সংবাদ শিরোনামঃ

বিএনপি-জামায়াতকে ছাড়া নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না ** ভারতে নেই বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং ** ঢাকায় ১৮ দলীয় জোটের গণমিছিল ** রাজধানীতে যাত্রী দুর্ভোগ চরমে ** মিন্দানাওয়ে সংঘাত অবসানের সম্ভাবনা ** দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্যই মন্ত্রী এমপিদের কাজ করতে হবে ** সাম্প্রদায়িকতার আওয়ামী ছোবল ** অবিলম্বে জামায়াত নেতা আলাউদ্দিনের খুনিদের গ্রেফতার করতে হবে : সেলিম উদ্দিন ** আধুনিক মহাকবি ফররুখ আহমদ ** ঝিনাইদহে সবজি চাষে বিপ্লব চাষির ভাগ্যে মেলে না ন্যায্য দাম **

ঢাকা শুক্রবার ৪ কার্তিক ১৪১৯, ২ জিলহজ্ব ১৪৩৩, ১৯ অক্টোবর ২০১২

সরকার ও মুসলিম স্বাধীনতাকামীদের মধ্যে চুক্তি স্বার

মিন্দানাওয়ে সংঘাত অবসানের সম্ভাবনা

মিন্দানাওয়ে সংঘাত অবসানের সম্ভাবনা

॥ মুহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম॥
ফিলিপাইনের সরকার ও মুসলিম স্বাধীনতাকামীরা চল্লিশ বছরের সংঘাত অবসানে একটি শান্তি চুক্তি স্বার করেছে। গত ১৫ অক্টোবর রাজধানী ম্যানিলায় প্রেসিডেন্ট বেনিগনো একুইনো, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক এবং বিদ্রোহী মরো ইসলামিক লিবারেশন ফ্রন্টের চেয়ারম্যন আলহাজ মুরাদ ইব্রাহীমের উপস্থিতিতে মালাকানাং প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে এই শান্তি চুক্তি স্বারিত হয়। চুক্তিতে স্বার করেন সরকারি আলোচক মারভিক লিওনেন এবং তার বিদ্রোহী প্রতিপ  মোহাজের ইকবাল। প্রেসিডেন্ট বেনিগনো একুইনো এর আগে গত ৭ অক্টোবর এই চুক্তি স্বারিত হবে বলে ঘোষণা দেন। এর ফলে দেশটির গোলযোগপূর্ণ দণি অঞ্চলে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পুনরুজ্জীবনের পথ সুগম হবে। উল্লেখ্য, ফিলিপাইনের দণিাঞ্চলে মুসলিমদের ৪০ বছরের স্বাধীনতা আন্দোলনকালে সরকারি বাহিনীর সাথে সংঘর্ষে কমপে এক লাখ ২০ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছে এবং ২০ লাখ মানুষ স্থানচ্যুত হয়েছে। চুক্তি মোতাবেক ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট বেনিগনো একুইনোর মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই ফিলিপাইনের মুসলিম অধ্যুষিত দণিাঞ্চলে ‘বাংসামরো’ নামে একটি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করা হবে। বাংসামরো বলতে এখানে দণি ফিলিপাইনের মুসলিম ও অমুসলিম জনগোষ্ঠীকে বোঝানো হয়েছে। চুক্তিতে বাংসামরোর মতার ব্যাপ্তি, রাজস্ব ও অঞ্চল সহ প্রধান প্রধান বিষয় উল্লেখ রয়েছে। আর এর পরে পরেই ম্যানিলা সরকার এবং দেশের বৃহত্তম মুসলিম স্বাধীনতাকামী গ্র“প চুক্তিতে নিহীত তাদের প্রতিশ্র“তি বাস্তবায়নে পাশাপাশি কাজ করতে শুরু করবে। উল্লেখ্য, সহিংসতার কারণে বিগত ১৫ বছর সরকার এবং মুসলিম স্বাধীনতাকামীদের মধ্যে শান্তি আলোচনা বহুবার ব্যাহত হয়। অবশেষে দুই প মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে আলোচনা করে নানা সম্পদে সমৃদ্ধ এই অঞ্চলের ব্যাপারে চুক্তিতে উপনীত হয়।

