সংবাদ শিরোনামঃ

আন্তর্জাতিক চাপে সরকার ** গুমের সঙ্গে এই সরকার জড়িত ** যেমন কর্ম তেমন ফল ** শ্রমজীবী মানুষের কল্যাণে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে ** উৎপাদন খরচ কমলেও বাড়লো বিদ্যুতের দাম ** গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : বিএনপি ** প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে নজিরবিহীন বিক্ষোভ, উত্তাল মালয়েশিয়া ** দেশ আতঙ্কিত অথচ সরকার বলছে শান্তিপূর্ণ ** রাষ্ট্র ও সরকারকে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে ** অনুভূতির সাগরে কুরআনের দেশে ** গুম দিবসও গুম হয়ে গেলো! ** ছোটদের বন্ধু নজরুল ** বন্যায় সারাদেশে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি অপর্যাপ্ত সরকারি সাহায্য ** রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবির কর্মীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলা ** যশোরের শার্শায় বাণিজ্যিকভাবে বেদানা চাষ **

ঢাকা, শুক্রবার, ২০ ভাদ্র ১৪২২, ১৯ জিলকদ ১৪৩৬, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫

অধ্যাপক মিজানুর রহমান
মহান আল্লাহ তার যে বান্দাহকে পবিত্র হজের সৌভাগ্য দান করেছেন, সেই বান্দাহকে অবশ্যই আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতে হবে এবং এ বিশেষ সুযোগটিকে আল্লাহ তায়ালার এক অপার নিয়ামত মনে করতে হবে; মুখের ভাষায় এবং বাহ্যিক আমলে মনের এ অনুভূতির বহিঃপ্রকাশও থাকতে হবে।  হজের সফরের বিভিন্ন দোয়া মূলত সেই মহান সত্তার স্মরণে যিনি তাকে বাছাই করেছেন এবং এ ইবাদতের তৌফিক দিয়েছেন। এখানে হজের সফরের অতি মৌলিক কিছু দোয়া উল্লেখ করা হলো। দোয়াগুলোর ভাষা ও ভাবের সাথে যথার্থ মনোসংযোগের জন্য দোয়াগুলোর অর্থ বোঝাও কম জরুরী নয়।

ঘর হতে বের হয়ে যানবাহনে ওঠার দোয়া : ঘর হতে বের হয়ে যানবাহনে ওঠার সময় ১ বার বিসমিল্লাহ ( মহান আল্লাহর নামে শুরু করছি) ও আলহামদুলিল্লাহ ( সমস্ত প্রসংশা আল্লাহর) ও ৩ বার আল্লাহু আকবার ( আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ) বলতে হবে, এর পর পড়তে হবে-  সুবহা-নাল্লাযী সাখ্খারা লানা- হা-যা- ওয়ামা-কুন্না-লাহূ মুকরিনীন, ওয়া ইন্না- ইলা- রাব্বিনা- লামুনকলিবূন। -‘পবিত্রতা ঘোষণা করছি ঐ মহান প্রভুর, যিনি আমাদের জন্য এ বাহনকে আমাদের অধীনস্থ করে দিয়েছেন- আমরা কখনও একে আয়ত্তে আনতে পারতাম না। নিশ্চয়ই আমরা আমাদের প্রভুর নিকট ফিরে যাব।’

হজ ও উমরার নিয়ত : সাধারণত বাংলাদেশীরা তামাত্তু হজের নিয়ত করেন । তামাত্তু হজ হলো সেই হজ যে হজে হাজি প্রথমে ইহরাম বেধে উমরা করে হালাল (সাধারণ পোশাকে স্বাভাবিক জীবন) হয়ে যান এবং হজের প্রাক্কালে (৮ জিলহজ সকালে বা ৭ জিলহজ দিবাগত রাতে) পুনরায় ইহরাম বেধে হজের নিয়ত করে মিনায় চলে যান এবং হজের নির্ধারিত কাজগুলো ধারাবহিকভাবে সম্পাদন করেন।

উমরার নিয়ত : আল্লা-হুম্মা লাব্বাইকা উমরাতান।

হজ্বের নিয়ত : আল্লা-হুম্মা লাব্বাইকা হাজ্জান।

উল্লেখ্য একমাত্র উমরা ও হজের নিয়ত সশব্দে ও সরবে করা সুন্নত। 

হজের মৌলিক দোয়া-তালবিয়া : লাব্বাইকা আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা-শারীকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্ নি’অমাতা, লাকা ওয়াল মুলক, লা-শারীকালাক। -‘হে আল্লাহ আমি হাজির। আমি তোমার দরবারে হাজির আছি, তোমার কোনো শরীক নেই। এটা সত্য যে প্রসংশা ও শোকর পাবার অধিকারী তুমি। দান ও অনুগ্রহ করা তোমারই কাজ।  তোমায় প্রভুত্ব কর্তৃত্বে কেউ শরীক নেই।’

