সংবাদ শিরোনামঃ

সার্বভৌমত্ব এখন ঝুঁকির মুখে ** ত্রিমুখী লড়াই জমে ওঠেছে ** বাংলাদেশ ভারতের পানি আগ্রাসনের শিকার : মির্জা ফখরুল ** সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ ** জনবিচ্ছিন্ন সরকারের উদ্বিগ্নতা বাড়ছে ** মাওলানা নিজামী ও সাঈদীকে বিচারের নামে হত্যার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তুলুন : নূরুল ইসলাম বুলবুল ** রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি : শ্রমিকদের জীবনের নিরাপত্তা ** বিজেপি নেতার খায়েশ : কান টানলে কিন্তু মাথাও আসবে! ** ইন্টারনেট পর্নোগ্রাফির ছোবলে যুব সমাজ ** ২২৬ এমপি কোটিপতি কর দেন না ৪২ জন ** সরকার জামায়াতকে নেতৃত্বশূন্য করতেই বিচারের নামে শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে হত্যার গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে ** ঝিড়ি-ঝর্ণা, নদী-ছড়ার দূষিত পানি ব্যবহার করছে অধিবাসীরা **

ঢাকা, শুক্রবার, ১২ বৈশাখ ১৪২১, ২৪ জমাদিউস সানি ১৪৩৫, ২৫ এপ্রিল ২০১৪

॥ গাজী মুহাম্মদ শওকত আলী॥
পুলিশ জনগণের বন্ধু! এমন কথাই প্রচলিত আছে। কিন্তু পুলিশ যখন স্বেচ্ছাচারী হয় বা যখন যা খুশি তাই করে; তা হলে তখন পুলিশকে কি বলা যায়? সম্প্রতি সময়ে পুলিশের কর্মকাণ্ড নিয়ে জনমনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। জনগণের প্রতি পুলিশের এ কেমন আচরণ আর এ কেমন জনগণের বন্ধু পুলিশ? এহেন কাজ নেই যা পুলিশ এখন করেনা। এখন প্রশ্ন হলো কেন পুলিশ এমন আচরণ করছে? এমন প্রশ্নের জবাবে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে অনেক বিজ্ঞজনেরাই বলেছেন, সরকারের মদতে বা সরকারের পেটোয়া বাহিনী হিসেবে পুলিশকে ব্যবহার করার কারণে পুলিশ বাহিনী অনৈতিক, সন্ত্রাসী ও মানবতাবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে। যে সকল পুলিশ অনৈতিক, সন্ত্রাসী ও মানবতা বিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত তারাই রাষ্ট্রীয় ও প্রেসিডেন্ট পুলিশ পদক পাচ্ছে, আরো পাচ্ছে পদোন্নতি ও পছন্দনীয় স্থানে পদায়নের সুযোগ।

পুলিশ আন্দোলনরত জনগণকে প্রকাশ্যে গুলি করেছে। জেলা জজকে পিটিয়েছে। বিসিএস ক্যাডার সার্ভিসের কর্মকর্তাকে নাজেহাল করেছে। সাংবাদিকদের পিটাচ্ছে। আইনজীবীদের পিটাচ্ছে। বিরোধী দলের চিপ হুইপকে পিটিয়েছে। বিরোধী দলের প্রধান কার্যালয়ে ভাঙচুর করেছে। সংবাদপত্রের অফিস থেকে সিনিয়র সাংবাদিকদের ধরে নিয়ে পিটিয়ে হাত ভেঙে দিয়েছে। চাঁদাবাজি করছে। গ্রেফতার বাণিজ্য চলছে। যে সকল পুলিশ এহেন কাজ করছে বা করেছে তারা পুরস্কৃত হয়েছে। সাতীরার দেবহাটা উপজেলার ধোপাডাঙ্গা গ্রাম থেকে এইচএসসি পরীার্থী শিবিরকর্মী মিলন বাবু সোহাগ (১৯)কে তার বাড়ি  থেকে ধরে নিয়ে ২৮ ঘণ্টা থানায় রেখে নির্যাতন করে থানা থেকে অভিযানের নামে বাইরে নিয়ে গুলি করেছে পুলিশ। পুলিশের দাবি, পাল্টাপাল্টি গুলিতে আহত হয়েছে সোহাগ। গুলিবিদ্ধ ওই ছাত্রের দাবি, সে এখন আর শিবিরের রাজনীতিতে সক্রিয় নেই। পরীা নিয়েই সে এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছিল। পুলিশ তাকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে ২৮ ঘণ্টা পর গুলি করেছে।

দেবহাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী সগির আহমদ জানান, সাতীরা জেলার দেবহাটা উপজেলার সখিপুর স্কুল মাঠে কয়েকজন শিবির কর্মী গোপন বৈঠক করছিল। এমন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ ঐ এলাকায় অভিযান চালায়। অভিযানের সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে শিবির কর্মীগণ পুলিশকে ল্য করে ৫/৭টি  ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায়। পুলিশ আত্মরার্থে তিন রাউন্ড গুলিবর্ষণ করে। পুলিশের গুলিতে শিবির কর্মী মিলন বাবু সোহাগ গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়। গুলিবিদ্ধ সোহাগকে আটক করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সোহাগের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ নেতা রায়হান হত্যা মামলাসহ একাধিক হত্যা মামলা রয়েছে বলেও জানান দেবহাটা থানার ওসি।

গুলিবিদ্ধ সোহাগের দাবি, তিনি শিবিরের একজন কর্মী ছিলেন। ২০১৩ সালের মার্চে সরকার বিরোধী আন্দোলনের সময় সড়ক অবরোধের অভিযোগে তাকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। তিন মাস কারাগারে থাকার পর জামিনে মুক্তি পান তিনি। ওই ঘটনার পর থেকে তিনি আর শিবিরের রাজনীতিতে সক্রিয় নেই। বর্তমানে তার এইচএসসি পরীা চলছে। তিনটি পরীা দিয়েছেন। ৮ এপ্রিল মঙ্গলবার রাতে নিজ বাড়িতে পরীার জন্য লেখাপড়া করছিলেন তিনি। রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ থানায় নিয়ে যায়। ওই দিন রাত থেকে ৯ তারিখ বুধবার সারাদিন তাকে দেবহাটা থানায় আটকে রাখা হয়। বুধবার রাতে অভিযানের নামে তাকে থানা থেকে নিয়ে বের হয় পুলিশ। সখিপুর খান বাহাদুর আহছান উল্লাহ কলেজের পাশে নিয়ে তার ডান পায়ের হাঁটুর নিচে গুলি করে পুলিশ। সোহাগের পরিবারের লোকজনেরও দাবি, মিলন বাবু সোহাগকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে পায়ে গুলি করা হয়েছে। সখিপুর খান বাহাদুর আহছানউল্লাহ কলেজের আশে পাশের লোকদের বক্তব্য হচ্ছে, ‘আমরা মঙ্গলবার দিনে বা রাতে কোন ককটেল বিস্ফোরণের আওয়াজ পাইনি’ তবে ৯ তারিখ বুধবার গভীর রাতে ২/৩টা গুলির আওয়াজ পাওয়া গেছে। হাসপাতাল সূত্রে জানাগেছে যে, ৯ তারিখ বুধবার দিবাগত রাত সোয়া ২টায় সোহাগকে সাতীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে পুলিশ।

* গত ১২ ডিসেম্বর গাইবান্দার জেলার সাদুল্লাপুর উপজেলার আওয়ামী লীগের আন্তকোন্দলে আহত হন শাহরিয়ার খান বিপ্লব। আহত হওয়ার ১মাস পর বিপ্লব নিজে বাদি হয়ে জামায়াত শিবিরের ৬৪ জনের নাম উল্লেখ করে আরো ২৫০ জনকে আসামি করে ৩২৩, ৩২৪, ৩২৫, ৩২৬ ও ৩/৪ ধারায় সাদুল্লাপুর থানায় মামলা দায়ের করা হয়। মামলা নং ২৫৯/১৩। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) করা হয় এসআই জালাল আহমদকে। মামলার সুবাদে পুলিশ যাকে যেখানে পাচ্ছে সেখান থেকে গ্রেফতার করছে বলে অভিযোগ করছেন স্থানীয় জনগণ। সাদুল্লাপুর উপজেলার বড়জামালপুর গ্রামসহ আশে পাশের গ্রামগুলো পুরুষ শূন্য হয়ে পড়েছে। এসকল গ্রামের মানুষ পুলিশ বা গ্রেফতার আতঙ্কে দিনাতিপাত করছেন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। এতে করে চাষাবাদ ব্যবসা বাণিজ্য ও চাকরিতে অনেকেই সময় দিতে পারছেন না। এহেন মামলার কারণে স্থানীয় জনগণ আর্থিক তির মুখে পড়েছে।

