সংবাদ শিরোনামঃ

সিটি নির্বাচন হতে যাচ্ছে একতরফা! ** কামারুজ্জামানের কবর জিয়ারতে শেরপুরে হাজারো মানুষের ঢল ** আওয়ামী লীগ মরিয়া ** শহীদী কাফেলায় মুহাম্মদ কামারুজ্জামান ** গণতন্ত্রহীনতায় অরক্ষিত অর্থনীতি ** সরকার সিটি নির্বাচনকে পুরোপুরি রাজনৈতিককরণ করেছে ** অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করা হোক ** পহেলা বৈশাখের ‘লীলা’ ** আমার সন্তানের কি দোষ ** ফারাক্কা বাঁধের কারণে সাতক্ষীরার ২৭টি নদী এখন মরা খাল ** যাদের কাছে কোনো পুঁজি নেই তারাই সমালোচনা করে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে চায়: মনজুর আলম **

ঢাকা, শুক্রবার, ১১ বৈশাখ ১৪২২, ৪ রজব ১৪৩৬, ২৪ এপ্রিল ২০১৫

৬ জাতির সাথে ইরানের পারমাণবিক চুক্তি

নিষেধাজ্ঞা শিথিল হবে কি?

॥ খন্দকার মহিউদ্দীন আহমদ॥
ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে অবশেষে ছয় বিশ্ব শক্তির সঙ্গে চুক্তিতে পৌঁছার সংবাদ সমগ্র বিশ্বের শান্তিকামী জনতার জন্য সুখের এবং স্বস্তির সংবাদ তাতে সন্দেহ নেই। দীর্ঘ কয়েক বছরের অক্লান্ত পরিশ্রম ও দীর্ঘমেয়াদী সমঝোতার অংশ হিসেবে গত ১৪ এপ্রিল উভয় পক্ষ একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। সমঝোতা চুক্তির মূল শর্তগুলোর পূর্ণাঙ্গ প্রয়োগ হলে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি প্রায় ১০ থেকে ১৫ বছর বন্ধ বা স্থগিত থাকবে। সমঝোতা অনুযায়ী আন্তর্জাতিক পরিদর্শকরা ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো দেখার সুযোগ পাবেন। ইরান আসলে সেখানে কি করছে তা তারা দেখার জন্য উদগ্রীব হয়ে বসে আছেন। বিনিময়ে ইরানের উপর আরোপিত জাতিসংঘ ও পশ্চিমা জগতের অবরোধ তুলে নেয়া হবে। ঐতিহাসিক সমঝোতার জন্য হাসান রুহানী দেশে ফিরে বীরের সংবর্ধনা পেয়েছেন। ইরানের ধর্মীয় নেতারা জুমার নামাজের পর ঐ চুক্তির প্রশংসা করেছেন। ইরানের ক্ষমতাসীন দল ও বৃহত্তর জনগোষ্ঠী এই চুক্তিকে তাদের ঐতিহাসিক বিজয় হিসেবে দেখছে। ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা খামেনী চুক্তি মেনে নিয়েছেন।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ইরানের সাথে পরমাণু চুক্তিকে ‘এক জীবনে একটাই সুযোগ’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। নিউইয়র্ক টাইমসকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে ওবামা বলেন, ইরান সংলাপ মূলত যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তর পররাষ্ট্রনীতির একটি অংশ। তিনি বলেন, ইরানকে পারমাণবিক বোমা তৈরি থেকে বিরত রাখা এবং মধ্যপ্রাচ্যে টেকসই স্থিতিশীলতার জন্য চুক্তিটি ছিল ‘এক জীবনে একটাই সুযোগ’। চীন বলেছে,  ইরানের সাথে সমঝোতায় পৌঁছানোর ঘটনা যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের সম্পর্ক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে তারা মনে করে। তবে ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, রাশিয়া, চীন ও জার্মানি এ ৬ জাতির সমঝোতাকে প্রত্যাখ্যান করেছেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু। সিএনএনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, এটা ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির রাশ টেনে ধরতে পারেনি। একটি সেন্ট্রিফিউজডও ধ্বংস হয়নি। একটি পারমাণবিক স্থাপনাও বন্ধ হয়নি। হাজার হাজার সেন্ট্রিফিউজ ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করতেই থাকবে। আসলে এটা একটা খারাপ চুক্তি। পাশাপাশি প্রাথমিকভাবে চুক্তিটিকে ভালোভাবে নেয়নি যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র সৌদি আরব ও উপসাগরীয় সহযোগিতা কাউন্সিল। কাউন্সিলভুক্ত দেশগুলো ইরানকে প্রধান আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দেখে থাকে। তেহরান পারমাণবিক বোমা তৈরি করলে সৌদি আরবও ঐ পথে হাঁটবে বলে বারবার ঘোষণা দিয়ে আসছে। এমতাবস্থায় সৌদি আরবের নিরাপত্তা উদ্বেগ নিরসনের লক্ষ্যে আলোচনার জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরব নেতাদের যুক্তরাষ্ট্রে আমন্ত্রণ জানানোর পরিকল্পনা নিয়েছেন। সৌদী বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজকে ফোন করে এই আমন্ত্রণ জানানোর পাশাপাশি ইরানের সাথে চুক্তি হলে উপসাগরীয় অঞ্চলের নিরাপত্তা বিঘিœà¦¤ হবে না বলে বাদশাহকে আশ্বস্ত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো ইরানের সাথে সদ্য সম্পাদিত চুক্তি নিয়ে কোণঠাসা অবস্থানে রয়েছে প্রেসিডেন্ট ওবামা। তেহরানের সঙ্গে সমঝোতার বিষয়ে সন্দেহপ্রবণ কংগ্রেস সদস্যদের মন জয় করতে কাজ শুরু করেছেন প্রেসিডেন্ট ওবামা। এতদিন রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেসে বিলটি পেশ করা হবে না বলে মতামত ব্যক্ত করে আসলেও এখন তিনি চাপের মুখে সুর পাল্টিয়ে ঘোষণা দিয়েছেন এ বিষয়ে মার্কিন কংগ্রেসে আলোচনা হবে। প্রেসিডেন্ট ওবামা বিরোধীদের দাবি মেনে নিয়ে কংগ্রেসের ভূমিকার উপর গুরুত্বারোধ করছেন। পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে ইরানের সাথে কোনো চুক্তির আগে কংগ্রেসের মতামত নেয়ার দাবিতে শুরু থেকেই সোচ্চার রিপাবলিকান পার্টির সদস্যরা পরবর্তীতে এর সাথে সুর মেশাতে থাকেন তার দলের সদস্যরাও। চূড়ান্ত চুক্তি আটকাতে কংগ্রেসের উচ্চকক্ষের পররাষ্ট্র সম্পর্ক বিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান রিপাবলিকান সিনেটর বব ককটারের প্রস্তুত দ্বিদলীয় বিলটি সবার সমর্থন আদায়ে জোড়ালো ভূমিকা নিতে শুরু করলে, প্রেসিডেন্ট ওবামা অবশেষে হাতিয়ার চালিয়ে দেন। এই ঘটনাকে বিশ্ব শক্তির সাথে ইরানের চূড়ান্ত পারমাণবিক চুক্তির পথে একটা ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে। এরপরও বিলটি এখন পূর্ণাঙ্গ সিনেট কমিটি তারপর নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে পাস হবে বলে আশা করা হচ্ছে। কেননা প্রাথমিকভাবে যে বিলটি প্রস্তুত করা হয়েছিল তাতে বেশ কিছু পরিবর্তন আনতে সমর্থ হয়েছে ওবামার ডেমোক্র্যাট পার্টি। এতে করে হোয়াইট হাউসের কাছে তা নিদেনপক্ষে গ্রহণযোগ্য বলে মনে হয়েছে।

