সংবাদ শিরোনামঃ

সমুদ্রে বাংলাদেশ পরাজিত হয়েছে ** গ্যুন্টার গ্রাসের কবিতা বিশ্বকে নাড়া দিয়েছে ** বিচারের নামে নির্যাতনের প্রতিবাদে জামায়াতের বিক্ষোভ ** সব কালো বিড়াল খুঁজে বের করতে হবে ** ১৭ এপ্রিল : স্বাধীন দেশের প্রথম সরকার গঠনের দিন ** সংবাদপত্রের পাতা থেকে ** উখিয়ায় ৩ শতাধিক চিংড়ি ঘের ভয়াবহ মড়কে আক্রান্ত ** আওয়ামী সন্ত্রাসীদের হাতে শিবির কর্মী মঞ্জু হত্যার প্রতিবাদে দেশব্যাপী বিােভ ** বড়াইগ্রামে রসুনের বিপুল ফলন ** শিবির কর্মী মঞ্জু হত্যার প্রতিবাদে বিােভ **

৭ বৈশাখ ১৪১৯, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৩৩, ২০ এপ্রিল ২০১২

সোনার বাংলা রিপোর্ট : জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযমের সাথে ১৭ দিন পর সাাৎ করলো তার পরিবার। গত ১৬ এপ্রিল সোমবার বিকালে বিএসএমএমইউ-এর প্রিজন সেলে তাঁর স্ত্রী ও ছেলেকে দেখা করতে দেয়া হলেও তার ভাতিজীকে সাাৎ করতে দেয়া হয়নি। সাাতের ব্যাপারে কর্তৃপরে স্বেচ্ছাচারিতায় তীব্র ােভ প্রকাশ করেছেন অধ্যাপক গোলাম আযমের স্ত্রী মিসেস আফিফা আযম। সাাৎ শেষে দেয়া এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, আমার স্বামী অধ্যাপক গোলাম আযম (৯০) বিনা বিচারে ৮৮ দিন ধরে কারান্তরীণ। ৯০ বছরের অশীতিপর এই বৃদ্ধকে বিচার করতে হলে গ্রেফতার করে নির্জন ‘প্রিজন সেল’ এ অসহায় অবস্থায় মানবেতর জীবনযাপনে বাধ্য করার কারণ কোনো বিবেকবান মানুষেরই বোধগম্য নয়। তাঁকে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন রেখে মানসিকভাবে নির্যাতনকারীরা মনে হয় পৈশাচিক আনন্দে উল্লসিত। তিনি বলেন, খাবারে কষ্ট দিয়ে তাঁকে শারীরিকভাবে কষ্ট দেয়াও কোন সুস্থ বিবেকসম্পন্ন মানুষের কাছে কাম্য নয়। তিনি ক্রমাগতভাবে পেটের পীড়ায় ভুগছেন জেনে আমরা অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। তাঁকে কি খাবার, কিভাবে এবং কি অবস্থায় খেতে বাধ্য করা হচ্ছে তা নিয়ে যে কোনো মানুষের সন্দেহের উদ্রেক হওয়াই স্বাভাবিক। আজ মাসখানেক তিনি ক্রমাগতভাবে পেটের পীড়ায় ভুগতে থাকার কোনো সন্তোষজনক কারণ নেই। আমরা অধ্যাপক আযমকে সরবরাহকৃত খাবারের ব্যাপারে অত্যন্ত শঙ্কিত। তিনি আরো বলেন, সাাতের সময় জানতে পারলাম তিনি ডায়রিয়ায় ভুগছেন। এর কি কোনো প্রতিকার নেই? এ অবস্থায় আমার স্বামীর মারাত্মক কিছু হলে এর সকল দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট সকলের ওপর বর্তাবে। মিসেস আযম বলেন, ১৭ দিন পর অধ্যাপক আযমের সাথে সাাতের অনুমতি পেলাম। এর মাঝে দুই শনিবার দেখা করার অনুমতি মিলেনি। কেন? এ প্রশ্নের কোনো জবাব নেই। ‘মতা আছে, তাই মতা দেখাচ্ছি!’ স্বেচ্ছাচারিতা আর কাকে বলে?! স্বেচ্ছাচারিতার নতুন মাত্রা হলো, গত ১৬ এপ্রিল আনুমানিক বেলা সোয়া ২টায় জেল থেকে ফোনে জানানো হয় যে আমাদের পরিচয়পত্রসহ জেলগেট এ গিয়ে পরিচয়পত্র দেখিয়ে তারপর ‘প্রিজন সেল’ এ দেখা করতে যেতে হবে। কেন নতুন করে আমাদের পরিচয়পত্র দেখাতে হবে? তাও আবার জেলগেটে গিয়ে? কোনো জবাব নেই! শেষ পর্যন্ত আমাকে ও আমার ছেলে, সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমান আযমীকে, জেলগেটে যাওয়া থেকে অব্যাহতি দিলেও আমার স্বামীর আপন ভাতিজী, ঢাকা মেডিকেল কলেজের প্রাক্তন মাইক্রোবায়োলজী বিভাগের প্রধান, প্রফেসর ডা. নাঈমা মুয়াযয্ামকে তার পরিচয়পত্রসহ জেলগেট এ যেতে বলা হলো। ১২ দিন আগে প্রেরণ করা দরখাস্তে তার নাম দেয়া থাকলেও আজ শেষ মুহূর্তে এরকম আদেশ অধ্যাপক গোলাম আযমের সাথে সাাতের পথে নতুন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি ছাড়া আর কিছুই নয়। ডা. নাঈমা জেলগেট’এ ১ ঘণ্টারও বেশি সময় অপো করলেন। কিন্তু এ ব্যাপারে জেল কর্তৃপক্ষ তাকে কোনো সহযোগিতা করেনি। শেষ পর্যন্ত তিনি দেখা করতে পারেননি। বিবৃতিতে মিসেস গোলাম আযম প্রশ্ন করেছেন, এরকম স্বেচ্ছাচারিতা আর কতদিন সইতে হবে? কোনো সভ্য দেশে কি এমন স্বেচ্ছাচারিতা গ্রহণযোগ্য?

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।