গাইবান্ধা জেলার সাদুল্লাপুর উপজেলার বড়জামালপুর গ্রামের জাহাঙ্গীর মণ্ডলের ছেলে পলাশ মণ্ডলকে গত ৩১ জানুয়ারি রাত ২টার দিকে ঘুম থেকে তুলে ধরে নিয়ে যায় সাদুল্লাপুর থানা পুলিশ। পরবর্তীতে তাকে থানায় নিয়ে শারীরিক নির্যাতন চালানো হয়। তাকে ছাড়ানোর জন্য বিভিন্নভাবে তার পরিবারের প থেকে চেষ্টা চালানো হয়। কিন্তুু থানা পুলিশের দাবি পুরণ করতে না পারায় তাকে মিথ্যা মামলায় আসামি দেখিয়ে কোর্টে চালান দেয়া হয়। স্থানীয় জনগণ ােভের সাথে বলছেন সাদাসিধা ও নিরীহ প্রকৃতির ছেলে পলাশ রাজনীতি দূরে থাক ডান বাম পর্যন্ত বুঝে না, তারপরও পুলিশ তার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছে। পুলিশ কি না করতে পারে?

 à¦ªà§à¦²à¦¿à¦¶ পরিচয়ে অপহরণের ৩দিন পর ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরের মামুনশিয়া গ্রামের মাঠ থেকে জামায়াত নেতা ও ইউপি সদস্য হাফেজ আবুল কালাম আজাদ (৩৮) নামের এক ব্যক্তির গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গত শুক্রবার বেলা ১১টায় অপহরণের পর সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ওই  গ্রামের বকুলতলা এলাকার একটি মাঠ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত আবুল কালাম ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার এলাঙ্গী ইউ পি সদস্য ও একই উপজেলার বলাবাড়িয়া গ্রামের মৃত মোহাম্মদ আলীর ছেলে এবং কোটচাঁদপুর উপজেলা পরিষদের জামায়াত সমর্থিত ভাইস চেয়ারম্যান মোয়াবিয়ার হোসেনের ছোট ভাই ও ইউনিয়ন জামায়াতের নেতা। নিজ বাড়ি থেকে গত শুক্রবার অপহৃত ইউপি সদস্য হাফেজ আবুল কালাম আজাদের বলে তার স্বজনরা শনাক্ত করেছে।

ঝিনাইদহ সদর উপজেলার বাজারগোপালপুর পুলিশ ফাঁড়ির তদন্ত কর্মকর্তা শিবু পদ দত্ত জানান, সকাল সাড়ে ৭টার দিকে পথচারীরা মামুনশিয়া গ্রামের বকুলতলা এলাকায় একটি গুলিবিদ্ধ লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। সম্ভবত সোমবার ভোরের দিকে কে বা কারা হত্যা করে লাশটি ফেলে রেখে গেছে বলে জানান তিনি।

ঝিনাইদহ সদর থানার ডিউটি অফিসার উপ পরিদর্শক (এসআই) কামরুজ্জামান জানান, ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মধুহাটী ইউনিয়নের মামুনশিয়া গ্রামের মাঠে ওই ব্যক্তিকে কে বা করা গুলি করে হত্যা করেছে।

নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে যে, ১১ এপ্রিল শুক্রবার সকাল ১১টার দিকে হাফেজ আবুল কালাম আজাদকে সাদা পোশাকের লোকেরা পুলিশ পরিচয় দিয়ে নীল রংয়ের গাড়িতে করে তুলে নিয়ে যায়। নিহতের বোন অভিযোগ করেছেন যে,  হাফেজ আবুল কালাম আজাদকে গুড়পাড়া পুলিশ ক্যাম্পে আটকে রেখে নির্যাতন করা হয়েছে। দুপুরের দিকে সেখান থেকে তাকে সাদা মাইক্রো বাসে করে অজানার উদ্দেশ্যে নিয়ে যায়। এঘটনা উপস্থিত শত শত নারী পুরুষ দেখেছে। তিনি আরো জানান, তিন দিন পর সোমবার সকালে তার ভাইয়ের গুলিবদ্ধি লাশ পড়ে থাকার কথা তারা জানতে পারেন।

