সংবাদ শিরোনামঃ

ভারতের নদী হত্যা অব্যাহত ** সরকার দ্রুত নির্বাচন দিতে বাধ্য হবে ** সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ ** মোদি জিতলে ‘হারবে’ ভারত ** ১৮ দল আন্দোলনের ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে ** বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ; বিচ্ছিন্ন ঘটনার জন্য কোনো বিশেষ ধর্ম দায়ী হতে পারে না : সউদী রাষ্ট্রদূত ** বাংলাদেশ সম্প্রীতির দেশ ** পহেলা বৈশাখে ‘ফিলদি রিচ’দের তাণ্ডব! ** বাংলা নববর্ষ ** সরকারের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন না হওয়ায় হতাশ কুষ্টিয়াবাসী ** আত্রাইয়ে ইটভাটায় নষ্ট হচ্ছে ফসলি জমি কমে যাচ্ছে উৎপাদন, পরিবেশ হচ্ছে দূষিত ** ক্ষুধার জ্বালায় হনুমানগুলো কাতর **

ঢাকা, শুক্রবার, ৫ বৈশাখ ১৪২১, ১৭ জমাদিউস সানি ১৪৩৫, ১৮ এপ্রিল ২০১৪

আশরাফ জামান
শ্যামল বাংলায়

 

শ্যামল-সবুজ এই বাংলাকে ভরে দিতে ফাগুন আসে

ফাগুন আসে হাতে নিয়ে প্রকৃতির বিচিত্র সম্ভার

প্রচণ্ড শীত প্রকোপে ধরণীটা যখন জরাগ্রস্ত

তখন ফাগুন আসে বুকে নিয়ে ষোড়শীর যৌবন আর চন্দন হার।

 

অতি সন্তর্পনে চাঁদ লুকোচুরি খেলে, পলাশ হাসে

সোনালী ফসল সোহাগে জড়িয়ে ধরে মাটির বুক

কোকিলেরা কুহু ডেকে কুসুমের কাছে গিয়ে বসে

সৌন্দর্য আর সৌরভের মাতামাতি সদা করে উৎসুক।

 

সহসা আঘাত...

কয়েকটি বুলেটের নখরাঘাত...।

সবুজ ঘাসের পরে ভোরের শিশির ঝরে

সেখানে কটি দামাল ছেলের রক্ত ঝরে বুক চিড়ে

শান্তির কপোতগুলো আর্তনাদ করে ওঠে, পুত্রহারা জননীর

বুক ফাটা কান্নায় মানবতার দেয়াল ভেঙে পড়ে।

অথচ তাদের অপরাধ ছিল না কোনোÑ

জীবনের কোনো জটিলতা থেকে মুক্তি, দাবি পাহাড় সমান?

শুধু চেয়েছিলাম মাকে মায়ের ভাষায় ডাকার অধিকার

সেই মধুমাখা ডাকে শুধু সাড়া জানাবার।

 

 

 

 

বাতেন বাহার
স্বাধীনতার চিহ্ন

 

কোন কারণে বর্ডারে আজ চরম বাড়াবাড়ি?

কোন সাহসে ভিনদেশীরা মারছে নরনারী?

কার মদতে ঢুকছে ওরা আমার সীমানায়?

ছিট মহলের স্বপ্ন কেন দলছে এরা পায়?

 

কোন কারণে পদ্মা-বরাক ধূ-ধূ বালির চর?

কমছে কেন নদ-নদী আর সকল পানির স্তর?

শুকনো কেন সুরমাসহ ব্রহ্মপুত্র টিপাই?

তবুও করি জামাই আদর... বিনিময়ে কি পাই?

 

বিনিময়ে পাচ্ছি à¦˜à§ƒà¦£à¦¾Ñ à¦¹à¦šà§à¦›à¦¿ ক্রমে দাস

কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলে তাই ফেলানীর লাশ!

