জুলুম-নির্যাতন ও অপরাজনীতির পথ পরিহার করে অবিলম্বে আল্লামা সাঈদীসহ শীর্ষ নেতাদের নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে : নূরুল ইসলাম বুলবুল

দলের নায়েবে আমীর মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মুক্তি কামনা করে গত ১৯ সেপ্টেম্বর শুক্রবার ঢাকা মহানগরী জামায়াতের উদ্যোগে আয়োজিত দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরীর সেক্রেটারি নূরুল ইসলাম বুলবুল : সোনার বাংলা

স্টাফ রিপোর্টার : বিশ্ববরেণ্য মুফাসসিরে কুরআন, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ইসলামী চিন্তাবিদ, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে সরকারের সাজানো মিথ্যা মামলায় আমৃত্যু কারাদণ্ড প্রদানের প্রতিবাদে এবং তাঁকে মুক্তি দেয়ার দাবিতে রাজধানীসহ সারাদেশে দোয়া মাহফিল করেছে জামায়াতে ইসলামী। ঢাকা মহানগরী আয়োজিত দোয়া মাহফিলে জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহাগনরী সেক্রেটারি নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেছেন, ইতিহাসের জঘন্যতম মিথ্যাচার, জাল-জালিয়াতি ও শঠতার মাধ্যমে এবং ন্যক্কারজনক প্রতারণা করে মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে কথিত অপরাধ ট্রাইব্যুনালে প্রাণদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছিল। মনে করা হয়েছিল যে, আপিল বিভাগের রায়ে মাওলানা সাঈদী ন্যায়বিচার পাবেন। কিন্তু সদ্য ঘোষিত আপিল বিভাগের রায়ে মাওলানা সাঈদী ন্যায়বিচার পাননি। মূলত সরকার কর্তৃক বিচার বিভাগের উপর অনাকাক্সিত হস্তেেপর কারণেই মাওলানা সাঈদী আমৃত্যু দণ্ডে দণ্ডিত হয়েছেন। তিনি মাওলানা সাঈদীর দীর্ঘায়ু, সুস্বাস্থ্য কামনা ও আশু মুক্তির জন্য মহান আল্লাহ তায়ালার দরবারে দোয়া করেন, পরিবার-পরিজনের ধৈর্যধারণের জন্য আল্লাহর কাছে তাওফিক কামনা করেন এবং তাকে অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। অন্যথায় সচেতন জনতা দুর্বার গণআন্দোলনের মাধ্যমে আল্লামা সাঈদীসহ শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে মুক্তি দিতে সরকারকে বাধ্য করবে। মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মুক্তি কামনায় গত ১৯ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী আয়োজিত এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। ঢাকা মহানগরীর কর্মপরিষদ সদস্য এ এস এম আলাউদ্দীনের পরিচালনায় আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগরীর সহকারী সেক্রেটারি মুহাম্মদ সেলিম উদ্দীন ও শিবিরের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল আতিকুর রহমান, দফতর সম্পাদক নাভিদ আবেদীন, সাহিত্য সম্পাদক ইয়াসিন আরাফাত ও শিা সম্পাদক মোবারক হোসাইন প্রমুখ।

নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, সরকার কথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের নামে আমীরে জামায়াত মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক আমীরে জামায়াত অধ্যাপক গোলাম আযম, নাযেবে আমীর মাওলানা আব্দুস সুবহান, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামান, এটিএম আজহারুল ইসলাম ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মীর কাসেম আলীকে সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে আটক করে দীর্ঘ দিন কারারুদ্ধ করে রেখেছে। তাদের প্রতিহিংসা ও জিঘাংসা থেকে রেহাই পাননি বিশ্বখ্যাত মুফাসসিরে কুরআন ও নায়েবে আমীর মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী। তাকে ইব্রাহিম কুট্টি হত্যা মামলায় জড়িত করা হলেও ভিকটিমের স্ত্রী সালেহা কুট্টি দাখিলকৃত এফআইআর-এ মাওলানা সাঈদীর নাম ছিল না। তাকে বিশাবালী হত্যা মামলায় অভিযুক্ত করা হলেও নিহতের ভাই সুখরঞ্জন বালী আদালতে মাওলানা সাঈদীর পে সাী দিতে এসে সরকার কর্তৃক অপহরণের শিকার হয়ে এখন ভারতের কারাগারে আটক রয়েছেন। বিচারপতির স্কাইপ কেলেঙ্কারি ইতিহাসের নজিরবিহীন ও ন্যক্কারজনক ঘটনা। এ ঘটনার মাধ্যমে কথিত বিচারকাজে সরকারের অবাঞ্ছিত হস্তপে ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসা দিবালোকের মতো পরিষ্কার। এরপরও ট্রাইব্যুনাল মাওলানা সাঈদীর উপর প্রাণদণ্ডের রায় চাপিয়ে দিয়েছিল। যা সচেতন জনতা কখনো মেনে নেয়নি এবং নেবেও না।

তিনি বলেন, ইসলামী আন্দোলনের উপর জুলুম-নির্যাতন নতুন কিছু নয়। সরকার জুলুম-নির্যাতন ও নিপীড়নের মাধ্যমে জামায়াতকে নির্মূল ও দুর্বল করার অপচেষ্ট চালিয়েছিল। কিন্তু এতে তারা সফল হয়নি। যুগে যুগে যারাই ইসলাম নির্মূলের চেষ্টা চালিয়েছিল, ইতিহাসের পাতা থেকে কালের গর্ভে তারাই নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। অতীতে জুলুম-নির্যাতন চালিয়ে কোনো স্বৈরাচারী ও ফ্যাসিবাদী শক্তির শেষ রা হয়নি, আর আওয়ামী লীগেরও হবে না। তিনি জুলুম-নির্যাতন ও অপরাজনীতির পথ পরিহার করে অবিলম্বে আল্লামা সাঈদীসহ জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন। অন্যথায় দুর্বার গণআন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটিয়ে নেতৃবৃন্দকে মুক্ত করা হবে।

সেলিম উদ্দীন বলেন, জালিম সরকারের কাছে মাওলানা সাঈদীর মুক্তি চেয়ে লাভ নেই। আমরা জনগণকে সাথে নিয়ে দুর্বার গণআন্দোলনের মাধ্যমে মাওলানা সাঈদীসহ শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে মুক্ত করে আনবো-ইনশা আল্লাহ।

আতিকুর রহমান বলেন, মাওলানা সাঈদীর মুক্তির দাবিতে ছাত্র-জনতা রাজপথে নেমে এসেছে। তাই তাকে মুক্ত না করে ছাত্র-জনতা কখনোই রাজপথ ছাড়বে না। তিনি শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে মুক্ত করতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানান।

শেরেবাংলা নগর থানা : জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগরীর সহকারী সেক্রেটারি মুহাম্মদ সেলিম উদ্দীন বলেছেন, সরকার দেশকে নেতৃত্ব ও মেধাশূন্য করে করদ রাজ্য বানানোর গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসাবেই জাতীয় নেতাদের হত্যা ও চরিত্র হননের অপচেষ্টা চালাচ্ছে। আর সে ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে বিশ্বখ্যাত মুফাসসিরে কুরআন ও বর্ষীয়ান নায়েবে আমীর মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগে দীর্ঘদিন কারারুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। তিনি আল্লামা সাঈদীর দীর্ঘায়ু, সুস্বাস্থ্য ও মুক্তি কামনায় দোয়া ও মুনাজাত পরিচালনা করেন এবং তাকে অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। অন্যথায় দেশপ্রেমী জনতা দুর্বার গণআন্দোলনের মাধ্যমে তাদের প্রিয় নেতাকে মুক্ত করে আনবে।