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ৬ বিশ্ব শক্তির সাথে সমঝোতার ঘটনাটি বর্তমান প্রেক্ষাপটে তাৎপর্যপূর্ণ। চলমান বাস্তবতা দীর্ঘ বছর থেকে অবরোধ হুমকি-ধমকি যুদ্ধাবস্থা ও ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি নানান বৈরি পরিস্থিতি ইত্যাদিকে পিছে ফেলে শেষ পর্যন্ত কূটনৈতিক প্রয়াসের মাধ্যমে একটি চুক্তিতে পৌঁছা নিশ্চিতভাবে একটি বড় অর্জন। ইরানকে নিয়ে সম্ভাব্য সঙ্কট অন্তত যে পিছিয়ে দেয়া সম্ভব হয়েছে এটাই একটা বড় সাফল্য। বিশেষজ্ঞদের মতে, কূটনৈতিক প্রয়াসের কারণে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও দীর্ঘমেয়াদী স্থিতিশীলতা অর্জনে বিরাট সাফল্য অর্জিত হয়েছে সম্পাদিত চুক্তির মাধ্যমে। পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে ইরান তাদের দীর্ঘমেয়াদী উচ্চাভিলাষী কর্মসূচি রাতারাতি আমূল পরিবর্তন করে ফেলেছে এমন ভেবে বিভ্রান্ত হওয়ারও সুযোগ নেই এই চুক্তিতে। এটা বলা সত্যের কাছাকাছি হবে যে, ইরানের পারমাণবিক চুক্তির বিষয়ে প্রকৃত বিতর্ক কেবল শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পরিদর্শনের পর  ইরনের পারমাণবিক স্থাপনা ও শক্তি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ শুরু হলেই কেবল বলা যাবে ইরান কোথায় অবস্থান করছে এবং তার গন্তব্য স্থান কি? এ প্রশ্ন এখন রয়েই গেছে। ইরানের সাথে দীর্ঘমেয়াদী ও স্থায়ী চুক্তির পথ পরিষ্কার করবে বর্তমান চুক্তিটি। তাই বিষয়টি সহজও নয়। উভয় পক্ষকে এখন অনেক বিষয়ে গভীর পর্যবেক্ষণে যেতে হবে। চুক্তি অনুযায়ী ইরান তার প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছে এটা নিশ্চিত হলেই কেবল তার ওপর আরোপিত অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা শিথিল হবে এমন বাস্তবতায় ইরানকে তার শতভাগ আন্তরিকতার প্রকাশ ঘটাতে হবে। ঐকমত্যের কাজটি সহজসাধ্য নয় বরং দুরূহ ও জটিল একটি বিষয়। একদিকে ইরান একা অন্যদিকে ৬ জাতির বিশাল বিশেষজ্ঞের দল। সুনির্দিষ্ট বিষয়গুলো কিভাবে ফয়সালা হবে তা উদ্বেগের বিষয় বটে। অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা কখন তুলে নেয়া হবে তা দিনক্ষণ ঠিক করা হবে সবচেয়ে কঠিন একটি বিষয়। ইরানী জনগণের কাছে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারই হচ্ছে সবচেয়ে বড় ইস্যু এবং জাতি হিসেবে তাদের ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়াও নির্ধারণ করবে এই অবরোধ ইস্যু। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রসহ ৬ জাতি চাইবে ততক্ষণ পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকুক যতক্ষণ পর্যন্ত না তারা পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারছে। দীর্ঘমেয়াদী সমঝোতা বা চুক্তির অনুকূলে এবং প্রতিকূলের শক্তি উভয় দেশেই রয়েছে, বিদ্যমান শক্তিগুলোর ভূমিকা তাৎপর্যপূর্ণ। ইরানে তথাকথিত কট্টরপন্থীরা শক্তিশালী অবস্থানে থেকে এই চুক্তির বিরোধিতা করবে তারা ‘মহাশয়তানের’ সাথে কোনো প্রকার সমঝোতায় আগ্রহী নয়। তবে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আলী খামেনীর অনুমদোন পেলে সবই বৈধ হয়ে যায় এবং তিনি এটাই করবেন। অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট ওবামার ক্ষেত্রে জটিলতা অনেক বেশি, কংগ্রেস তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে। তাকে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন সাপেক্ষে চুক্তি সম্পাদন করতে হবে। বিরোধী পক্ষের নিয়ন্ত্রণ থাকায় কংগ্রেস এখন নেতানিয়াহুর সুরে কথা বলে থাকে। কংগ্রেস চূড়ান্ত চুক্তিটি কিভাবে গ্রহণ করবে তা এই মুহূর্তে বলা দুষ্কর ও জটিল একটি বিষয়। চূড়ান্ত চুক্তি হলেই ইরানের ওপর থেকে জাতিসংঘের সব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হবে। আর তা হলেও ক্ষতি নেই বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ জাভেদ জারিফ। তিনি বলেন, কারণ তখন ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি শুরু করতে পারবে। তিনি বলেন, পারমাণবিক কর্মসূচির ওপর আমরা যেসব কাজ করেছি তা পুনঃস্থাপন করা যাবে। আমাদের প্রযুক্তি জ্ঞান আমাদের নিজস্ব। এটা কেউই আমাদের কাজ থেকে কেড়ে নিতে পারবে না। ইরান এমন এক পারমাণবিক চুক্তির প্রত্যাশা করে যার ফলে তার পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা নীতিতে কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না। তবে পশ্চিমা বিশ্বের প্রত্যাশা হলো আলোচিত চুক্তিটি। ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচিকে অর্থপূর্ণভাবেই লাগাম টেনে ধরতে সক্ষম হবে। কাজটা সহজ নয়।

