনীতিকদের ভূমিকা পর্যালোচনা করা হচ্ছে বারংবার। আমাদের দেশের রাজনীতিকদের চরিত্র  পর্যালোচনা করে যা দেখতে পাব-পৃথিবীব্যাপী রাজনীতিকদের চরিত্র সম্পর্কে আর বাড়িয়ে বলতে হবে না। যে সমাজ যে রকম উন্নত ও পরিশুদ্ধ সে সমাজের রাজনীতিবিদ ততটা পরিশুদ্ধ, ধুরন্ধর-কপট। সেই রাজনীতিটাকে আমরা আমাদের জাতীয় জীবনের কাক্সিক্ষত গন্তব্য করতে চাচ্ছি। এর উন্নতিই যেন আমাদের সব উন্নতির চাবিকাঠি-মূলমন্ত্র। এই বিষয়টা বাংলাদেশের সমাজে প্রমোট করার আগে আরো বিচার বিশ্লেষণের প্রয়োজন ছিল। যারা এ বিষয়ে দক্ষ নয় তারা হয়ত বিষয়টা নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছে। এরা সংখ্যায় হয়ত অনেক কিন্তু ক্ষমতায় পিছিয়ে ততখানি। পৃথিবীব্যাপী তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর সবার একটাই সমস্যা। যোগ্যতম মানুষগুলো স্ব-স্ব স্থানে নেই। এসব দেশে রাজনৈতিক দল নামে যা আছে তা জনগণের নয় কর্পোরেটদের। এরাই নিজেদের স্বার্থে একটা কিছু মানে সব আইন নিয়ম অনিয়ম সবটাই করে। স্বার্থ একটাই হাতিয়ে নেয়া বা কামিয়ে নেয়া। চৌদ্দ পুরুষের জন্য সঞ্চয়। সাথে ক্ষমতায় টিকে থাকা।

দলীয় প্রতীকে স্থানীয় নির্বাচন আয়োজনে গণতন্ত্রের বিকাশ যদি ধরি তাও হয়নি। সারাজীবন দল করে মনোনয়ন কিনতে হয়েছে। অধিকাংশ মনোনয়ন চড়াদামে বিক্রি হয়েছে। আ’লীগ ওয়ালারা প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলের কাছে পর্যন্ত মনোনয়ন বিক্রি করেছে। বেশুমার টাকা খরচ হয় নির্বাচনে, উপরন্তু এবারে মনোনয়নপত্র পর্যন্ত কেনা, কত খরচা! সবতো সুদে মূলে তুলতে হবে। লগ্নির টাকা কেউ ফেলে রাখে! সে জাতের বাংলদেশী রাজনীতিক আমরা নই। উন্নয়ন আর অগ্রগতি হবে তবুও একটা কিছু। সুবিধাবঞ্চিতদের কপালে জুটবে ঘোড়ার আণ্ডা। দলীয় সমর্থক কর্মীদের চাহিদা ক্লাব খরচা অফিস চালানো বাবদ কিছু উপরি পাওনা তো দিতে হবে। দলীয় চেয়ারম্যান যদি দলের বিকাশ না করে তাহলে কে করবে। ওই গঙার জল দিয়ে গঙার পূজো যাকে বলে। স্থানীয় থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত রাজকোষাগার লুণ্ঠনের মহাসমারোহ যাকে বলে।

সর্বশেষ হিসেব অনুযায়ী তফসিল ঘোষণা থেকে শেষ পর্যন্ত ১০ ডজন বঙ্গ সন্তান নির্বাচনী সহিংসতায় ইহলীলা সাঙ্গ করেছেন। সংবাদপত্রওয়ালারা হিসাবটা সঠিক দেয়নি মৃত্যুর হিসাবেও পত্রিকাওয়ালারা গরমিল দেখায়। কেউ বলছে সাড়েনয় ডজন। এদের মধ্যে নারী ও শিশু রয়েছে। মজার ব্যাপার হলো যারা মারা গেছে তাদের অধিকাংশ নিরীহ সাধারণ মানুষ। গুলিবিদ্ধসহ আহত হাজার দশেক। হুমকি, ধমকি ও ভয়ে ঘর-বাড়ি ছাড়া, ভিটে-মাটি ছাড়া অসংখ্য মানুষ। ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছে অনেকের। প্রতিপক্ষ নয় স্বদলের অনেকেই অনেকের প্রতিপক্ষ। তারাই বেশি করে সহিংসতাটা ছড়িয়েছে, নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা ছড়াচ্ছে। আর ভোটের সংস্কৃতিতেও ধস ঠিক নয়, সংঘর্ষ, জালভোট, ব্যালট ছিনতাই, কেন্দ্র দখল সবই প্রাণ ফিরে পেল যেন।

কায়েমী স্বার্থবাদীদের চরিত্র পৃথিবীব্যাপী একই রকম। আর যদি স্বার্থ একরকম না হবে প্রথমেই বিএনপি বর্জনের ডাক দিতে পারত উচিতও ছিল তাই। দ্বিতীয়পর্বে এসে মুরোদে কুলাচ্ছিল না বলে বর্জনের ডাক দিতে চেয়েছিল। কিন্তু না, তারা মাঠ ছাড়েনি, শেষ পর্যন্ত দেখেছে থেকেছে দলীয়ভাবে স্থানীয় নির্বাচনে। আ’লীগ আমলে যা হচ্ছে বিএনপি আমলে বিপরীত হতো একথা অন্য হাজারজন বললেও আমাদের বিশ্বাসে কুলায় না। একথা না বুঝেই বলা যায় একটা মুদ্রার এপিঠ ও পিঠ ...। যদি অন্য রকম হোত তাহলে জনগণ অনেক স্বস্তি পেত।

স্থানীয় নির্বাচন! বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত চেয়ারম্যান এ বিশ্ব-ব্রহ্মাণ্ডের কোথাও হয়নি, এবারে হলো আমাদের বাংলাদেশে-তাই থাক তাদের সাথে আপাত আপোষ করেই চলি। ৯০ শতাংশ আ,লীগের চেয়ারম্যান। দেশটাই যেন তাদের হয়ে গেল। এসময়তো একদিন শেষ হবে সেদিন আমরা আবার সমন্বিত হব-একটা জাতিতে ফিরে আসব। সব বাংলদেশী মিলে শুধু বাঙালি-বাংলাদেশী বাঙালি। ওরা বা ওদের দল আমাদের যতই লোভ দেখাক ভাগ হব না। স্থানীয় পর্যায়ে বিভাজন কখনো মঙ্গলদায়ক হবে না বিশেষত আমাদের জন্য। আমরা একটু বেশিই আবেগি। আমাদের আবেগ আমাদেরই অবিকৃত থাক। প্ররোচনায় ভাগ না করি, সেটাই কল্যাণের।  d.dulu41@gmail.com

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।