শেরেবাংলা নগর থানা আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। থানা আমীর অধ্যাপক আ জ ম কামাল উদ্দীনের সভাপতিত্বে দোয়া মাহফিলে অন্যান্যের উপস্থিত ছিলেন তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা আমীর হাফেজ মিজানুর রহমান, সেক্রেটারি আহসানুল্লাহ, বানানী সেক্রেটারি সাইফুল ইসলাম, জামায়াত নেতা শেখ মহীউদ্দীন, সোহেল খান, ইব্রাহিম পাটোয়ারী ও আব্দুল করিম প্রমুখ।

কাফরুল থানা : জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরীর সহকারী সেক্রেটারি মোবারক হোসাইন বলেন, সরকার দেশে কুরআনের প্রচার ও প্রসার রোধ করার জন্যই আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগে করারুদ্ধ করে রেখেছে। কিন্তু অতীতে যারাই নির্মূলের ষড়যন্ত্র করেছে, সময়ের পরিক্রমায় তারাই দুনিয়া থেকে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। তিনি মাওলানা সাঈদীর সুস্বাস্থ্য, দীর্ঘায়ু ও মুক্তির জন্য মহান আল্লাহ তায়ালার দরবারে দোয়া করেন এবং তাকে অবিলম্বে মুক্তি দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। অন্যথায় সরকারকে জনগণের তোপের মুখে পড়তে হবে।

কাফরুল থানা আয়োজিত এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। ঢাকা মহানরীর কর্মপরিষদ সদস্য ও থানা আমীর লস্কর মোহাম্মদ তসলিমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন থানা সেক্রেটারি অধ্যাপক আনোয়ারুল করিম, জামায়াত নেতা ফয়জুল খবির তারেক, আব্দুল আহাদ জিহাদী, আব্দুল মতিন খান, শামসুর রহমান ও শহীদুল্লাহ খান প্রমুখ।

রমনা থানা : জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও রমনা থানা আমীর ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম বলেছেন, অবৈধভাবে মতাসীন আওয়ামী লীগ জনগণের উপর নির্মম নির্যাতন চালিয়ে মতাকে দীর্ঘায়িত করতে চাচ্ছে। সেবকের পরিবর্তে বাকশালী চরিত্রের এই দলটি আজ নিপীড়কের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। তাদের কাছে কোনো মানুষের জান-মাল এখন আর নিরাপদ নয়। হত্যা, গুম, খুন ও অপহরণসহ জুডিশিয়ারি কিলিং এর মাধ্যমে বিরোধী মত ও পথের নিরপরাধ মানুষগুলোকে হত্যা করে মতাকে পাকাপোক্ত করতে নানা রকম ফন্দি ফিকিরে ব্যস্ত আওয়ামী সরকার। আওয়ামী লীগের জেনে রাখা উচিত তাদের ষড়যন্ত্রের চেয়ে মানুষকে রাকারী মহান আল্লাহর পরিকল্পনা অনেক মজবুত। সময়ের ব্যাপার মাত্র জুলুমবাজ এই সরকার জনগণের পাকড়াও এর শিকার হবে এবং অবৈধ এই সরকারের পতন ঘটিয়ে নেতৃবৃন্দকে মুক্ত করতে হবে।

রমনা থানা জামায়াতের উদ্যোগে আয়োজিত দোয়া মাহফিলে তিনি একথা বলেন। এতে উপস্থিত ছিলেন রমনা থানা জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য জিল্লুর রহমান, ইউসুফ আলী মোল্লা, গোলাম কিবরিয়া, জামায়াত নেতা মাহবুবুর রহমান, মাওলানা জাহাঙ্গীর, শিবিরের রামপুরা থানা সভাপতি রাশেদ মোশাররফ ও শিবিরের রমনা থানা সেক্রেটারি আনিসুজ্জামান প্রমুখ।

আদাবর : আদাবর থানার উদ্যোগে দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ডাক্তার রেদোয়ান উল্লাহ শাহেদী। সভাপতিত্ব করেন আদাবর থানা আমীর মো. দেলোয়ার হোসাইন।

