সংবাদ শিরোনামঃ

স্থানীয় সরকার ধ্বংসের নীলনকশা ** কেন মানুষ অথৈ সাগর পাড়ি দিচ্ছে, দায় কার? ** দেশকে রাজনীতিহীন করার ষড়যন্ত্র ** গণতন্ত্রহীনতা দেশকে সঙ্কটের দিকে নিয়ে যাবে ** আফগানিস্তানে শান্তির সম্ভাবনা ** গণতন্ত্র পুনঃরুদ্ধারে ভোটাধিকারের সুযোগ দিতে হবে : বিচারপতি আব্দুর রউফ ** নরেন্দ্র মোদির সফর : বাংলাদেশের প্রত্যাশা! ** গণতন্ত্র ছাড়া দেশের উন্নতি কখনই সম্ভব নয় ** নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন প্রয়োজন ** সোনা নয়, সোনালী ফাঁস ** নিখোঁজ আর গুম ** জগতসেরা পর্যটক ইবনে বতুতা ** বোরো ধানের বাম্পার ফলন হলেও কৃষকের মুখে হাসি নেই ** কুষ্টিয়ায় পারিবারিক কলহে নৃশংস হত্যাকাণ্ড বাড়ছে **

ঢাকা, শুক্রবার, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪২২, ৩ শাবান ১৪৩৬, ২২ মে ২০১৫

॥ মো. আবুল হাসান, খন রঞ্জন রায়॥
আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে জাতিসংঘ প্রতিবারে একটি স্লোগান নির্ধারণ করে থাকে। ২০১১ সালের স্লোগান à¦›à¦¿à¦²Ñ à¦¶à¦¿à¦•à§à¦·à¦¾, প্রশিক্ষণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে সমসুযোগ: নিশ্চিত করবে নারীর কর্মসংস্থান ও উন্নয়ন। Equal access to education, training and science and technology: Pathway to decent work for women.  à¦¬à¦¿à¦œà§à¦žà¦¾à¦¨ ও প্রযুক্তিতে নারীর সমঅধিকার ঘোষণা করলেও বর্তমানে বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে তাদের বিচরণ একেবারেই কম। বিখ্যাত নারী বিজ্ঞানীর সংখ্যা হাতেগোনা কয়েকজন মাত্র। উত্তর আধুনিক এই যুগে সারাবিশ্বে যেখানে প্রযুক্তির জ্ঞানে ভাসছে সেখানে নারীদের এই বিজ্ঞান বিচ্ছিন্নতা অস্বাভাবিক ও বেমানান। নারী-পুরুষের এ অসম অনুপাত বিজ্ঞানের ভবিষ্যৎকে অনিশ্চিত ও সঙ্কটাপন্ন করে তুলতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের উইসকিনসন মেডিসিন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান কর্মকর্তা জো হ্যান্ডেলসম্যান ও তার কয়েকজন সহকর্মী মিলে গবেষণা করে দেখেছেন, বিজ্ঞান চর্চা করতে গিয়ে নানা ক্ষেত্রে নারীরা প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হচ্ছেন লোক চক্ষুর আড়ালেও তাদের প্রতি নানাভাবে বৈষম্য তৈরি করা হয়। বিশ্ব প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ করলে অনিবার্যভাবেই এশিয়া, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার নারীরা সবচেয়ে বেশি বৈষম্যের শিকার। ১৯৮৫ সালে জাপানে ইকোয়াল এমপ্লয়মেন্ট অপরচুনিটি বা নারী-পুরুষের সমান নিয়োগ সুবিধা আইন পাস হলেও বৈষম্য কমানো যাচ্ছে না। সহকর্মীদের চেয়ে ১০ থেকে ২০ শতাংশ কম বেতন পান জাপানিজ কর্মজীবী নারীরা। এশিয়ার অন্যতম অর্থনৈতিক সমৃদ্ধশালী দেশ চীনের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সকল ক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ সরব। সে দেশের সরকার জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করার উদ্দেশ্যে একটি মাত্র সন্তান জন্মদানের স্বীকৃতি দিয়েছে, অথচ চীনে কন্যা শিশুর ভ্রণ হত্যার হার এত বেড়ে গেছে যে, আগামী ২০২০ সালে সে দেশে ৩৭ মিলিয়ন পুরুষ বিয়ের জন্য পাত্রী খুঁজে পাবে না। বিশ্বে প্রতি তিনজনে একজন নারী ধর্ষণ-নির্যাতনের শিকার হয়। কিছু কিছু ঘটনা বিশ্বব্যাপী আলোড়ন তোলে। দিল্লিতে মেডিকেল ছাত্রী নির্ভয়ার ঘটনাও তাই। চারদিকে হৈ চৈ। দ্রুত বিচার ব্যবস্থা। পরিবারকে আর্থিক প্রণোদনা। এরপরও থেমে নেই ঘটনা। কলকাতার বীরভূমে সালিসের সাজা গণধর্ষণ। কি বিভৎস নিষ্ঠুরতা।

