সংবাদ শিরোনামঃ

মার্কিন-ভারত প্রক্সি-যুদ্ধ! ** জামায়াতের মিছিলে পুলিশের গুলি ** শাহবাগের কথায় রায় দেয়া হলে ট্রাইব্যুনালের আর প্রয়োজন কি? ** রাজনৈতিক অপশক্তি প্রতিরোধে মানুষ চায় বিরোধী দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন ** ফ্যাসিবাদকে সহায়তা দিয়ে দেশে গণতন্ত্রের বিকাশ সম্ভব নয় ** কন্যা পররাষ্ট্রনীতিতে পিতার পথ পরিত্যাগ করেছেন ** ট্রাইব্যুনাল বাতিল করে জাতীয় নেতৃবৃন্দের মুক্তি দাবি ** তালায় কপোতা খনন প্রকল্পের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত **

ঢাকা, শুক্রবার, ৩ ফাল্গুন ১৪১৯, ৪ রবিউস সানি ১৪৩৪, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩

জোট নেতাদের বক্তব্য : আমরা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনেই আছি
॥ আকন আবদুল মান্নান॥
বিরোধী দলগুলোর ওপর অব্যাহত হামলা-মামলা, নিপীড়ন-নির্যাতন, খুন-খারাবি, গুম, দেশজুড়ে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় নৈরাজ্য সৃষ্টি, নিয়ন্ত্রণহীন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বার বার বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির নামে অবাধ লুটপাট, জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি, সোনালী ব্যাংক-হলমার্ক, ডেসটিনি, শেয়ার মার্কেট, পদ্মা সেতুসহ দুনিয়া কাঁপানো কেলেঙ্কারিতে অর্থনৈতিক অবস্থায় ধস, সর্বোপরি নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায়ে দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের কোনোই বিকল্প নেই বলে মনে করছেন রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক বিশ্লেষকসহ সাধারণ মানুষ। তারা বলছেন, বিরোধী দলগুলো এককভাবে আন্দোলন সংগ্রাম করে শুধুই সময়ক্ষেপণ করে নিজেদের ক্ষতি করছে। সরকারের অন্যায় অত্যাচার ও দুষ্কর্মের বিরুদ্ধে শক্ত জবাব দিতে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন ছাড়া আর কোনো রাস্তা নেই।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত মহাব্যবস্থাপক এন এম হাওলাদার বলেছেন, আওয়ামী লীগ যেসব কথা বলে আর প্রতিশ্রুতি দিয়ে সরকারে এসেছে তার কোনো কিছুই রাখেনি। আমরা  যারা সাধারণ মানুষ আওয়ামী লীগ নেতাদের কথায় বিশ্বাস করে খুব বেশি আশাবাদি হয়েই তাদেরকে ভোট দিয়েছিলাম। কিন্তু ক্ষমতার নাগাল পেয়ে তার সবকিছুই সরকার বেমালুম ভুলে গেছে। জনগণের জন্য, রাষ্ট্রের জন্য কল্যাণকর  কিছু করা দরকার, সরকার সম্ভবত তা স্মরণেই রাখেনি। আর এখনতো করার সময়ই নেই। আর বিরোধী দলগুলোও জনগণের চাওয়া পাওয়া আকাক্সাকে যথাযথ মূল্যায়ন করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ তথা আন্দোলন সংগ্রাম গড়ে তুলতে পারেনি। আওয়ামী লীগ বিরোধী দলে থাকাবস্থায় আমরাতো তাদের আন্দোলনও দেখেছি। সে তুলনায় ১৮ দলীয় জোটের সরকার বিরোধী আন্দোলন ধর্তব্যের পর্যায়ে পড়ে না। এ কথা স্বীকার করতেই হবে, রাষ্ট্র পরিচালনায় দক্ষতার পরিচয় দিতে না পারলেও আন্দোলন সংগ্রামে আওয়ামী লীগের ধারে কাছেও নেই বিরোধী দল। বিগত চার বছরে সরকার অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু সৃষ্টি করে বিরোধী দলগুলোর হাতে তুলে দিলেও কিন্তু একটা ইস্যুকেও তারা কাজে লাগাতে পারেনি। বিগত চার বছরে তাদের আন্দোলন সংগ্রাম দেখে মনে হয়েছে, একেবারেই দায়সারা গোছের যেন না করলেই নয়। বক্তব্য বিবৃতি টক শো আর সেমিনার ছাড়া তেমন জোরালো কোনো আন্দোলন ছিল না। তবে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ইনডিভিজ্যুয়ালি হরতাল, বিক্ষোভ-সমাবেশসহ যেসব কর্মসূচি পালন করেছে তা যদি ১৮ দল জোটগতভাবে করতো তাহলেও তারা কাক্সিত লক্ষ্য অর্জনে অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারত। বিরোধী দলগুলো কেন ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে যেতে পারছে না তা বোধগম্য নয়। তবে এতে কিন্তু সাধারণ মানুষ হতাশ।

