সংবাদ শিরোনামঃ

সমুদ্রে বাংলাদেশ পরাজিত হয়েছে ** গ্যুন্টার গ্রাসের কবিতা বিশ্বকে নাড়া দিয়েছে ** বিচারের নামে নির্যাতনের প্রতিবাদে জামায়াতের বিক্ষোভ ** সব কালো বিড়াল খুঁজে বের করতে হবে ** ১৭ এপ্রিল : স্বাধীন দেশের প্রথম সরকার গঠনের দিন ** সংবাদপত্রের পাতা থেকে ** উখিয়ায় ৩ শতাধিক চিংড়ি ঘের ভয়াবহ মড়কে আক্রান্ত ** আওয়ামী সন্ত্রাসীদের হাতে শিবির কর্মী মঞ্জু হত্যার প্রতিবাদে দেশব্যাপী বিােভ ** বড়াইগ্রামে রসুনের বিপুল ফলন ** শিবির কর্মী মঞ্জু হত্যার প্রতিবাদে বিােভ **

৭ বৈশাখ ১৪১৯, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৩৩, ২০ এপ্রিল ২০১২

মুহাম্মদ সিদ্দিক

জগদ্বিখ্যাত সমাজতন্ত্রী বুদ্ধিজীবী ভারতের এম এন রায় তাঁর “হিস্ট্রিক্যাল রোল অব ইসলাম”  গ্রন্থে মন্তব্য করেন, “ইসলামের প্রতি সমালোচনামুখর গীবনই খ্রিস্টান হোক আর মুসলিম, হোক না তাঁরা সমসাময়িক অথবা আধুনিক, সকল নির্ভরযোগ্য ঐতিহাসিকের পুরো সাক্ষ্য রেখে প্রমাণ করেছেন যে, ‘মুহাম্মদ সঙ্গে সঙ্গেই তার খ্রিস্টান প্রজাতের জীবন, বাণিজ্যিক স্বাধীনতা, সম্পত্তি ও মালামালের হিফাজত এবং ধর্মীয় উপাসনার প্রতি সহনশীলতার নিশ্চয়তা প্রদান করছেন।” অপরদিকে এক গালে চপেটাঘাত করলে অপর গাল এগিয়ে দাও’ নীতিতে বিশ্বাসীদের সম্বন্ধে খ্রিস্টান ঐতিহাসিক গীবনই জেরুজালেমে খ্রিস্টানদের হাতে ক্রুসেডে হত্যার ব্যাপারে বলেছেন, “তরবারির মুখে সত্তর হাজার মুসলমানকে হত্যা করার এবং নির্দোষ ইহুদীদের তাদের ধর্মশালায় পুড়িয়ে মারার পরও তাদের কাছে অসংখ্য বন্দি ছিল। যাদেরকে তাদের ধর্মশালায় পুড়িয়ে মারার পরও তাদের কাছে অসংখ্য বন্দী ছিল, যাদেরকে স্বার্থজনিত কারণে কিংবা কান্তির জন্য অব্যাহতি দেয়া হয়েছিল। (সূত্র : গীবনের “ইসলাম টুডে”)।

ঐতিহাসিক স্টানলি লেনপুল লেখেন :

“ডযবহ বি ৎবসবসনবৎ ঃযধঃ ঃড় ঃযব ঃবহঃয পবহঃঁৎু. যিবহ ড়ঁৎ ংধীড়হ ধহপবংঃড়ৎং ফবিষঃ রহ ড়িড়ফবহ যড়াবষং ধহফ ঃৎড়ফ ঁঢ়ড়হ ফরৎঃু ংঃৎধ,ি যিবহ ড়ঁৎ ষধহমঁধমব ধিং ঁহভড়ৎসবফ ধহফ ংঁপয ধপপড়সঢ়ষরংযসবহঃঃং ধং ৎবধফরহম ধহফ ৎিরঃরহম বিৎব ধষসড়ংঃ পড়হভরহবফ ঃড় ধ ভবি সড়হশং. ডব পধহ ঃড় ংড়সব বীঃবহঃ ৎবধষরংব ঃযব বীঃৎধ-ড়ৎফরহধৎু পরারষরুধঃরড়হ ড়ভ ঃযব সড়ড়ৎং (গঁংষরসং) অষষ ঊঁৎড়ঢ়ব ধিং ঃযবহ ঢ়ষঁহমবফ রহ নধৎনধৎরপ রমহড়ৎধহপব ধহফ ংধাধমব সধহহবৎং.