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির পাশাপাশি মতভেদের আরও অনেক বিষয়ও রয়েছে। ইরান বর্তমান বিশ্বে বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের বাস্তবতায় একটি উদীয়মান শক্তি। আঞ্চলিক রাজনীতিতে ইরানের বিতর্কিত ভূমিকার কারণে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে ইরানের ভূমিকা নিয়ে অনেক প্রশ্নই রয়েছে। ইরাক, লেবানন, সিরিয়া, ইয়েমেনে ইরানের ভূমিকা ইতোমধ্যে নানান বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। আঞ্চলিক শক্তি হিসেবে ইরান পার্শ্ববর্তী প্রতিবেশী দেশসমূহে তার ভূমিকা রাখতে আগ্রহী। ইসরাইলের বৈরি মনোভাবের কারণে ইরানকে সব সময় প্রতিকূল আবহাওয়ার মোকাবেলা করতেই হবে। সব মিলিয়ে বলা যায় পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে চুক্তির কারণে মধ্যপ্রাচ্যে রাতারাতি কোনো পরিবর্তন আসবে না। তবে আশাবাদ ব্যক্ত করা যেতে পারে ইরানকে নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ পরিস্থিতি বা সঙ্কট গভীরতর হওয়াকে পিছিয়ে দেয়া সম্ভব হয়েছে সম্পাদিত চু্িক্তর আলোকে। ইরানের নেতিবাচক ভাবমূর্তি থেকে বেরিয়ে আসার সুযোগও সৃষ্টি করেছে আলোচিত চুক্তিটি।

ইরানের সাথে পরিপূর্ণ অর্থবহ ও যুৎসই চুক্তি সম্পাদনের ক্ষেত্র তৈরিতে প্রেসিডেন্ট ওবামা যে দৃঢ়তার পরিচয় দিয়েছেন তা সমর্থনযোগ্য। এখন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের দুই কক্ষই তার বিরোধী শিবিরের নিয়ন্ত্রণে তারা যদি বিরোধিতার কারণে সমঝোতাকে নস্যাৎ করে দেয় এবং যৌক্তিক কোনো বিকল্প পথ বাতলে দিতে না পারে তাহলে এ যাবৎকালের সমস্ত প্রচেষ্টা লণ্ডভণ্ড করার এবং কূটনৈতিক ব্যর্থতার দায়ভার প্রেসিডেন্ট ওবামাকেই নিতে হবে। আমরা আশাবাদী যুক্তরাষ্ট্রের আইন প্রণেতারা সে পথে হাঁটবেন না।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।