সংবাদ শিরোনামঃ

মহাবিপর্যয়ের দিকে বাংলাদেশ ** সংবিধান সংশোধনের নামে এমন কিছু করা ঠিক হবে না যা জাতিকে আরো বিভক্ত করে মুখোমুখি হতে প্রণোদিত করে ** রাজনৈতিক নিপীড়নের উদ্দেশ্যেই মুজাহিদকে শ্যোন অ্যারেস্ট ** পশ্চিমবঙ্গে লাল দুর্গের পতন ** জামায়াত গণমানুষের অধিকারের কথা বলে তাই সরকার নেতৃবৃন্দের উপর দলন-পীড়ন চালাচ্ছে ** সাহসী বুকে অব্যাহত থাকুক এ পথচলা ** বিসমিল্লাহ বর্জন : হিন্দুত্ববাদের অধীনস্থ করাই ল্য ** প্রচারের অভাবের পরেও ডাক বিভাগের মোবাইল মানিঅর্ডার জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ** গ্রামের পতিত জমিতে সূর্যমুখী ও কৃষকের হাসি ** গ্রাহাম ই ফুলারের ইসলামবিহীন পৃথিবী **

ঢাকা শুক্রবার ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮, ১৫ জমাদিউস সানি ১৪৩২, ২০ মে ২০১১

আবদুল গফুর চৌধুরী
আমার সাথে ১৯৫৯ সালের কোন এক শীতের রাতে এ ঘটনা ঘটেছে। এর সাক্ষীও রয়েছে। ঐ সময় আমি দশম শ্রেণীর ছাত্র। তখন আমরা শিয়ালকোট জেলার জাফরওয়ালে থাকতাম। আমি অংকে খুবই দুর্বল ছিলাম। বাকি সব বিষয়ে খুব ভালো নাম্বার পেতাম। যাতে আমি ওপরের শ্রেণীতে উঠতে পারি সেজন্য পাইকারিভাবে আমাকে অংকে শতকরা ৩৩ নাম্বার দিয়ে পাস করিয়ে দেয়া হতো। অধিকাংশ সময়ই আমার শিক্ষকরা মনযোগ দিয়ে অংক করার পরামর্শ দিতেন। শুধু আমাকেই না তারা অন্য ছেলেদেরকেও খুব পরিশ্রম করে পড়াতেন। কিন্তু অংকে একেবারেই আমার মন বসতো না। মেট্রিক পরীক্ষার সময় ঘনিয়ে এলে আমি নিজে এবং শিক্ষকরা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। অংকে দুর্বল হওয়ার কারণে আমার ভালো ফলাফল হবে না শুধু তাই নয়, আমি ফেলও করতে পারি। অতএব আমাদের প্রধান শিক্ষক মিঞা আবদুর রশিদ আব্বাকে স্কুলে ডেকে পাঠান। অংকে আমার দুর্বলতার কথা জানতে পেরে আব্বাও দুশ্চিন্তায় পড়েন।

আব্বার এক বন্ধু চৌধুরী তাজউদ্দীন শিয়ালকোটের ডিসির অফিস থেকে নাযেম হিসেবে অবসর নিয়েছেন। তার এক ছেলে করম রসুল আমার সহপাঠী। আব্বা কথা প্রসঙ্গে তার কাছে বলে ফেলেন যে, আবদুল গফুর অংকে দুর্বল। আমি তাকে চাচা বলেই ডাকি। তিনি বলেন, ‘এতে দুশ্চিন্তার কি আছে? আমার বাড়ির ওপরের তলা খালি পড়ে আছে। আমার কাছে অংক করার পর আবদুল গফুর সেখানেই পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারবে। তাকে আমার কাছে পাঠিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করো। আব্বা তার কথায় রাজি হয়ে গেলেন। চাচার ৩ সন্তান, ২ ছেলে ১ মেয়ে। এরপর আমি তাদের বাসায় যাতায়াত শুরু করি। আমি রাতের খাবার খেয়ে চাচার বাসার দিকে চলে যাই। এক দুই ঘণ্টা অংক করার পর ওপরের কামরায় চলে যেতাম। এ কামরাটি ঠিক ঐ কামরার ওপরে, যেখানে চাচা করম রসুলকে পড়াতেন।