(অনুবাদ : দশম শতাব্দীর কথা, যখন আমাদের অর্থাৎ বৃটিশদের স্যাক্সন উপজাতির পূর্ব-পুরুষরা কাঠের কুঠুরীতে বাস করতো, ময়লা খড়ের উপর বিশ্রাম করতো, যখন আমাদের ভাষা ছিল অসংবদ্ধ এবং পড়াশোনা শুধু কয়েকজন মঠবাসী পাদ্রীর মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল, তখন আমরা মুর-মুসলিম সভ্যতার অসামান্য বিকাশ সম্পর্কে ধারণা করতে পারি, তখন সমস্ত ইউরোপ বর্বর অজ্ঞতায় ও বুনো ব্যবহারে নিমজ্জিত ছিল।”

ঐতিহাসিক স্টানলি লেনপুল আরো লেখেন, “ইবধঁঃরভঁষ ধং বিৎব ঃযব ঢ়ধষধপবং ধহফ মধৎফবহং ড়ভ ঈড়ৎফড়াধ যবৎ পষধরসং ঃড় ধফসরৎধঃরড়হং রহ যরমযবৎ সধঃঃবৎং বিৎব হড় ষবংং ংঃৎড়হম, ঃযব সরহফ ধিং ধং ষড়াবষু ধং নড়ফু. ঐবৎ ঢ়ৎড়ভবংংড়ৎং ধহফ ঃবধপযবৎং সধফব যবৎ ঃযব পবহঃৎব ড়ভ ঊঁৎড়ঢ়বধহ পঁষঃঁৎব. ঝঃঁফবহঃং ড়িঁষফ পড়সব ভৎড়স ধষষ ঢ়ধৎঃং ড়ভ ঊঁৎড়ঢ়ব ঃড় ংঃঁফু ঁহফবৎ যবৎ ভধসড়ঁং ফড়পঃড়ৎং ধহফ বাবহ ঃযব হঁহ ঐৎড়ংহর ঃযব ভধৎ ধধিু রহ যবৎ ঝধীড়হ পড়হাবহঃ ড়ভ এড়ঁফবৎ ংযবরস, ডযবহ ংযব ঃড়ষফ ড়ভ ঃযব সধৎঃুৎফড়স ড়ভ ংঃ. ঊঁষড়মরঁং, পড়ঁষফ হড়ঃ ৎবভৎধরহ ভৎড়স ংরহমরহম ঢ়ৎধরংবং ড়ভ ঈড়ৎফড়াধ ঃযব নৎরমযঃবংঃ ংঢ়ষবহফড়ৎ ড়ভ ঃযব ড়িৎষফ” (অনুবাদ : কর্ডোভার প্রাসাদ এবং বাগানগুলো এত সুন্দর ছিল যে, প্রশংসার ব্যাপারে গর্ব করার মতো অধিকার তাদের কম ছিল না। মনটাও ছিল দেহের মতো সুন্দর। তার অধ্যাপক ও শিক্ষকরা একে ইউরোপের কৃষ্টির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করেছিলেন, ইউরোপের সকল অংশের ছাত্ররা (কর্ডোভার) শিক্ষকদের অধীনে পড়তে আসতো। এমন কি সুদূর গোদার সেইমের স্যাক্সন গীর্জার সন্ন্যাসিনী হ্রসনি সেন্ট উইলোজিয়াস-এর আত্মত্যাগ সম্পর্কে বলতে গিয়েও কর্ডোভাকে ‘পৃথিবীর উজ্জ্বল সৌন্দর্য’ বলে অভিহিত করতে ভোলেননি।)।

কবি ইকবাল স্পেনে মুসলিম সভ্যতার নিদর্শন দেখতে গিয়েছিলেন। এ সম্পর্কে যা জানা গেছে তা তাৎপর্যপূর্ণ।

ড. আবু সাঈদ নুরদ্দীন লিখেছেন : ইকবাল প্যারিস থেকে স্পেন সফরে বের হন। উক্ত সফর প্রায় তিন সপ্তাহ স্থায়ী হয়। ড. জাভিদ ইকবালের বর্ণনানুযায়ী, ইকবাল ৫ অথবা ৬ জানুয়ারি, ১৯৩৩ সালে স্পেনের মাদ্রিদ পৌঁছেন। সফর শেষ করে ২৬ জানুয়ারি, ১৯৩৩ সালে প্যারিস প্রত্যাবর্তন করেন। মাদ্রিদে ইকবালের সঙ্গে একটি মেয়ে ছিল। সে প্রাইভেট সেক্রেটারি বা দোভাষীর দায়িত্ব পালন করতো।