জাতিসংঘ মহাসচিব ‘বান কি মুন’ ভারতের নারীদের নিরাপত্তা দেয়ার ব্যবস্থা নিতে দেশটির সরকারের প্রতি আহ্বান জানাতে বাধ্য হয়েছেন। ভারতে কন্যা শিশুকে বিবেচনা করা হয় ‘অবাঞ্ছিত শিশু’ (আনওয়ান্টেড গার্ল) হিসেবে। যদি গর্ভাবস্থায় নিশ্চিত হওয়া যায় যে, অনাগত শিশুটি কন্যাশিশু তবে পৃথিবীর সবচেয়ে নিরাপদ স্থান মায়ের গর্ভেই তাকে হত্যা করা হয়। গত এক দশকেই ভারতে অন্তত ৮০ লাখ কন্যাশিশু ভ্রুণ হত্যা করা হয়েছে। ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীন হওয়ার পর অন্তত ৫ কোটি কন্যাশিশুর ভ্রুণ হত্যা করা হয়েছে। গবেষকরা বলছেন, বর্তমান পৃথিবীতে যুদ্ধ, ক্ষুধা, মহামারী, প্রাকৃতিক দুর্যোগে যত লোক মারা যায় তার চেয়ে অনেক বেশি কন্যাশিশুকে হত্যা করা হয় ভারতে। একে ‘সাইলেন্ট জেনোসাইড’ বা নীরব গণহত্যা বলে মন্তব্য করছেন তারা। কন্যাশিশুর প্রতি এমন ভয়ঙ্কর আচরণের করণে ভারতে কন্যাশিশু ও ছেলেশিশুর অনুপাতে বড় ধরনের ব্যবধানে সৃষ্টি হয়েছে। ১৯৬১ সনে সাত বছর বয়সের নিচে ভারতে ১ হাজার ছেলেশিশুর বিপরীতে কন্যাশিশু ছিল ৯৭৬ জন। ২০১২ সালে কন্যাশিশুর সংখ্যা কমে দাঁড়ায় ৯১২ জনে। ভারতে গর্ভাবস্থায় শিশুর সেক্স নির্ধারণের জন্য নিবন্ধিত আলট্রাসাউন্ড ক্লিনিকের সংখ্যা ৪০ হাজারেরও বেশি। অনিবন্ধিত ক্লিনিকও আছে বিপুল সংখ্যায়।