একুইনো প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ থেকে সরাসরি টেলিভিশনে সম্প্রচারিত অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ঘোষণা করেন, এই চুক্তির মাধ্যমে একটি নতুন রাজনৈতিক সত্তা তৈরি হবে এবং সেটা এমন একটি নাম প্রত্যাশা করে যাতে মিন্দানাওয়ে আমাদের পূর্বপুরুষদের সংগ্রামকে শ্রদ্ধা জানানো হবে এবং আমাদের দেশের ঐ অংশের ইতিহাস ও বৈশিষ্ট্যকে সম্মান দেখানো হবে। নামটি হবে বাংসামরো। এই রূপরেখার চুক্তি হচ্ছে আমাদের পপাতদুষ্টতার উর্ধে উঠার চুক্তি। অতীতের যেসব অবিশ্বাস ও অদূরদর্শীতা আমাদের প্রচেষ্টাকে ব্যাহত করেছে সেগুলো ছুড়ে ফেলার চুক্তি।

সামনে বাধা-বিপত্তি থাকলেও এই চুক্তিতে সরকার এবং মরো ইসলামী মুক্তি ফ্রন্টের স্বাধীনতাকামীদের মধ্যকার আস্থায় একটা বড় ধরনের সাফল্যের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। স্বাধীনতাকামীরা বহুকাল ধরে আলোচনায় ম্যানিলার উদ্দেশ্যকে সন্দেহের চোখে দেখে আসছে। মিন্দানাও হিউম্যান রাইটস এ্যাকশন সেন্টার একটি নাগরিক সমাজ গ্র“প। গ্র“পটি বর্তমানে দুই পরে মধ্যে যুদ্ধবিরতি পর্যবেণ করছে। এই গ্র“পের নির্বাহী পরিচালক জাইনুদ্দীন মালাং বলেন, দুই পকে অবশ্যই তাদের পরবর্তী পদেেপ অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। এই চুক্তি সংঘাত অবসানের একটি সুযোগ মাত্র। সংঘাতের প্রকৃত অবসান হতে পারে এর সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে। আমরা শুধু আশা করবো এই চুক্তি আগের চুক্তিগুলোর ভাগ্য বরণ করবে না।

চুক্তির আওতায় ১৫ সদস্যের একটি ট্রানজিশন কমিশন গঠিত হবে। এই কমিশন বর্তমান স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের স্থলে নতুন সত্তা সৃষ্টির আইন প্রণয়নে ২০১৫ সাল পর্যন্ত সময় পাবে। অতপর সাংগঠনিক কাঠামো আইন পাশের পর নতুন সত্তা ও এর এখতিয়ার গণভোটের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে। নতুন ব্যবস্থার আওতায় মুসলিম এলাকা কেন্দ্রীয় সরকারি ভর্তুকি হ্রাস করে কর আরোপসহ আরো বেশি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মতা, প্রাকৃতিক সম্পদ থেকে রাজস্বের একটা বড় অংশ এবং অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তায় আরো বেশি সক্রিয় ভূমিকা পাবে। রূপরেখা চুক্তির আওতায় বাংসামরোর মুসলিম অধিবাসীদের ব্যাপারে শরিয়া আইন ও আদালত সম্প্রসারণ ও প্রযোজ্য হবে। গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের নিশ্চয়তা থাকবে।

প্রেসিডেন্ট একুইনো বলেছেন, এই রূপরেখা চুক্তিতে মিন্দানাওয়ে চূড়ান্ত ও স্থায়ী শান্তির পথ সুগম হয়েছে। এর আওতায় সকল সাবেক স্বাধীনতাকামী গ্র“প একই ছায়াতলে আসবে এবং মরো ইসলামিক লিবারেশন ফ্রন্ট আর পৃথক রাষ্ট্রের আশা করতে পারবে না। এর মানে হচ্ছে, যে হাতে এক সময় রাইফেল ধরা হতো সেই হাত এখন জমি চাষাবাদ, উৎপাদিত পণ্য বিক্রয় এবং কর্মস্থলে জনবল যোগানো এবং অন্যান্য নাগরিকদের জন্য সুযোগ-সুবিধার দ্বার উম্মুক্ত করার কাজে ব্যবহৃত হবে।