ও ফেলানীর লাশ নয়রে স্বাধীনতার চিহ্ন

লাল সবুজের মার পতাকা রোজ যেখানে ছিন্ন।

 

মাহিন মুবাশশির
জীবনের লক্ষ্য

 

 

: জীবনের লক্ষ্য কিরে তোর?

: জানি না স্যার।

: কি বলিস! এখনো লক্ষ্য ঠিক করিস নি?

: ঠিক করেছিলাম। কিন্তু বানের জলে ভেসে গেছে।

: কিভাবে?

: স্যার, আমার বড় শখ ছিল নেতা হবার। কিন্তু পারলাম না।

: কেন?

: à¦•à¦¾à¦°à¦£Ñ à¦†à¦®à¦¿ মিথ্যা বলতে পারবো না স্যার।

মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে নির্বাচন করতে পারবো না।

পারবো না মিথ্যা ভাষণ দিয়ে নির্বাচনে জয়ী হতে।

আর জোর-জবরদস্তি করে নির্বাচনে জয়ী হলেওÑ

শাসনের নামে জনগণের টাকা শোষণ করেÑ

নিজের জন্য বাড়ি-গাড়ি-অট্টালিকা বানাতে পারবো না।

তাই নেতা হবার কল্পনা ছেড়ে দিলাম।

: তারপর?

: তারপর স্যার, আমি ঠিক করেছিলাম ডাক্তার হবো।

গরিব-দুঃখীর সেবা করবো। কিন্তু তাও হয়ে ওঠেনি।

: কেন? কেন?

: স্যার, এ যুগের ডাক্তার মানেই তো কসাই।

ভুয়া অজুহাত আর প্রয়োজনহীন টেস্ট দিয়ে টাকা কামাই।

ব্যাগ ব্যাগ ওষুধের কথা না হয় বাদই দিলাম।

: এরপর?

: এরপর ঠিক à¦•à¦°à§‡à¦›à¦¿à¦²à¦¾à¦®Ñ à¦¶à¦¿à¦•à§à¦·à¦• হবো।

ছাত্রদের বিদ্যা শিক্ষা দিয়ে মানুষের মতো মানুষ করে গড়ে তুলবো।

কিন্তু সে আশায় গুড়েবালি!

: কি জন্য?

: কারণ তো আপনি জানেন।

: বলতো?

: কারণ হলো আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা।

নীতি বর্জিত শিক্ষায় কি কোনো আদর্শিক জাতি তৈরি করা সম্ভব?

: না তা সম্ভব নয়।

: তাই স্যার তাও বাদ দিলাম।

: এখন কি করবি?

: জানি না স্যার। শুধু এটুকু বলতে পারিÑ

এখন থেকে যমুনা নদীতে ভেসে বেড়াবো।

সাথে থাকবে একটা ছোট্ট ডিঙি নৌকা-

যার না আছে মাঝি। না আছে বৈঠা।

রাতের আকাশে তাকিয়ে তারার সাথে

গল্প করতে করতে ভাসতে থাকবোÑ

গহীন যমুনার লক্ষ্যহীন স্রোতে...।

 

 

খালীদ শাহাদাৎ হোসেন
শেষ দেখা
(একজন শহীদের স্ত্রীর জন্য নিবেদিত)

 