এসবের ধারাবাহিকতায় সৌদি আরব, ব্র“নাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভ্যাটিকান সিটিসহ অনেক দেশে এখনো নারীর ভোটাধিকার নেই। আমাদের ১৯৭২ সালে রচিত সংবিধানে নারীর জন্য সংসদের ১৫টি আসন সংরক্ষণ করা হয়। বর্তমান সরকার সংরক্ষিত আসন সংখ্যা ৫০-এ উন্নীত করেছে। ইউনিয়ন, উপজেলা পরিষদে নারী আসন সংরক্ষণ নির্ধারণ করা হয়েছে। শত বছরের আগল ছিঁড়ে আমাদের সমাজের নারীরা আজ বাইরে বেরিয়ে এসেছে। পুরুষের পাশাপাশি রাখছেন নিজেদের দক্ষতা ও যোগ্যতার পরিচয়। একদিকে শিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তির বিস্তার, অন্যদিকে জীবনযাত্রার মান-পরিবর্তন জীবন-জীবিকার তাগিদে নারীরা আজ শুধু ঘরের কাজে নিজেদের সীমাবদ্ধ রাখতে চাইছেন না। সেইসঙ্গে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডেও নিজেদের সম্পৃক্ত করতে চেষ্টা করছেন। তাদের এই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবেই কর্মজীবি নারীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।

নারীদের অভূতপূর্ব অংশগ্রহণের ফলে শিক্ষায় ব্যাপক এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হার বৃদ্ধি ও এক্ষেত্রে জেন্ডার বৈষম্য হ্রাসে বাংলাদেশ ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে। ৪০ বছর আগে ছেলেদের তুলনায় ৫০ শতাংশ মেয়ে স্কুলে যেত কিন্তু এখন বিদ্যালয়গামী ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের হার বেশি। উচ্চ শিক্ষায় মেয়েরা দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে মেয়েদের সংখ্যা ছেলেদের তুলনায় বেশি। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নারী শিক্ষকের হার প্রায় ৭৫ শতাংশ। জন্মনিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশের অগ্রগতি আরও নাটকীয়।  মোট প্রজনন হার বা টিএফএফ (একজন নারী মোট কতবার সন্তান ধারণ করে সে হার) ১৯৭০-এর দশকে ৬.৩ শতাংশ থেকে হ্রাস পেয়ে ২০১০ সালে ২.৩-এ নেমে এসেছে। তবে বর্তমানে এটি ২.৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, টিকাদান কর্মসূচিতেও বাংলাদেশ দেখিয়েছে অভাবনীয় সাফল্য ৮০’র দশকে মাঝামাঝি যেখানে ২ শতাংশ শিশুকে টিকা দেয়া হতো, বর্তমানে তা শতভাগ এ উন্নীত হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষের আয়ু বেড়েছে। পুরুষের চেয়ে মহিলার আয়ু আরও বেশি বেড়েছে। শিশুমৃত্যু ও মাতৃত্ব মৃত্যুর হার কমেছে। গত ৬২ বছরে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু প্রায় ৩৩.০৬ বছর বেড়ে গেছে। ১৯৫০ সালে মানুষের গড় আয়ু যেখানে ছিল ৩৭ বছর, ২০১২ সালে গড় আয়ু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭০.০৬ বছরে। বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু বিশ্ব গড় আয়ুর চেয়ে বেশি।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে নারীদের রয়েছে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা। আমাদের শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণ দারিদ্র্য বিমোচনে সহায়তা করছে। গত এক দশকে শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণ ২৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩৫ শতাংশ হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ রিপোর্টে দারিদ্র্যে বাংলাদেশের যে বিরল সাফল্য দেখিয়েছে তার নেপথ্যে নারীর অবদানের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এদেশের মেয়েরা ছিলেন ৫২’র ভাষা আন্দোলনে ৭১’র স্বাধীনতা সংগ্রামে এ দেশের মাটিতেই জন্মেছেন প্রীতিলতা-ইলা মিত্ররা। তাদের হাত ধরে নিশাত মজুমদার- ওয়াসফিয়া এবং শাহবাগ আন্দোলনের লাকী আক্তার। সফলতায় গত ফেব্র“য়ারিতে যোগ হয় ক্যাপ্টেন জান্নাতুল ফেরদৌস, বাংলাদেশের প্রথম নারী ছত্রীসেনা হিসাবে। ১৯৯৭ সালে কমনওয়েলথ শ্যুটিংয়ে সোনা জয়ের কীর্তি দক্ষিণ এশীয় আসরে আটবার শ্রেষ্ঠত্বের স্বীকৃতি, ক্রীড়াঙ্গনের নারীদের অবস্থানকেই করেছে আরো উজ্জ্বল, সুসংহত এই কৃতি শ্যুটার সাবরিনা সুলতানা। বাংলাদেশের প্রথম নারী হিসেবে বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টে লাল-সবুজ পতাকা উড়িয়েছেন নিশাত মজুমদার সর্বকনিষ্ঠ বাংলাদেশী এবং দ্বিতীয় বাংলাদেশি নারী হিসেবে এভারেস্ট চূড়ায় আরোহণ করেন ওয়াসফিয়া নাজরিন। বাংলাদেশী নারী আমিরা হক। জাতিসংঘের জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপনা দলের অন্যতম সদস্য আমিরা হকের বর্তমান পদবি আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল।