ইহরাম বাঁধার পর থেকে ১০ জিলহজ তারিখে প্রথম জুমরায় (বড় স্তম্ভে) পাথর মারা পর্যন্ত তালবিয়া পড়তে থাকতে হবে। প্রত্যেক নীচুতে নামার সময় এবং ওপরে ওঠার সময়ে, প্রত্যেক কাফেলার সাথে মিলিত হবার সময়, প্রত্যেক নামাজের পর এবং সকাল সন্ধ্যায় তালবিয়া পড়তে হবে।

জোরে জোরে তালবিয়া পড়া সুন্নাত। তালবিয়া পড়লে ৩ বার পড়তে হবে। ৩ বার পড়া মুস্তাহাব।

তালবিয়ার সময় কথা বলা মাকরূহ তবে সালামের জবাব দেয়া যায়। যে তালবিয়া পড়ছে তাকে সালাম করা মাকরূহ।

তালবিয়ার পর দরুদ পড়া মুস্তাহাব।

তালবিয়ার পর একটি বরকতময় দোয়া হলো- আল্লাহুম্মা ইন্নী আস আলুকা রিদওয়া-নাকা ওয়াল জান্নাতা ওয়া আঊযু বিরহমাতিকা মিনান নার। ‘হে আল্লাহ আমি তোমার কাছে তোমার সন্তুষ্টি ও জান্নাতের    প্রার্থী এবং জাহান্নাম থেকে তোমার রহমতের ছায়ায় আশ্রয় চাই।

মসজিদুল হারামে প্রবেশের দোয়া : বিসমিল্লাহি ওয়াস্ সালাতু ওয়াস্ সালামু ‘আলা রাসূলিল্লাহ, আউযুবিল্লাহিল আযীম ওয়া বিওয়াজহিহিল কারীম ওয়া সুলতা নিহিল ক্বাদীমি মিনাশ্ শায়তানির রাজীম- আল্লাহুম্মাফতাহ্লী আবওয়াবা রাহমাতিকা। ‘মহান আল্লাহর নামে প্রবেশ করছি, দরুদ ও সালাম রাসূল (সা.) এর প্রতি। মহান ও মহিয়ান আল্লাহ এবং তার মর্যাদাশীল সত্তা ও চিরন্তন কর্তৃত্বের আশ্রয় প্রার্থনা করছি বিতারিত শয়তান হতে। হে আল্লাহ! আপনার রহমতের দরওয়াজা আমার জন্য খুলে দিন।’

তাওয়াফ শুরুর দোয়া : বিসমিল্লাহি ওয়াল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ। হিযরে আসওয়াদ চুম্বন করে বা ভীরের কারণে তা সম্ভব না হলে হিযরে আসওয়াদ বরাবর রেখা থেকে এ দোয়া পড়ে ডানদিক থেকে তাওয়াফ শুরু করতে হয়। তাওয়াফের সময় আল্লাহর হামদ, সানা ও ইস্তিগফার পডুন। বিশেষ করে আরাফাতের ময়দানে পড়ার উদ্দেশ্যে শেখা দোয়াগুলোও এখানে আপনি পড়তে পারেন। তাওয়াফের গুরুত্ব সম্পর্কে নবী (সা.) বলেন, “বায়তুল্লাহর তাওয়াফ নামাজের মতোই এক ইবাদত। পার্থক্য শুধু এই যে, তাওয়াফে তোমরা কথা বলতে পার এবং নামাজে তার অনুমতি নেই। অতএব তাওয়াফের সময় কেউ কথা বলতে চাইলে মুখ থেকে যেন ভালো কথা  বের হয়।” (তিরমিজি, নাসায়ী)।

জমজমের পানি পানের দোয়া : আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকা ইলমান্ না-ফিয়া-, ওয়া রিযকাওয়া-সিয়া, ওয়া সিফাআম্ মিন কুল্লি দা-। ‘ আয় আল্লাহ আমি তোমার কাছে মঙ্গলকর এলেম চাই, প্রশস্ত রুজি চাই এবং প্রত্যেক রোগ থেকে মুক্তি চাই।’