ব্যবসায়ী গোলাম মোস্তফা বলেন, সাধারণ জনগণের আশা আকক্সার প্রতিফলন ঘটছে না সরকার বিরোধী আন্দোলনে। আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্ব বলেছিলেন, ক্ষমতায় গেলে ইসলাম এবং ধর্মের বিরুদ্ধে যায় এমন কোনো কাজ তারা করবে না। কিন্তু ক্ষমতাসীন হয়ে প্রথমেই তারা বোরকা, ওয়াজ নসিহত, তাফসির মাহফিলসহ ধর্মীয় কর্মকাণ্ডের ওপর আঘাত হানে। এতে সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। কিন্তু এসব গণঅসন্তোষ কাজে লাগাতে পারেনি বিরোধী দল। তাদের গতানুগতিক আন্দোলনে সারা জাগাতে পারেনি। দ্রব্যমূল্যসহ নানান কারণে সাধারণ মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। সরকারের জুলুম নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে তারা এখন প্রতিবাদ জানাতে চায়। বিরোধী দলগুলোর উচিত গণমানুষের আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটে এমন আন্দোলন গড়ে তোলা। আর তা কেবল ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনেই সম্ভব। এককভাবে আন্দোলন করে কিছু হবে না।

এ প্রসঙ্গে বিএনপি ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক ও দলের ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকা বলেন, আমরা তো ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনেই আছি। তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক আন্দোলনের একটা নিয়মনীতি থাকে, একটা ধারা থাকে। নিয়ম বহির্ভূত আন্দোলন সংগ্রামের নামে জ্বালাও পোড়াও ভাঙচুর করে, জানমালের ক্ষয়ক্ষতি করে হয়তো সাময়িক সুবিধা পাওয়া যেতে পারে। কিন্তু তাতে জন সমর্থন থাকে না। বিএনপি একটি গণতান্ত্রিক রজনৈতিক দল। গণতন্ত্র যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, বাধাগ্রস্ত না হয় সেসব মনে রেখেই আমাদেরকে কর্মসূচি দিতে হয়। রাষ্ট্র যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, দেশের মানুষ যাতে কষ্ট না পায়, দেশের সম্পদ যাতে নষ্ট না হয় আমরা সেদিকে লক্ষ্য রেখেই কর্মসূচি দিয়ে থাকি। কৌশলগত কারণেই আমরা আপাতত কঠোর কর্মসূচিতে যাচ্ছি না। কিন্তু জনগণতো কঠোর আন্দোলন চায়। এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, জনগণ তো কত কিছুই চায়। কালকেই একটা কিছু হয়ে যাক। সরকারের পতন হোক। কিন্তু জনগণ চাইলেই তো আর পতন হয় না। আমরাও কিন্তু পাঁচ বছরের আগে ক্ষমতা থেকে যাইনি। আর জনগণ চাইবেই বা না কেন। জনগণের পিঠতো দেয়ালে ঠেকে গেছে। দ্রব্যমূল্যের কষাঘাতে জর্জরিত মানুষ এখন দিশেহারা। আকাশছোঁয়া জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি আর বিদ্যুৎ বিলের চাপ পড়ছে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে। মানুষের আয় বাড়েনি, ব্যয় বেড়েছে বহুগুণ। ক্রয় ক্ষমতা বাড়েনি। এসব কারণেই মানুষ এখন দ্রুতই পরিবর্তন চাইছে। কিন্তু আন্দোলনের একটা গতিধারা থাকে। আমরা সে গতিতেই এগুচ্ছি। আগামী দিনে ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে নামার জন্য ১৮ দল তৈরি হচ্ছে, শক্তি সঞ্চয় করছে। সময় হলেই সবকিছু স্পষ্ট হয়ে যাবে।