বিশ্বের সেরা ৫০ উদ্যোক্তার তালিকায় ১৬ নম্বরে স্থান করে নিয়েছেন বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত সুমাইয়া আন্দালিব কাজি। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসে যে ৩০ লাখ মানুষ গণহত্যার শিকার হয়েছে তার ২০ শতাংশই ছিল নারী। সরকারি এক হিসাবে আড়াই লাখ নারী আর গবেষকদের হিসাবে সাড়ে ৪ লাখ নারী একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের ধর্ষিত হয়। মহান মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য তারামন বিবি, সিতারা বেগম, কাঁকন বিবিকে  বীরপ্রতীক খেতাবে ভূষিত করা হয়। নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ বিশ্বের মডেল। প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলীয় নেত্রী, কৃষি, সংসদের স্পিকারসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব নিষ্ঠার সাথে পালন করছেন নারীরা। শুধু দেশে নয় ব্রিটিশ পার্লামেন্ট নির্বাচিত এমপি রুশানারা আলী ইতিহাস হয়েছেন। ২০১৫ সালের ব্রিটিশ নির্বাচনেও প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামছেন চার বাঙালি নারী। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু নাতনি টিউলপ সিদ্দিক ড. রূপা হক, মিনা রহমান প্রধান দুই দল থেকে বিভিন্ন আসনে নির্বাচনী লড়াইএ অবতীর্ণ হবেন।

বাংলাদেশে নারীর সাফল্য, নারীর শিক্ষা, নারীর কর্ম, বিশ্ব প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিয়ে ২০০৮ সাল থেকে চট্টগ্রামে যাত্রা শুরু করেছে বিশ্বমানের এক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান Ñএশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেন। এশিয়ান নারীদের বিশ্বমানের উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত করার প্রয়াসে শুরু হয় এর কার্যক্রম। চট্টগ্রাম শহরের সন্নিকটে প্রায় ১৩০ একর জমির উপর তৈরি হচ্ছে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৬ এপ্রিল ২০১১ এর নির্মাণ কাজের সূচনা করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তিন বিশিষ্ট নাগরিক বক্তব্য প্রদান করেন। চ্যান্সেলরের দায়িত্ব গ্রহণ করেন ব্রিটিশ সাবেক ফার্স্টলেডি শেরি ব্লেয়ার। বিশ্বব্যাপী উপলব্ধি করছে এই বিশ্ববিদ্যালয় এশিয়ার গণ্ডি পেরিয়ে ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকায় বিস্তৃতি ঘটেছে। এখানের ৬০ শতাংশ ছাত্রী বিশ্ব নাগরিক। শিক্ষক আর্ন্তজাতিক পরিমণ্ডলের। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মারক নং- ০৩০৭৪০৪৬৩৭০০০২২২০০৯-৪২ তারিখ ০৭-০২-২০১৩ মোতাবেক এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনকে আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়টিকে আন্তর্জাতিক মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে উন্নীত করার সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত হোক।

ই-মেইল : khanaranjanroy@.gmail.com

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।