সায়ীর দোয়া : সাফা পাহাড়ে আরোহনের পরে পড়তে হবে -ইন্নাস সাফা- ওয়াল মারওয়াতা মিন শাআ-ইরিল্লাহ।- ‘নিশ্চয়ই সাফা ও মারওয়া আল্লাহর নির্দেশনাবলীর অন্তর্ভূক্ত।’ এর পর সাফা থেকে মারওয়ার দিকে যেতে যেতে পড়তে হবে- রাব্বিগফির ওয়ারহাম ইন্নাকা আনতা আ‘আয্যুল আকরাম। ‘হে রব! আমাকে মা‘ফ কর এবং রহম কর। তুমি পরম পরাক্রমশালী ও মহান।’ এছাড়া আপনার জানা অন্যান্য দোয়াও আপনি সায়ীতে পড়তে পারেন।

আরাফাতের ময়দানে দোয়া : এখানে পড়ার জন্য বড় বড় দোয়া রয়েছে। যাদের সম্ভব সেগুলো রপ্ত করবেন। তবে ছোট্ট একটি (অতি পরিচিত) দোয়া নবী (সা.) বেশি করে করতে বলেছেন। তা হলো , রব্বানা আতিনা ফিদ্দুন্ইয়া হাসানাতাও ওয়া ফিল আখিরাতে হাসানাতাও ওয়াকিনা আযা বান নার।- ‘হে আমাদের রব! তুমি আমাদেরকে দুনিয়াতেও কল্যাণ দান কর এবং আখিরাতেও কল্যাণ দান কর এবং জাহান্নামের আগুন হতে রা কর।’

অন্যান্য দোয়া : তাওয়াফ ও সায়ীতে এবং অন্যান্য স্থানেও ওপরের দোয়াটি  করা যাবে। এছাড়া নিম্নোক্ত সহজ ও ছোট্ট দোয়া দু’টিও পড়া যাবে।

সুব্হা-নাল্লাাহি ওয়াল হামদুলিল্লাহি ওয়া লা-ইলাহা ইল্লাললাহু ওয়াল্লাহু আকবার ওয়া লা-হাওলা ওয়ালা- কুওয়াতা ইল্লা-বিল্লাহ।

লা-ইলাহা ইল্লাল্ লাহু ওয়াহ্ দাহূ লা-শারীকালাহু লাহুল মুলকু ওয়ালা হুল হামদু ওয়া হুয়া আলা- কুল্লি শাইয়িন কাদির। এছাড়া আপনার জানা সব দোয়া করা যাবে। যে কোনো কাজের শেষে দরুদ পড়তে হবে। তবে নামাজের দরুদ পাঠ সর্বোত্তম। দোয়া-দরুদ ইস্তিগফার পাঠ করে আল্লাহর কাছে রোনাজারি করে চোখের পানি ফেলতে হবে। হাদীস থেকে জানা যায় আরাফাতের দিনেই সর্বাধিক সংখ্যক মানুষকে নাজাত দেয়া হয়।

জুমরাতে (মিনায়) পাথর নিক্ষেপের দোয়া : বিসমিল্লাহি ওয়াাল্লাহু আকবার।

কুরবানির দোয়া : বিসমিল্লাহি ওয়াাল্লাহু আকবার আল্লাহুম্মা হাযা মিন্কা ওয়া লাকা। ‘আল্লাহর নামে কুরবানি করছি, আল্লাহ মহান, মহিয়ান। হে আল্লাহ! এটা তোমার তরফ হতে প্রাপ্ত, তোমারই উদ্দেশ্যে নিবেদিত।’ কুরবানির করার পূর্বে সূরা আনয়ামের এ আয়াতটিও পড়তে পারেন- ইন্নাস সালা-তি- ওয়া নুসুকি- ওয়া মাহ্ইয়া-ইয়া ওয়া মামা-তি লিল্লাহি রাব্বিল আ‘লামিন। ‘নিশ্চয়ই আমার নামাজ, আমার কুরবানি, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু- সারা জাহানের রব আল্লাহর জন্য।’

মসজিদে নববিতে প্রবেশের দোয়া ঃ মসজিদুল হারামে প্রবেশের ঐ একই দোয়া এখানেও পড়া যাবে। নতুন দোয়া মুখস্থ না করলেও চলবে। এমনকি সুন্দর অর্থবোধক ঐ দোয়াটি পৃথিবীর অন্যান্য মসজিদে প্রবেশের সময়ও আপনি পড়তে পারেন।