দারুসসালাম : দারুসসালাম থানা জামায়াতের উদ্যোগে দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন দারুসসালাম থানার ভারপ্রাপ্ত আমীর মুস্তাফিজুর রহমান। দোয়া অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন থানা কর্মপরিষদ সদস্য হাবিবুর রহমান, এস এম আব্দুর রশিদ, ওয়ার্ড সভাপতি সাদিকুল ইসলাম, ডা. রেজা ও গিয়াস উদ্দিন প্রমুখ।

দণি খান : দণি খান থানা জামায়াতের উদ্যোগে দোয়া অনুষ্ঠান নিজস্ব কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি ছিলেন মহানগরী শূরা সদস্য ও দণি খান থানা আমীর এইচ এম আতিকুর রহমান। দোয়া অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন থানা শূরা সদস্য রফিকুল ইসলাম, ডা. আবু তাহের, নজরুল ইসলাম শহিদ, মাওলানা রিয়াজুল ইসলাম ও মাওলানা আবুল হাসেম প্রমুখ।

ভাষানটেক : ভাষানটেক থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ভাষানটেক থানা আমীর সোলায়মান হোসেন। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন মো. আলাউদ্দিন, আব্দুল হাই, আলী হায়দার, ইকবাল হোসেন, সাব্বির আহমেদ কাজল ও রাকিব হাসান প্রমুখ।

শাহবাগ : শাহবাগ থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে এক দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শাহবাগ থানা আমীর ড. মো. হেলাল উদ্দিন। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন জামায়াত নেতা নূর মোহাম্মদ মণ্ডল, দেলোয়ার হোসেন, মনসুর আলী, হাসানুল ইসলাম, শেখ আমিনুর রহমান ও মুশাহিদ প্রমুখ।

মতিঝিল : মতিঝিল থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে এক দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। থানা আমীর মো. কামাল হোসাইনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরীর কর্মপরিষদ সদস্য মো. লুৎফর রহমান। ভারপ্রাপ্ত থানা সেক্রেটারি মাকসুদুর রহমানের পরিচালনায় দোয়া অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন জামায়াত নেতা নূর মোহাম্মদ, মনসুর ইকবাল ও নূরউদ্দিন প্রমুখ।

ডেমরা : ডেমরা থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে প্রতিবাদ মিছিল ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্থানীয় একটি মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী মজলিসে শূরার সদস্য ও ডেমরা থানা আমীর মো. হাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন থানা কর্মপরিষদ সদস্য মোহাম্মদ আলী, সফিকুল ইসলাম, মীর্জা হেলাল প্রমুখ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত কর্মীরা কুরআন খতম ও তাসবিহ পাঠ করেন। অনুষ্ঠান শেষে দোয়া পরিচালনা করেন থানা আমীর মো. হাফিজুর রহমান।

সূত্রাপুর : সূত্রাপুর থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। থানা আমীর এবিএম সাইফুল্লাহর সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন থানা কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা নজরুল ইসলাম, মাওলানা নাঈমুল ইসলাম, আব্দুল বারি, জহিরউদ্দিন ও নুরুল ইসলাম প্রমুখ। দোয়া অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন থানা সেক্রেটারি মিয়া মো. শোয়েব।

হাজারীবাগ : হাজারীবাগ থানা জামায়াতে ইসলামীর ১১টি সাংগঠনিক ওয়ার্ডের উদ্যোগে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। এগুলোতে প্রধান অতিথি ছিলেন থানা আমীর শেখ শরিফউদ্দিন আহমেদ, থানা সেক্রেটারি আব্দুল বারি আকন্দ, জামায়াত নেতা খন্দকার মনিরুজ্জামান ও মাওলানা আ. বাতেন। এছাড়া হাজারীবাগ থানার বিভিন্ন মসজিদে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।

পল্টন : পল্টন থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে স্থানীয় একটি মিলনায়তনে বিশেষ দোয়া অনূষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। থানা আমীর অধ্যাপক মোকাররম হোসাইন খানের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরীর কর্মপরিষদ সদস্য মো. লুৎফর রহমান।

খিলগাঁও : খিলগাঁও থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

থানা আমীর সালেহ আহমেদের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী মজলিসে শূরার সদস্য মাওলানা ফরিদুল ইসলাম।

