সংবাদ শিরোনামঃ

সার্বভৌমত্ব এখন ঝুঁকির মুখে ** ত্রিমুখী লড়াই জমে ওঠেছে ** বাংলাদেশ ভারতের পানি আগ্রাসনের শিকার : মির্জা ফখরুল ** সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ ** জনবিচ্ছিন্ন সরকারের উদ্বিগ্নতা বাড়ছে ** মাওলানা নিজামী ও সাঈদীকে বিচারের নামে হত্যার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তুলুন : নূরুল ইসলাম বুলবুল ** রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি : শ্রমিকদের জীবনের নিরাপত্তা ** বিজেপি নেতার খায়েশ : কান টানলে কিন্তু মাথাও আসবে! ** ইন্টারনেট পর্নোগ্রাফির ছোবলে যুব সমাজ ** ২২৬ এমপি কোটিপতি কর দেন না ৪২ জন ** সরকার জামায়াতকে নেতৃত্বশূন্য করতেই বিচারের নামে শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে হত্যার গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে ** ঝিড়ি-ঝর্ণা, নদী-ছড়ার দূষিত পানি ব্যবহার করছে অধিবাসীরা **

ঢাকা, শুক্রবার, ১২ বৈশাখ ১৪২১, ২৪ জমাদিউস সানি ১৪৩৫, ২৫ এপ্রিল ২০১৪

রিদওয়ান বিন ওয়ালী উল্লাহ
১৪২১ বাংলা নববর্ষ উদযাপনের দিন মাগরিবের নামাজ পড়তে বের হলাম মসজিদের উদ্দেশ্যে। মসজিদের পথে এগুতেই দেখলাম মহল্লার আবাসিক এলাকার প্রায় প্রতিটি গলির মুখে সুন্দর সুন্দর স্টেইজ সাজানো। ভাবলাম যেহেতু মহল্লায় এত সুন্দর সুরম্য মসজিদ রয়েছে, মুসুল্লিও কম না, জুমা’র দিনে তো পাঁচতলা মসজিদেও দাঁড়ানোর জায়গা পাওয়া মুশকিল হয়ে পড়ে, প্রতিদিন মাগরিবের নামাজের পূর্বে অন্তত পাঁচ মিনিট ঈমাম সাহেব বিভিন্ন মাসয়ালা শিক্ষা দেন। তবে বুঝি এখানে সুন্দর সুন্দর কথা হবে, বাঙালি সংস্কৃতির চর্চা হবে। বাহ! নামাজ শেষে দেখবো মজা করে! নামাজ শেষে মহল্লায় ঘুরতে বের হলাম। দেখলাম বিভিন্ন স্টেইজ অভিমুখে জনতার স্রোত। বিশেষ করে যুবক-যুবতীদের অবাধে বৈশাখী সাজে চলতে দেখলাম। আরেকটু কৌতূহল বাড়লো। নামাজের আগে জামাকাপড় ইস্ত্রি করতে বের হয়েছিলাম। দেখি দোকান বন্ধ, অন্যান্য দোকানপাঠও বেশির ভাগ বন্ধ। এদিকে মেসে বুয়াও আসেনি রান্না করতে। তাই আরেকটু কৌতূহলী হলাম। না জানি কী হবে! কয়েকটি স্টেইজ এর পাশ দিয়ে হেটে এলাম। এমন দৃশ্য দেখলাম যা আমাকে ভাবিয়ে তুললো যে, হায় এই কি মসজিদের শহর! এটাই কি পহেলা বৈশাখ? বৈশাখ তো বাংলা নববর্ষবরণ জানি। তবে স্টেইজে যুবক-যুবতীদের হিন্দি ড্যান্সে উম্মাতাল হওয়া, মঙ্গল শোভাযাত্রার নামে পৌত্তলিকতা, নিজেকে ভিনদেশী সংস্কৃতির আইকন বানিয়ে অলিতে-গলিতে যুবক-যুবতীদের অবাধ মেলামেশার সাথে বৈশাখের কি সম্পর্ক?