মসজিদে নববীতে দোয়া : এখানে সুনির্দিষ্ট কোনো দোয়া নাই। আপনার জানা দোয়া-দরুদ, ইস্তিগফার আবেগের সাথে পাঠ করুন। কায়মনোবাক্যে নিজের জন্য, পরিবারের জন্য ও সর্বসাধারণের জন্য দোয়া করুন। সম্ভব হলে ধরাবাহিকভাবে ৪০ ওয়াক্ত নামাজ বা-জামাত (জামাতের সাথে) এ মসজিদে আদায় করুন।

রাসূলুল্লাহ (সা.) এর রওজায় সালাম : দুনিয়া ও আখিরাতের পরম বন্ধু মহানবী (সা.) এর রওজায় হাজির হয়ে আদবের সাথে ভালোবাসা মিশ্রিত নম্র কণ্ঠে হৃদয় খুলে বলতে হবে- আস্সালামু আলাইকা ইয়া রাসূলুল্লাহ ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ। এ ছাড়া জানা থাকলে অন্য বড় বড় সালামও আপনি পেশ করতে পারেন। তবে শ্রদ্ধা-ভালোবাসা ও আবেগের আতিশয্যে সালামের কোনো বাক্যে আল্লাহর কোনো গুণ যেন রাসূল (সা.)-এর উপর আরোপ না হয়ে যায় সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে। তাছাড়া কবরের দেয়ালে চুম্বন দেয়া, কবরওয়ালার কাছে কিছু চাওয়া একেবারেই অনুচিত।

ছোট এ নিবন্ধে সাধারণের জন্য হজের অতি মৌলিক কিছু দোয়া উপস্থাপন করা হলো। দোয়াগুলোর যথার্থ উচ্চারণের জন্য প্রামাণ্য কোনো বই থেকে আরবি পরিভাষা সামনে রাখা ভালো। কারণ বাংলা ভাষায় আরবির সব উচ্চরণস্থল (মাখরাজ) ও দীর্ঘস্বর (মাদ) পূর্ণরূপে প্রকাশ করা যায় না। তবে এখানের দোয়াগুলোকে আপনি একটা Short Suggestion হিসাবে নিতে পারেন। আপনি আলেম হলে বা সামর্থ্যে কুলালে অনেক বেশি ও বড় বড় দোয়া রপ্ত করতে পারেন আর এটা অবশ্যই একটা বরকতময় কাজ। তবে ঐ দোয়াগুলোর অধিকাংশই মুস্তাহাব। উমরা এবং হজের ইহরাম বাঁধার পর একবার মাত্র তালবিয়া পড়া ফরজ। বেশি বলা  সুন্নত। এ সহজ সরল কথাটুকু অনেক সময়ই আমাদের বিজ্ঞ আলেম সমাজ খোলাসা করে বলেন না। আর এ কারণেই সাধারণ শিায় শিতি হাজি সাহেবরা হজের মৌলিক বিধি বিধান-যা লঙ্ঘিত হলে হজ নষ্ট হয়ে যেতে পারে- সেগুলোর চর্চা বাদ দিয়ে বড় বড় দোয়া মুখস্থে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। অনেকে বই  নিয়ে হেরেম শরীফে যান এবং বই দেখে দোয়া পড়ে তাওয়াফ  ও সায়ী করেন। এতে প্রচণ্ড ভীড়ে বই’র দিকে মনোযোগ থাকার কারণে অনেক সময় তারা নিজেকে সামলাতে ব্যর্থ হন। অনেকে একজন বিজ্ঞ লোকের মাধ্যমে দোয়া জোরে জোরে পড়ান এবং  তাঁরা তার সাথে সাথে তা উচ্চারণ করেন। মোহাক্কেক আলেমদের মতে এগুলো অনুচিত। দোয়াগুলোর মধ্যে যা সাধ্যে কুলায় তা অর্থসহ মুখস্থ করা দরকার। কিন্তু এর জন্য পেরেশান হবার দরকার নেই। আল্লাহর হামদ, সানা যা কিছু আগে থেকেই আপনার মুখস্থ আছে-তা সব কিছু আপনি পড়তে পারেন। সার কথা হলো আপনার মনটা খোদার দিকে রুজু হলো কিনা, দোয়া-দরুদ ইস্তিগফারে আপনার চোখ সিক্ত হলো কিনা- এটাই  আসল বিবেচ্য বিষয়। আল্লাহ-তায়ালা কেবল আপনার মুখের ভাষা নয়, মনের ভাষাও বোঝেন।                                                                                                                                 

লেখক : প্রাবন্ধিক, কলামিস্ট, নির্বাহী সদস্য, বরিশাল সংস্কৃতিকেন্দ্র্।                                                                                                                                

mizan.econ@gmail.com

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।