খিলতে : খিলতে থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। থানা আমীর মাওলানা কুতুব উদ্দিনের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন থানা সেক্রেটারি আ. মান্নান পান্না, শিবিরের থানা সেক্রেটারি জাহাঙ্গীর আলমসহ সর্বস্তরের নেতাকর্মী।

কদমতলী : কদমতলী থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ভারপ্রাপ্ত থানা আমীর আমিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা মহানগরীর কর্মপরিষদ সদস্য আব্দুস সবুর ফকির।

মিরপুর (পূর্ব) : মিরপুর (পূর্ব) থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। থানা আমীর আ. রহমান মুসার সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন মো. শাহ আলম তুহিন, আ. মুতাকাব্বির, শাফায়েত কবির ও আ. মান্নান প্রমুখ ।

মোহাম্মদপুর : মোহাম্মদপুর থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। থানা আমীর শফিউর রহমানের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন আ. ওয়াজেদ, এডভোকেট আজহার মুন্সি ও আ. হান্নান প্রমুখ ।

কামরাঙ্গীর চর : কামরাঙ্গীর চর থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। থানা আমীর মো. আবু সেকান্দারের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন মো. শহিদুল্লাহ, মাওলানা মনিরুল ইসলাম, মাওলানা শাহ আলম আকন্দ ও মো. শাহ আলম মিয়াজী প্রমুখ ।

বংশাল : বংশাল থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

থানা আমীর এম আলম ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন মাওলানা তাজুল ইসলাম, মাওলানা আ. জব্বার, এডভোকেট আবুবকর, মাওলানা জয়নুল আবেদীন ও মাওলানা তোফাজ্জল হোসেন প্রমুখ ।

শাহআলী : শাহআলী থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে আ. কাদের মোল্লা মিলনায়তনে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। থানা আমীর মো. মিজানুল হকের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন থানা সেক্রেটারি দৌলত আহমদ, আনোয়ার হোসাইন, আলী আক্কাস, সিরাজুল ইসলাম ও সোলাইমান মোল্লা প্রমুখ ।

শ্যামপুর : শ্যামপুর থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

থানা আমীর আ জ ম রুহুল কুদ্দুসের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমীর জয়নাল আবেদীন, থানা সেক্রেটারি এম ইউ আহমদ প্রমুখ ।

চকবাজার : চকবাজার থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। থানা আমীর মো. মফিজুল ইসলামের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন থানা সেক্রেটারি আবুল কাশেম, আবু হানিফ, মুরাদ হোসেন, এ বি এম সিদ্দিক ইব্রাহিম প্রমুখ ।

লালবাগ : লালবাগ থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

থানা আমীর শামিমুল বারীর সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন মাঈন উদ্দিন, নজরুল ইসলাম, আবু মুসা, হারিসুল ইসলাম প্রমুখ।

রূপনগর : রুপনগর থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে বিশেষ দোয়া অনূষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। থানা সেক্রেটারি নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন মো. জামাল উদ্দিন, মতিউর রহমান।

কোতোয়ালী : কোতোয়ালী থানার দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরীর সহকারী সেক্রেটারি মো. মঞ্জুরুল ইসলাম ভূঁইয়া। সভাপতিত্ব করেন চকবাজার থানা আমীর মো. মফিজুল ইসলাম। দোয়া অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন লালবাগ থানা আমীর শামীমূল বারী, বংশাল থানা সেক্রেটারি জয়নাল আবেদীন।

ঢাকা জেলা উত্তর : জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মুক্তি ও শারিরিক সুস্থতার জন্য মহান রাব্বুল আলামীনের সহযোগিতা কামনা করে ঢাকা জেলা উত্তর শাখার উদ্যোগে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। জেলার ভারপ্রাপ্ত আমীর এখলাস উদ্দিন খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরো বক্তব্য রাখেন জেলার রাজনৈতিক সেক্রেটারি হাসান মাহমুদ মাস্টারসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।