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা সাংবাদিক শওকত মাহমুদ বলেন, বিরোধী দলগুলোতো ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনেই আছে। কেউ যদি মনে করেন তারা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে নেই সেটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। সরকারের দমন নীতির প্রতিবাদে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের বিকল্প নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, সাধারণ মানুষের জীবনে এখন নাভিশ্বাস উঠেছে। খেটে খাওয়া মানুষের জীবন যেমন কঠিন হয়ে উঠেছে তেমনি অন্যান্য পেশার মানুষও ভালো নেই। মানুষ চাচ্ছে আশু পরিবর্তন। সে লক্ষ্যেই বিরোধী দলগুলো সর্বাত্মক আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

বিএনপি চেয়ারপার্সনের আরেক উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন, জোটের নিজস্ব কর্মসূচিই ১৮ দলের কর্মসূচি। কোনো দল হয়তো ইনডিভিজ্যুয়াল সমর্থন দিচ্ছে সেটা সময়ের প্রয়োজনে। কিন্তু নন পার্টি কেয়ারটেকার ইস্যুতে জোট এক মঞ্চে থেকেই আন্দোলন করছে। তবে ক্ষেত্রবিশেষে জোটের কোনো শরীক দলের ইনডিভিজ্যুয়াল কর্মসূচিতে বিএনপি নৈতিক সমর্থন দিচ্ছে। আন্দোলনকে বেগবান করার জন্য নৈতিক সমর্থন যথেষ্ঠ কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে ডা. জাহিদ বলেন, না যথেষ্ঠ নয়। তবে জনগণের স্বার্থ জড়িত এমন কর্মসূচিতে নীতিগত কারণেই বিএনপি সমর্থন দিয়ে থাকে। যেমন জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে বামদল আহুত হরতালে বিএনপি নৈতিক সমর্থন জানিয়েছিল। বিএনপি যে কোনো ভালো কাজেই সমর্থন দিয়ে থাকে। ১৮ দলীয় জোটের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন সম্পর্কে তিনি আরো বলেন, জনগণের চাহিদার প্রতি লক্ষ্য রেখেই বিএনপির রাজনীতি পরিচালিত হয়। জনগণ চাইছে সরকারের বিরুদ্ধে এখনই দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা হোক। আগামীতে তাই করা হবে। এ জন্য ১৮ দলীয় জোট তৈরি হচ্ছে। আগামী দিনের কর্মপরিকল্পনা ঠিক করা হচ্ছে।

এ বিষয়ে ১৮ দলীয় জোটের অন্যতম শরীক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট জসীম উদ্দিন সরকার বলেন, ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন হচ্ছে না তা কিন্তু নয়। একটু লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, এরই মধ্যে ১৮ দলীয় জোটের ব্যানারে হরতাল, বিক্ষোভসহ অনেক কর্মসূচি পালিত হয়েছে।