আমাদের এলাকায় শীতের দিনে বৃষ্টি হয় এবং কয়েকদিন ধরে চলতে থাকে। যে রাতের ঘটনা সেদিন সকাল থেকেই মুষলধারে ঝড়বৃষ্টি হচ্ছে। যথানিয়মে আমি সন্ধ্যার পর পরই চাচার বাসায় চলে যাই এবং রাতের খাবার সেখানেই খেয়ে নেই। এরপর চাচার কাছে অংক করতে বসে যাই। ঐ সময় শুধু ধনী লোকদের কাছে ঘড়ি থাকতো। স্কুলের মালি, পিয়ন, নাইটগার্ড এরা স্কুলেই থাকতো। রাতের বেলায় এলাকার মানুষ যাতে সময় সম্পর্কে জানতে পারে সেজন্য আমাদের প্রধান শিক্ষক মিঞা আবদুর রশিদ এদেরকে রাত ১০টা থেকে প্রতি ঘণ্টায় স্কুলের বেল বাজানোর নির্দেশ দিয়ে রেখেছিলেন। এই ঘণ্টা দেয়ার কারণে আমার পরিষ্কার মনে আছে যখন এ ঘটনা ঘটে তখন রাত ১২টা।

আমি এখন প্রকৃত ঘটনার দিকে যাচ্ছি। আমাদের এলাকায় তখনো বিদ্যুৎ আসেনি। ১৯৫২ সালের যুদ্ধের পর আমাদের এলাকায় বিদ্যুৎ আসে। আমি চৌকিতে বসে নিজকে একদম লেপ দিয়ে ঢেকে বই পড়ছি। পড়তে পড়তে প্রস্রাবের বেগ পায়। কামরার এক কোণায় রাখা বিছানা শূন্য একটি খাটের কাছে গিয়ে কাজ সেরে নিই এবং লেপ মুড়ি দিয়ে আবার পড়তে বসে যাই। মাত্র কয়েক মিনিট অতিবাহিত হয়েছে। মনে হলো আমার কানের কাছ দিয়ে ভয়ানক শো শো আওয়াজ করে কি যেন চলে গেলো। বাতি নিভে গিয়ে গোটা কামরা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে গেলো। কয়েক মিনিট পর আমি মিটমিটিয়ে তাকিয়ে দেখি যে, আমার বাতি যথারীতি জ্বলে যাচ্ছে।

আমি ভাবলাম, বেশিক্ষণ ধরে পড়ার কারণে এবং লেপ গরম হয়ে যাওয়ার কারণে আমার তন্দ্রা এসে গিয়ে ছিল। এ সময় নিচে চাচার আওয়াজ শোনা গেলো, তিনি করম রসুলকে পড়াচ্ছেন। আমি লেপ একদিকে রেখে কাঁপতে কাঁপতে পায়চারী শুরু করি। এভাবে নিজকে স্বাভাবিক করার চেষ্টা করি। এরপর দুই কাঁধ পর্যন্ত লেপ দিয়ে ঢেকে দুই হাতে বই ধরে আবার পড়তে বসি। মাত্র কয়েক মিনিট অতিবাহিত হয়েছে, এরই মধ্যে অনুভব করি বাতি থেকে ধোঁয়া বের হচ্ছে। ভাবলাম বাতির আলো কমিয়ে দেই। কিন্তু জানপ্রাণ চেষ্টার পরও দেখা গেলো আমি আমার হাত নাড়াতে পারছি না। অপরদিকে বাতি থেকে বেরিয়ে আসা ধোঁয়া ক্রমে বাড়তে থাকে এবং সারা ঘর অন্ধকারে ছেয়ে যায়।

তখন এক মহিলার কথা শোনা যেতে থাকে। সে আমার নাম ধরে গালি দিতে থাকে। সে তার সঙ্গীদের কাউকে বলতে থাকে, একে কবরস্তানে নিয়ে চলো। আমি তাকে ধমক দিয়ে বলি, গালি বন্ধ করো। আমি কবরস্তানে যেতে কিংবা মরতে ভয় পাই না। আমার শুধু একটাই ভাবনা, আমাকে না পেয়ে আমার আব্বা-আম্মা চিন্তায় অস্থির হয়ে পড়বেন। আমি একথা বলার সাথে সাথেই সে আমাকে আরো নোংরা গালি দিতে থাকে। এরপর আমার মুখে কষে একটা থাপ্পড় বসিয়ে দেয়। এ থাপ্পড়ের আওয়াজ ছিলো খুবই ভীতিপ্রদ। এখনো মনে হলে আমার পশম খাড়া হয়ে যায়।

ঐ মহিলাটি আবার বলে, একে কবরস্তানে নিয়ে চলো। মনে হলো আমাকে কেউ সোজা শুইয়ে দিয়ে শূন্যে উঠিয়ে নিয়েছে। আমাকে ঘর থেকে বের করে নিচে উঠানে নামিয়ে আনা হয়েছে। এ সময় আমার মুখে বৃষ্টির ফোঁটা পড়তে থাকে। বুঝতে পারি আমার অবস্থা খুবই সঙ্গীন। আমি জোরে জোরে চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকি। ওরা আমাকে বাইরের গেটের কাছে নিয়ে যায়। গেটের কাছেই বৈঠক খানার দরজা। সেখানেই চাচা করম রসুলকে পড়াচ্ছেন। আমি তাদের আওয়াজ শুনতে পাচ্ছি। অতএব, আমি জোরে জোরে একবার চাচা আরেকবার করম রসুলকে ডাকতে থাকি। কিন্তু তাদের কেউই বাইরে আসছেন না।