মাদ্রিদে ইকবালের মেজবান ছিলেন প্রফেসর আসীন পিলাকিউস। তিনি দান্তের ‘ডিভাইনা কমেডির’ এবং ‘ইসলাম’ শীর্ষক একটি গ্রন্থ রচনা করেছিলেন। লন্ডনে অবস্থান কালেই ইকবালকে মাদ্রিদ গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে লেকচার দেয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়ে ছিলেন। মাদ্রিদ পৌঁছার পর ইকবালের স্পেনের শিক্ষামন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ হয়। সেখানে কয়েকদিন অবস্থানের পর তিনি স্পেনের অন্যত্র যান।

কর্ডোভা মসজিদ পরিদর্শন : স্পেনে ইকবাল কর্ডোভা, গ্রানাডা, সেডিল এবং তালিতলা ভ্রমণ করেন। মাদিনাত্বয যাহরা নগরীর পুরনো ধ্বংসাবশেষ দেখেন। এর মহলটি প্রথম আব্দুর রহমান তার প্রিয়তমা স্ত্রী যাহরার জন্য বহু টাকা ব্যয় করে অতিযতেœ একটি পাহাড়ের উপর নির্মাণ করেছিলেন। সে এমারতটি বাহ্যিক দৃষ্টি অতিক্রম করে মনের গভীরে নেমে যায়, তা হলো সুপ্রসিদ্ধ মসজিদ। এটি কর্ডোভার মসজিদ নামে পরিচিত। ইকবাল মসজিদে প্রবেশ করে প্রথমে দুখুলুল মসজিদের দু’রাকাআত নফল নামাজ আদায় করেন। এর একটি আলোকচিত্র বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় ও বই-পুস্তকে  ছাপা হয়। জাভিদ ইকবাল তাঁর গ্রন্থ যিন্দারোদে মন্তব্য করেন : খুব সম্ভব, ইকবালই প্রথম মুসলমান, যিনি মসজিদে কর্ডোভাকে গীর্জায় রূপান্তরিত করার শত শত বছর পর জানুয়ারি, ১৯৩৩ সালে প্রথমবারের মতো দু’রাকাআত নফল নামাজ আদায় করেন (যিন্দারোদ, ৩য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫০০)। ইকবাল লাহোর প্রত্যাবর্তনের পর মসজিদে কর্ডোভা সম্পর্কে বন্ধু-বান্ধবদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন :

‘‘আমার মতে, তার চেয়ে অধিক সৌন্দর্যখচিত ও জমকালো মসজিদ (তৎকালে) পৃথিবীর বুকে নির্মিত হয়নি। খ্রিস্টানরা কর্ডোভাকে করায়ত্ত করার পর ঐ মসজিদের স্থানে স্থানে ছোট ছোট গীর্জা নির্মাণ করে ফেলেছিল, যা এখন পরিষ্কার করে মসজিদটিকে আসলরূপে নিয়ে আসার বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হচ্ছে। আমি প্রতœà¦¤à¦¤à§à¦¤à§à¦¬ বিভাগের পরিচালককে সঙ্গে নিয়ে যাই এবং বিশেষ অনুমতি নিয়ে মসজিদে নামাজ আদায় করি। কর্ডোভার খ্রিস্টানদের আধিপত্যের প্রায় সাড়ে চারশ’ বছর পর উক্ত মসজিদে এটাই প্রথম নামাজ ছিল। যিন্দারোদ, ৩য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫০১)। আব্দুর রশীদ তারেকের সাথে আলাপ প্রসঙ্গে স্পেনের মুসলমানদের ঐতিহাসিক ৫টি গুরুত্বপূর্ণ ইমারতের উল্লেখ করে ইকবাল বলেন :

“আমি স্পেনের মুসলমানদের ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো পরিদর্শন করেছি। মসজিদে কর্ডোভার, যার চত্বরে শত শত বছর ধরে কোনো আজান ধ্বনি উচ্চারিত হয়নি, কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে নামাজ আদায় করি। সেজদায় গিয়ে খোদার দরবারে কান্নাকাটি করি : হে আল্লাহ! এটা সেই স্থান, যেখানে মুসলমানরা শত শত বছর ধরে রাজত্ব করেছে, বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করেছে এবং ইউরোপকে জ্ঞান-বিজ্ঞান শিখিয়েছে, যাদের প্রতাপে সিংহের বুক কাঁপতো আর যাদের অনুকম্পার বোঝা আজো সমগ্র ফিরিঙ্গিস্তান বহন করে চলছে, আজ আমি সেই জাতিরই একজন মানুষ, তাদেরই নির্মিত মসজিদে ভিন্ন জাতির অনুমতি নিয়ে নামাজ আদায় করছি।” (যিন্দারোদ, ৩য় খণ্ড. পৃষ্ঠা ৫০২)।