মঙ্গল শোভাযাত্রা দেখে মনে হচ্ছিল যেন বাঙালি সংস্কৃতির ‘কফিনযাত্রা’। দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার ভাষ্যমতে, শোভাযাত্রার মূল আকর্ষণের মধ্যে ছিল- ‘সুখের প্রতীক’ ‘লক্ষীপ্যাঁচা’, ‘শান্তি আর নির্ভরতার বার্তাবহ’ ‘মা ও শিশু’ শীর্ষক শিল্প-কাঠামো, ‘পবিত্রতা ও সরলতার প্রতীক’ হরিণশাবক আর ‘সমৃদ্ধির বার্তা বাহক’ মাছসহ আরো কত কি। হায় আফসোস! এই বুঝি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ! পৌত্তলিকতার আর সংজ্ঞা দেয়ার দরকার বলে মনে হচ্ছেনা। প্রাণীগুলোকে যে বৈশিষ্ট্যে বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত করা হয়েছে তা থেকেই অনুমেয়। কারণ এটি সম্পূর্ণ ইসলামী সংস্কৃতি বিদ্বেষী। এমনকি বাঙালি সংস্কৃতিরও শত্রু। প্রাণীগুলোর কোনো দোষ নেই। এবং এগুলো বাংলাদেশের সম্পদও বটে। সমস্যা হচ্ছে প্রাণীগুলোকে নিয়ে যে বিশ্বাসের কথা জানতে পারলাম তাতো সম্পূর্ণ হিন্দু সংস্কৃতির অংশ। তবে পৌত্তলিকতার অর্থে যদি শোভাযাত্রা নাই হবে তবে ৯০% মুসলিমের দেশে ইসলামী ও বাঙালি সংস্কৃতি চর্চা না করে এমন কাজ করবো কেন যার ভিত্তিই হচ্ছে সুকৌশলে মুসলিমদের তাদের অজান্তেই পৌত্তলিক বানিয়ে ছাড়া।

তাই আসুন করিয়া না ভেবে ভাবিয়া করি কাজ। বাংলাদেশের সংস্কৃতির ভিত্তি কোথায়? সত্যিকারের ইতিহাস থেকে তা জেনে তারপর কাজ করি। অশ্লীলতা ও বেহায়াপনার স্রোতে গা না ভাসিয়ে নিজেদের সংস্কৃতি চর্চা করি। এখানে বিস্তারিত লিখা অসম্ভব। তবে এটুকু সংক্ষেপে বলে যাই যে, অনেক পেছনের দিকে নাই গেলাম, সর্বশেষ দ্বি-জাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে পাক-ভারত যখন ভাগ হয় তার মূল ভিত্তিই ছিল মুসলিম সংস্কৃতি। আমাদের দেশের কিছু কুলাঙ্গার যে কোনো কাজে শুধু ভারত ভারত জিকির তোলে। এদের যদি প্রশ্ন করি যে, ভারতের কোনো উৎসবে সংখ্যালঘিষ্ঠ মুসলিম সংস্কৃতির চর্চা হয়!? উত্তরে হয়তো ঐ জ্ঞানপাপী বলবে, কেন হিন্দি গানে তো নেচে নেচে মাতাল হওয়ার সময়ও পাগড়ী পরে থাকতে দেখা যায়? উত্তরে আর কি বলবো। ওটা যে শিখদের ধর্ম বিশ্বাসের প্রতীক এটাও যে না জানে সে মূর্খ ছাড়া আর কী বা হবে? তবে এই মূর্খদের এটাও লক্ষ্য করা দরকার যে, ভারত ধর্মনিরপেক্ষ তো নয়ই বরং কত ধর্মান্ধ রাষ্ট্র হলে তাদের নাটক-সিনেমাতেও ধর্মকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় উপস্থাপন করা হয়? যদি ধর্মনিরপেক্ষই হবে তবে রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনায় বাবরি মসজিদ ধ্বংস হবে কেন? যা আজও তাদের জাতীয় নির্বাচনে বিরোধীপক্ষ দমনে ইস্যু হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ১৬.০৪.১৪ তারিখেও প্রথম আলো পত্রিকায় ভারতীয় সাংবাদিক ‘কুলদীপ নায়ার’ ‘মুসলমানরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে’ শিরনামের উপসম্পাদকীয়তে ভারতের ইতিহাসের সেই কালো অধ্যায় তুলে ধরেছেন। অথচ আমরা করি তার বিপরীত। তাই আমাদের দেশের এইসব মানুষগুলো হয় মূর্খ না হয় ভারতের দালাল।

