সংবাদ শিরোনামঃ

বিএনপি জামায়াতকে আগামী নির্বাচনে বাইরে রাখার ষড়যন্ত্র ** ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিশাল জনসভায় জনগণের প্রতি বেগম খালেদা জিয়া ** নতুন নির্বাচন দিতে সরকারের উপর বিজেপির চাপ ** আন্দোলনের ঢেউ সামাল দিতে পারবে না সরকার ** মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মুক্তির দাবিতে সারাদেশে স্বতঃস্ফূর্ত হরতাল ** নিজের স্বার্থে আফগানিস্তানে শান্তি চায় না যুক্তরাষ্ট্র : কারজাই ** গণতন্ত্রকে হাইজ্যাক করছে আওয়ামী লীগ ** প্রতিরোধে সরকারকে ব্যবস্থা নিতে হবে ** প্রধানমন্ত্রীর ব্যঙ্গ-তামাশা এবং বিশিষ্টজনেরা ** কে বলে আজ তুমি নেই ** ষোড়শ সংশোধনীর বিরুদ্ধে গণঅনাস্থা ** মাওলানা সাঈদীর মুক্তির দাবিতে সারাদেশে জামায়াতের স্বতঃস্ফূর্ত হরতাল পালিত **

ঢাকা, শুক্রবার, ১১ আশ্বিন ১৪২১, ৩০ জিলক্বদ ১৪৩৫, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪

২০ দলের ডাকে সারাদেশে হরতাল পালিত

সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী প্রত্যাখ্যান করেছে জনগণ

২০ দলের আহ্বানে ২২ সেপ্টেম্বর সোমবার হরতাল চলাকালে ইসলামী ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগরী পূর্ব রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করে : সোনার বাংলা

স্টাফ রিপোর্টার : আ’লীগ সরকারের ক্যাডার বাহিনীর সশস্ত্র হামলা, পুলিশের গুলি, লাঠিচার্জ ও গ্রেফতারের মধ্যেও বিচারপতিদের অপসারণের মতা সংসদের হাতে দেয়ার প্রতিবাদ এবং তা বাতিলের দাবিতে গত ২২ সেপ্টেম্বর সোমবার সারাদেশে স্বতঃস্ফূর্ত সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালন করা হয়। এই হরতালের মাধ্যমে জনগণ সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী প্রত্যাখ্যান করেছে। দেশব্যাপী জনগণ শান্তিপূর্ণ ও স্বতঃস্ফূর্তভাবে হরতাল পালন করে বিচারপতিদের অপসারণ মতা সংসদের হাতে দেয়ার বিপে অবস্থান নিয়েছে। দেশব্যাপী হরতাল পালনকালে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলা থেকে ইউপি চেয়ারম্যানসহ বিএনপি-জামায়াতের চার শতাধিক নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। আহত হয়েছে অর্ধশত নেতাকর্মী। জোটের এই হরতাল শান্তিপূর্ণ হলেও পুলিশ ও সরকারি বাহিনী বিভিন্নস্থানে তাণ্ডব চালিয়েছে। বিরোধী নেতাকর্মীদের ধরে নিয়ে থানায় গুলি চালিয়েছে। রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে সশস্ত্র অবস্থান নেয় সরকার দলীয়রা। বিএনপি অভিযোগ করেছে, হরতালের সমর্থনে দেশের বিভিন্ন স্থানে বের করা মিছিলে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতা-কর্মীরা পুলিশের সামনেই সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছে। এদিকে জোট ঘোষিত হরতালে স্থবির হয়ে পড়ে সারাদেশ। গোটা দেশের সাথে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে রাজধানী। দূর পাল্লা-স্বল্প পাল্লার যানও চলাচল করেনি। ২০ দলীয় জোটের ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতালের সমর্থনে রাজধানীর পল্টনে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে মিছিল করে দলটির নেতাকর্মীরা। এ সময় চার নেতাকর্মীকে আটক করে পুলিশ। পল্টন থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. অলিউর রহমান জানান, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টার অভিযোগে বেলা সোয়া ১১টার দিকে চারজনকে আটক করা হয়েছে। তাদের পল্টন থানায় আনা হয়েছে। তবে তাৎণিকভাবে তাদের পরিচয় জানাতে পারেননি তিনি। হরতালের সমর্থনে ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি হাবিব-উন-নবী সোহেলের নেতৃত্বে রাজধানীর বেইলী রোডে মিছিল করেছে অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী। দুপুর পৌনে ১২ টায় মিছিলটি ভিকারুন নিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজের সামনে থেকে রমনা থানা মসজিদের সামনে শেষ হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম-সম্পাদক অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম, সহ-দপ্তর সম্পাদক আকতারুজ্জামান বাচ্চু, মহানগর দেিণর যুগ্ম-আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম, ৫৩নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আরিফ ইসলাম আশরাফসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া এবারের হরতালে সরব ছিল বিএনপির অঙ্গ সংগঠন ছাত্রদল। রাজধানীর অধিকাংশ এলাকা থেকে সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা মিছিল বের করে।