১৮ দলীয় জোটের অন্যতম শীর্ষ নেতা শফিউল আলম প্রধান বলেন, ১৮ দলীয় জোট হচ্ছে জনগণের আশা আকাক্সার প্রতিফলন। জনগণকে রাজনীতির মূল ¯à§à¦°à¦¾à§‡à¦¤à§‡ নিয়ে যাওয়ার জন্যই এ জোট। আর তাতে স্বাভাবিক গতি যাতে ব্যাহত না হয় সেদিকে লক্ষ্য রেখেই জোটের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এই মুহূর্তে জনগণের আশা আকাঙ্খা হচ্ছে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। ১৮ দলীয় জোট সে লক্ষ্য অর্জনেই আন্দোলন করছে। জনগণ এদেশে আর প্রহসনের নির্বাচন চায় না বলেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নির্বাচন দিতে সরকারকে বাধ্য করা হবে। আর এ কারণেই আমরা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন নিয়ে মাঠে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছি। কেননা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই। জনগণও চায় আমরা একসাথে সরকারের দমননীতির বিরুদ্ধে মাঠে নামি। আমরাও চাই বলেই ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন নিয়ে মাঠে আছি। 

জোটের আরেক শীর্ষ নেতা ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী বলেন, আমাদের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন নিয়ে যারা প্রশ্ন তোলেন তাদের ধারণা ঠিক নয়। সরকারের জুলুম নির্যাতন, ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক নারী নীতি প্রণয়ন, সংবিধান থেকে আল্লাহর নাম মুছে ফেলাসহ ১৮ দলীয় জোট কেয়ারটেকার সরকারের দাবিতে ঐক্যবদ্ধভাবেই আন্দোলন করছে। তবে এই ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের বাইরেও জোটের যে কোনো দলের নিজস্ব আদর্শভিত্তিক কর্মসূচি থাকতে পারে। কোনো দল তাদের নিজস্ব প্রয়োজনে সেসব কর্মসূচি পলন করতেই পারে। তাই বলে এ নিয়ে প্রশ্ন তোলা ঠিক না। আমরা চার দলীয় জোট গঠন করেছিলাম। সময়ের প্রয়োজনে সে জোট সম্প্রসারিত করে ১৮ দলীয় জোট করা হয়েছে। আবার ১৮ দলের প্রত্যেকেরই নিজস্ব চিন্তা চেতনা, লক্ষ্য উদ্দেশ্য আদর্শ আছে। নিজস্ব গঠনতন্ত্র আছে। সে অনুযায়ী দল পরিচালিত হয়ে থাকে। কিন্তু কেয়ারটেকার সরকারের দাবিতে আমাদের অবস্থান অভিন্ন একেবারেই স্পষ্ট ও পরিষ্কার। আর কেয়াটেকার সরকার পুনর্বহালের দাবিতে আমরা ঐক্যবদ্ধ অবস্থানেই আছি। আগামীতে এ আন্দোলন আরো তীব্রতর করা হবে।

১৮ দলীয় জোটের অন্যতম শরীক দল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, আন্দোলন প্রশ্নে জোটের শরীক দলগুলোর মধ্যে আন্তরিকতার কোনো ঘাটতি নেই, সবারই আন্তরিকতা আছে। তত্ত্ববধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠায় আন্দোলনের প্রস্তুতিও আছে। কিছুদিনের মধ্যে ১৮ দলীয় জোট মাঠে নামবে। আশা করছি বছরের মাঝামাঝি আমরা আমাদের দাবি আদায়ে সফল হবো।

বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভূইয়া বলেন, মার্চের পর আমরা তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলবো। তত্ত্ববধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবি এখন জনগণের প্রাণের দাবি। আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে জনগণের সেই আশা আকাক্সা পূরণে ব্যর্থ হলে যা হবার তাই হবে। জনগণ এখন নানান দিক দিয়ে ত্যক্ত বিরক্ত। সরকারের লাগামহীন দুর্নীতি, অনিয়ম, লুটপাটের কারণে দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্দ্ধগতি, দফায় দফায় বিদ্যুত ও জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধিতে মানুষের জীবন বড় কঠিন হয়ে উঠছে। মানুষ  এ থেকে এখন মুক্তি চায়। গণমানুষের সেই মুক্তির জন্যই আমরা আন্দোলন করছি।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।