সংবাদ শিরোনামঃ

দেশে খুন গুম নির্যাতন বেড়েই চলছে ** কেমন হবে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক? ** হত্যা গুম নির্যাতন করে অবৈধ সরকারের শেষ রক্ষা হবে না ** নাজুক পরিস্থিতিতে সরকার ** রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মাধ্যমে নারকীয় হত্যাকাণ্ড চালানো হচ্ছে : নূরুল ইসলাম বুলবুল ** পাবলিক বাসে আহমাদিনেজাদ ** আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা জরুরি ** আইন-শৃঙ্খলা চরম পর্যায়ে : দায় নেবে কে? ** মিসরে ফ্যাসিবাদের উত্থান ** দু’কোটি টাকার বিনিময়ে হত্যা॥ অস্ত্রের যোগানদাতা আ’লীগ নেতা জাহিদ ** কুষ্টিয়ায় ঘুমহীন গুম আতঙ্ক ** জিয়ার রাষ্ট্রনায়কোচিত নেতৃত্ব **

ঢাকা, শুক্রবার, ১৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪২১, ৩০ রজব ১৪৩৫, ৩০ মে ২০১৪

নতুন বিপত্তিতে পড়তে যাচ্ছে বাংলাদেশের পোশাক শিল্প। পশ্চিমা পোশাক বিক্রেতাদের প থেকে বাংলাদেশে পোশাক কারখানার নিরাপত্তা বৃদ্ধির জন্য গৃহীত পদপেগুলো বাস্তবায়ন নিয়ে নতুন করে সমস্যা দেখা দিয়েছে। ১৭০টি আন্তর্জাতিক পোশাক বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান সম্মিলিতভাবে ‘একর্ড অন ফায়ার এন্ড বিল্ডিং সেফটি ইন বাংলাদেশ’ নামে একটি প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশের পোশাক শিল্প কারখানাগুলোর নিরাপত্তা পরিস্থিতি যাচাই ও প্রয়োজনে সংস্কারের নির্দেশ দিচ্ছে। কিন্তু সংস্কার করতে গিয়ে, পোশাক মালিকদের তিপূরণের কোনো ব্যবস্থা রাখা হয়নি প্রকল্পটির শর্তগুলোর মধ্যে। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পোশাক কারখানা সংস্কারের জন্য দীর্ঘ সময় বন্ধ রাখতে হচ্ছে। ফলে, আর্থিক তির মুখোমুখি হচ্ছেন বাংলাদেশের পোশাক শিল্প মালিকরা। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশের পোশাক শিল্প মালিকরা তিপূরণ না দেয়া হলে, প্রকল্পটির বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ের হুমকি দিচ্ছেন। এমনই একটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে ঢাকার সফট্যাক্স কটন। প্রতিষ্ঠানটির মালিক দশ মিলিয়ন ডলার তিপূরণ চেয়েছেন। এছাড়া, তিপূরণ না দিলে মামলা ঠুকে দেয়ার হুমকিও দিয়েছেন তিনি।

গার্ডিয়ানকে দেয়া সাাৎকারে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন পোশাক শিল্প মালিক বলেন, ‘একর্ড অন ফায়ার এন্ড বিল্ডিং সেফটি ইন বাংলাদেশ’ প্রকল্পে পোশাক শিল্প মালিকদের সুবিধা-অসুবিধার দিকগুলো পরিকল্পিতভাবে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। সংস্কারের কাজে কারখানা বন্ধ রাখার কারণে কাজের অর্ডার হারাচ্ছে বাংলাদেশ। এছাড়া, সংস্কারের কাজে কিভাবে অর্থ সরবরাহ করা হবে, তা নিয়ে সুস্পষ্ট পদ্ধতির কথা উল্লেখ ছিল না। অবশ্য শিল্প মালিকদের এমন অবস্থানের বিপরীতে ‘একর্ড অন ফায়ার এন্ড বিল্ডিং সেফটি ইন বাংলাদেশ’ প্রকল্পের সংশ্লিষ্টরা বলছেন ভিন্ন কথা। প্রকল্পের অন্যতম কর্তাব্যক্তি জেনি হোল্ডক্রফট বলেন, এখনও পর্যন্ত মাত্র ১২টি কারখানাকে বড় আকারের সংস্কারের জন্য চিহ্নিত করা হয়েছে। এর বাইরে বাকী কারখানাগুলোতে আংশিক সংস্কারের কাজ চলছে। এমনভাবেই সংস্কার করা হচ্ছে যেন কারখানার স্বাভাবিক উৎপাদন তিগ্রস্ত না হয়। এছাড়া, সংস্কার কাজের জন্য কোনো অজুহাতে অর্ডার বাতিল না করার ব্যাপারেও পোশাক ক্রেতাদের রাজি করা হয়েছে। তবে তিপূরণ প্রসঙ্গে জেনি হোল্ডক্রফট বলেন, পোশাক কারখানার মালিকরা এতদিন মুনাফা করেই গেছেন। কারখানা সংস্কারের জন্য কোনো মনযোগই দেননি। পরিবর্তন আনতে হলে তো কিছু কষ্ট করতেই হবে।

শিল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশের পোশাক শিল্প মালিকরা প্রকল্পটির বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে নামলে সমস্যা সমাধানে দীর্ঘসূত্রিতা সৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া, বাংলাদেশের পোশাক শিল্পখাত নিয়ে বিদ্যমান আন্তর্জাতিক প্রচারণাও বেড়ে যেতে পারে। কিন্তু এর বিপরীতে, বাংলাদেশের পোশাক শিল্প মালিকদের তিপূরণ দেয়ার ব্যাপারেও ন্যূনতম আগ্রহ দেখাচ্ছেন না পশ্চিমারা। ফলে, তিপূরণ নিয়ে বাংলাদেশের পোশাক শিল্প মালিক ও পশ্চিমাদের পরস্পর বিরোধী অবস্থান নতুন সংকট সৃষ্টি করতে পারে। নতুনদিন

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।