আমাকে বহনকারী দরজার ছিটকানী খুলে বাইরে গলিতে নিয়ে আসে। রীতিমতো আমার ওপর বৃষ্টি পড়ছে। বাইরেও ঘুটঘুটে অন্ধকার। মহিলাটি আমাকে নোংরা গালি দিতে দিতে সাথে সাথে এগিয়ে চলছে। কিন্তু ব্যাপার হলো আমি কিছুই দেখতে পাচ্ছি না। অশরীরি হাতগুলো আমাকে শূন্যে ভাসিয়ে রেখেছে। আমি প্রাণপণে হেলতে দোলতে চেষ্টা করি। কিন্তু মনে হয় কেউ আমাকে অবশ করে দিয়েছে। আমি চোখ খুলে অনুমান করার চেষ্টা করি আমরা এখন কোন এলাকা দিয়ে যাচ্ছি অথবা কার বাড়ির কাছে এসে গেছি। যাতে কেউ এদের হাত থেকে বাঁচাতে পারে। সেজন্য আমি অব্যাহতভাবে চিৎকার চেঁচামেচি করে চলেছি। কিন্তু আমার সব চিৎকার চেঁচামেচিই অর্থহীন প্রমাণিত হয়।

বৃষ্টির কারণে গলিতে পানি জমে গেছে। অশরীরি আত্মার পানির ওপর দিয়ে চলার ছলাৎ ছলাৎ শব্দ সৃষ্টি হয়েছে। এরা যেই হোক অবশেষে আমাকে নিয়ে কবরস্তানে পৌঁছে। তারা আমাকে কবর থেকে উঠানো মাটির ওপর শুইয়ে দেয়। মহিলাটি কাউকে জিজ্ঞেস করে, ‘কবর তৈরি?’

পুরুষ কণ্ঠের আওয়াজ শোনা যায়, সামান্য বাকি আছে’। এবার কবর থেকে উঠানো মাটি আমার ওপর ফেলা শুরু হয়। আমি নড়াচড়া করার খুবই চেষ্টা করি। কিন্তু এক ইঞ্চিও নড়তে পারি না। মুষলধারে বৃষ্টি এবং আমার ওপর ফেলা মাটির ফাঁক দিয়ে চোখ খোলার চেষ্টা করে দেখি, আমি শিশু গাছের নিচে শুয়ে আছি। এ গাছের নিচেই কবর খোদাই করা হচ্ছে। আমি আরো বুঝতে পারি এটা জাফর ওয়ালের ঈদগাহের কোণায় অবস্থিত কেন্দ্রীয় কবরস্তান।

আমি এই ভেবে জোরে চিৎকার করতে থাকি যে, আশপাশে কোন গোর খোদক থাকতে পারে এবং সে নিশ্চয়ই আমার আওয়াজ শুনতে পাবে। চিৎকার বন্ধ করার পর দেখতে পাই আমি নিজের বিছানায় আগের মতোই বসে আছি। বাতি জ্বলছে আমার কাঁধ পর্যন্ত লেপ মোড়ানো এবং বইও আমার দুই হাতে ধরা। কিন্তু আমার সারা শরীর ও কাপড় চোপড় ভিজে গেছে। এ সময় স্কুল থেকে চারটা বাজার ঘণ্টা দেয়া হয়। অর্থাৎ এখন ভোর চারটা বেজে গেছে। আমি অপেক্ষায় আছি আজানের আওয়াজ শোনা মাত্র বাড়ির দিকে দৌড়াতে থাকবো। আমাদের বাড়ির রীতি হলো, আযান হওয়ার সাথে সাথে আব্বা ফজরের নামায পড়তে চলে যান এবং আম্মা নামায শেষ করে আব্বার জন্য চা বানান।