ইকবাল “বালে জিবরীল”-এ দু’আ শিরোনামে সন্নিবেশিত সুদীর্ঘ কবিতাটি মসজিদে কর্ডোভায় বসেই রচনা করেন। একটি চরণ :

এটাই হলো আমার নামাজ, এটাই আমার ওজু

আমার কান্নাসমূহে রয়েছে আমার হৃদয়ের লহু (কুল্লিয়াতে ইকবাল- উর্দু, বালে জিবরীল, পৃষ্ঠা                                      ৯৩)

ইকবাল স্পেনে মুসলিম স্থাপত্য শিল্পের যেসব নিদর্শন দেখেন, সে সম্পর্কে অনেকের কাছেই তাঁর কবি মনের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। শেখ মুহাম্মদ একরামের নামে ২৭ মার্চ, ১৯৩৩ সালে পাঠানো এক পত্রে লিখেছেন :

“আমি স্পেন ভ্রমণে অত্যন্ত তৃপ্তি লাভ করেছি। সেখানে অন্যান্য কবিতা ছাড়াও মসজিদে কর্ডোভার ওপর একটি সুদীর্ঘ কবিতা রচনা করি। আল-হামরা প্রাসাদ আমার মনে বিশেষ রেখাপাত করেনি। কিন্তু মসজিদে কর্ডোভার জিয়ারত আমাকে ভাবাবেগের  এমন শীর্ষে পৌঁছিয়ে à¦¦à§‡à¦¯à¦¼Ñ à¦¯à¦¾à¦° পূর্বে কখনো সৌভাগ্য হয়নি।” ইকবাল নামা, শেখ আতাউল্লাহ, ২য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ৩২১-৩২২), যিন্দারোদ, ৩য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ৩০৩)।

প্রফেসর হামীদ আহমদ খান লেখেন : ইকবাল ইসলামী স্থাপত্য শিল্পের শক্তি ও ভিত্তির কথা উল্লেখ করতে গিয়ে মসজিদে কর্ডোভা সম্পর্কে বলেন :

“স্পেনের কোনো কোনো অট্টালিকায় ইসলামী স্থাপত্য শিল্পের বিশেষ নমুনা পরিলক্ষিত হয়। কিন্তু, ধীরে ধীরে যখন জাতীয় জীবনের উত্তাপ-উদ্দীপনা নিস্তেজ হতে থাকে, স্থাপত্যের ইসলামী ধারায়ও দুর্বলতা আসতে থাকে। সেখানকার তিনটি অট্টালিকার মধ্যে আমার কাছে বিশেষ পার্থক্য পরিলক্ষিত হয় কাসরে যাহরা। মনে হয়, দানবদের কীর্তি, মসজিদে কর্ডোভা সভ্য দানবদের, কিন্তু আলহামরা শুধু মানবের। আমি আল-হামরার ইমারতগুলোতে ঘুরে বেড়াই। যে দিকেই দৃষ্টি যেত, প্রাচীরের গায়ে ‘হুয়াল গালেব’ বা ‘তিনিই জয়ী’ ক্যালিগ্রাফি চোখে পড়তো। আমি মনে মনে বলি, “এখানে তো সর্বত্র খোদাই খোদা আধিপত্য বিস্তার করে আছেন। কোথাও মানব দৃষ্টিগোচর হলে পরের কথা ছিল।” (মালফুযাতে ইকবাল, ড. আবুললায়স সিদ্দিকী, পৃষ্ঠা ১৫৭-১৫৮); যিন্দারোদ, ৩য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ৩০৩)।

ইকবাল ২৪ জানুয়ারি ১৯৩৩ সালে মাদ্রিদ ইউনিভার্সিটির নতুন ভবনে “স্পেন ও ইসলামের দর্শন” শিরোনামে লেকচার প্রদান করেন। প্রফেসর পিলাকিউস সভাপতিত্ব করেন। তিনিই সভায় ইকবালের পরিচয় পেশ করেন।

আর তিন সপ্তাহকাল স্পেন সফর শেষে ইকবাল ২৬ জানুয়ারি, ১৯৩৩ সালে প্যারিস প্রত্যাবর্তন করেন। প্রোগ্রাম অনুসারে ১০ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৩ সালে সামুদ্রিক জাহাজযোগে স্বদেশের উদ্দেশে রওনা হন। ২২ ফেব্রুয়ারি বোম্বে অবতরণ করেন।”

(সূত্র : ড. আবু সাঈদ নূর উদ্দীনের ‘মহাকবি ইকবাল’, পৃষ্ঠা ১৫৯-১৬১)।

লেখক : গবেষক ও সাংবাদিক

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।