এখন সময় হলো বিদায়ের

            বিদায়ের বেজেছে সানাই

চেওনা এমন কিছু আমার নাগালে যা নাই,

হে প্রিয়তমা, ক্ষমা করো জীবনে যত কিছু জমা

রাগ ক্রোধ অভিযোগ ঘৃণা দাড়ি কমা,

গুণে গুণে যা কিছু রাখিয়াছ মনে

অতৃপ্ত থেকেছ তুমি না পাবার ক্ষণে,

নজরানা মহরানা নানা টুকিটাকি

পরিশোধ কত তার ছিল কত বাকি,

হিসাব নিকাশ করে রাখি নাই গুণে

ক্ষমা করে দিও প্রিয়া তব নিজ গুণে।

দিতে তো পারিনি কিনে সাতনড়ি হার

চাঁদ রাতে ঈদ হাটে প্রীতি উপহার,

দেব মনে সাধ à¦›à¦¿à¦²Ñ à¦—à¦­à§€à¦° মমতা

ছিল না ছলনা দিলে অক্ষম ক্ষমতা।

বাহানা খোঁজনি কভু হে সাধ্বী সতি

অনেক ঠকেছ নিজে ঠকেনিত পতি।

তোমার তুলনা তুমি গুণী কুলবালা

হাসি দিয়ে চেপে গেছ না পাবার জ্বালা,

একই ছাদের নিচে তিন যুগ ধরে

সৌভিক শোভায় ঘর দিয়ে ছিলে ভরে,

সেই ঘর সংসার হয়ে ছাড়াছাড়ি

অচিরেই দেব আমি পরলোকে পাড়ি।

হলকুম তারও কাছে ছটফট প্রাণ

নাকে পাই জান্নাতের সুবাসিত ঘ্রাণ।

এ রাতে হায়াত শেষ এখন আমার দেশ

            অচেনা নক্ষত্রে

হাশর বিচার দিনে পারি যেন নিতে চিনে

            উভয়ে একত্রে।

আছে মনে সেই শুভক্ষণে

প্রথম হলো যে দেখা প্রণয়নের পিঁড়িতে

সখা, আবার হবে যে দেখা

সেই দেখা শেষ দেখা জান্নাতের সিঁড়িতে ॥

 

 

 

 

আমিনুল ইসলাম
উন্মাতাল ভ্রমর

 

ফাগুন মাসে কৃষ্ণচূড়া

লাল হয়েছে লাল

হৃদয় ছোঁয়া বাতাস পেয়ে

ভ্রমর উন্মাতাল।

 

গুন গুন গুন মৌমাছিরা

ফুল বাগানে ছোটে

সুখের স্মৃতি সবার মনে

নতুন হয়ে ওঠে।

 

ফড়িংগুলো নেচে বেড়ায়

প্রজাপতি নাচে

গাছ-গাছালী লাতাপাতা

নতুন করে বাঁচে।

 

গাঁও গ্রামের হাটে মাঠে

সাজ পড়ে যায় সাজ

কোকিল পাখি গেয়ে বলে

এলো ঋতুরাজ।

 

ফাগুন মাসে কৃষ্ণচূড়া

লাল হয়েছে লাল

আমরা যেন ধরতে পারি

এ দেশ গড়ার হাল।

 

 

 

 

কাজী তাবাসসুম
সব শেয়ালই এক

 

তারানকো বা সুজাতা সিং

সকল শেয়ালই একই,

হুক্কা এবং হুয়া হুয়া...

অবাক চেয়ে দেখি!

একই কথা একই সুরে

মেলায় কেমন তাল!

তারই মাঝে আমার দেশের

অবস্থা বেহাল।

 

 

 

শাহ আলম মাইকেল
বসন্ত বিকেল

 

বসন্তের কোন একদিন, পড়ন্ত বিকেল,

রাতের আগমনী বার্তা বলেছিল গোধূলি মুহূর্ত।

পশ্চিমাকাশে লাল হলুদের সমাহার

            সূর্যকে বিদায়ের আয়োজনে ব্যস্ত।

নীরব নিস্তব্ধ ক্লান্তিহীন আকাশ,

নীলের উপর নীল আর সাদা মেঘের ছড়াছড়ি।

সামান্য কুয়াশার ভাব,

দূরের গাছগুলো ক্রমেই অস্পষ্ট হয়ে আসছে।

 

একটু দূরেই ছাগ-ছানাগুলো ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে ডাকছে।

রাখালীয়ার বাঁশির সুর দূর বহুদূরে

            ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে আসছে।

এরই মাঝে মাথার উপর কতেক চামচিকা

            উড়ে যাচ্ছে আপন নিবাসে।

এক দোলা মৃদু বাতাসের পরশ

ছুঁয়ে ছুঁয়ে যায় ডাল-পালা, বাঁশঝাড়

আর সোনালী ফসলের গা ছুঁয়ে ছুঁয়ে।

সূর্যের তেজ প্রায় অন্তের দিকে,

রক্তিম থালার আকারে সে এখন বিদায়ের অপেক্ষায়।

দূরে মিনার থেকে ‘আল্লাহু আকবার’ ধ্বনি

ভেসে আসছে, থেমে আসছে দিনের কর্ম ব্যস্ততা।

 

