সংবাদ শিরোনামঃ

বেকায়দায় সরকার ** দেশে চলছে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস ** লতিফ সিদ্দিকীর মুক্তি : আওয়ামী লীগের মুখোশ উন্মোচন ** পাকিস্তানের এমকিউএমকে অর্থায়ন করছে ভারত : বিবিসি ** সুকৌশলে শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করার নীল নকশা বাস্তবায়ন করছে সরকার ** গৃহশ্রমিকের নিরাপত্তা নেই, মর্যাদা নেই ** প্রতিটি রাষ্ট্রের মূলকথা হলো গণতন্ত্র ** পবিত্র রমজানে মিথ্যা অভিযোগে রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের গ্রেফতার বন্ধ করা হোক ** রাজনীতির মৃত্যুপুরিতে জল্পনা-কল্পনা ** দিনাজপুরে কীটনাশক মিশ্রিত লিচু খেয়ে ১১ শিশুর মৃত্যু ** গণবিরোধী বাজেট বাস্তবায়ন অসম্ভব ** ‘জাতির সকল দুর্দিনে অতীতের মতো জামায়াতে ইসলামী তার শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি অব্যাহত রাখবে’ ** ধনীর দুলাল সালমান (রা.) **

ঢাকা, শুক্রবার, ১৯ আষাঢ় ১৪২২, ১৫ রমজান ১৪৩৬, ৩ জুলাই ২০১৫

সোনার বাংলা ডেস্ক : বাগেরহাটের রামপালে প্রস্তাবিত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে বিনিয়োগে অস্বীকৃতি জানিয়েছে ফ্রান্সের তিনটি ব্যাংক। গার্ডিয়ানের এক নিবন্ধে গত ২৫ জুন বৃহস্পতিবার এই তথ্য জানানো হয়। যে তিনটি ব্যাংক রামপালে বিনিয়োগে অস্বীকৃতি জানিয়েছে এগুলো হলো- বিএনপি পরিবাস, এসএ গ্রুপ এবং ব্যাংক ট্রাক। নিবন্ধে বলা হয়, এর ছয় মাস আগে এই প্রকল্পটির বাস্তবায়নকারী সংস্থা ভারতের ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার করপোরেশনে বিনিয়োগ থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নেয় নরওয়ের দুটি পেনসন ফান্ড। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জুনের প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশ সফরকালে রামপালে বিতর্কিত ১৩২০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে সম্মতি দেন। ২০১২ সালের একটি চুক্তি অনুসারে ভারতের বৃহত্তম কয়লাভিত্তিক  বিদ্যুৎ কোম্পানি রাষ্ট্রায়ত্ত ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার করপোরেশন (এনটিপিসি) বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সাথে যৌথ উদ্যোগে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মাণ করবে। তবে পরিবেশবাদীরা সুন্দরবন থেকে মাত্র ১০ কিমি দূরে অবস্থিত এই প্রকল্পটির ফলে পানি ও বায়ু দূষণের আশঙ্কা করছেন। সুন্দরবনের ক্ষতির আশঙ্কায় শুরু থেকেই প্রকল্পটির বিরোধিতা করে আসছে তেল-গ্যাস, খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ -বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি এবং পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন। এ ব্যাপারে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলনও করে আসছে তারা। তবে সব আন্দোলন আর বিরোধী মতকে উপেক্ষা করে কাজ শুরু হয়েছে রামপালে কয়লাভিত্তিক এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের। গার্ডিয়ান জানায়, ভারতে এনটিপিসির অধীনে রয়েছে ২৫টি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। পরিবেশগত দিক থেকে এগুলোর অন্তত ৬টি নিম্নমানের। যেখানে এ ধরনের বিদ্যুৎ কেন্দ্র ৮০ স্কোর পেয়ে থাকে সেখানে ওই ছয়টি পেয়েছে ১৬ থেকে ২৮ ভাগ নম্বর। রামপাল প্রকল্পের ঝুঁকি বিবেচনায় নিয়ে এসব ব্যাংক অর্থায়নে অস্বীকৃতি জানিয়েছে বলে জানান ক্রেডিট এগ্রিকোলের সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের গ্লোবাল হেড স্টানিসলাস টিয়ার। রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রে বিনিয়োগ না করার কারণ সম্পর্কে ব্যাংক ট্রাকের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘বিশ্লেষণে দেখা গেছে প্রকল্পটির  নকশা, পরিকল্পনা এবং বস্তবায়নে ভয়াবহ খুঁত রয়েছে। তাছাড়া প্রকল্পটিতে  ইকুয়েটর প্রিন্সিপলস এবং ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশনের পারফরম্যান্স স্টান্ডার্ড অনুযায়ী ন্যূনতম সামাজিক ও পরিবেশগত মানদণ্ড রক্ষা করা হয়নি। ন্যূনতম মান ছাড়া কোনো প্রকল্পে অর্থায়ন করা হলে তা ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ১৫০ কোটি ডলার ব্যয়সাপেক্ষ প্রকল্পটিতে ভারত ও বাংলাদেশ মাত্র ৩০ ভাগ অর্থায়ন করবে। বাকিটা আসবে ঋণ থেকে।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।