যা হোক আযানের সাথে সাথেই নিচে নামি এবং দৌড়াতে দৌড়াতে বাড়ি পৌঁছাই। বাড়ি পৌঁছে দরজার কড়া নাড়ি। আব্বা আমাকে দেখে অস্থির হয়ে পড়েন। তিনি জিজ্ঞেস করেন, এই প্রবল বর্ষণ ও অন্ধকারের মধ্যে তুমি চলে এলে কেনো? আম্মাও ঘাবড়ে যান। আমি বাহানা দিয়ে তাদেরকে বলি, সারারাত পড়েছি তো, তাই সকাল সকাল চলে এলাম। বাবা মা আল্লাহর রহমতস্বরূপ। আব্বা আম্মাকে বলেন, ভিজে এসেছে, ওকে চা খাইয়ে শুইয়ে দাও। সেদিন আমি আর স্কুলেও যাইনি। দুপুরে ঘুম থেকে জাগার পর নিজকে স্বাভাবিক দেখতে পাই। কিন্তু সন্ধ্যা হতে না হতেই আমার মধ্যে ভীতির সঞ্চার হতে থাকে। এ সময় প্রচণ্ড জ্বর আসে এবং এটা আধা ঘণ্টা স্থায়ী হয়। জ্বর আমাকে খুব দুর্বল করে দেয়। ঐদিন আমি চাচার বাড়ি যাওয়াও বাদ দেই। আমার জ্বর আসায় এবং বৃষ্টি বাদলা থাকায় চাচার বাড়িতে যাওয়ার ব্যাপারে তারা আমাকে পীড়াপীড়ি করেননি। এরপর আমি চাচার বাড়ি যাওয়া ছেড়ে দেই। আব্বা আম্মা বার বার জিজ্ঞেস করেন ‘তুমি চাচার বাড়িতে কেনো যাও না’। তাদের ধারণা ছিল, করম রসুলের সাথে আমার ঝগড়া হয়েছে। চাচা আব্বাকে জিজ্ঞেস করেন, ‘গফুর যাওয়া ছেড়ে দিয়েছে কেনো? আমি আসল ঘটনা চেপে যাই। কারণ তা বললে সবাই আমাকে নিয়ে ঠাট্টা বিদ্রƒà¦ª করবে এবং বলবে যে, আমি স্বপ্ন দেখে ভয় পেয়েছি।

স্কুলে করম রসুল প্রতিদিনই বলে, ‘দোস্ত! তুমি আমাদের বাড়িতে আসো না কেন?’ আমি তাকে এই সেই বলে বুঝিয়ে দেই। যা হোক, যখন আমাকে খুব চাপ দেওয়া হচ্ছে তখন আম্মাকে আসল ঘটনা খুলে বলি। আম্মা আব্বাকে জানান যে, কোন অদৃশ্য অস্তিত্ব তাকে ভয় দেখিয়েছে। আব্বা চাচাকে সবকিছু বলার পর চাচা আমাদের বাড়িতে চলে আসেন। চাচা ঘোষণা দেন, বিষয়টি স্বপ্ন নয় সত্য। আবদুল গফুর তাদের জায়গা নোংরা করে দেয়ার কারণে ঘরে বসবাসকারী অদৃশ্য সৃষ্ট জীব তার প্রতি ক্রোধান্বিত হয়েছে। এটা আমারই ভুল। আসলে গফুরকে এ কামরা দেয়ার আগে বলা উচিত ছিল যে, এখানে অদৃশ্য আত্মারা বসবাস করে।’

চাচা আমাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলেন, তুমি চিন্তা করো না, আমি ওদেরকে খুশি করার ব্যবস্থা করছি। পরদিন তিনি দুই ডেকচি চাল রান্না করে ছোট ছোট ছেলেমেয়ের মধ্যে বিতরণ করেন। তিনি নিজে আমাকে নিতে এসে বলেন, চলো আমাদের বড়িতে, অন্য কামরায় থাকবে। অদৃশ্য প্রাণীগুলো এখন তোমাকে আর বিরক্ত করবে না।’ কিন্তু ঐ রাতের ঘটনার পর আমি আর কখনোই তাদের বাড়িতে যাইনি। এ ঘটনার বায়ান্ন বছর পার হয়ে গেছে। আমি তাদের বাড়ি যাই না। আমার বন্ধু করম রসুল এই দুঃখ মনে নিয়ে পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছে। তার ছেলের বিয়ে হয়েছে, দূর থেকে অংশগ্রহণ করে বাড়ি চলে এসেছি। করম রসুলের ছেলে এখন জাফর ওয়ালে ব্যবসা করে। সেও এ ঘটনাটি জানে। আমার সাথে ঐ রাতে যে অ™à¦­à§‚ত ও ভীতিপ্রদ ঘটনা ঘটেছে এর প্রতিক্রিয়া এখনো আমার মধ্যে রয়ে গেছে। কখনো কখনো দিনে, বিশেষ করে রাতে আমার সাথে আজব ঘটনা ঘটে যায়। আমার সাথে একই বিছানায় ঘুমানো আমার ছেলেরাও এটা অনুভব করতে পারে। এরা আমার সাথে প্রায়ই ধস্তাধস্তি করে। একজন বুজুর্গ ব্যক্তি আমাকে উপদেশ দেন সব সময় সাথে চাকু রাখার জন্য। সুতরাং সব সময় আমার পকেটে এবং বালিশের নিচে চাকু থাকে। আমি যা কিছু লিখেছি এর সবই সত্য।

(ঊর্দু ডাইজেস্টে প্রকাশিত একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে)

ভাষান্তর : আবু আতিয়া

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।