যাহোক, এই চুক্তির উভয় পই জানে যে, এটা একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়ার শুরু মাত্র। এই চুক্তি শুধু একটি রূপকল্প মাত্র এবং এর সাথে বিস্তারিত বহু কিছু যোগ করার আছে। বহু দিক দিয়েই শান্তির জন্যে কাঠামো চুক্তি নির্ধারণ সহজ, তবে মতা ও সম্পদ ভাগাভাগির বিস্তারিত বিষয় নির্ধারণে বহু সুè আলোচনার প্রয়োজন হবে। স্বাধীনতাকামীদের নিরস্ত্রীকরণের বিষয়টাও একই রকম। স্বাধীনতাকামী যোদ্ধারা যে খুব শীঘ্রই অস্ত্র সমর্পণ করবেন এমন লণ স্পষ্ট নয়। এই কাঠামো চুক্তির ফসল পুরোপুরি তোলার জন্য এখনো অনেক কাজ বাকি। কেননা অতীতে বিগত ১৫ বছরে বহুবার এমআইএলএফের সাথে শান্তি আলোচনা ভেঙ্গে গেছে বা ব্যাহত হয়েছে। চুক্তিতে বলা হয়েছে, পগুলোকে চলতি বছর শেষ হওয়ার আগেই একটি ব্যাপকভিত্তিক চুক্তিতে পৌঁছাতে প্রতিশ্র“তি দিতে হবে। খসড়া চুক্তি মোতাবেক বাংসামরোর নেতারা আরো বেশি রাজনৈতিক ও অথনৈতিক মতা পাবেন এবং পর্যায়ক্রমে ও ক্রমান্বয়ে সেনাবাহিনীর কাছ থেকে বাংসামরোর পুলিশকে আইন প্রয়োগের মতা দেওয়া হবে।

ওদিকে, মরো ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্টের (এমএনএলএফ) প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান নূর মিসৌরী বাংসামরো চুক্তিকে মরো ইসলামিক লিবারেশন ফ্রন্টের (এমআইএলএফ) সদস্যদের ‘মৃত্যুদণ্ড’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। নূর মিসৌরী সরকারি শান্তি প্যানেল এবং এমআইএলএফের মধ্যকার কাঠামো চুক্তি স্বারের আগে এক বিবৃতিতে বলেন, এমএনএলএফ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া এমআইএলএফের সদস্যরা এখন চুক্তির স্বাভাবিকীকরণ অনুচ্ছেদের আওতায় আগ্নেয়াস্ত্র সমর্পণ শর্তের সাথে একমত হতে না পেরে তার দলে ফিরে আসছে। কেননা ঐ চুক্তির ফলে এমআইএলএফের বিলুপ্তি ঘটবে। মিসৌরী বলেন, রূপরেখা চুক্তির ফলে প্রায় ১৭ হাজার বিুব্ধ এমআইএলএফ সদস্য স্বপ ত্যাগ করে এমএনএলএফে যোগ দিয়েছে।

তবে এক পৃথক সাাতকারে সরকারের আলোচনা প্যানেলের সদস্যা ফিলিপাইনস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপিকা মিরিয়াম কলোনেল ফেরার মিসৌরীর বক্তব্যের ব্যাপারে সন্দেহ প্রকাশ করে বলেছেন, এমআইএলএফের মাত্র ১০ থেকে ১৫ হাজার সদস্য রয়েছে।

মিসৌরী আরো বলেছেন, এই চুক্তি ১৯৭৬ সালে স্বারিত ত্রিপোলী চুক্তির লংঘন। মালয়েশিয়া ত্রিপোলী চুক্তির বাস্তবায়ন প্রতিরোধ করার চেষ্টা করে কারণ তাতে মালয়েশিয়ার সাবাহ ও সেরাওয়াক অন্তর্ভুক্ত করার কথা ছিল। মিসৌরী ইন্দোনেশিয়ার বানদুংয়ে এমএনএলএফের সাথে ১৯৯৬ সালের শান্তি চুক্তির ত্রিপীয় পর্যালোচনা বিঘিœà¦¤ হওয়ার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন।

দণি ফিলিপাইনে সংঘাতের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। সেখানে মুসলিম স্বাধীনতাকামী, কমিউনিস্ট, গোত্রীয় মিলিশিয়া এবং অপরাধী চক্রসহ বেশ কয়েকটি সশস্ত্র গ্র“প তৎপর রয়েছে। মুসলিম স্বাধীনতাকামী তিনটি গ্র“প রয়েছে : মরো ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট (এমএনএলএফ), মরো ইসলামিক লিবারেশন ফ্রন্ট (এমআইএলএফ) এবং আবু সায়াফ। এমআইএলএফ ও আবু সায়াফ এমএনএলএফ থেকে বেরিয়ে যাওয়া গ্র“প। দণিাঞ্চলের সবচেয়ে বেশি সংঘাত মধ্য মিন্দানাওয়ের প্রত্যন্ত দ্বীপ বাসিলান ও জোলোতে ঘটে থাকে।

