সংবাদ শিরোনামঃ

আগাম নির্বাচন দিতে চায় সরকার ** খালেদা জিয়ার সাথে জামায়াত নেতাদের ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় ** সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী’র মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল ** আওয়ামী সরকারের অধীনে নির্বাচন বেগম জিয়ার প্রত্যাখ্যান ** দেশের স্বার্থ রক্ষায় সোচ্চার থাকতে হবে : শিবির সভাপতি ** বাড়ছে কোটিপতি বাড়ছে বৈষম্য ** সকল ক্ষেত্রে একটি বন্ধ্যাত্ব পরিস্থিতি বিরাজ করছে ** নৈতিক অবক্ষয় প্রধান কারণ ** শুরুর কথা শুনুন ** ফাঁসির মঞ্চে মর্দে মুমিন যুগে যুগে ** ফেলানী হত্যার বিচার না মেগাসিরিয়াল! ** ধেয়ে আসছে বন্যা॥ পানিবন্দী লাখ লাখ মানুষ ** সরকারি গাছ কেটে কর্মকর্তার শখের ফুল বাগান **

ঢাকা, শুক্রবার, ১৬ শ্রাবণ ১৪২২, ১৪ শাওয়াল ১৪৩৬, ৩১ জুলাই ২০১৫

গাইবান্ধা সংবাদদাতা : জানুয়ারি মাস থেকে গাইবান্ধা জেলা কারাগারে ধারণমতার প্রায় চার গুণ বেশি বন্দী রাখা হয়েছে। স্থান সংকুলান না হওয়ায় বন্দীরা দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। জেলা কারাগার কার্যালয় সূত্র জানায়, এই কারাগারে ধারণ মতা ২০০ জন। গাইবান্ধা জেলা কারাগারের কারাধ্য (জেলার) মাসুদুর রহমান বলেন, সাধারণত এখানে ৪০০ থেকে ৫০০ জন বন্দী থাকেন। কিন্তু গত ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এখানে ৭৭৯ জন বন্দী ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাজাপ্রাপ্ত ১৮০ জন এবং হাজতি ৫৯৯ জন। মোট বন্দীর মধ্যে নয়জন নারী আছেন। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ জানুয়ারি থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নাশকতার অভিযোগে গাইবান্ধা জেলায় ৬৬০ জন গ্রেফতার হয়। এ সময়ের মধ্যে অনেকে জামিনে ছাড়া পান।

জেলা কারাগার কার্যালয় সূত্র জানায়, অতিরিক্ত বন্দী জেলে থাকায় নানা সমস্যা দেখা দিয়েছে। বন্দীদের গাদাগাদি করে থাকতে হচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর গ্রামের এক ব্যবসায়ী বলেন, গত ২৬ ফেব্রুয়ারি এক আত্মীয়কে দেখতে তিনি কারাগারে যান। সেই আত্মীয় তাঁকে বলেন, দিনের বেলা যেমন-তেমন করে পার করা যায়, কিন্তু রাতে ঘুমানোর জায়গা হচ্ছে না। বসে থেকে রাত কাটিয়ে দিতে হচ্ছে। কারাধ্যও আবাসন সমস্যার কথা স্বীকার করেন।

আরেকজন বন্দীর আত্মীয় জানান, অনেক বন্দী রাতে পালা করে ঘুমান। গোসলখানা ও বাথরুমে সারাণই ভিড় লেগে থাকে। কারাগার কার্যালয়ের এক নিরাপত্তাকর্মী বলেন, ২০০ জন বন্দীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য নিয়োজিত লোকবল দিয়ে ৭৭৯ জনের নিরাপত্তা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। বন্দীদের সঙ্গে দেখা করতে কারাগার কর্তৃপ টাকা নিচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে পলাশবাড়ী উপজেলার একজন বলেন, গত ২৫ ফেব্রুয়ারি এক আত্মীয়ের সঙ্গে দেখা করতে তিনি কারাগারে যান। অনেক সময় অপোর পর এক কারারী ৫০ টাকা নিয়ে দেখা করার ব্যবস্থা করে দেন। তবে কারাধ্য বলেন, বন্দীদের সঙ্গে দেখা করতে গেলে কারও কোনো টাকা দেওয়া লাগে না। তবে তিনজন দর্শনার্থী বলেন, তাঁদের কাছে থেকেও ২০ থেকে ৫০ টাকা নেওয়া হয়েছে। বেশি টাকা দিলে কারাগারের দফতরে আলাদাভাবে সামনা-সামনিও দেখা করার সুযোগ পাওয়া যায়। এভাবে দেখা করতে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা নেওয়া হয়।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।