আমাকে যেতে হবে।

এই মোহনীয় যাদুময়ী পরিবেশে আর থাকা চলে না।

আমাকে যেতে হবে, যেতে হবে

ঐ দূর গাঁয়ের পরে ঝঞ্ঝাটযুক্ত কুটিরে।

 

 

 

সোনিয়া সাইমুম বন্যা
নিশীথ ফুলের হাটে

 

রাত আসে তাও ঘুম আসে না

            মন বসে না ছন্দে,

মন ভেসে যায় মন ভাসানো

            গন্ধরাজের গন্ধে।

দ্বোরের পাশে ঘোরের আবেশ

            হাস্নাহেনার কাব্যে,

পথের মাঝে পথ হারালে

            তার কথা কে ভাববে?

এলো চুলের সুবাস খুলে

            ডাক দিয়ে যায় বেলী,

‘ঘুমের চোখে চুম মেখে আজ

            আয় বলে আয় খেলি।’

তাই বুঝি আর মন খুঁজি না

            অংক, সমাজ, পাঠে,

ঘর করে পর হৃদয় দিলাম

            নিশীথ ফুলের হাটে।

 

রানা হোসেন
ফেরার সময় বলে আসতে পারিনি
[১৯৯৮ কুয়েতে থাকা স্মৃতির স্মরণে]

 

দেখেছি আকাশ থেকে বেদনার নীল রঙ খসে পড়েছে

পুরোনো দেয়ালে পড়েছে ভাজ! অতীত স্বপ্ন কথা ভেবে

জীবনকে আরো ক্লান্ত করেছে কিছু অদৃশ্য স্বপ্ন!

কখনো রাতের আকাশ দেখে

ভেসে উঠতে দেখেছি আমার প্রিয় সবুজ ভূমির বাংলাদেশ।

 

এই অভিজাত কুয়েত আল জাহারার

রেস্টুরেন্টের পোড়া গোস্ত আর তরল পানি খেতে খেতে

মনে পড়ে যায় আমার জননীর কথা, মৃত্তিকার কথা, রঙিন প্রজাপতির কথা

কাশবনের সাদা ফুলের কথা,

নাটাই ঘুড়ির দিনের কথা ভুলে গেছি সেই কবেই।

 

কাঁচের আয়নায় গিয়ে দাঁড়িয়ে দেখি নিজের মুখ-দু’হাত

কোথায় শান্তি, কোথায় ভালোবাসা, কোথায় সুখ?

নিজের কাছে নিজে দাঁড়িয়ে বলি, বিশ্বাস মরে গেলে মানুষ ডুবে যায়

ভেসে যায়, ডুবে যায় গভীর অথৈই নদীতে

আমি আমার বিশ্বাসকে হত্যা করতে পারবো না

মানুষ বেঁচে থাকে দীর্ঘকাল বিশ্বাসে!

 

সে দিন আঁধার রাত্রে ঘুমন্ত কুয়েত শহরের হাতছানিতে

ছুঁয়ে দিতে পারিনি প্রাচীন বালি, শহর কিংবা পথ

ফেরার সময় বলে আসতে পারিনি...এই আমি কেউ না!