জোটের শরীকদের মধ্যে জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবির রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে মিছিল ও পিকেটিং করেছে। সংগঠনটি জানিয়েছে হরতালে তাদের অর্ধ শতাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়া হরতালে সমর্থনে মিছিল করেছে জাগপা, কাজী জাফরের জাপা, লেবারপার্টি প্রমুখ।

গাবতলী : ২০ দলীয় জোটের ডাকা হরতালের প্রভাব পড়েছে রাজধানীর অন্যতম বাস টার্মিনাল গাবতলীতে। গত ২২ সেপ্টেম্বর সোমবারও হরতালে এই টার্মিনাল থেকে কোনো বাস ছেড়ে যায়নি। শত শত বাস রাস্তার ওপর রাখা ছিল। এখান থেকে রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে ছেড়ে যায় কিছু লোকাল ও সিটিং যানবাহনগুলো। পুলিশের পাহারায় কিছু বাস ছাড়লেও যাত্রী উপস্থিতি ছিল নগণ্য। এলাকার অধিকাংশ দোকান-পাট ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। রাস্তার দু’পাশে অবস্থান নেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এদিকে দিনভর অলস সময় পার করেন পরিবহনসংশ্লিষ্ট লোকজন। গাবতলীতে অবস্থিত হানিফ পরিবহনের কাউন্টার মাস্টার সঞ্জিত বাবু জানান, গাবতলী থেকে গত রোববার ভোর থেকে এ পর্যন্ত কোনো বাস ঢাকার বাইরে ছেড়ে যায়নি। গাবতলীতেও কোন বাস ঢাকার বাইর থেকে প্রবেশ করেনি। শ্যামলী পরিবহনের কাউন্টার মাস্টার মন্টুও জানালেন একই তথ্য।

মিরপুর : ২০ দলীয় জোটের ডাকা হরতালের সমর্থনে রাজধানীর মিরপুরে মিছিল করেছে নেতা-কর্মীরা। সকাল পৌনে ৭টার দিকে বিআরটিএর সামনে তারা এ মিছিল করে। মিছিলে নেতৃত্ব দেন জামায়াত নেতা সোলাইমান হোসেন, বিএনপি নেতা তপন, জামায়াত নেতা অধ্যাপক আনোয়ারুল করিম ও আলাউদ্দিন আলী প্রমুখ। এদিকে হরতালের সমর্থনে রাজধানীর মিরপুরে বিশাল মিছিল করেছে ইসলামী ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগরী পশ্চিম শাখা। সোমবার সকাল ৮টায় তারা মিরপুর-১ নম্বরে এই মিছিল করে। শিবির নেতা তামিম হোসাইনের নেতৃত্বে মিছিলে আরো উপস্থিত ছিলেন, শিবির নেতা ডা. মুজাহিদ, মশিউর রহমান ও ওমর ফারুক প্রমুখ। হরতালকে কেন্দ্র করে মিরপুর এলাকার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোও ছিল বন্ধ। অফিসে উপস্থিতি ছিল কম। এদিকে হরতাল ঠেকাতে অন্যবারের মতো এবারো সরকারদলীয়রা লাঠিসোটা ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে রাস্তায় বসেছিল। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মিরপুর-১ নম্বরে স্থানীয় আওয়ামী লীগ হরতাল বিরোধী মিছিল করে।