এতো গেল সস্তা আয়োজনের বৈশাখ উদযাপন। তবে লোক চক্ষুর আড়ালে চার দেয়ালের মাঝে সুরম্য বিলাশবহুল চাইনিজ হোটেলে কোটিপতিদের আয়োজনে আয়োজিত আনন্দ মেলায় বেহুঁশিপনার কী চিত্র হবে তা সহজেই অনুমেয়। কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে তো কনসার্ট বাস্তবায়নে কাস এ্যাটেন্ডেন্সও নেয়া হয়েছে। ঐ বিভাগের শিক্ষার্থীরা আসলেই ভাগ্যবান! কারণ, ওদের শিক্ষাগুরুগণ কাস ফাঁকিবাজ হলেও বেলেল্লাপনার উৎসব বাস্তবায়নে বড়ই দায়িত্বশীল ভূমিকা রেখেছেন। শুনে ভালো লাগলো কোনো কোনো শিক্ষার্থী কাস এ্যাটেন্ডেন্স এর কথা জেনেও উৎসবে যায়নি। তবে সম্পূর্ণ বাংলাদেশী ঐতিহ্যে বৈশাখ উদযাপন যে সম্ভব তা আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম ‘রিদম’ সাহিত্য সাংস্কৃতিক জোটের পরিচালনায় উদাহরণ সৃষ্টি করে দিয়েছে সেদিন। শুনেছি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়ার ব্যতিক্রম সাহিত্য সাংস্কৃতিক জোটও বর্ণাঢ্য আয়োজন করেছে। দেশের কোনো কোনো প্রত্যন্ত অঞ্চলেও কিছু আয়োজন নজর কেড়েছে যা বাঙালি সংষ্কৃতিকে স্মরণ করিয়ে দেয়। এ ছাড়া ঢাকার আয়োজনগুলো দেখে মনে হয়েছে বিষয়টা এরকম যে- ‘বিচ্ছিন্নভাবে অশ্লীলতা তো চোখে পড়বে না, তাই এমন একটা আয়োজন চাই যেখানে গানের তালে সম্মিলিতভাবে পুরো মহল্লার যুব সমাজকে মাতিয়ে তোলা যাবে, বাবা-মা, ভাইবোন সম্মিলিতভাবে অশ্লীল নাচ দেখে লজ্জাশরমকে নির্বাসনে পাঠাতে পারবে সহজে। বিশ্ববিদ্যালয়কে বানানো যাবে বৈশ্বিক বেহায়াপনার চর্চাকেন্দ্র।’ বিশ্ববিদ্যালয় বলে কথা! সারাদেশে চলছে এইচ এস সি পরীক্ষা। আবাসিক এলাকাগুলোতে অলিতে গলিতে রোড বন্ধ করে যেভাবে ধূমধাড়াক্কা গানের শব্দে পুরো এলাকা মাটিসহ কাঁপিয়ে দেয়া হয়েছে, তাতে শব্দ দূষণে পরের দিনের পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে ব্যস্ত শিক্ষার্থীরা যে কী ভোগান্তির শিকার হয়েছে তা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। শুনেছি বহিঃবিশ্বের কোনো কোনো রাষ্ট্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর আশপাশ এমনভাবে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় গড়ে তোলা হয় যাতে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় থাকে। আমাদের দেশে সে ব্যবস্থা তো দূরে থাক অন্তত পরীক্ষার সময়ের জন্যও কোনো চিন্তা নেই। সে জাতি আবার ‘ডিজিটাল’ হওয়ার গালগল্প মারে। এক কবির ভাষ্য মতে, ‘ডিজি’ বাদ দিয়ে এখন জাতিকে ‘টাল’ বানানোর প্রক্রিয়া চলমান। এখানে কয়েক শ্রেণীর মানুষ রয়েছে। একদল হচ্ছে মূর্খ; যাদের ধর্ম জ্ঞান নেই। একদল আছে ফাঁদে পড়া; এদের যেভাবে বুঝানো হচ্ছে সেভাবেই তারা বুঝ নিচ্ছে। বাকী থাকলো একদল, যারা হচ্ছে নাটেরগুরু। দেশীয় সংস্কৃতি বিকিয়ে দিয়ে উপরোক্ত দু’দলকে পুতুল নাচিয়ে ভিনদেশী সংস্কৃতি চালু করাই এদের মিশন। এর বিনিময়ে এরা বড় অঙ্কের মাল (টাকা) গোনে। এরাই পরজীবী দেশপ্রেমী। এদের লোক দেখানো চেতনার ঠেলায় সত্যিকারের দেশপ্রেমিকরা নাকানি চুবানি খেয়ে মরে প্রতিনিয়ত। মসজিদের শহর হওয়া সত্ত্বেও যখন এখানের অধিবাসীদের অবস্থা এই তখন ভাবতেই হয়, তবে মসজিদগুলোর অবদান কী?

