সংবাদ শিরোনামঃ

সরকারের থামা উচিত ** শাহবাগ চক্রান্তের মুখোশ উন্মোচিত হত্যার জন্য আইন সংশোধন ** দেশব্যাপী হরতাল পালিত ** জনগণের দাবি : ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন ** শাহবাগ চত্বরে ভাটা ** মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষায় কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে ** শাহবাগ নাটক : শেষ না হতেই শেষ! ** জামায়াতের ডাকে দেশব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক হরতাল পালিত ** যশোরে ১০ মাসে ১০৭ জন খুন ** ইসলাম ও নবী (সা.) কে অবমাননা করে ব্লগে রাজীবের কুরুচিপূর্ণ লেখা : বিভিন্ন সাইটে মারাত্মক প্রতিক্রিয়া ** সারাদেশে পুলিশ-র্যারের নির্বিচার গুলি : কক্সবাজারে ৪ জন নিহত ** ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপট **

ঢাকা, শুক্রবার, ১০ ফাল্গুন ১৪১৯, ১১ রবিউস সানি ১৪৩৪, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩

সোনার বাংলা রিপোর্ট : বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর ভাষা সৈনিক অধ্যাপক গোলাম আযমের মামলায় সরকার পরে দ্বিতীয় দিনের মতো আর্গুমেন্ট হয়েছে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সোমবার। হরতালের মধ্যেই অধ্যাপক গোলাম আযমের মূল আইনজীবীদের অনুপস্থিতিতে সকাল-বিকেল দুই বেলা আর্গুমেন্ট করেছেন প্রসিকিউটর জিয়াদ আল মালুম ও সুলতান মাহমুদ সীমন। আর্গুমেন্টের এক পর্যায়ে ট্রাইব্যুনালের বিচারকের সাথে উত্তপ্ত বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন জিয়াদ আল মালুম। শারীরিক অসুস্থতার জন্য অধ্যাপক গোলাম আযমকেও আনা হয়নি ট্রাইব্যুনালে। ফলে অনেকটা ফাঁকা মাঠে একতরফা যুক্তি-তর্ক পেশ করেছে প্রসিকিউশন। অধ্যাপক গোলাম আযমের পে দু’জন জুনিয়র আইনজীবী অনিবার্য কারণবশত সিনিয়র আইনজীবীরা কোর্টে আসতে না পারায় গত সোমবারে জন্য মামলার কার্যক্রম মুলতবি রাখার আবেদন জানান। তবে তাদের আবেদন গ্রহণ করেননি ট্রাইব্যুনাল। সকাল-বিকেল চলে একতরফা শুনানি।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবিরের নেতৃত্বে অপর দুই সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও বিচারপতি আনোয়ারুল হক গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সোমবার সকালে এজলাসে বসার পর তরুণ আইনজীবী আসাদ উদ্দিন অধ্যাপক গোলাম আযমের মামলা মুলতবি রাখার আবেদন জানান। তিনি বলেন, উদ্ভূত রাজনৈতিক পরিস্থিতি তথা অনিবার্য কারণবশত সিনিয়র আইনজীবীরা আসতে পারেননি। এই মামলার মূল ট্রায়াল ল’ ইয়ার মিজানুল ইসলাম গাড়ি ছাড়া চলতে পারেন না। কিন্তু শহরে প্রাইভেট গাড়ি চলছে না। অন্যান্য সিনিয়র আইনজীবীরাও একই কারণে আসতে পারেননি। আমি মিজানুল ইসলামের প্রতিনিধি হিসেবে এসেছি আদালতে এই কথাই বলার জন্য। বিচারকরা বলেন, আজ তো প্রসিকিউশনের আর্গুমেন্ট। ডিফেন্সের শুধু বসে বসে নোট করা ছাড়া কোনো কাজ নেই। আপনারা দু’জন এসেছেন আপনারা ল পয়েন্টগুলো নোট করুন এবং সেটা সিনিয়রকে জানাবেন। উল্লেখ্য, এ সময় আসাদ উদ্দিনের সাথে তামিম নামে আরেকজন জুনিয়র এডভোকেট উপস্থিত ছিলেন।