ফার্মগেট-কারওয়ান বাজার : ২০ দলীয় জোটের ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ফার্মগেট ও কারওয়ান বাজারে শান্তিপূর্ণভাবে পালিত হয়েছে। হরতাল চলাকালে ওই এলাকার ফার্মভিউ সুপার মার্কেটসহ প্রায় সকল দোকানপাঠ বন্ধ ছিল। ব্যাংক বীমায় কোন লেনদেন হয়নি। কারওয়ান বাজারে অবস্থিত কাঁচাবাজারে কোনো মালামাল লোড আনলোড করতে দেখা যায়নি। যান চলাচল ছিল অন্যান্য দিনের তুলনায় খুবই কম। পুলিশি প্রহরায় কিছু বাস চলাচল করলেও প্রাইভেট গাড়ি চলাচল একবারেই ছিল না। তবে এসব বাসে যাত্রী ছিল খুবই কম। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা ছিল লণীয়। বেলা ১২টার দিকে কারওয়ান বাজার ওয়াসা ভবন এবং প্রথম আলো অফিসের সামনে তেজগাঁও থানা আওয়ামী লীগের পৃথক দুটি হরতাল বিরোধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

মতিঝিল : বিচারপতিদের অভিশংসন মতা সংসদের হাতে ন্যস্ত করার প্রতিবাদে ২০ দলীয় জোট হরতালের সমর্থনে রাজধানীর মতিঝিলে বিােভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।

গত ২২ সেপ্টেম্বর সোমবার বেলা দশটার দিকে মতিঝিলের সিটি সেন্টারের সামনে থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে দৈনিক বাংলা মোড়ে আসলে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। এসময় পুলিশের সাথে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। তবে কেউ আটক বা আহতের খবর পাওয়া যায়নি।

প্রত্যদর্শীরা জানায়, সোমবার সকাল দশটার দিকে মতিঝিলের সিটি সেন্টারের সামনে ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি বজলুল করিম চৌধুরী আবেদের নেতৃত্বে শতাধিক ছাত্রদল নেতাকর্মী হরতালের সমর্থনে একটি মিছিল বের করে। মিছিলটি দৈনিক বাংলা মোড় এলাকায় পৌছলে পুলিশ বাধা দেয়। এসময় পুলিশের সাথে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে।

ছাত্রদল নেতারা জানান, শান্তিপূর্ণ মিছিলে পুলিশ বিনা উস্কানিতে বাধা দিয়েছে। তবে ছাত্রদল কোনো সহিংসতায় যায়নি। কারণ ছাত্রদল আন্দোলনে বিশ্বাস করে। তাই কোন সহিংসতায় যেতে চাইনা। এসময় উপস্থিত ছিলেন,ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-সম্পাদক মনিরুল ইসলাম সোহাগ, মনিরুল ইসলাম মনির, সহ-সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির ও শামসুল আলম রানা প্রমুখ।

এদিকে ২০ দলের ডাকা হরতালের সমর্থনে রাজধানীর মতিঝিল এলাকায় বিােভ মিছিল করে জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা। সকাল ৮টায় মতিঝিলের টিটিপাড়া এলাকায় তারা মিছিল বের করে। মতিঝিল থানা জামায়াতের আমীর কামাল হোসাইনের নেতৃত্বে মিছিলে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জামায়াত নেতা মাকসুদুর রহমান, শামসুল বারি, নুর মোহাম্মদ, রেজাউল হক, জসিমুল হক এবং শিবির নেতা জুয়েল ও আব্দুর রহমান প্রমুখ।