মসজিদ হচ্ছে ইসলামী সংস্কৃতি চর্চার প্রাণকেন্দ্র। যা ঐতিহাসিক সত্য। মসজিদকে কেন্দ্র করেই অর্ধপৃথিবী শাসিত হয়েছে। মসজিদেই শিক্ষা দেয়া হয়েছে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শিষ্টাচার। এখান থেকেই রচিত হয়েছে পৃথিবী জয়ের সূচনা। এখানেই বপণ হয়েছে পৃথিবীর যত জ্ঞান-বিজ্ঞানের বীজ। এখানেই শিক্ষা দেয়া হয়েছে পৃথিবীর শাসননীতি। মসজিদই ছিল সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক নীতিনির্ধারণ তথা মানব জীবনের সকল সমস্যা সমাধানের প্রাণকেন্দ্র। সেই মসজিদের শহর নামে খ্যাত যে শহর সেখানে প্রত্যাশাও অনেক বেশি। অথচ প্রত্যাশা আর প্রাপ্তির মাঝে ব্যবধান অনেক। ঢাকা মসজিদের শহর নামে খ্যাত হওয়া এবং এদেশের সোনালী ইতিহাসই প্রমাণ করে বংলাদেশের সংস্কৃতি ইসলামী সভ্যতার উপর প্রতিষ্ঠিত। এবং এ অঞ্চলের উত্তরাধিকার মুসলমানদেরই। ISESCO (Islamic Educational, Scientific and Cultural Organization) যথার্থই বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাকে ‘The Capital of Islamic Centre for Asian Region 2012 ঘোষণা দিয়েছে। তাই নতুন যে সংস্কৃতির আবির্ভাব দৃশ্যমান তা আমদানিকৃত ভিনদেশী সংস্কৃতি, আমাদের কিছু না। ঘুম থেকে উঠে শিশুদের স্কুলে পাঠানো আমাদের সংস্কৃতি ছিল না। আমাদের সংস্কৃতি হচ্ছে ঘুম থেকে উঠে নামাজ শেষে শিশুদের মসজিদ-মক্তবে পাঠানো। তারপর স্কুল-মাদরাসায় পাঠানোসহ বাকী কাজ। 

আল্লাহর অশেষ রহমত যে, তিনি আমাদের রাজধানীকে মসজিদের শহর বানিয়ে দিয়েছেন। তাই আমাদেরকে এর সৎ ব্যবহার করতে হবে। ঈমাম সাহেবদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। সবকিছুর আগে ঈমাম সাহেবগণ নিজেদের বিদ’য়াত মুক্ত হয়ে সুন্নাত চর্চার মডেল হিসেবে তৈরি করতে হবে। নিজেদের সমসাময়িক জ্ঞানে সমৃদ্ধ করতে হবে। উৎকর্ষিত জ্ঞান-বিজ্ঞানের উৎপত্তি যে মুসলিম মনীষীদেরই হাতে তা তাদের যেমনি নিজেদের উপলব্ধি ও সে বিষয়ে উচ্চতর অধ্যয়ন করতে হবে, তেমনি জাতিকেও তা জানাতে হবে। প্রতিটি মসজিদকে এক একটি নবুয়তী সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্রে পরিণত করতে হবে। প্রতিদিন মাগরিবের নামাজ পূর্ববর্তী সময়ে যে বয়ান রাখা হয় তা চালু তো রাখতেই হবে বরং পরিকল্পিতভাবে মুসুল্লিদের ইসলামী তাহজীব-তামাদ্দুন শিক্ষা দিতে হবে। জুমা’র খুতবা হতে হবে সমসাময়িক সমস্যা সমাধানের উৎস। জাতীয় মসজিদ থেকে জাতি রাষ্ট্র পরিচালনার সঠিক দিকনির্দেশনা খুঁজে পাবে। ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং রাষ্ট্রীয় সব ক্ষেত্রে রাসূলের শিখানো পদ্ধতি মানুষকে জানাতে হবে। সাথে সাথে সারাদেশের মসজিদগুলোকেও একই ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে। তবেই ‘ঢাকা’ মসজিদের শহর হওয়ার স্বার্থকতা খুঁজে পাবে। আমরা ফিরে পাবো আমাদের সোনালী সংস্কৃতি। জাতি পাবে সুস্থ মস্তিষ্কের রক্তে-মাংসে সাচ্ছা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ একটি যুব সমাজ। কথায়-কাজে আর পোশাকে হবো ১০০% খাঁটি বাংলাদেশী।    

লেখক : কলামিস্ট ও গবেষক

ridwanullah88@gmail.com

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।