নূর মিসৌরী স্বাধীন মরো রাষ্ট্র গঠনের ল্েয ফিলিপাইন রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্যে ১৯৭১ সালে মরো ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট (এমএনএলএফ) প্রতিষ্ঠা করেন। জাতিসংঘ সমর্থিত ইসলামী সম্মেলন সংস্থার (বর্তমানে ইসলামী সহযোগিতা সংস্থা) হস্তেেপ ১৯৭৬ সালে লিবিয়ায় ত্রিপোলী চুক্তি স্বারিত হয়। কিন্তু এই চুক্তি বাস্তবায়িত হয়নি।

১৯৮৬ সালে প্রেসিডেন্ট কোরাজন একুইনো ব্যক্তিগতভাবে মিসৌরীর সাথে বৈঠক করেন। ১৯৮৯ সালে মিসেস একুইনো একটি আইনে স্বার করেন যার আওতায় এই অঞ্চলের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকাগুলোকে স্বায়ত্বশাসন দিয়ে মুসলিম মিন্দানাও স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল (এআরএমএম) প্রতিষ্ঠা করা হয়। মূলভূমি প্রদেশ মাগুইনদানাও ও লানাও ডেল সুর এবং দ্বীপ প্রদেশ সুলু, তাউই-তাউই ও বাসিলান নিয়ে এআরএমএম গঠিত হয়। তবে ১৯৯৬ সালে প্রেসিডেন্ট ফিডেল রামোসের আমলে এমএনএলএফের সাথে তাৎপর্যপূর্ণ শান্তি চুক্তি স্বারিত হয়। এর ফলে মিসৌরীর মতাসীন হওয়ার পথ সুগম হয় এবং একই বছর তিনি এআরএমএমের গভর্নর নির্বাচিত হন। তার মেয়াদ ২০০১ সালে সহিংসতার মধ্য দিয়ে শেষ হয় এবং ঐ বছর তিনি একটি ব্যর্থ অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দেন। পরবর্তীতে তাকে কারাদন্ড দেয়া হয় এবং ২০০৮ সালে তিনি মুক্তি পান। ২০০৮ সালে মিসৌরী এমএনএলএফের চেয়ারম্যান পদ হারান এবং মুসলিমিম সেমা তার স্থলাভিষিক্ত হন। সময়ের ব্যবধানে এমএনএলএফ দুর্বল হয়ে পড়ে এবং মূল দল থেকে বহু উপদলের সৃষ্টি হয়। মরো ইসলামিক লিবারেশন ফ্রন্ট বর্তমানে দেশের বৃহত্তম মুসলিম বিদ্রোহী গ্র“প হিসেবে বিবেচিত। এই দলের নেতা সালামাত হাশিম ১৯৭৮ সালে এমএনএলএফ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে এমআইএলএফ প্রতিষ্ঠা করেন। এমআইএলএফের দণি ফিলিপাইনে একটি পৃথক ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দীর্ঘমেয়াদী ল্য রয়েছে। ১৯৯৭ সাল থেকে এই গ্র“পটি ফিলিপাইন সরকারের সাথে শান্তি আলোচনা চালিয়ে এসেছে। ২০০৩ সাল থেকে মালয়েশিয়া এসব আলোচনায় মধ্যস্থতা করে আসছে। ২০০৮ সালে প্রেসিডেন্ট গ্লোরিয়া অরোয়োর সরকার মুসলিম আবাসভূমির সীমানা নির্ধারণের ব্যাপারে এমআইএলএফের সাথে সমঝোতায় পৌছে। কিন্তু এ ব্যাপারে বিস্তারিত চুক্তি প্রশ্নে আদালত বাধ সাধে ফলে ঔ উদ্যোগ ব্যর্থ হয়। প্রেসিডেন্ট বেনিগনো একুইনো শান্তি প্রক্রিয়া জোরদার করতে ২০১১ সালে টোকিওতে এমআইএলএফের নেতাদের বৈঠক করেন। মালয়েশিয়ার বৈঠকের পর গত ৭ অক্টোবর তিনি মালাকানাং প্রাসাদ থেকে ঘোষণা করেন সরকার এমআইএলএফের সাথে একটি রুপরেখা চুক্তি স্বারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। 

মিন্দানাওয়ের স্বাধীনতাকামী গ্র“পগুলোর মধ্যে আবু সায়াফ অন্যতম সবচেয়ে চরমপন্থী গ্র“প। আবু সায়াফ চলতি আলোচনার অংশ নয়। ধারণা করা হচ্ছে এই শান্তিচুক্তিতে আবু সায়াফের যোদ্ধারা কোণঠাসা হয়ে পড়বে এবং তারা এর আগে বিদ্রোহী কমান্ডারদের কাছ থেকে যে আশ্রয় ও বস্তুগত সাহায্য পেতো তা বন্ধ হয়ে যাবে।   

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।