ভীষণ মর্মাহত হয়েছি, দু’এক দিন হলেও

ছুঁয়েছি এই শহরের দীর্ঘকালের মৃত্তিকা।

 

খোরশেদ আলমের
২টি কবিতা

 

 

বৈশাখ এসেছে

 

বৈশাখ এসেছে বাঙালি ঘরে এসেছে নতুন করে

প্রকৃতি সেজেছে নতুনরূপে বৈশাখী জামা পরে।

 

বৈশাখের এ সূচনা লগ্নে করিতেছে সকলে ভিড়

বাংলা মাকে মুখরিত করেছে লাখ জনতার নীড়।

 

বৈশাখের এ প্রথম প্রহরে বাঙালি পোশাক পরে

দল বেঁধে সব ছুটছে মেলায় কেউ বসে নেই ঘরে।

 

সকলেরই যেন মিলন ক্ষেত্র বৈশাখের এই মেলা

শিশু কিশোররা খেলছে সেথায় মনের সুখে খেলা।

 

পান্তা-ভাত আর ইলিশ ভাঁজা সব বাঙালির কাছে প্রিয়

বৈশাখ আসিয়া করিয়াছে তাকে আরো-যে আদরনীয়।

 

যুবতীরা পরেছে রঙিন শাড়ি খোপায় রঙিন ফুল

এরাই যে গ্রাম বাংলার নারী চিনতে হয় না ভুল।

 

এমন দিনটি সবার মাঝে যদি থাকিত সারা বর্ষে

বাঙালি জাতি গড়িয়া উঠিত এক নতুন আদর্শে।

 

তাই তো তোমায় আহ্বান করি এসো হে বৈশাখ

কষ্ট আর ব্যথা বেদনায় যত গ্লানি ছিলÑ

            - সব কিছু দূরে সরে যাক।

 

 

 

বাঘের ছাও

 

সোনামনি দাদুর কাছে শুনেছে বাঘের গল্প

বাঘের জন্য বায়না ধরে রাগ করেছে অল্প।

 

সোনামনি বলে দাদু বাঘটা এনে দাও

বিড়াল দেখে দাদু বলে ঐ’ত বাঘের ছাও।

 

সোনামনি হেসে বলে দাদু তুমি বোকা

বিড়ালকে বাঘ বলছ কেন, তোমার দাঁতে পোকা।

 

হঠাৎ একটা কুকুর দেখে বিড়াল দিল লাফ

সোনামনি হেসে বলে ওরে বাপরে বাপ।

 

 

কাজী আবুল কাসেম রতন
কবি

 

চলছে গাড়ি ঠক্ ঠক্

বন-বাদাড় পেরিয়ে,

শীতের কুয়াশাÑ

চারিদিকে দাঁড়িয়ে।

যায় না দেখা

গাছপালা

দূরের মানুষজন।

জানালার পাশে

বসে খোকা

দেখছে সবুজ বন।

আঁকছে খোকা

মনের ভিতর

সবুজ বনের ছবি।

ভাবছে খোকা

এসব লিখে

হয়ে যাবে কবি।

 

 

 

সুমাইয়া তাবাসসুম
ঘুম ভেঙেছে

 

বসন্ত! বসন্ত!

তুমি এলে তবে

বসন্ত! বসন্ত!

তুমি এলে বলেই

গাছেদের ঘুম ভেঙ্গেছে,

ফুলেরা রঙ ছড়াচ্ছে,

প্রজাপতিরা পাখনা মেলেছে,

পাখিরা গান গাইছে

তুমি এলে বলেই

রাজপথে মানুষের ঢল,

ফুলে ফুলে সেজেছে অনেকে।

কিন্তু ... বসন্ত!

তুমি এলে বলেই

বেড়েছে পাপের বোঝা,

সেজেছে মেয়েরা নানা রঙে

ছড়াচ্ছে রং, গাইছে গান।

কিন্তু তারা যে অবুঝ

আল্লাহ ভীতি নেই কি তাদের?

তুমি বলতে পার বসন্ত।

তুমি এলে বলেই

রং, গান, উৎসব।

বসন্ত! বসন্ত!

তুমি ঘুম ভাঙিয়েছো পল্লবের

তবে আজ ঘুম ভাঙাও

জাগ্রত করে তোলো

অবুঝ এই জাতিকে।

বসন্ত! বসন্ত!

তুমি এলে বলেই

আজ তোমার কাছে

এই মিনতি রইল।

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।