গত ১৮ ফেব্রুয়ারি আর্গুমেন্টের শুরুতে জিয়াদ আল মালুম বক্তব্য রাখেন এবং বিকেলের সেশনে ছিলে সুলতান মাহমুদ সীমন। চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু উপস্থিত ছিলেন।

জিয়াদ আল মালুম সুলিখিত দীর্ঘ ইতিহাস সম্বলিত বাঁধাই করা বই থেকে একটানা পড়তে থাকেন। বিচারপতি জাহাঙ্গীর মালুমকে বলেন, আপনি সাম আপ করছেন। এটা কোথা থেকে পড়ছেন। আপনি চার্জের মধ্যে আসেন। এসব রাজনৈতিক  প্রোপট তো আমরা কম-বেশি সবাই জানি। এটা তো আর্গুমেন্টের বিষয় নয়। এতে উগ্র মেজাজ দেখিয়ে মালুম বলেন, দয়া করে আমাদের একটু সময় ভিা দিন। বিচারক জাহাঙ্গীর বলেন, আপনি এভাবে কথা বলছেন কেন? এখানে ভিা দেয়ার কি আছে। আপনাকে কি আমরা সময় দিব না বলেছি। এ সময় পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে সুলতান মাহমুদ সীমন বলেন, এই মামলাটি একটি ঐতিহাসিক মামলা। এজন্য ব্যাকগ্রাউন্ড দিয়ে সাম আপ করা হচ্ছে। বিচারক বলেন, আপনারা এভাবে কথা বলছেন কেন? অভিযোগ হলো গোলাম আযম সাহেব ষড়যন্ত্র করছেন। সেটার ওপরে স্যা-প্রমাণ কোথায় আছে বলেন। এ সময় চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু এগিয়ে গিয়ে বলেন, যেভাবে আমরা প্রস্তুতি নিয়েছি সেইভাবে বলতে চাই। মালুম পুনরায় আর্গুমেন্ট শুরু করে বলেন, ২৫ মার্চের রাতের ঘটনা সমর্থন করেছেন গোলাম আযম। তিনি পাকিস্তানের অখণ্ডতা চেয়েছিলেন। এটা স্বীকারও করেছেন। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণ, লুট, অগ্নিসংযোগসহ যত মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে তার সবকিছুর উস্কানিদাতা, এসব কাজ তিনি পরিচালনা করেছেন।

সকালের সেশন শেষে মধ্যাহ্ন বিরতির পূর্ব মুহূর্তে এডভোকেট আসাদ উদ্দিন পুনরায় বিকেলের সেশনটুকু অন্তত মুলতবি করার আবেদন জানান। তিনি বলেন, সিনিয়র আইনজীবী নেই। আমাদের ুুবাস্তবে এখানে কোনো কাজ নেই। অধ্যাপক গোলাম আযমও নেই। সময় দিন। তখন সিনিয়ররা থাকবেন। কিন্তু ট্রাইব্যুনাল এতে কর্ণপাত না করে তাদের সিদ্ধান্তে অটল থাকেন এবং বলেন, বিকেলেও আপনারা উপস্থিত থেকে নোট করবেন।

মধ্যাহ্ন বিরতির পর সুলতান মাহমুদ সীমন আর্গুমেন্ট করেন। তিনি বলেন, গোলাম আযমের নেতৃত্বে শান্তি কমিটি গঠিত হয়। পরে আল বদর, আল শামস বাহিনী গঠিত হয় তার দলের লোকদের নিয়ে। এর দায়দায়িত্ব তার ওপর বর্তায়। তিনি নিজেই এসব অস্বীকার করেননি। বরং বলেন, তিনি মাপ্রাপ্ত দালাল। তথ্য মন্ত্রণালয়ে একটি প্রেস নোট দেখালে ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান জিজ্ঞেস করেন, তার নামে কি কলাবরেটর্স অর্ডারে কোনো মামলা হয়েছিল? চিফ প্রসিকিউটর বলেন, তখন গোলাম আযম দেশেই ছিলেন না।