সবুজবাগ : রাজধানীর সবুজবাগ থানাধীন বাসাবোর মাদারটেক বাজার এলাকায় বিএনপির মিছিলে পুলিশ গুলি চালিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে পুলিশের গুলিতে হানিফ ওরফে জনি (২৫) নামে এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গত ২২ সেপ্টেম্বর সোমবার সোয়া ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আহত জনি জানিয়েছেন, পুলিশের ছোড়া শর্টগানের গুলিতেই তিনি আহত হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ জনিকে গত ২২ সেপ্টেম্বর দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মিছিলে গুলি করার কথা স্বীকার করেছে কর্তব্যরত পুলিশ কর্মকর্তা। সবুজবাগ থানার উপপরিদর্শক এ কে এম জিয়াউর রহমান জানান, সকাল ১১টার দিকে হরতালের সমর্থনে সবুজবাগে একটি মিছিল বের হয়। মিছিল থেকে পুলিশকে ল্য করে ইটপাটকেল ছোঁড়া হয়। এ সময় দুই পরে মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলে। একপর্যায়ে পুলিশ শর্টগানের গুলি ছোড়ে। গুলি হামিদের বাঁ ঊরুতে লাগে। এতে তিনি আহত হন।

মগবাজার : বিচারপতিদের অভিশংসন বিল পাসের প্রতিবাদে ২০ দলীয় জোটের ডাকা হরতালের সমর্থনে রাজধানীর মগবাজার ওয়ারলেস এলাকায় বিােভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। ২২ সেপ্টেম্বর সোমবার সকাল ৭টার দিকে ঢাকা মহানগরী পূর্ব শাখার উদ্যোগে এই মিছিল করে তারা। এসময় তারা টায়ারে আগুন দিয়ে রাস্তায় বিােভ প্রদর্শন করে। মিছিলে মহানগর পূর্ব সেক্রেটারি এম শামীম, জামায়াত নেতা হাবিবুর রহমান ও আতাউর রহমান সরকার, শিবির নেতা শরীফুল ইসলাম, আব্দুল কাদের ও সোহেল রানা মিঠু সহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

শান্তিনগর : গত ২২ সেপ্টেম্বর সোমবার দুপুরে রাজধানীর বেইলী রোডে মিছিল করেছেন ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি হাবিব-উন-নবী খান সোহেল। বেলা পৌনে ১২ টার দিকে সোহেলের নেতৃত্বে ব্যানারবিহীন মিছিলটি ভিকারুনন্নেসা নূন স্কুল এন্ড কলেজে সামনে থেকে শুরু হয়ে গলির ভেতর দিয়ে রমনা থানা মসজিদের সামনে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম-সম্পাদক অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম, সহ-দপ্তর সম্পাদক আখতারুজ্জামান বাচ্চু, মহানগর দেিণর যুগ্ম-আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম, ৫৩ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আরিফ ইসলাম আশরাফসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী মিছিলে অংশ নেন। অন্যদিকে রাজধানীর শান্তিনগরে বিএনপি মিছিল নিয়ে বের হলে সেখান থেকে দুইজনকে আটক করে পুলিশ।

মহাখালী : ২০ দলের হরতালের সমর্থনে সকাল সাড়ে ৮টায় সরকারি তিতুমীর কলেজ শাখা ছাত্রশিবির কলেজের সামনে বিােভ ও সড়ক অবরোধ করে। পরে ঢাকা মহানগরী উত্তরের প্রচার সম্পাদক ইফতেখারুল ইসলাম শাকিলের নেতৃত্বে একটি মিছিল তিতুমীর কলেজের সামনের সড়ক দিয়ে ওয়ারলেছ মোড়ে গিয়ে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।