ঝিনাইদহ শহর শাখা শিবিরের সভাপতি অভিযোগ করে বলেন, পরিকল্পিতভাবে তাকে প্রশাসনের মাধ্যমে নাটকীয়ভাবে হত্যা করা হয়েছে। নিজ বাড়ি থেকে তাকে পুলিশের লোকেরা অপহরণ করে গুড়পাড়া পুলিশ ফাঁড়িতে আটকে রাখে। সাংবাদিকরা সেখান থেকে ছবি তুলতে গেলে ছবি তুলতে বাধা দেয়া হয়। যা পরের দিন বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় সংবাদ ছাপা হয়েছে। এর পর দুপুরের দিকে (ঢাকা মেট্রো গ ১১-২২৩১) সাদা মাইক্রো বাসে তুলে অজানার উদ্দেশ্যে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় তিন দিন পর তার গুলিবিদ্ধ লাশ পাওয়া গেছে।

কোটচাঁদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফজলুর রহমান জানান, তারা আবুল কালাম আজাদ নামে কোনো জামায়াত নেতাকে আটক করেননি।

ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি ইকবাল বাহার চৌধুরী জানান, সোমবার সকাল ৮টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে আনা হয়েছে। এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ সদর থানায় এখনো কোনো মামলা হয়নি।পহেলা বৈশাখ, সোমবার বিকাল ৩ টা। জেলা শহর গোপালগঞ্জের লেকপাড়ে শেখ রাসেল শিশু পার্কে অনুষ্ঠিত বৈশাখী মেলায় আইন-শৃঙ্খলা রাকারী বাহিনীর সদস্য স্বয়ং পুলিশ কর্তৃক মেলায় আগত তরুণীদের উত্যক্ত করতে দেখা গেছে। প্রত্যদর্শী কিছু তরুণ ছাত্র ঘটনার প্রতিবাদ করাতে পুলিশ তাদের বেধরক লাঠি পেটা করে আহত করেছে।

প্রতিবাদী ছাত্র জনতা পুলিশ সুপারের কাছে উক্ত ঘটনার অভিযোগ দিতে গেলে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের ভেতরে ছাত্র জনতার ওপর আবারো হামলা চালায় পুলিশ সদস্যরা। এতে তিন শিার্থী গুরুতর আহত হয়। গোপালগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান তাৎণিকভাবে উত্তেজিত ছাত্র জনতাকে শান্ত করার জন্য জানান যে, অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য গোপালগঞ্জ সদর থানার এসআই ফারুক হোসেনকে পুলিশ লাইনে কোজড করা হয়েছে।

দেশের বিশিষ্ট জনেরা পুলিশের এহেন আচরণে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। প্রবীণ আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিকুল হক বলেছেন, “সরকার পুলিশকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে বা সরকারের পেটোয়া বাহিনী হিসেবে ব্যবহার করছে। এ জন্যে সরকারকে আগামীতে ভুলের খেসারত দিতে হবে।” বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন ‘‘পুলিশ শিষ্টাচার লঙ্ঘন করছে।” কমিউনিস্ট পার্টির মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেছেন, ‘‘পুলিশের দ্বারা সংঘঠিত ঘটনা উদ্বেগজনক ও বিপজ্জনক।” মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও জাসদের সভাপতি আ স ম রব বলেছেন, ‘‘কোনো অবস্থাতেই দেশটিকে পুলিশি রাষ্ট্র বানানো যাবে না।” টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান মনে করেন, ‘‘পুলিশ রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নের কারণে পেশাদারিত্ব হারিয়েছে।” অধিকারের সেক্রেটারি আদিলুর রহমান খান মনে করেন, “পুলিশের আচরণ একটি রাজনৈতিক অনাচার।” প্রাক্তন আইজিপি শাহজাহান বলছেন, ‘‘পুলিশের কর্মকাণ্ড লজ্জাজনক।”

fami�:rn�মামলার গতি প্রকৃতি জানা হলো না ? রানা না কি জেলখানায় জামাই আদরে বসবাস করে! রানা প্লাজা ! সত্যি সত্যি রানা প্লাজা কারো কারো জন্য ট্রাজেডি-কারো কারো জন্য কমেডি-কারো কারো জন্য কোরাস!

 

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।