সুলতান মাহমুদ বলেন, আইসিটি আইন অনুসারে সিভিলিয়ান হলেও তার সুপিরিয়র স্ট্যাটারস হতে পারে। গোলাম আযম পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতের আমীর ছিলেন। তার মতা অনেক ছিল বলেই তিনি টিক্কা খানের সাথে দেখা করেছেন ৬ এপ্রিল তারিখে যা ৭ এপ্রিলের পত্রিকায় ছাপা হয়েছে। ১৪০ সদস্যের কেন্দ্রীয় শান্তি কমিটিতে তার নাম ২৫ নম্বরে থাকলেও সব কাজকর্মে তার ভূমিকা ছিল খাজা খায়ের উদ্দিন ও মৌলবী ফরিদ আহম্মদের পরেই। অর্থাৎ ৩ নম্বরে। তিনি পাকিস্তান বেতারে একটি ভাষণ দেন যাতে ভারতের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। সরকার নিয়ন্ত্রিত রেডিওতে সরকারের পছন্দের লোক ছাড়া ভাষণ দিতে পারে না। পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর সব কাজকর্ম সমর্থন করেই তিনি ভাষণ দেন। ১৩ এপ্রিল খাজা খায়ের উদ্দিনের নেতৃত্বে বায়তুল মোকাররম থেকে মিছিল হয়। গোলাম আযম ঐ মিছিল শেষে মুনাজাত করেন।

সুলতান মাহমুদ আরও বলেন, ১৯ জুন গোলাম আযম প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের সাথে একান্তে সাাৎ করেন। ২২ জুন তিনি এক বিবৃতিতে বলেন, সামরিক হস্তপে ছাড়া দেশকে রা করার কোনো সুযোগ নেই। তিনি পাকিস্তান সরকারকে সহযোগিতা করার জন্য সকলের প্রতি আহবান জানান। পাকিস্তান রার জন্য রাজাকারদের ট্রেনিং চলাকালে মোহাম্মদপুর শারীরিক শিা কলেজে গোলাম আযম তাদের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা করেছেন। এসব বক্তব্যের সমর্থনে আদালতে ইতঃপূর্বে প্রদর্শিত দৈনিক সংগ্রাম, ইত্তেফাক, পূর্বদেশ, দৈনিক পাকিস্তানসহ তৎকালীন বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত পেপার কার্টিংয়ের প্রতি আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তিনি বলেন, এসব তথ্য-উপাত্ত প্রমাণ করে যে ১৯৭১ সালের মানবতাবিরোধী অপরাধসমূহ সংঘটনে গোলাম আযমের সুপিরিয়র স্ট্যাটাস প্রমাণ হয়েছে। আজ মঙ্গলবার প্রসিকিউশন আরও আর্গুমেন্ট করবেন।

অধ্যাপক গোলাম আযমের মামলায় সরকার পরে আর্গুমেন্ট শুরু

গত ১৭ ফেব্রুয়ারি অধ্যাপক গোলাম আযমের পক্ষে ২ জন সাীর স্যা প্রদানের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছিল। কিন্তু তাতে কি? আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আর আসামি পরে সাীকে এ্যালাউ করেননি। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর ভাষা সৈনিক অধ্যাপক গোলাম আযমের পে ইতঃপূর্বে শুধুমাত্র তার ছেলে বিগ্রেডিয়ার (অব.) আব্দুল্লাহিল আমান আযমীর স্যা গ্রহণ করা হয়েছে। ট্রাইব্যুনাল আগে ১২ জন সাফাই সাী দেয়ার অনুমতি দিলেও উদ্ভুত পরিস্থিতিতে সাীদের ভয়-ভীতি প্রদান করায় তারা আসামিদের প হয়ে আদালতে আসতে সাহস পাচ্ছে না। অন্যদিকে ২ জন বিদেশী সাীকেও ভিসা দেয়া হচ্ছে না। এহেন পরিস্থিতিতে নতুন করে আরো ১১ জন সাীকে আদালতে হাজির করার আবেদন করা হলেও তা গ্রহণ করেননি। এই আবেদনের সাথে ২ জন সাীকে আদালত অনুমতি দিলে গত রোববারই তাদের হাজির করা হবে এমন আবেদনও গ্রহণ করা হয়নি। আর্গুমেন্ট শুরু করে দিয়েছেন সরকার প। চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু ও প্রসিকিউটর জিয়াদ আল মালুম গত ১৭ ফেব্রুয়ারি সকাল ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত ২ ঘণ্টা আর্গুমেন্ট করেন।

বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবির, বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও বিচারপতি আনোয়ারুল হকের সমন্বয়ে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ গত ১৭ ফেব্রুয়ারি রোববার সকালে এজলাসে বসলে এডভোকেট তাজুল ইসলাম ৩টি আবেদন দাখিল করেন। এর মধ্যে অধ্যাপক গোলাম আযমের জামিন আবেদন এবং ২ জন বিদেশী সাীকে হাজির করা সংক্রান্ত আবেদন ২টি চেম্বারে পরে দেখবেন যে, এগুলো শুনানির প্রয়োজন আছে কিনা। এই কথা বলে রেখে দেন ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান। নতুনভাবে আসামি পরে সাীর তালিকা গ্রহণ ও সাী হাজির করা সংক্রান্ত অপর একটি আবেদনের ওপর শুনানি করেন এডভোকেট মিজানুল ইসলাম ও তাজুল ইসলাম। তারা বলেন, উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ভয়-ভীতি দেখানোর কারণে পূর্বে নাম দেয়া সাীদের হাজির করা যাচ্ছে না। এই অবস্থায় আমরা নতুনভাবে তালিকা দিয়েছি এবং এই তালিকার ২ জন সাীকে আজই হাজির করা হবে। প্রসিকিউটর জিয়াদ আল মালূম বলেন, এই আবেদন শুনানিরই সুযোগ নেই। কারণ ইতঃপূর্বে ট্রাইব্যুনাল সাফাই সাী সমাপ্ত করে আজ আর্গুমেন্টের জন্য দিন ধার্য করেছেন। প্রসিকিউশন আর্গুমেন্টের জন্য প্রস্তুত রয়েছে।

তাজুল ইসলাম বলেন, আজই আমরা ২ জন সাীকে হাজির করতে পারব। সম্পূর্ণ রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে এই আসামির বিরুদ্ধে। সেেেত্র এই প্রতিকূল অবস্থায় সাী আনা এবং মামলা পরিচালনা করাই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা যেহেতু আজই ২ জন সাী হাজির করতে সম সেহেতু আমাদেরকে অনুমতি দেয়া হোক। বিচারপতি জাহাঙ্গীর জিজ্ঞেস করেন সাী কি এনেছেন? তাজুল ইসলাম বলেন, আদালত অনুমতি দিলেই আনতে পারি। এ সময় ৩ বিচারক নিজেদের মধ্যে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত দেন যে, আবেদন খারিজ। তারা চিফ প্রসিকিউটরকে আর্গুমেন্ট শুরু করতে বলেন। এরপরেও তাজুল ইসলাম ও মিজানুল ইসলাম কাকুতি মিনতি করে বলেন, আমরা অবিচারের শিকার হব। কিন্তু বিচারকরা তাদের সিদ্ধান্তে অটল থাকেন। ফলে চিফ প্রসিকিউটর আর্গুমেন্ট শুরু করেন। পরে প্রসিকিউটর জিয়াদ আল মালুম আর্গুমেন্ট করেন। অভিযোগের ওপরে গত ১৭ ফেব্রুয়ারির আর্গুমেন্টে তেমন কোনো বক্তব্য ছিল না। আর্গুমেন্ট ছিল সুলিখিত এবং ব্রিটিশ-ভারত ও পাকিস্তানের ইতিহাস। সবশেষে ছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রোপট। এই বক্তব্যগুলো ফর্মাল চার্জ দাখিলের সময়ও করা হয়েছিল। তারই পুনরাবৃত্তি। সোমবার পরবর্তী আর্গুমেন্ট করেন সরকার প।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।